ভোরের আলো ফোটার আগেই নারায়ণগঞ্জের পাগলায় শুরু হয়ে যায় শ্রমিকদের কাজ। পরিবার নিয়ে কাজের জন্য চলে আসেন ইটভাটায়। কাজ চলে বিরতিহীনভাবে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত। দিনে এক থেকে দেড় হাজার ইট বানিয়ে একজন শ্রমিক পান ১৫০ টাকা, যা দিয়ে সবার খাবার জোগানোই কষ্ট তাঁদের। তবু ইটখোলা ছেড়ে যেতে পারেন না তাঁরা। কারণ, দাদনের শিকলে তাঁর হাত-পা বাঁধা; বর্ষা মৌসুমে ভাটা বন্ধ থাকলেও যে দাদনের টাকায় টিকে ছিল তাঁদের পরিবার। এভাবেই চলে তাঁদের জীবন।
প্রতিটা ঘরেই আছে দু–তিনজন শিশুসন্তান। এদের মধ্যে যারা একটু বড়, তারা দেখাশোনা করে ছোট্ট শিশুদের। পুরুষ আর নারী শ্রমিকেরা ভাগাভাগি করে কাজ করে যান দিনের পর দিন। শ্রম অধিদপ্তরের তথ্যমতে, রাজধানীর আশপাশের ৮০০ ইটখোলায় প্রায় এক লাখ শ্রমিক কাজ করেন। তাঁদের অধিকাংশ শ্রমের ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় মানবেতর জীবন যাপন করতে বাধ্য হচ্ছেন। ছবিগুলো চলতি মাসের বিভিন্ন সময় তুলেছেন।
জমিতে স্তূপ করা মাটি। সেই মাটি দিয়ে মণ্ড তৈরিতে ব্যস্ত এক শ্রমিক
প্রতিটা ঘরেই আছে দু–তিনজন শিশুসন্তান। এদের মধ্যে যারা একটু বড়, তারা দেখাশোনা করে ছোট্ট শিশুদের। পুরুষ আর নারী শ্রমিকেরা ভাগাভাগি করে কাজ করে যান দিনের পর দিন। শ্রম অধিদপ্তরের তথ্যমতে, রাজধানীর আশপাশের ৮০০ ইটখোলায় প্রায় এক লাখ শ্রমিক কাজ করেন। তাঁদের অধিকাংশ শ্রমের ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় মানবেতর জীবন যাপন করতে বাধ্য হচ্ছেন। ছবিগুলো চলতি মাসের বিভিন্ন সময় তুলেছেন।
জমিতে স্তূপ করা মাটি। সেই মাটি দিয়ে মণ্ড তৈরিতে ব্যস্ত এক শ্রমিক