আজমাল হোসেনের ঘরবাড়ি কয়েক দফা বাঙ্গালী নদীর ভাঙনের কবলে পড়েছে। এখন অনেকটা নিঃস্ব তিনি। বাড়ি বগুড়ার ধুনট উপজেলার বেড়েরবাড়ী গ্রামে। পরিবারে সদস্য ছয়জন। আজমাল প্রতিদিন শহরে আসেন কাজের খোঁজে শ্রমের হাটে। বগুড়া শহরের কলোনিতে শ্রমের হাট। সেখানে তাঁর মতো ৫০০ থেকে ৬০০ জন লোক কাজের খোঁজে এ হাটে আসেন। দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে কাজের আশায় মানুষ ভিড় জমান। এখানে আসার আগে শ্রমিকেরা জানেন না তাঁদের কাজ জুটবে কি না।
ইট ভাঙা, রাজমিস্ত্রি, রাজমিস্ত্রির সহকারী, নির্মাণশ্রমিক, মাটি কাটা, নর্দমা পরিষ্কার থেকে শুরু করে এমন কোনো কাজ নেই, যা তাঁরা করেন না।
বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শ্রমের হাটে শ্রমিকের সংখ্যা বেড়ে যায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে অপেক্ষাকৃত কম মজুরিতে কাজে যেতে রাজি হন শ্রমিকেরা। আর যাঁরা কাজ পান না, তাঁরা ভাবেন বাড়িতে গিয়ে কীভাবে কাটবে বেকার একটি দিন। এটা ভেবেই রাত হয়ে যায়। পরের দিন ভোরে আবার চলে আসেন কাজের খোঁজে।
শীতের সকালে কাজের আশায় ভার আর কোদাল নিয়ে অপেক্ষায় শ্রমিকেরা
ইট ভাঙা, রাজমিস্ত্রি, রাজমিস্ত্রির সহকারী, নির্মাণশ্রমিক, মাটি কাটা, নর্দমা পরিষ্কার থেকে শুরু করে এমন কোনো কাজ নেই, যা তাঁরা করেন না।
বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শ্রমের হাটে শ্রমিকের সংখ্যা বেড়ে যায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে অপেক্ষাকৃত কম মজুরিতে কাজে যেতে রাজি হন শ্রমিকেরা। আর যাঁরা কাজ পান না, তাঁরা ভাবেন বাড়িতে গিয়ে কীভাবে কাটবে বেকার একটি দিন। এটা ভেবেই রাত হয়ে যায়। পরের দিন ভোরে আবার চলে আসেন কাজের খোঁজে।
শীতের সকালে কাজের আশায় ভার আর কোদাল নিয়ে অপেক্ষায় শ্রমিকেরা