What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

ছেলেঃ আচ্ছা, কালকে যিনি আমার ফোন রিসিভ করলেন, উনি কি তোমার স্বামী?
মেয়েঃ ছি ! আপনি এটা বলতে পারলেন ! আপনার মুখে বাঁধলো না?
ছেলেঃ সরি, ভুল হয়ে গিয়েছে। কিছু মনে করো না প্লিজ !
মেয়েঃ ইটস ওকে।
ছেলেঃ আচ্ছা উনি তাহলে কে ছিলেন ?
মেয়েঃ আমার ছেলে, ক্লাস টেনে পড়ে !!!
 
গিন্নির স্ট্যাটাস- আজ করল্লা আর লইট্যা শুটকি দিয়ে গরুর
মাংসের দো পেয়াজি কর্ছি।
কর্তা অফিসে বসে- লাইক।কমেন্টস এ- ওয়াও! লাবুজানু,আই
উইল বি হোম সুন খ্যান্ট উয়েঠ
বাসার পিচ্চি- ডিসলাইক ,আমিবার্গার খামু।
বান্ধবি- এই রেসিপি টা লিখেশেয়ার দে না রে !আমিও
রাধঁবো ওর জন্য
পাশের বাসার ভাবি-লাইক,এন্ড আমাকে এক বাটি দিয়েন
তো আপা
বউয়ের আপন মা- আহারে আমার মেয়টা শশুর
বাড়ি গিয়ে কি কষ্টেই না আছে,এখনি চুলো গুতাচ্ছে সবাই
তোকে শুধু পোক করে নারে?
শাশুড়ি- কি যে রাধোঁ না তুমরা ? আমারে এই আইটেম
থেকে আনট্যাগ করো,আজ আমি সাগুদানা আর দুধ খাবো।
ননদ- স্ট্যাটাসে লাইক ও না,ডিসলাইক ও না।বয় ফ্রেন্ডের
সাথে চ্যাটে-জানু আমাকে কিন্তু
আজকে তুমি চাইনিজে নিয়ে যাবা,ভাবি আজকেও ছাইঁপাশ
রাধঁছে
দেবর- ফ্রেন্ডের সাথে চ্যাটে ।দোস্ত তোর
মেসে বুয়ারে চাউল এক পট বাড়ায়া দিতে ক!
আমি আইতাছি,দুপুরে খামু।
দাড়োয়ান- ম্যাডাম দর্জা জানলা বন কৈরা রান্ধেন
ফিলিজ,অলরেডি পাশের ফ্ল্যাটের লোকজন গন্ধের
চোটে রিপোর্ট বাটনে কিলিক মারছে।
জরিনা খাতুন’স রেসিপি পেজ- আপনি আমাদের রেসিপি নিজের
নামে চলানোয় আপনাকে আনফ্রেন্ড কর্তে বাধ্য হলাম।
বুয়া- কমেন্টস এ – ইসটেটাস পরে দিয়েন আগে শপিং মল
থাইকা আইসা রান্না বওয়ান খালাম্মা।
অতঃপর মান ইজ্জত খাওনের দুষে একটু পরেই বুয়ারে ব্লক:-( :P:P:
 
একদিন মেয়ে বাবার কাছে গিয়ে বলল: বাবা,আমি একটু কথা বলতে চাই! জরুরী!
বাবা: বলো?
মেয়ে: আমি একটা ছেলেকে ভালোবাসি! কিন্তু সে থাকে আমেরিকায়! তার সাথে আমার ডেটিং ওয়েবসাইটে দেখা হয়! facebook এ ফ্রেন্ড হই! whatsapp এ অনেক chat হয়! সে আমাকে skype তে propose করে! আমারা ২ মাস ধরে viber এ প্রেম করছি! এখন আমরা বিয়ে করতে চাই!
বাবা: সত্যি? তাহলে twitter এ বিয়ে কর, tango তে মজা আর হানিমুন কর! আর e-bay থেকে বাচ্চা কিনো, তা রিসিভ করো gmail এ। husband এর সাথে chat
করতে করতে বিরক্ত হলে , তাকে bikroy . com এ বিক্রি করে দাও!
 
এক খামার মালিক শখ করে একটা জেব্রা কিনে এনেছে আফ্রিকা থেকে। এক ভোরে জেব্রাটা বেরিয়ে এলো তার আস্তাবল থেকে। খামারের ভেতরে ঘুরতে লাগলো সে, আর ভাবতে লাগলো, এখানে তার কাজ কী হতে পারে? প্রথমে তার দেখা হলো একটা মুরগির সাথে-
জেব্রা : সুপ্রভাত। তুমি এখানে কী করো?
মুরগি : সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে ডিম পাড়ি।

এরপর তার দেখা হলো একটা গরুর সাথে-
জেব্রা : সুপ্রভাত। তুমি এখানে কী করো?
গরু : সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে দুধ দিই।

তারপর দেখা হলো একটা ছাগলের সাথে-
জেব্রা : সুপ্রভাত। তুমি এখানে কী করো?
ছাগল : সুপ্রভাত। মালিক আমাকে মেরে আমার মাংস খায়।

