What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (4 Viewers)

বাবা তার ছেলের জ্যাকেট চেক করল!!
জ্যাকেট চেক করার পর তার পকেট থেকে__

সিগারেট !

ক্যাটরিনার ছবি !

আর অনেকগুলা মেয়ের নাম্বার পেলো!

এগুলো পেয়ে তার বাবা রেগে ফায়ার হয়ে ছেলেকে মারতে মারতে বললঃ বেয়াদব, ফাজিল, হারামজাদা কবে থেকে এইসব করতেছিস???

ছেলে কাঁদতে কাঁদতে বললঃ আমি তো আজ আপনার জ্যাকেটাই পড়েছি!
 
মন্টু আর মলির মধ্যে ভীষণ প্রেম। দিনভর কথা বলতে বলতে মোবাইলটা তাদের কানের অংশ হয়ে উঠেছে। একদিন মন্টু বলল, ওগো শুনছ, শুনলাম মোবাইলে এত বেশি কথা বললে নাকি অসুখ- বিসুখ করতে পারে। চলো, আমরা এবার নতুন কিছু করি। পুরোনো দিনে ফিরে যাই। এখন থেকে আমরা চিঠি আদান- প্রদান করব। শুনে মলি বলল, হু। তা তো ভালোই বলেছ গো। কিন্তু চিঠি দেব কী করে? মন্টু: কেন? প্রাচীনকালের মতোই। কবুতরের পায়ে বেঁধে! ব্যস। পরদিন থেকে শুরু হলো চিঠি আদান- প্রদান। চিঠি আসে, চিঠি যায়। কবুতর বেচারার ত্রাহি ত্রাহি দশা! একসময় মলির কাছে উড়ে এল কবুতর, কিন্তু পায়ে কোনো চিঠি বাঁধা নেই। নিয়ম ভেঙে মন্টুকে ফোন করে বসল মলি, কী গো, কবুতরের পায়ে তো কিছু বাঁধা নেই। তুমি কিছু লেখোনি? মন্টু: আহ! বুঝলে না? ওটা মিসকল ছিল।
 
এক আমেরিকান ডাক্তার বাংলাদেশের নীলক্ষেতে একটা বই এর নাম দেখে তার হার্ট অ্যাটাক হয়ে গেলো চিন্তা করেন তো বই এর নাম
কি ছিল??? . কিভাবে ডাক্তার হবেন ….
মাত্র ৩০ দিনে”
 
একদিন এক মাষ্টার আর এক ছাত্র রাস্তা দিয়ে হাটতেছে এই সময় ছাত্র দেখতে পেল একটি পুকুরের মধ্যে একটি হাঁসের উপর অন্য এটি হাঁস উঠে আছে। ছাত্র তখন স্যারকে বলল—
ছাত্রঃ স্যার হাঁস গুলো কি করছে।
স্যারঃ লজ্জায় কি বলবে বোঝতে না পেরে বলল একটা হাঁস অন্য হাঁসকে সাহস দিচ্ছে।
একদিন প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে স্যারের মেয়ে স্কুলে রয়েগেছে স্যার তার ছাত্রকে পাঠাল মেয়ে কে নিয়ে আসার জন্য।
ছাত্রঃ চল তোমার বাবা আমাকে পাঠিয়েছে তোমাকে নেয়ার জন্য।
মেয়েঃ আমার ভয় করে।
ছাত্রঃ আমি সাহস দিতে পারি দেব?
মেয়েঃ দাও!!
ছাত্র হাঁসের মত করে তাকে সাহস দিয়ে বাড়িতে নিয়ে গেল। স্যার তার মেয়েকে বাড়ি যাওয়ার পর জিঙ্গাস করল আসার পথে ভয় করেছেকিনা?? মেয়ে বলল না বাবা তোমার ছাত্র আমাকে সাহস দিয়ে এনেছে।
 
