What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (5 Viewers)

কোর্টে ডিভোর্স কেসের মামলা চলছে। সমস্যা বাধলো ৫ বছরের বাচ্চা টাকে নিয়ে। এটা নিয়ে যখন কথা উঠলো তখন মা টা হঠাৎ দাঁড়িয়ে উঠে চিল্লিয়ে বলল ইয়র অনার…আমি বাচ্চাটাকে অমানুষিক পরিশ্রম আর কষ্ট সহ্য করে পৃথিবীতে এনেছি। বাচ্চা অবশ্যই আমার কাছে থাকবে। বিচারক বাবা টার দিকে তাকিয়ে বলল “আপনার কি কিছু বলার আছে??
বাবা টা কিছুক্ষণ বসে থাকলো……তারপর ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়িয়ে বলল ইয়োর অনার, আমি যদি আমার ATM কার্ডটা মেশিনে ঢুকিয়ে টাকা বের করে আনি, তাহলে টাকা টা কার? আমার? নাকি ATM মেশিনের??
 
বুড়ির ‘power’ তো দেখো! এক বুড়ি তার তিন যুবতী নাতনীদের নিয়ে থাকতো। একদিন রাতে তাদের বাড়িতে ডাকাতে আক্রমণ করে। তখন বুড়ির এক নাতনী ডাকাতকে বলল,
“আমাদের সাথে যা খুশি করো কিন্তু আমাদের বুড়ি দাদীকে ছেড়ে দাও।” তখন বুড়ি বলল, “না! কাউকে ছাড়া হবে না। যুদ্ধের ময়দানে সবাই সমান।”
 
মন্টু একদিন দুপুরে বসে আছে। হটাৎ একটা মশা এসে মন্টুকে কামড় দিলো।

মন্টু :- (রেগে গিয়ে) এখন দিনের বেলায়ও কামড় দিতে হবে?
মশা:- কি করমু সাহেব? গরীব মশা আমি। মা- বাবা হাসপাতালে ভর্তি। ঘরে বিয়ের উপযুক্ত বোন আছে। সেদিন তার বিয়ে ঠিক হইছে। ছেলে পক্ষ ১লিটার রক্ত যৌতুক দাবি করছে। তাই ওভারটাইম করতেছি।
 
বাসর রাতে বউ জামাই কে বলল..
বউঃ “কর”।
জামাইঃ কি করব? আমি তো কিছু জানি না।
বউঃ কোনো ব্যাপার না। আমি যা করব তুমিও তাই করবা, কেমন??
জামাইঃ ঠিক আছে।
(বউ শাড়ী খুলল, দেখে দেখে জামাই শার্ট খুলল, বউ সায়া খুলল, জামাই তার প্যান্ট খুলল।
জামাইঃ তারপর?
এবার বউ প্যান্টি খুলল, জামাই তার underwear খুলল। বউ চিৎ হয়ে শুইলো। জামাইও তাই করলো।)
জামাইঃ এখন??
বউ এবার দুই পা ফাক করলে জামাইও তার দুই পা ফাক করলো…
জামাইঃ এরপর??
বউঃ রাগ হয়ে… এইবার এমন কর, তুমি বাইরে গিয়ে দুইজন পুরুষ ডেকে নিয়ে আসো, একটা তোমার জন্য আর একটা আমার জন্য!!
 
জনি গাড়ি নিয়ে মহাসড়ক ধরে ছুটে যাচ্ছিল। তার গাড়ির গতিসীমা তখন ঘণ্টায় ৬০ কিমির বেশি অতিক্রম করছে।
এমন সময় সে লক্ষ করল, পেছন থেকে একটা পুলিশের গাড়ি তাকে ধাওয়া করছে। জনি বুঝল, সে সর্বোচ্চ গতিসীমা অতিক্রম করে ফেলেছে। এখন উপায়? গাড়ি থামালেই একগাদা টাকা জরিমানা গুনতে হবে। মনে মনে সে একটা বুদ্ধি আঁটল।
গাড়ির গতি না কমিয়ে সে আরও বাড়িয়ে দিল। পুলিশের গাড়িটাও তখন ঝড়ের বেগে ধেয়ে আসছে।
হঠাৎ একটা পেট্রলপাম্পের পাশে দাঁড়িয়ে গেল জনি। গাড়ি থেকে নেমে এক ছুটে ঢুকে গেল পেট্রলপাম্পের বাথরুমে।
পাঁচ মিনিট পর জনি যখন বের হলো, পুলিশ তাকে ঘিরে ফেলেছে। জনি পেটে হাত বোলাতে বোলাতে বলল, ‘বুঝতেই পারছেন, বেগটা একটু বেশি পেয়েছিল!’
 
