একটু উষ্ণতার জন্য - by Prameela
গল্পটি ইন্সেস্ট টাইপের।গল্পটির নাম একটু উষ্ণতার জন্য।বোনের প্রতি ভাইয়ার কামনা বাসনা।আর এর উপর ভিত্তি করে গল্পটি লিখতে চলেছি।গল্পটি সবাই পথ করে মূল্যবান মতামত দেবেন।সমালোচনামূলক মন্তব্য চাই।আর গল্প লেখার পথে উৎসাহ দিয়ে যাবেন।।
একটি ছোট্ট গ্রামে একটি পরিবারের বসবাস।হাসি আনন্দে পরিবারের সবার দিনকাল কেটে যেত।পরিবারের কর্তা...
প্রদীপ ...
বয়স 52. মুদিখানার দোকান।সকাল থেকে রাত মুদিখানার দোকানে ব্যস্ত থাকত।দেখতে বেশ স্মার্ট।এত বয়স হলেও।
দীপা...
বয়স 48. গ্রামের প্রাইমারি স্কুল টিচার। ফিগারটা দেখার মত।
প্রদীপ ও দিপার বিয়ে হই যখন দিপার বয়স 19.আর প্রদীপের 23.
প্রদীপ ও দিপার তিন সন্তান।
প্রথম সন্তান... সুরেন।বয়স 26. প্রাইভেট জব করে শহরে।আর ওখানেই বউ নিয়ে থাকে।বউয়ের নাম রিতা।বছর খানেক আগে ওদের বিয়ে হয়েছে। বউ টা দেখতে অতটা সুন্দরী নয়।বাবার মোটেই সুরেন বিয়ে করেছে।ওদের সন্সারিক জিবন মোটেই সুখকর নয়।যদিও এভাবেই ওদের দিন কাল কাটে।
দ্বিতীয় সন্তান মেয়ে....প্রমীলা (আমি)।বয়স..23. বাংলা অনার্স নিয়ে এম. এ..শেষ ইয়ার এর ডিসটেন্স বিভাগে পড়াশোনা করছি।ফিগার 36.32.34..দেখার মত। সারাদিন বাড়িতে বসে থাকি।মোবাইল চ্যাটিং।আর টিভি ।আর বাড়ির টুকিটাকি রান্নার কাজ করি।
তৃতীয় সন্তান.....অনিল।বয়স 21. বি. এ...দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। ইংলিশ অনার্স নিয়ে পড়াশোনা করে।বেশ ব্রিলিয়ান্ট ।পড়াশোনার পাশ পশু বন্ধুদের সাথে আড্ডায় ম বেশ ব্যস্ত থাকে।ইদানিং কালে লাজুক অনিল একটু অন্য রকম।
(পরিবারের সব সদস্য র পরিচয় দেওয়া হল।আমি প্রমীলা।আমরা তিন ভাই বোন।আর বাবা মা।এই নিয়ে ছোট্ট হাসিখুশী পরিবার। বড় দাদা সুরেন বিয়ে করে শহরে থাকে।ওখানে প্রাইভেট জব করে।)
সেই দিন সকাল বেলায় সবাই মিলে নাস্তা করার সময়....
বাবা: এই অনিল পড়াশোনা ঠিক থাক করছিস তো! আর কয়েক মাস পর তো.. বি. এ.দ্বিতীয় বর্ষের ফাইনাল এক্সাম।
ভাই: হা,পড়ছি তো।সব ঠিক থাক চলছে।
এই কথা শুনে প্রমীলার হাসি আর ধরেই না।হাসতে হাসতে বিষম লেগে গেলে মা জলের গ্লাস এগিয়ে দেয় আর টা এক গোগ্রাসে পান করে নিলে...
বাবা: প্রমীলা এতে হাসির কি আছে!
প্রমীলা: সব ঠিক থাক...ভাইয়ার এই কথাটি শুনেই হাসি এলো।
বাবা: এতে হাসির কি হল!
প্রমীলা: ভাইয়া সারাদিন বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়। আগের সেই ভাইয়া নেই।তাই বলছি কি..ভাইয়া আর সেরকম পরেই না।
ভাই: কি এসব বলছিস বাবা মার সামনে!
প্রমীলা: যা সত্যি তাই...
