আমি ক্লাশ টু পর্যন্ত গ্রামের বাড়িতে থেকে লেখাপড়া করেছি। আমাদের বাড়ির সবাই শিক্ষিত। আমার একটাই মাত্র ফুফু ছিল যিনি আমায় অত্যাধিক স্নেহ করতেন। নিজের সন্তানের চাইতেও বেশী, আমার অন্তত তাই মনে হতো। আমার ছোট বেলায় যখন তিনি মারা যান, তখন তার ৪ ছেলে ও ১ মেয়ে। আমার ফুপাত বোন ছিল আমার ১ বছরের ছোট, নাম আরিফা। সে আমাদের বাড়িতে থেকে পড়াশোনা করত। আমাদের মধ্যে ভালই সখ্যতা ছিল। ক্লাশ থ্রি-তে উঠার পর ভাল পড়াশোনার জন্য আমাকে ঢাকায় পাঠিয়ে দেয়া হয়। আমি হোষ্টেলে থেকে পড়ালেখা করতাম এবং মাঝে মাঝে বাড়ি আসতাম।
আরিফার থেকে এক ক্লাশ সিনিয়র ছিলাম, এবং ঢাকায় পড়ালেখা করি বিধায় আমি যখন বাড়ি আসতাম তখন তার ক্লাশের পড়াগুলো বোঝার জন্য আমার কাছ থেকে হেল্প নিত। আমি তাকে সহযোগিতা করতাম। সমবয়সী ছিলাম বিধায় একসাথে ঘুরতাম, খেলাধুলা করতাম ইত্যাদি। আমাদের সবচেয়ে মজার খেলা ছিল জামাই-বউ। তবে ছোট ছিলাম বিধায় জামাই-বউতে কি হয় তা জানতাম না, সেক্সুআল কোন এট্রাকশন ও আমাদের কারও আসেনি বা এগুলো বুঝতাম ও না, কিন্তু ভাল লাগত এটা খেলতে। যাক, এভাবে করেই আমরা বড় হচ্ছি। মনে আছে যখন ক্লাশ সেভেনে পড়ি তখন সর্বপ্রথম আমার মধ্যে যৌনতা অনুভব হয়। হোস্টেলের এক রুমমেট দেখি একদিন খুব মনযোগ দিয়ে কি যেন পড়ছে। ক্লাশের পড়া মনে করে তার কাছে যেতেই সে তা লুকিয়ে ফেলল। কিছুটা কৌতুহল হল। কি পড়ছে জানতে চাইলে সে এড়িয়ে গেল এবং ইতস্তত করতে লাগল। এবার কৌতুহলের সাথে একটু সন্দেহও হলো। বইটা কি তা দেখার জন্য পীড়াপীড়ি করতে লাগলাম। এবার সে দেখাতে রাজি হলো, কিন্তু শর্ত দিল যে কাউকে বলা যাবে না। শর্ত মানলাম। এবার সে বের করে আমার হাতে দিল বইটা। নিউজপ্রিন্টে ছোট অক্ষরে ছাপানো চটি বই। এ বইগুলোর সাথে আমি তখন একেবারেই অপরিচিত। আমি পড়তে লাগলাম, যতই পড়ছি ততই ভাল লাগছিল। সেই যে আমার ভাললাগার শুরু, আজও অব্দি সেই ভাললাগা অটুট। আমি ভিতরে ভিতরে কেমন যেন একধরনের উত্তেজনা অনুভব করলাম। পড়তে পড়তে আমার নুনুটা (তখন নুনুই বলতাম যা এখন বাড়া) দাড়িয়ে গেল। আমার শরিরের রক্ত কনিকাগুলো কেমন যেন বিদ্যুৎ গতিতে লাফালাফি করছিল। আমি আর স্থির থাকতে পারছিলাম না। খুব ভালও লাগছিল আবার কেমন যেন লাগছিল বলে বুঝাতে পারব না। নুনুটার ভিতরে কেমন যেন পেচ্ছাবের মত চাপ অনুভব হচ্ছিল। দ্রুত বাথরুমে চলে গেলাম। উত্তেজনায় কি করব বুঝতে পারছিলাম না। বাম হাত দিয়ে নুনুটা কেমন যেন নাড়াচ্ছিলাম। মাষ্টারবেট করা তখন বুঝতাম না। এভাবে কিছুক্ষণ নুনুটা না্ড়ানোর পর শরিরটা একেবারে শক্ত হয়ে যাচ্ছিল। আমি কিছু বুঝে উঠতে পারছিলাম না যে কি হচ্ছে। হঠাৎ শরিরটা একটা তীব্র ঝাকুনি দিয়ে চিরিত করে সাদা সাদা কি যেন সামনে গিয়ে পড়ল, যার সাথে আমি আগে কখনো পরিচিত ছিলাম না। আমি কিছু বুঝেও উঠতে পারছিলাম না যে ওটা কি? খেয়াল করলাম যে শরিরটা কেমন যেন ঝিমিয়ে পড়ল, কেমন যেন একটু দুর্বল হয়ে পড়লাম। কিন্তু এতটুকু বুঝেছিলাম যে, যখন হাত মারছিলাম তখন খুব মজা পেয়েছিলাম, যতক্ষন না ঐ সাদা সাদা জিনিসগুলো বের হলো।