এক ভদ্রলোক সম্প্রতি বিয়ে করেছেন। যাকে বিয়ে করেছেন তার বয়স নিতান্তই কাঁচা। বিবাহ পরবর্তি বিষয়গুলোর ব্যপারে স্পষ্ট ধারনা নেই সেই মেয়ের। যাইহোক, ভদ্রলোক প্রথম কিছুদিন অনেক ভাবে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হলেন তার নতুন বৌ এর লজ্জা ভাঙ্গাতে। অতঃপর শেষ চেষ্টা হিসেবে একটা খেলার আশ্রয় নিলেন।
তিনি তার নবপরিনীতাকে বললেন, এসো আমার চোর-পুলিশ খেলি। স্ত্রী খেলার নাম শুনে বেশ উৎসাহি হয়ে উঠলো। নিয়ম জানতে চাইলো। ভদ্রলোক তখন জানালেন এই খেলায় আমার একটা চোর আছে যাকে তোমার জেলে নিয়ে বন্দি করতে হবে।বিষয়টা ভদ্রলোকের স্ত্রীর কাছে খুব মজার মনে হলো। তারা পরবর্তি বেশ কিছু সময় চোর-পুলিশ খেলার মধ্যদিয়ে চোরটাকে জেলে নিয়ে বন্দি করতে সক্ষম হলো। ভদ্রলোক খুশি হলেন। ভদ্রলোক পাশ ফিরে শুয়ে আছেন। পাঁচ মিনিটও যায় নি, তার স্ত্রী চিৎকার করে উঠলো, “এই দেখো দেখো চোরটা জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”
কি আর করা! অতঃপর আবার তারা চোর ধরতে ব্যস্ত হয়ে পড়লো এবং কিছুক্ষনের মধ্যে চোর ধরাও পড়লো। ভদ্রলোক স্ত্রীকে বললেন, “এবার খুশি?” স্ত্রী লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”। ভদ্রলোক ক্লান্তিতে দুচোখ বন্ধ করে শুয়ে আছেন। এমন সময় শুনতে পেলেন স্ত্রী বলছে, “এই, দেখো না! চোরটা আবার জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”
ভদ্রলোক বিরক্ত হয়ে আবারও চোর-পুলিশ খেলায় অংশ নিলেন এবং খেলা শেষে যথারীতি স্ত্রীকে বললেন, “খুশি?” স্ত্রী এবারও লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”।
ক্লান্ত-অবসন্ন ভদ্রলোক দ্রুত তন্দ্রায় চলে গেলেন। সেখান থেকে তিনি শুনতে পেলেন স্ত্রীর গলা, “এই, দেখো না! চোরটা আবারও জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”
এবার রাগে চিৎকার করতে করতে ভদ্রলোক বললেন, “তুমি এটা কেন বুঝতে পারছো না যে চুরির অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়া হয় না?”
 
এক শৌখিন জ্যোতির্বিদ গেছেন গ্রামে। সঙ্গে বিশাল দূরবিন। রাতে ধানক্ষেতের ধারে তেপায়ার ওপর টেলিস্কোপ বসিয়ে আকাশ পর্যবেক্ষণ করছিলেন তিনি। তাঁকে ঘিরে দাঁড়িয়েছিল কৌতূহলী গ্রামবাসী। জ্যোতির্বিদ টেলিস্কোপে চোখ রাখতেই হঠাৎ একটা উল্কাপতন হলো। অমনি গ্রামবাসীর করতালি। একজন বলল,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
নিশানাটা দেখছস? কেমন গুল্লিটা করল আর তারা খইসা পড়ল!
 
ছেলে রাত করে বাড়ি ফিরেছে। বাবা : কোথায় ছিলি রে হারামজাদা ?
ছেলে: আমি আমার ফ্রেন্ড এর বাসায় ছিলাম (!)
বাবা তৎক্ষনাত কয়েকজন ছেলে বন্ধুদেরকে ফোন দিলেন.
৪ নং ফ্রেন্ড বললো : ” জ্বী আঙ্কেল! সে তো আমার সাথে ছিল”
৩ নং ফ্রেন্ড বললো: ও কিছুক্ষন আগে চলে গিয়েছে”!
২ নং ফ্রেন্ড বললো: ” চাচা, ও আমার সাথেই আছে (!!) এবং আমরা দুজন পড়ছি (!!?) সব শেষের জন সব লিমিট ক্রস
করলো, এবং বললো-” হ্যাল্লো আব্বু, আমার আজ রাতে আসতে দেরী হবে !!
 
এক পথিক রাত কাটানোর জন্য জায়গা খুঁজছে। এক বাড়িতে গিয়ে বলল, ‘একটু থাকার জায়গা হবে কি?’ না, আমার ঘরে যুবতী মেয়ে আছে। পথিক এগিয়ে আরেকটি বাড়িতে গেল।
তোমার ঘরে কি একটু থাকার জায়গা হবে? না না, আমার ঘরে সেয়ানা মেয়ে আছে। এভাবে আরো কয়েক বাড়িতে গিয়ে থাকার জায়গা চেয়ে সবার কাছ থেকে একই উত্তর পেয়ে খুব হতাশ হয়ে সবশেষ বাড়িটাতে গিয়ে বলল, তোমার ঘরে কি যুবতী বা সেয়ানা মেয়ে আছে? কেন? তা দিয়ে আপনার দরকার কী? না মানে, রাতটা একটু কাটাতে চাই তবে রে…. দাঁড়া দেখাচ্ছি মজা!
 
ছাত্রঃ ক্লোরিন


ফ্লোরিন


ব্রোমিন


আয়োডিন


.


.


.


.


.


.


.


.


নওরিন


জেরিন


জেসমিন


পারভিন


ইয়াসমিন


নাসরিন
 
ত্রিশ বছরের এক ছেলে ষাট বছরের এক মহিলাকে বিয়ে করবার পর বাসর ঘরে প্রবেশ করলো। সকাল বেলা ছেলেটির লাশ পাওয়া গেল। পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট
থেকে জানা গেল, “মেয়াদোত্তীর্ণদুধ পানে মৃত্যু”
 

Users who are viewing this thread

Back
Top