ভাইরেগে গিয়ে) নাস্তা করা বাদ দিয়েই নিজ ঘরে প্রবেশ করলে।
মা: এই প্রমীলা । এটা কি করলি বল তো! ছেলেটা না খেয়েই ঘরে চলে গেল।
প্রমীলা; নাস্তা তো মোটামুটি করেছে।শুধুই চা আর বিস্কুট খাই নি।এই যা।
বাবা: অনিলের মনটা বেশ নরম। ও অল্পতেই রেগে যায়। একটু ভেবে চিন্তে কথা বলবি।
কথা বলার ফাঁকে দেওয়াল ঘড়ির কাঁটা ধং ধ্যং করলে দেখে সকাল 9টা। আর এই যা আজও দেরি হলো দোকানে যেতে।এই বলে একটু পরে দোকানের পথে রওনা দিল।
এরপর আমি মায়ের কাছ থেকে চায়ের কাপ আর দুখানি বিস্কুট নিয়ে ভাইয়ার ঘরের দরজায় টক টক ।( পরনে ছিল সালোয়ার কামিজ )
ভাইয়া কিছুক্ষন পর দরজা খুললো।আর আমার হাতে চা বিস্কুট দেখে...
ভাই: যা ।চলে যা।
আমি: আমায় তাড়িয়ে দিচ্ছিস ঘরেও ঢুকতে দিবি না।এত্ত রাগ তোর! তবে ভাইয়া রাগলে তোকে বেশ মিষ্টি লাগে।
ভাই: এত নাকামি করতে হবে না।বাবা মার সামনে আমার ওই কথাটি নিয়ে এত হাসলি।আর এখন এসেছে চা বিস্কুট নিয়ে যা বলছি।
আমি: যাব না আমি।এই ঘরে ঢুখছি।
আর তখন অনিল এক ধাক্কা দিলে গরম চা এর আংশিক গায়ে পড়লে।সাতে সাতে উড়না সরে দিয়ে টেবিলে রাখা জলের বোতল বুকে ঢেলে নিলে আমি রিফ্রেশ হয়।আর তখন আমার বুকের দিকে তাকিয়ে ....
ভাই: তোর বুকে চা এর গরম ছোয়ায় অসস্তি হলি শুধুই আমার জন্য।
আমি: না রে ভাই।অ্যাকসিডেন্ট।
ভাই : আই এখানে একটি বস ।
আমি: না ভাই।আমি চেঞ্জ করে আসি।
ভাই: যা চেঞ্জ করে নে।
সেই দিন ভাইয়া কলেজ আর মা স্কুল।আর আমি বাড়িতে একা একা।
আমি একা একা বসে মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত।ইন্টারনেট ।বন্ধু বান্ধবদের সাতে চ্যাট করে যাচ্ছি। চ্যাট করার ফাঁকে. আমার মাথায় দুষ্টু বুদ্ধি এল।
আমি তড়িঘড়ি আর একটি মোবাইল নাম্বার। যে নাম্বারটি ছদ্মবেশী ।নাম্বারটি কেউ জানে না।সেই অচেনা নাম্বার টেকে ফোন দিলাম আমার বরো দাদা সুরেন কে।
সুরেন: হ্যালো।কে বলছেন!
আমি: আমি মিতা।(ফেক নাম বলে) এটা কি বিমল!
সুরেন : না,এটা সুরেন।
আমি: ভুল করে চলে গেছে।আসছি।
সুরেন: কথাই যাচ্ছেন! যাবেন না বলছি।আপনার গলাটা বেশ মিষ্টি।আর কথাগুলো মিষ্টি।
আমি; ওকে।যাচ্ছি না।আপনি কোথায় থাকেন?
সুরেন: আপনি নই ,শুধু তুমি বলবেন।আমি ..... শহরে প্রাইভেট জব করি।
আমি: আপনি বুঝি একা!
সুরেন: না,আমার স্ত্রী বর্তমান।
আমি : তাই! বেশ ভালো।
সুরেন: কি করছেন এখন?
আমি: কিছু না।একা একা বড় হচ্ছি।
সুরেন: আপনার বাসা কোথায়।
আমি: আপনার সেই সহর টেকে ঘণ্টা দুয়েক এর পথ।
সুরেন: তাই! তবে দেখা করতে ইচ্ছে করছে।
আমি: না।সম্ভব না।বাবা যেতে দিবে না।
সুরেন: আপনার পরিবার বেশ রেস্ট্রিকশন।
আমি: হা।
সুরেন: তবে এক কাজ কর।আপনার না whats-app আছে।
আমি: ফেক whats-app ডুয়াল স্পেস এর সাহায্যে ...মনে করে হা আছে।
সুরেন: তবেই ওখানে কয়েকটি পিকচার প্রেরণ করুন।
আমি: আপনি করে বলবেন না।বল তুমি।
সুরেন: ওকে।তুমিও তুমি বলবে।
আমি: ওকে।
সুরেন : ছবির পাঠিয়ে দাও।
আমি: তুমি অচেনা।তাই প্রথম মুখ ঢেকে কিছু পিকচার দিচ্ছি।কেমন।
সুরেন: ওকে।
গল্পটি ইন্সেস্ট টাইপের।গল্পটির নাম একটু উষ্ণতার জন্য।বোনের প্রতি ভাইয়ার কামনা বাসনা।আর এর উপর ভিত্তি করে গল্পটি লিখতে চলেছি।গল্পটি সবাই পথ করে মূল্যবান মতামত দেবেন।সমালোচনামূলক মন্তব্য চাই।আর গল্প লেখার পথে উৎসাহ দিয়ে যাবেন।।
একটি ছোট্ট গ্রামে একটি পরিবারের বসবাস।হাসি আনন্দে পরিবারের সবার দিনকাল কেটে যেত।পরিবারের কর্তা...