আমি একটু লাজুক ছিলাম বিধায় এগুলো সম্পর্কে কাউকে কিছু জিজ্ঞেসও করতে পারিনি, তাই বহুদিন এই যৌনতার বিষয়টা সম্পর্কে অনেকটা অজ্ঞ ছিলাম। এরপর থেকে রোজ ঐ চটিবইয়ের সেই গল্পটি মনে করে হাত মারতাম। এভাবেই চলছিল আমার দিন। ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হলো। আমি বাড়ি আসলাম। অনেকদিন পর বাড়ি আসায় সবকিছুর মধ্যে একটা পরিবর্তন লক্ষ্য করলাম। ঘরের আসবাবপত্র থেকে শুরু করে সবকিছুর। সবচেয়ে বেশি পরিবর্তন লক্ষ্য করলাম আরিফার মধ্যে। আগে তাকে দেখে আমার কখনোই কোন রকম মনে হয়নি। কিন্তু এবার আমার ভিতর ভিতর কেমন যেন এক ধরনের পুলক অনুভব হচ্ছিল। তবে সেটা যে প্রেম ছিলনা তা এখন নিশ্চিত। তাকে দেখে আমি অবাক হলাম। সে লম্বায় এমনিতেই প্রায় আমার সমান। তখন আমি লম্বায় কত ছিলাম জানিনা, কিন্তু এখন এই ২৮ বছর বয়সে আমার হাইট ৫’১০”। সে ছিল এমনিতেই ফর্সা, তবে ধবল রুগীর মতো নয়। স্কীন তার দেখার মতো, ছুঁয়ে দেখতে ইচ্ছে করে। নাকটা খাড়া তবে অতিরিক্ত নয়। ঠোঁট দুটো অসাধারণ, সেখানে কিসের যেন একটা রসাল আকর্ষণ। চোখ দুটো যেন একধরনের মোহনীয় শক্তিতে আমায় আহবান করছে। এককথায় অপূর্ব মুখায়বব। সবচেয়ে আকর্ষনীয় হয়ে উঠেছিল তার দৈহিক গড়নটা। ভরাট স্বাস্থ্য। বুকটার দিকে চোখ পড়তেই আমার চোখ সেখানেই বন্দি হয়ে রইল। সমতল ভূমিতে ছোট্ট টিলার মত
আরিফার থেকে এক ক্লাশ সিনিয়র ছিলাম, এবং ঢাকায় পড়ালেখা করি বিধায় আমি যখন বাড়ি আসতাম তখন তার ক্লাশের পড়াগুলো বোঝার জন্য আমার কাছ থেকে হেল্প নিত। আমি তাকে সহযোগিতা করতাম। সমবয়সী ছিলাম বিধায় একসাথে ঘুরতাম, খেলাধুলা করতাম ইত্যাদি। আমাদের সবচেয়ে মজার খেলা ছিল জামাই-বউ। তবে ছোট ছিলাম বিধায় জামাই-বউতে কি হয় তা জানতাম না, সেক্সুআল কোন এট্রাকশন ও আমাদের কারও আসেনি বা এগুলো বুঝতাম ও না, কিন্তু ভাল লাগত এটা খেলতে। যাক, এভাবে করেই আমরা বড় হচ্ছি। মনে আছে যখন ক্লাশ সেভেনে পড়ি তখন সর্বপ্রথম আমার মধ্যে যৌনতা অনুভব হয়। হোস্টেলের এক রুমমেট দেখি একদিন খুব মনযোগ দিয়ে কি যেন পড়ছে। ক্লাশের পড়া মনে করে তার কাছে যেতেই সে তা লুকিয়ে ফেলল। কিছুটা কৌতুহল হল। কি পড়ছে জানতে চাইলে সে এড়িয়ে গেল এবং ইতস্তত করতে লাগল। এবার কৌতুহলের সাথে একটু সন্দেহও হলো। বইটা কি তা দেখার জন্য পীড়াপীড়ি করতে লাগলাম। এবার সে দেখাতে রাজি হলো, কিন্তু শর্ত দিল যে কাউকে বলা যাবে না। শর্ত মানলাম। এবার সে