billionbd2024
Member
এক কথায় উত্তর, কারন তারা সবাই পাকিস্তানি।
সোহরাওয়ার্দী নিজে জন্মের পর থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশ ভারতীয়, ১৯৪৯ সাল পর্যন্ত ভারতীয়, এর পরে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানি ছিলেন। তার আত্মীয়দের মধ্যে কেউই বাংলাদেশি বা বাংলাদেশ ঘেষা ছিলেন না তার এক ছেলে ছাড়া।
উপরের লিস্ট থেকে দেখতেই পাচ্ছেন তারা কেউই বাংলাদেশি ছিলেন না সরাসরি শুধু সোহরাওয়ার্দীর কাজিনের মেয়ে সালমা সোবহান ছাড়া। তার ও কারন হলো তিনি রেহমান সোবহান এর স্ত্রী ছিলেন।
সোহরাওয়ার্দী নিজে জন্মের পর থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশ ভারতীয়, ১৯৪৯ সাল পর্যন্ত ভারতীয়, এর পরে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানি ছিলেন। তার আত্মীয়দের মধ্যে কেউই বাংলাদেশি বা বাংলাদেশ ঘেষা ছিলেন না তার এক ছেলে ছাড়া।
- তার ভাই হাসান শহীদ সোহরাওয়ার্দী, একজন পাকিস্থানি শিক্ষাবিদ, কবি, লেখক, ভাষাবিদ, সমালোচক ছিলেন। তিনি পাকিস্থানেই মারা যান।
- সোহরাওয়ার্দীর প্রথম স্ত্রী বেগম নিয়াজ ফাতিমা ১৯২২ এ মারা গেলে তিনি বিয়ে করেন ভেরা আকেকজান্দ্রোবনা টিশেনকো কল্ডারকে যিনি পোলিশ বংশোদ্ভূত একজন রাশিয়ান অভিনেত্রী ছিলেন।
- সোহরাওয়ার্দীর মেয়ে বেগম আখতার সুলেইমান ১৯৭১ সালে সরাসরি ইয়াহিয়া সরকারের পক্ষে সাফাই দেন। তিনি এ কথা পর্যন্ত বলেন তার বাবা অখন্ড পাকিস্থানে বিশ্বাসী ছিলেন।
- তার নাতনি শাহিদা জামিল ছলেন পাকিস্থানী একজন আইনজীবি ও রাজনীতিবিদ। তিনি পাকিস্থান এর আইনমন্ত্রী ও ছিলেন।
- সোহরাওয়ার্দীর কাজিন শায়িস্তা সোহরাওয়ার্দী ইকরামুল্লাহ ছিলেন পাকিস্থানী রাজনীতিবিদ ও রাষ্ট্রদূত।
- তার ভাতিজি প্রিন্সেস সারভাত আল হাসান কলকাতায় জন্মগ্রহন করে, বর্তমানে জর্ডানের রাণী।
- শায়িস্তা সোহরাওয়ার্দী ইকরামুল্লাহ এর মেয়ে, মানে সোহরাওয়ার্দীর ভাগনি সালমা সোবহান একজন বাংলাদেশী আইনজীবিন, রেহমান সোবহান এর স্ত্রী। তিনি আইন ও শালিস কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা।
উপরের লিস্ট থেকে দেখতেই পাচ্ছেন তারা কেউই বাংলাদেশি ছিলেন না সরাসরি শুধু সোহরাওয়ার্দীর কাজিনের মেয়ে সালমা সোবহান ছাড়া। তার ও কারন হলো তিনি রেহমান সোবহান এর স্ত্রী ছিলেন।