প্রদীপ ...
বয়স 52. মুদিখানার দোকান।সকাল থেকে রাত মুদিখানার দোকানে ব্যস্ত থাকত।দেখতে বেশ স্মার্ট।এত বয়স হলেও।
দীপা...
বয়স 48. গ্রামের প্রাইমারি স্কুল টিচার। ফিগারটা দেখার মত।
প্রদীপ ও দিপার বিয়ে হই যখন দিপার বয়স 19.আর প্রদীপের 23.
প্রদীপ ও দিপার তিন সন্তান।
প্রথম সন্তান... সুরেন।বয়স 26. প্রাইভেট জব করে শহরে।আর ওখানেই বউ নিয়ে থাকে।বউয়ের নাম রিতা।বছর খানেক আগে ওদের বিয়ে হয়েছে। বউ টা দেখতে অতটা সুন্দরী নয়।বাবার মোটেই সুরেন বিয়ে করেছে।ওদের সন্সারিক জিবন মোটেই সুখকর নয়।যদিও এভাবেই ওদের দিন কাল কাটে।
দ্বিতীয় সন্তান মেয়ে....প্রমীলা (আমি)।বয়স..23. বাংলা অনার্স নিয়ে এম. এ..শেষ ইয়ার এর ডিসটেন্স বিভাগে পড়াশোনা করছি।ফিগার 36.32.34..দেখার মত। সারাদিন বাড়িতে বসে থাকি।মোবাইল চ্যাটিং।আর টিভি ।আর বাড়ির টুকিটাকি রান্নার কাজ করি।
তৃতীয় সন্তান.....অনিল।বয়স 21. বি. এ...দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। ইংলিশ অনার্স নিয়ে পড়াশোনা করে।বেশ ব্রিলিয়ান্ট ।পড়াশোনার পাশ পশু বন্ধুদের সাথে আড্ডায় ম বেশ ব্যস্ত থাকে।ইদানিং কালে লাজুক অনিল একটু অন্য রকম।
(পরিবারের সব সদস্য র পরিচয় দেওয়া হল।আমি প্রমীলা।আমরা তিন ভাই বোন।আর বাবা মা।এই নিয়ে ছোট্ট হাসিখুশী পরিবার। বড় দাদা সুরেন বিয়ে করে শহরে থাকে।ওখানে প্রাইভেট জব করে।)
সেই দিন সকাল বেলায় সবাই মিলে নাস্তা করার সময়....
বাবা: এই অনিল পড়াশোনা ঠিক থাক করছিস তো! আর কয়েক মাস পর তো.. বি. এ.দ্বিতীয় বর্ষের ফাইনাল এক্সাম।
ভাই: হা,পড়ছি তো।সব ঠিক থাক চলছে।
এই কথা শুনে প্রমীলার হাসি আর ধরেই না।হাসতে হাসতে বিষম লেগে গেলে মা জলের গ্লাস এগিয়ে দেয় আর টা এক গোগ্রাসে পান করে নিলে...
বাবা: প্রমীলা এতে হাসির কি আছে!
প্রমীলা: সব ঠিক থাক...ভাইয়ার এই কথাটি শুনেই হাসি এলো।
বাবা: এতে হাসির কি হল!
প্রমীলা: ভাইয়া সারাদিন বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়। আগের সেই ভাইয়া নেই।তাই বলছি কি..ভাইয়া আর সেরকম পরেই না।
ভাই: কি এসব বলছিস বাবা মার সামনে!
প্রমীলা: যা সত্যি তাই...
