What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

গ্রেপ্তারের পর সাহেদের বিরুদ্ধে ঢাকায় ২০ মামলা (1 Viewer)

Janta garage

Member
Joined
Jul 21, 2020
Threads
9
Messages
122
Credits
1,433
AZtmin2.jpg


রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদ গ্রেপ্তারের পর ঢাকার বিভিন্ন থানায় তাঁর বিরুদ্ধে কমপক্ষে ২০ টি মামলা হয়েছে। মামলাগুলোর বেশিরভাগই প্রতারণার।

আজ বুধবার ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের অতিরিক্ত কমিশনার আবদুল বাতেন ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মলনে এ কথা জানান।

আবদুল বাতেন বলেন, রিজেন্ট হাসপাতালের মালিক মো. সাহেদ তাঁদের কাছে পাঁচদিন রিমান্ডে ছিলেন। মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সাহেদের মামলাটির তদন্তভার র‍্যাবের ওপর বর্তায়। ডিবি সাহেদকে হস্তান্তরে প্রস্তুত আছে। র‌্যাব শুরু থেকে সাহেদের এই মামলাটি দেখছে।

ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার বলেন, রিমান্ডে থাকা অবস্থায় সাহেদকে নিয়ে অভিযানে বেরিয়ে পুলিশ অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার করেছে। তার পরিপ্রেক্ষিতে দুটি আলাদা মামলা হয়েছে। ওই মামলা দুটি ডিবি তদন্ত করবে। পাঁচদিনের রিমান্ডে সাহেদ কতগুলো ভুয়া সনদ দিয়েছেন এবং কতগুলো নমুনা সংগ্রহ করেছেন সে বিষয়ে তদন্ত করে দেখেছে। অস্ত্র ও মাদকের সঙ্গে অন্য কারও সম্পৃক্ততা আছে কিনা তা এখন তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

ঢাকার বাইরে যে মামলাগুলো হয়েছে সেগুলো সংশ্লিষ্ট জেলার থানা তদন্ত করবে বলে জানান আবদুল বাতেন।

করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করে ভুয়া প্রতিবেদন দেওয়া, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে চুক্তি ভেঙ্গে রোগীদের থেকে টাকা আদায়, লাইসেন্স ছাড়া হাসপাতাল পরিচালনাসহ নানা অভিযোগে র্যাব রিজেন্ট হাসপাতালে অভিযান চালায় গত ৬ ও ৭ জুলাই। এ ঘটনায় র্যাব বাদী হয়ে উত্তরা পশ্চিম থানায় সাহেদকে এক নম্বর আসামি করে ১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে।

গত ১৫ জুলাই ভোরে সাতক্ষীরার দেবহাটা সীমান্ত থেকে সাহেদকে গ্রেপ্তার দেখায় র‍্যাব। ওইদিন সন্ধ্যায় তাঁকে গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লে কর্ণেল আশিক বিল্লাহ প্রথম আলোকে বলেন, ডিবির কাছ থেকে মামলার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এখনও এসে পৌঁছায়নি। সাহেদও ডিবির কাছে রয়েছেন। র‍্যাব-১ এর একজন কর্মকর্তাকে সাহেদের মামলা তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
 
শাহেদকে গ্রেফতারের মাধ্যমে প্রমাণিত হলো কেউ আইনের ঊর্দ্ধে নয়।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top