বের করে আমার হাতে দিল বইটা। নিউজপ্রিন্টে ছোট অক্ষরে ছাপানো চটি বই। এ বইগুলোর সাথে আমি তখন একেবারেই অপরিচিত। আমি পড়তে লাগলাম, যতই পড়ছি ততই ভাল লাগছিল। সেই যে আমার ভাললাগার শুরু, আজও অব্দি সেই ভাললাগা অটুট। আমি ভিতরে ভিতরে কেমন যেন একধরনের উত্তেজনা অনুভব করলাম। পড়তে পড়তে আমার নুনুটা (তখন নুনুই বলতাম যা এখন বাড়া) দাড়িয়ে গেল। আমার শরিরের রক্ত কনিকাগুলো কেমন যেন বিদ্যুৎ গতিতে লাফালাফি করছিল। আমি আর স্থির থাকতে পারছিলাম না। খুব ভালও লাগছিল আবার কেমন যেন লাগছিল বলে বুঝাতে পারব না। নুনুটার ভিতরে কেমন যেন পেচ্ছাবের মত চাপ অনুভব হচ্ছিল। দ্রুত বাথরুমে চলে গেলাম। উত্তেজনায় কি করব বুঝতে পারছিলাম না। বাম হাত দিয়ে নুনুটা কেমন যেন নাড়াচ্ছিলাম। মাষ্টারবেট করা তখন বুঝতাম না। এভাবে কিছুক্ষণ নুনুটা না্ড়ানোর পর শরিরটা একেবারে শক্ত হয়ে যাচ্ছিল। আমি কিছু বুঝে উঠতে পারছিলাম না যে কি হচ্ছে। হঠাৎ শরিরটা একটা তীব্র ঝাকুনি দিয়ে চিরিত করে সাদা সাদা কি যেন সামনে গিয়ে পড়ল, যার সাথে আমি আগে কখনো পরিচিত ছিলাম না। আমি কিছু বুঝেও উঠতে পারছিলাম না যে ওটা কি? খেয়াল করলাম যে শরিরটা কেমন যেন ঝিমিয়ে পড়ল, কেমন যেন একটু দুর্বল হয়ে পড়লাম। কিন্তু এতটুকু বুঝেছিলাম যে, যখন হাত মারছিলাম তখন খুব মজা পেয়েছিলাম, যতক্ষন না ঐ সাদা সাদা জিনিসগুলো বের হলো।
আমি একটু লাজুক ছিলাম বিধায় এগুলো সম্পর্কে কাউকে কিছু জিজ্ঞেসও করতে পারিনি, তাই বহুদিন এই যৌনতার বিষয়টা সম্পর্কে অনেকটা অজ্ঞ ছিলাম। এরপর থেকে রোজ ঐ চটিবইয়ের সেই গল্পটি মনে করে হাত মারতাম। এভাবেই চলছিল আমার দিন। ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হলো। আমি বাড়ি আসলাম। অনেকদিন পর বাড়ি আসায় সবকিছুর মধ্যে একটা পরিবর্তন লক্ষ্য করলাম। ঘরের আসবাবপত্র থেকে শুরু করে সবকিছুর। সবচেয়ে বেশি পরিবর্তন লক্ষ্য করলাম আরিফার মধ্যে। আগে তাকে দেখে আমার কখনোই কোন রকম মনে হয়নি। কিন্তু এবার আমার ভিতর ভিতর কেমন যেন এক ধরনের পুলক অনুভব হচ্ছিল। তবে সেটা যে প্রেম ছিলনা তা এখন নিশ্চিত। তাকে দেখে আমি অবাক হলাম। সে লম্বায় এমনিতেই প্রায় আমার সমান। তখন আমি লম্বায় কত ছিলাম জানিনা, কিন্তু এখন এই ২৮ বছর বয়সে আমার হাইট ৫’১০”। সে ছিল এমনিতেই ফর্সা, তবে ধবল রুগীর মতো নয়। স্কীন তার দেখার মতো, ছুঁয়ে দেখতে ইচ্ছে করে। নাকটা খাড়া তবে অতিরিক্ত নয়। ঠোঁট দুটো অসাধারণ, সেখানে কিসের যেন একটা রসাল আকর্ষণ। চোখ দুটো যেন একধরনের মোহনীয় শক্তিতে আমায় আহবান করছে। এককথায় অপূর্ব মুখায়বব। সবচেয়ে আকর্ষনীয় হয়ে উঠেছিল তার দৈহিক গড়নটা। ভরাট স্বাস্থ্য। বুকটার দিকে চোখ পড়তেই আমার চোখ সেখানেই বন্দি হয়ে রইল। সমতল ভূমিতে ছোট্ট টিলার মত