সকালে উঠে কফির কাপে চুমুক না দিয়ে অনেকের দিনই শুরু হয় না। কিন্তু এই অভ্যাসটিকে করে ফেলতে পারেন স্বাস্থ্যকর। তবে ব্লাক কফি না খেয়ে, খেতে পারেন গ্রিন কফি। নিয়মিত গ্রিন কফি খাওয়ার ফলে বেশ কিছু রোগ বালাই থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব বলে জানা যায়। না-সেঁকা কফির বীজ থেকে তৈরি হওয়া এই কফিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা সুস্বাস্থ্য পেতে সাহায্য করে।
তবে জানুন কেনো খাবেন গ্রিন কফি।
১) সকালে উঠে দুধ কফি খাওয়ার বদলে গ্রিন কফি খাওয়া শুরু করলে দ্রুত কমবে ওজন। গবেষণায় দেখা গেছে গ্রিন কফির বীজ শরীরের মেদ ঝরাতে সাহায্য করে।
২) গ্রিন কফিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফলে এটি আপনার বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করবে। এছাড়া ত্বক ও চুলের নানাবিধ সমস্যা রোধেও ভূমিকা রাখে এটি।
৩) ডায়বেটিসে কাবু হয়ে গিয়েছেন? গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত গ্রিন কফি পান করার ফলে রক্তে শর্করার পরমাণ কমে ফলে টাইপ টু ডায়বেটিসের ঝুঁকি কমে।
৪) উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা থাকলে পুষ্টিবিদেরা রোজকার ডায়েটে গ্রিন কফি রাখার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এতে রক্ত চাপ থাকবে নিয়ন্ত্রণে এবং কিডনি ও হৃদরোগ থেকেও দেবে সুরক্ষা।
৫) গ্রিন কফির বীজে রয়েছে ক্রোনোলজিক্যাল অ্যাসিড, যা শরীরের বিপাকীয় হার ঠিক রাখে। এর ফলে শরীরে শক্তি আসে, কর্মদক্ষতা বাড়ে।
তবে জানুন কেনো খাবেন গ্রিন কফি।
১) সকালে উঠে দুধ কফি খাওয়ার বদলে গ্রিন কফি খাওয়া শুরু করলে দ্রুত কমবে ওজন। গবেষণায় দেখা গেছে গ্রিন কফির বীজ শরীরের মেদ ঝরাতে সাহায্য করে।
২) গ্রিন কফিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফলে এটি আপনার বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করবে। এছাড়া ত্বক ও চুলের নানাবিধ সমস্যা রোধেও ভূমিকা রাখে এটি।
৩) ডায়বেটিসে কাবু হয়ে গিয়েছেন? গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত গ্রিন কফি পান করার ফলে রক্তে শর্করার পরমাণ কমে ফলে টাইপ টু ডায়বেটিসের ঝুঁকি কমে।
৪) উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা থাকলে পুষ্টিবিদেরা রোজকার ডায়েটে গ্রিন কফি রাখার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এতে রক্ত চাপ থাকবে নিয়ন্ত্রণে এবং কিডনি ও হৃদরোগ থেকেও দেবে সুরক্ষা।
৫) গ্রিন কফির বীজে রয়েছে ক্রোনোলজিক্যাল অ্যাসিড, যা শরীরের বিপাকীয় হার ঠিক রাখে। এর ফলে শরীরে শক্তি আসে, কর্মদক্ষতা বাড়ে।