ভাইরেগে গিয়ে) নাস্তা করা বাদ দিয়েই নিজ ঘরে প্রবেশ করলে।
মা: এই প্রমীলা । এটা কি করলি বল তো! ছেলেটা না খেয়েই ঘরে চলে গেল।
প্রমীলা; নাস্তা তো মোটামুটি করেছে।শুধুই চা আর বিস্কুট খাই নি।এই যা।
বাবা: অনিলের মনটা বেশ নরম। ও অল্পতেই রেগে যায়। একটু ভেবে চিন্তে কথা বলবি।
কথা বলার ফাঁকে দেওয়াল ঘড়ির কাঁটা ধং ধ্যং করলে দেখে সকাল 9টা। আর এই যা আজও দেরি হলো দোকানে যেতে।এই বলে একটু পরে দোকানের পথে রওনা দিল।
এরপর আমি মায়ের কাছ থেকে চায়ের কাপ আর দুখানি বিস্কুট নিয়ে ভাইয়ার ঘরের দরজায় টক টক ।( পরনে ছিল সালোয়ার কামিজ )
ভাইয়া কিছুক্ষন পর দরজা খুললো।আর আমার হাতে চা বিস্কুট দেখে...
ভাই: যা ।চলে যা।
আমি: আমায় তাড়িয়ে দিচ্ছিস ঘরেও ঢুকতে দিবি না।এত্ত রাগ তোর! তবে ভাইয়া রাগলে তোকে বেশ মিষ্টি লাগে।
ভাই: এত নাকামি করতে হবে না।বাবা মার সামনে আমার ওই কথাটি নিয়ে এত হাসলি।আর এখন এসেছে চা বিস্কুট নিয়ে যা বলছি।
আমি: যাব না আমি।এই ঘরে ঢুখছি।
আর তখন অনিল এক ধাক্কা দিলে গরম চা এর আংশিক গায়ে পড়লে।সাতে সাতে উড়না সরে দিয়ে টেবিলে রাখা জলের বোতল বুকে ঢেলে নিলে আমি রিফ্রেশ হয়।আর তখন আমার বুকের দিকে তাকিয়ে ....
ভাই: তোর বুকে চা এর গরম ছোয়ায় অসস্তি হলি শুধুই আমার জন্য।
আমি: না রে ভাই।অ্যাকসিডেন্ট।
ভাই : আই এখানে একটি বস ।
আমি: না ভাই।আমি চেঞ্জ করে আসি।
ভাই: যা চেঞ্জ করে নে।
সেই দিন ভাইয়া কলেজ আর মা স্কুল।আর আমি বাড়িতে একা একা।
আমি একা একা বসে মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত।ইন্টারনেট ।বন্ধু বান্ধবদের সাতে চ্যাট করে যাচ্ছি। চ্যাট করার ফাঁকে. আমার মাথায় দুষ্টু বুদ্ধি এল।
আমি তড়িঘড়ি আর একটি মোবাইল নাম্বার। যে নাম্বারটি ছদ্মবেশী ।নাম্বারটি কেউ জানে না।সেই অচেনা নাম্বার টেকে ফোন দিলাম আমার বরো দাদা সুরেন কে।
সুরেন: হ্যালো।কে বলছেন!
আমি: আমি মিতা।(ফেক নাম বলে) এটা কি বিমল!
সুরেন : না,এটা সুরেন।
আমি: ভুল করে চলে গেছে।আসছি।
সুরেন: কথাই যাচ্ছেন! যাবেন না বলছি।আপনার গলাটা বেশ মিষ্টি।আর কথাগুলো মিষ্টি।
আমি; ওকে।যাচ্ছি না।আপনি কোথায় থাকেন?
সুরেন: আপনি নই ,শুধু তুমি বলবেন।আমি ..... শহরে প্রাইভেট জব করি।
আমি: আপনি বুঝি একা!
সুরেন: না,আমার স্ত্রী বর্তমান।
আমি : তাই! বেশ ভালো।
সুরেন: কি করছেন এখন?
আমি: কিছু না।একা একা বড় হচ্ছি।
সুরেন: আপনার বাসা কোথায়।
আমি: আপনার সেই সহর টেকে ঘণ্টা দুয়েক এর পথ।
সুরেন: তাই! তবে দেখা করতে ইচ্ছে করছে।
আমি: না।সম্ভব না।বাবা যেতে দিবে না।
সুরেন: আপনার পরিবার বেশ রেস্ট্রিকশন।
আমি: হা।
সুরেন: তবে এক কাজ কর।আপনার না whats-app আছে।
আমি: ফেক whats-app ডুয়াল স্পেস এর সাহায্যে ...মনে করে হা আছে।
সুরেন: তবেই ওখানে কয়েকটি পিকচার প্রেরণ করুন।
আমি: আপনি করে বলবেন না।বল তুমি।
সুরেন: ওকে।তুমিও তুমি বলবে।
আমি: ওকে।
সুরেন : ছবির পাঠিয়ে দাও।
আমি: তুমি অচেনা।তাই প্রথম মুখ ঢেকে কিছু পিকচার দিচ্ছি।কেমন।
সুরেন: ওকে।