মানুষের মন বড়ই জটিল এক কারখানা। আমরা যাপিত জীবনে কী আচরণ করি, কেন করি তার পেছনের কারণ নির্ণয় করা বড়ই দুঃসাধ্য। তবুও হিউম্যান বিহেভিয়ার নিয়ে কতই না গবেষণা হচ্ছে প্রতিনিয়ত। মানুষের সাইকোলজি নিয়ে যত ঘাঁটাবেন, ততই অবাক বনে যাবেন। আজ মানুষ সম্পর্কে ২১ টা সাইকোলজিক্যাল ফ্যাক্টস শেয়ার করছি সবার সাথে। পড়েই দেখুন, মিলে যেতে পারে আপনার সাথেও!
১। ৯০% নারীরই পছন্দের গান তার মনের অবিকল অনুভুতি গুলো প্রকাশ করে।
২। খাবার সময় ঠাণ্ডা আবহ সঙ্গীত মানুষের খাবার গতিকে ধীর করে দেয়।
৩। যারা নিয়মিত কফি পান করে, অন্যান্যদের চেয়ে তাদের আত্মহত্যার প্রবণতা অনেক কম।
৪। আমেরিকার স্কুল বাস গুলো হলুদ রঙের, কারণ মানুষের মস্তিস্ক হলুদ রঙে সবার আগে সাড়া দেয়।
৫। প্রায় ৮০% বাচ্চার বুদ্ধিমত্তা তাদের মায়ের কাছ থেকে আসে।
৬। রসবোধ গুণটি মানুষের বুদ্ধিমত্তা আর সততার সাথে সংশ্লিষ্ট। এ কারণেই মেয়েরা রসিক ছেলে পছন্দ করে।
৭। মস্তিস্কের যে অংশে মানুষ শারীরিক ব্যাথা অনুভব করে, ঠিক সেই অংশেই একাকীত্বও অনুভব করে।
৮। সঙ্গীতের তালের সাথে হার্ট বিট ওঠানামা করে।
৯। আপনি যদি ১৬+ হয়ে থাকেন, তাহলে সম্ভাবনা ৮২% যে আপনি যাকে বিয়ে করবেন তার সাথে কোথাও না কোথাও ইতিমধ্যে দেখা হয়েছে।
১০। প্রাচীন গ্রিসে কোন মহিলার গায়ে আপেল ছুড়ে মারাকে বিয়ের প্রস্তাব হিসেবে দেখা হত।
১১। যে সব লোকেরা খুব সহজেই অস্বস্তি বোধ করে তারা খুবই বিশ্বাসী এবং দয়ালু হয়।
১২। অতিরিক্ত বাড়ির কাজ দুশ্চিন্তা, উদ্বেগ এবং কম নাম্বারের বড় কারণ।
১৩। প্রতি বছর সারা বিশ্বে প্যান্ট পড়তে গিয়ে চার জন পুরুষ মারা যায়।
১৪। কোথাও বেড়াতে যাওয়ার সময় মেয়েরা গড়ে ২৬ টা জিনিস তার ব্যাগে ঢোকায় যা কখনোই তার দরকার পড়ে না।
১৫। যে বন্ধুত্বগুলো ১৬ থেকে ২৮ বছর বয়সের মধ্যে গড়ে উঠে, গবেষণা বলে, এই বন্ধুত্বগুলো বেশিদিন টিকে থাকে।
১৬। আপনার প্রিয় মানুষের কাছে ছোট ছোট ক্ষুদে বার্তা, যেমন, শুভ সকাল, শুভ রাত্রি ইত্যাদি উপহার পেলে মস্তিষ্কে আনন্দদায়ক একটা অনুভূতি তৈরি হয়।
১৭। বুদ্ধিমান মানুষদের কাছের বন্ধুমহলের পরিধি সাধারণত ছোট হয়। বন্ধু নির্বাচনে তারা বেশ সিলেকটিভ হন।
১৮। যারা প্রচুর ঘুরাঘুরি করেন, অন্যদের তুলনায় তাদের ডিপ্রেশনে পড়ার চান্স কম। এমনকি যারা ঘুরাঘুরি করেন তাদের হার্ট এট্যাক হবার চান্সও কম।
১৯। রাতের বেলায় যদি আপনি আপনার চিন্তাভাবনা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারেন, যদি অস্থির অস্থির বোধ হয়, যন্ত্রণায় ঘুমাতে না পারেন তাহলে ঘুমানোর চেষ্টা না করে খাতা কলম নিয়ে বসে পড়ুন। চিন্তাভাবনা, অসহায়ত্বগুলো লিখে ফেলুন। আপনার অস্থির চিত্ত ঠান্ডা হয়ে আসবে নিশ্চিত।
২০। হাতের লেখা বাজে হওয়া নিয়ে অনেক সময় বেইজ্জতির শিকার হতে হয়? কিন্তু গবেষণা বলে যাদের হাতের লেখা বাজে, তারা তুলনামূলকভাবে বেশি বুদ্ধিমান। তাদের মাইন্ড এত দ্রুত কাজ করে যে, তারা হাতের লেখা সুন্দর হচ্ছে না এটা খেয়ালই করতে পারেন না।
২১। যে মানুষটা আপনার জীবন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ মতামত দেয়, আপনাকে প্রেরণা দেয়ার চেষ্টা করে, তার নিজের জীবনেই অনেক সমস্যা লুকিয়ে বেঁচে আছেন। এটাই সবচেয়ে সত্যি।