এক বৃদ্ধা খুবই ভুলোমনা। একজন ডাক্তারের পরামর্শে বেশ কিছু ওষুধ খাওয়ার পর কিছুটা উন্নতি হলো তাঁর। একদিন সকালে কাজের মেয়েটাকে সঙ্গে নিয়ে হাঁটতে বেরোলেন তিনি। পথে দেখা হলো এক প্রতিবেশীর সঙ্গে।
প্রতিবেশী: শুনলাম আপনার ভুলে যাওয়ার রোগ কিছুটা সেরেছে।
বৃদ্ধা: হ্যাঁ, এখন একটু চেষ্টা করলেই মনে করতে পারি।
প্রতিবেশী: তাই নাকি? তা যে ডাক্তার দেখালেন, ডাক্তারের নাম কী?
বৃদ্ধা মাথা চুলকালেন। বিড়বিড় করে বললেন, একটা ফল, লেবুর মতো… কী যেন নাম?
প্রতিবেশী: কমলা?
বৃদ্ধা: হ্যাঁ হ্যাঁ! মনে পড়েছে!
এবার কাজের মেয়েটার দিকে ফিরে বললেন বৃদ্ধা, হ্যাঁ রে কমলা, ডাক্তার বাবুর নাম যেন কী?
 
বল্টু বেজায় কৃপণ। একদিন তাঁর বাড়িতে হাজির হলেন তাঁর বন্ধু রফিক।

রফিকঃ কি রে বল্টু, তোর বাড়িতে এলাম, কিছু খাওয়াবি না?

বল্টুঃ কী খেতে চাস, বল। ঠান্ডা, না গরম?

রফিকঃ নিয়ে আয়, ঠান্ডা গরম দুটাই খাবো।

বল্টু হাঁক ছাড়লেন, ‘কই রে পল্টু, ফ্রিজ থেকে এক গ্লাস ঠান্ডা পানি আর চুলা থেকে এক গ্লাস গরম পানি নিয়ে আয়!’
 
৩ বাটপার বন্ধুর বহুদিন পর দেখা। তো তারা ৩ জন রেস্টুরেন্টে খেতে গেলো। ১ জন ওয়াশ রুমে গেলো।
২ জন আলাপ করছে…

বল্টুঃ- তারপর দোস্ত, বাচ্চা কাচ্চা কয়টা?

পল্টুঃ- আমার একটাই ছেলে। আমার মতোই বুদ্ধিমান। ভার্সিটিতে পড়ে।
বিরাট বড়লোকের একমাত্র মেয়েকে পটাইছে। মেয়েকে ইম্প্রেস করার জন্য একটা গাড়ি গিফট করছে। একবার বিয়ে হয়ে গেলে, মেয়ের বাপের সব প্রোপার্টি আমার।

বল্টুঃ- আমারও একটাই ছেলে। আমার মতোই বুদ্ধিমান। ভার্সিটিতে পড়ে। সেও বিরাট বড়লোকের একমাত্র মেয়েকে পটাইছে।’ মেয়েকে ইম্প্রেস করার জন্য ফ্লাট গিফট করছে। ভালোয় ভালোয় বিয়েটা হয়ে গেলেই, মেয়ের বাপের সব প্রোপার্টি আমার।

“এর মধ্যে তৃতীয় বন্ধু এলো” ২ বন্ধু তাকে জিগ্যাস করল দোস্ত তোমার ছেলে মেয়ে কয়টা?

মতলবঃ- আমার এক মেয়ে, আমার মতোই
ধান্দাবাজ। ২ পোলারে নাকে দড়ি দিয়া ঘুরাইতাছে। ১জন দিছে গাড়ি আর ১জন দিছে ফ্লাট। আগামীতে আরো অনেক কিছু আদায় করার প্লান আছে।
 
ম্যাজিস্ট্রেট: গতবারও তোমাকে বলেছিলাম যে আমি চাই না তুমি পুনরায় এখানে আসো।
পকেটমার: স্যার, আপনার এই কথাটি আমি পুলিশকে বলেছিলাম। কিন্তু বিশ্বাস করল না।
 
কর্মচারী: স্যার, একটা দিন ছুটি চাই।
বস: কেন? আবার কী?
কর্মচারী: স্যার, আমার দাদা…
বস: আবার দাদা? গত তিন মাসে তুমি চারবার দাদির মৃত্যুর কথা বলে ছুটি নিয়েছ।
কর্মচারী: স্যার, এবার আমার দাদার বিয়ে!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top