What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (5 Viewers)

১টি ছেলে ও ১টি মেয়ের মাঝে গভীর প্রেম ছিল। ছেলেটি একবার হাত কেটে রক্ত দিয়ে মেয়েটিকে চিঠি লিখেছিল। কিছুদিন পর তাদের ভালবাসা নষ্ট হল। তো যার কাছে যার দেনা পাওনা ছিল মিটিয়ে নিচ্ছিল।
সব শেষে ছেলেটি বললো আমার রক্ত ফেরত দে, মেয়েটি সাথে সাথে তার সালোয়ারের নিচ থেকে ১টা ন্যাপকিন বের করে ছেলেটির হাতে দিয়ে বললো নে শালা তোর রক্ত কিস্তিতে শোধ দেব!!!
 
একটি অসাধারণ সুন্দরী যুবতী একটা ওষুধের দোকানের সামনে চুপ করে দাঁড়িয়ে ছিল। মনে হচ্ছিল যেন সে দোকানের ভীড় কমার অপেক্ষায়ছিল। দোকানের মালিক তার দিকে বেশ সন্দেহের দৃষ্টিতে তাকাচ্ছিল মাঝে মাঝে। ভাবছিল, সে এমন কিছু জিনিষ কিনতে এসেছে সেটা নিতান্ত গোপনীয়। কারুর সামনে সে বলতে বোধহয় লজ্জাবোধ করছে। ভেবেই যাচ্ছে আর নিজেও চাইছে যেন ভীড়টা তাড়াতাড়ি কমে যায়। ওষুধের বিক্রী কমে কমুক, সুন্দরী যুবতীটির কী প্রয়োজন আর সেটা সে মেটাতে পারবে কিনা, সেইভেবেই তার হাঁকপাকানি অবস্থা।যাই হোক, অনে
কক্ষণ দাঁড়ানোর পর অবশেষে দোকানটা একটু ফাঁকা হল। কোন গ্রাহকই আর ছিলনা। মেয়েটি দোকানে ঢুকল আর মালিককে একটু আস্তে ঈশারায় ডাকল, একেবারে মৃদু সুরে সলজ্জ ভঙ্গীতে একটা কাগজ দোকান-মালিকের দিকে এগিয়ে দিল আর অতি সুরেলা ভঙ্গীতে, প্রায় ফিসফিস করে বলল,..........“কাকু, আমার না........আমার না .......কি যে বলি.......আমার না এক ডাক্তারের সঙ্গে বিয়ে পাকা হয়ে গেছে। আর আজ না ওনার প্রথম চিঠি পেয়েছি। ডাক্তারদের হাতের লেখা তো আপনারাই পড়তে পারেন, তাই একটু এটা পড়ে শোনাবেন..? আমি কিচ্ছু বুঝতে পারছিনা
 
বস: কী ব্যাপার! আপনি এতক্ষণ কোথায় ছিলেন?
কর্মী: চুল কাটাতে গিয়েছিলাম।
বস: কি! আপনি অফিস টাইমে চুল কাটাতে গিয়েছিলেন?
কর্মী: তাতে কী হয়েছে? চুলটাও তো অফিস টাইমে বড় হয়েছিল।
বস: সেটা তো বাড়ি থাকাকালীনও বড় হয়েছে।
কর্মী: তাই বলেই তো একেবারেই টাকলু হয়ে যাইনি। যতটুকু অফিসে বড়ো হয়েছিল ততটুকু কেটেছি!
 
জুতা পছন্দ করতে গিয়ে দোকানের প্রায় সব ডিজাইন উল্টেপাল্টে দেখছেন লাবনী। এতে জুতার শো-রুম একেবারে তছনছ হয়ে গেল। কিন্তু পছন্দ হলো না একটিও। এ সময় তার নজর পড়ল অন্যরকম একটি বাক্সের ওপর-
লাবনী : ওই বক্সটা একটু দেখান, প্লিজ। ওটার ভেতরে যে ডিজাইনটা আছে, তা দেখবো।
দোকানদার : দয়া করেন আপা, ওইটা আর দেখতে চাইবেন না!
লাবনী : এটা কেমন কথা! কাস্টমার দেখতে চাচ্ছে।
দোকানদার : আপা, ওইটা আমার লাঞ্চ বক্স!
 
ওসি: ক্রেডিট কার্ড হারানোর সঙ্গে সঙ্গে রিপোর্ট করেননি কেন?
মন্টু: কার্ডটা চুরি হওয়ার পর দেখলাম চোর আমার বউয়ের থেকে কম খরচ করছে,
ওসি: এখন রিপোর্ট করাতে আসছেন কেন?
মন্টু: এখন মনে হচ্ছে কার্ডটা এবার চোরের বউয়ের হাতে পড়েছে, খরচের মাত্রা চারগুণ হয়ে গেছে।
 
পল্টু ভোট দিয়ে পোলিং অফিসারকে জিজ্ঞাসা করল-
পল্টু: স্যার, আঙুলের এই দাগ কি পানি দিয়ে ধুলে যাবে?
অফিসার: না।
পল্টু: তা হলে স্যার! সাবান দিয়ে ধুলে যাবে?
অফিসার: না।
পল্টু: তাহলে স্যার কতদিন পরে উঠবে?
অফিসার: একবছর পর যাবে।
পল্টু: তাহলে আরও একটু দেবেন স্যার?
অফিসার: কেন?
পল্টু: চুলে লাগাব স্যার। আজকাল হেয়ার ডাইগুলো একসপ্তাহের বেশি থাকে না।
 
মা: বজ্জাত ছেলে কোথাকার! এতবার বলি, তারপরেও সোফায় শুয়ে থাকিস। আজ জুতিয়ে তোকে সিধা করবো,
বল্টু: মা! মা! আর হবে না এমন এবারের মতো,
মা: আর হবে না কেন? তুই আবার করবি এই কাজ! সোফা হচ্ছে বসার জন্য, এটা তো শোয়ার জন্য না,
বল্টু: মা, স্যান্ডেলও তো পায়ে দেওয়ার জন্য, ছেলেকে পিটানোর জন্য না!
 
এক ফকির পিচ্চি মেয়েকে বলছে-
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটা।
পিচ্চি : আমি বেটা না, বেটি।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটি।
পিচ্চি : আমার নাম স্বর্ণা।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে স্বর্ণা।
পিচ্চি : আমার পুরা নাম নাদিয়া শারমিন স্বর্ণা।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে নাদিয়া শারমিন স্বর্ণা।
পিচ্চি : হ্যাঁ, এখন ঠিক আছে! এবার মাফ করেন।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top