জেব্রা কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে সামনে এগোলো। এবার তার দেখা হলো একটা ষাঁড়ের সাথে-
জেব্রা : সুপ্রভাত। তুমি এখানে কী করো?
ষাঁড় : সুপ্রভাত। তুমি একটু দাঁড়াও! আমি তোমাকে দেখাচ্ছি আমি এখানে কী করি।
 
দুই প্রেমিক-প্রেমিকা ঠিক করেছে আত্মহত্যা করবে। উঁচু পাহাড় থেকে প্রথমে ছেলেটি ঝাঁপ দিল, কিন্তু মেয়েটি দিল না। সে চোখ বন্ধ করে বলল, ভালোবাসা অন্ধ।
তাই সে পাহাড়ের উপর আস্তে করে চোখ বুঝে পড়ে রইল।
.
.
.
.
.
.
.
.
-এদিকে ঝাঁপ দেওয়ার পর ছেলেটি প্যারাসুট খুলে বলল, প্রকৃত ভালোবাসা কখনো মরে না!
 
রজনীকান্ত মহল্লায় ঘুরতে বের হলেন। দেখলেন যে তার এলাকার সীমানায় যে নদী আছে; সেখানে একটা কাঠের ব্রিজ তৈরি হচ্ছে। সে রেগে গিয়ে ইঞ্জিনিয়ারকে জিজ্ঞেস করলো, ‘কে এই ব্রিজ তৈরির অনুমতি দিয়েছে?’ ইঞ্জিনিয়ার বলল, ‘একজন গায়িকা এদিক দিয়ে যাবে; সে নৌকা পার হতে ভয় পায়। তাই এই ব্রিজ তৈরি করা হয়েছে। তার নাম হচ্ছে…’

রাগান্বিত রজনীকান্ত মুহূর্তে ব্রিজটা ভেঙে ফেলল পুরো কথা না শুনেই। ইঞ্জিনিয়ার দুঃখ করে বলতে লাগলো, ‘তার নাম হচ্ছে ইভা রহমান। তার আরেক জায়গায় কনসার্ট ছিল। এখন তো সে যেতে পারবে না। তার এখন এখানেই কনসার্ট করতে হবে’

রজনীকান্ত এক সেকেন্ডে একটা লোহার ব্রিজ বানিয়ে বলল, ‘নাও. আমি কি মজাও করতে পারব না, তোমরা সবসময় আমাকে এত সিরিয়াসলি নাও কেন?’
 
দূর থেকে এক লোক দেখলো ছোট্ট জনি লাফাচ্ছে। একটু কাছে এসে দেখলো আসলে ছোট্ট জনি কলিং বেল চাপতে চেষ্টা করছে কিন্তু কলিং বেলের নাগাল পাচ্ছে না। সে ভাবলো, আহারে ছোট্ট ছেলেটা কতো কষ্ট করছে, একটু সাহায্য করি।
লোকটি ছোট্ট জনিকে বললো, ‘আমি কি বেলটা চেপে দেবো?’
জনি বললো, ‘আচ্ছা দিন।’
যেই লোকটি বেল চাপলো তখন ছোট্ট জনি বললো, ‘কাজ শেষ। এইবার আমার সাথে দৌড় দিন!’
 
৩ ছেলে এক মেয়েকে প্রপোজ করল-

ছেলে ১ : আমি তোমার জন্য মরতে পারি।

মেয়ে : এটা সবাই-ই বলে।

ছেলে ২ : আমি তোমাকে আকাশের তারা এনে দেব.
মেয়ে : পুরাতন ডায়লগ ।

ছেলে ৩ :আমি তোমাকে আমার ফেইসবুকের পাসওয়ার্ডটা দেব!!!

মেয়ে (অশ্রু মিশ্রিত কণ্ঠে): হায় রে পাগল!!!!!
এত ভালবাস তুমি আমাকে!!!!!!

আই লাভ ইউ <3 :* <3
জান….
 
ছোট্ট মলি বসে আঁকিবুঁকি করছিল। এমন সময় মা বললেন-
মা : মলি মা আমার, কী করছ?
মলি : বান্টিকে চিঠি লিখছি মা।
মা : কিন্তু তুমি তো এখনো লিখতে জানো না।
মলি : বান্টিও এখনো পড়তে জানে না মা।
 
বল্টু এক মেয়েকে ভালোবাসে,মেয়েটা বল্টুর ইন্টারভিউ নিচ্ছে…
মেয়েঃ তুমি খুব অভদ্র তাইনা ???
বল্টুঃ না না,আমার মতো নম্র,ভদ্র ছেলে আর একটাও পাবেনা।
মেয়েঃ তুমি পড়ালেখায় খুব কাঁচা তাইনা ????
বল্টুঃ না না আমি খুব ভালো স্টুডেন্ট,আমার জীবনে ফেল বলে কিচ্ছু নেই।
মেয়েঃ তুমি বখাটে টাইপের ছেলে তাইনা ??
বল্টুঃ না না ,মেয়েদের পূর্ব দিক হলে আমার পশ্চিম দিক।
মেয়েঃ অহ,তাহলে তো হলো না।অভদ্র ,বখাটে আর পড়ালেখায় কাঁচা এমন ছেলে ই আমার পছন্দ হয়।
বল্টুঃ বিশ্বাস করো আমি খুব অভদ্র,বখাটে আর ইন্টারমেডিয়েটে ২ বার ফেল করেছি
 

Users who are viewing this thread

Back
Top