(তথ্যসূত্র: বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংগৃহিত, সংকলিত ও পরিমার্জিত)
১। ৯০% নারীরই পছন্দের গান তার মনের অবিকল অনুভুতি গুলো প্রকাশ করে।
২। খাবার সময় ঠাণ্ডা আবহ সঙ্গীত মানুষের খাবার গতিকে ধীর করে দেয়।
৩। যারা নিয়মিত কফি পান করে, অন্যান্যদের চেয়ে তাদের আত্মহত্যার প্রবণতা অনেক কম।
৪। আমেরিকার স্কুল বাস গুলো হলুদ রঙের, কারণ মানুষের মস্তিস্ক হলুদ রঙে সবার আগে সাড়া দেয়।
৫। প্রায় ৮০% বাচ্চার বুদ্ধিমত্তা তাদের মায়ের কাছ থেকে আসে।
৬। রসবোধ গুণটি মানুষের বুদ্ধিমত্তা আর সততার সাথে সংশ্লিষ্ট। এ কারণেই মেয়েরা রসিক ছেলে পছন্দ করে।
৭। মস্তিস্কের যে অংশে মানুষ শারীরিক ব্যাথা অনুভব করে, ঠিক সেই অংশেই একাকীত্বও অনুভব করে।
৮। সঙ্গীতের তালের সাথে হার্ট বিট ওঠানামা করে।
৯। আপনি যদি ১৬+ হয়ে থাকেন, তাহলে সম্ভাবনা ৮২% যে আপনি যাকে বিয়ে করবেন তার সাথে কোথাও না কোথাও ইতিমধ্যে দেখা হয়েছে।
১০। প্রাচীন গ্রিসে কোন মহিলার গায়ে আপেল ছুড়ে মারাকে বিয়ের প্রস্তাব হিসেবে দেখা হত।
১১। যে সব লোকেরা খুব সহজেই অস্বস্তি বোধ করে তারা খুবই বিশ্বাসী এবং দয়ালু হয়।
১২। অতিরিক্ত বাড়ির কাজ দুশ্চিন্তা, উদ্বেগ এবং কম নাম্বারের বড় কারণ।
১৩। প্রতি বছর সারা বিশ্বে প্যান্ট পড়তে গিয়ে চার জন পুরুষ মারা যায়।
১৪। কোথাও বেড়াতে যাওয়ার সময় মেয়েরা গড়ে ২৬ টা জিনিস তার ব্যাগে ঢোকায় যা কখনোই তার দরকার পড়ে না।
১৫। যে বন্ধুত্বগুলো ১৬ থেকে ২৮ বছর বয়সের মধ্যে গড়ে উঠে, গবেষণা বলে, এই বন্ধুত্বগুলো বেশিদিন টিকে থাকে।
১৬। আপনার প্রিয় মানুষের কাছে ছোট ছোট ক্ষুদে বার্তা, যেমন, শুভ সকাল, শুভ রাত্রি ইত্যাদি উপহার পেলে মস্তিষ্কে আনন্দদায়ক একটা অনুভূতি তৈরি হয়।
১৭। বুদ্ধিমান মানুষদের কাছের বন্ধুমহলের পরিধি সাধারণত ছোট হয়। বন্ধু নির্বাচনে তারা বেশ সিলেকটিভ হন।
১৮। যারা প্রচুর ঘুরাঘুরি করেন, অন্যদের তুলনায় তাদের ডিপ্রেশনে পড়ার চান্স কম। এমনকি যারা ঘুরাঘুরি করেন তাদের হার্ট এট্যাক হবার চান্সও কম।
১৯। রাতের বেলায় যদি আপনি আপনার চিন্তাভাবনা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারেন, যদি অস্থির অস্থির বোধ হয়, যন্ত্রণায় ঘুমাতে না পারেন তাহলে ঘুমানোর চেষ্টা না করে খাতা কলম নিয়ে বসে পড়ুন। চিন্তাভাবনা, অসহায়ত্বগুলো লিখে ফেলুন। আপনার অস্থির চিত্ত ঠান্ডা হয়ে আসবে নিশ্চিত।
২০। হাতের লেখা বাজে হওয়া নিয়ে অনেক সময় বেইজ্জতির শিকার হতে হয়? কিন্তু গবেষণা বলে যাদের হাতের লেখা বাজে, তারা তুলনামূলকভাবে বেশি বুদ্ধিমান। তাদের মাইন্ড এত দ্রুত কাজ করে যে, তারা হাতের লেখা সুন্দর হচ্ছে না এটা খেয়ালই করতে পারেন না।
২১। যে মানুষটা আপনার জীবন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ মতামত দেয়, আপনাকে প্রেরণা দেয়ার চেষ্টা করে, তার নিজের জীবনেই অনেক সমস্যা লুকিয়ে বেঁচে আছেন। এটাই সবচেয়ে সত্যি।
(তথ্যসূত্র: বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংগৃহিত, সংকলিত ও পরিমার্জিত)
আপনার মূল্যবান সময়ের জন্য ধন্যবাদ। আশাকরি ফোরামের সাথে থাকবেন এবং একে অন্যকে উৎসাহ যোগাবেন।