What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (3 Viewers)

এক নব দম্পতির বিয়ের রাতে জামাই বৌকে বলছে, ‘আমি বাসায় আমার যখন ইচ্ছা, যেকোন সময়, যত রাত করেই হোক আসব, আর তুমি এ নিয়ে কোন সমস্যা করতে পারবে না। আর আমি যখনই বাসায় আসি টেবিলে খাবার রেডী দেখতে চাই। আর আমি ছুটির দিনে, মাছ ধরতে, বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে, তাস খেলতে গিয়ে যতক্ষন ইচ্ছা থাকব, রাতে নাইট ক্লাবে যাব…তুমি কিছুই বলতে পারবে না। এগুলো আমার রুলস। কোন কমেন্ট?’
‘আমার এতে কোন আপত্তি নেই, কিন্তু মনে রাখবে, তুমি বাসায় থাক বা না থাক বাসায় প্রতি সন্ধ্যা সাতটায় আমার সেক্স চলবে…এটা আমার রুলস।’ বউয়ের জবাব।
 
একটা লোক পাবলিক টয়লেটে বসে ছিল।
হঠাৎ করে পাশের টয়লেট থেকে শব্দ
আসলো,
“মিয়া ভাই কেমন আছেন?”

লোকটি অবাক হয়ে বলল,” হ্যা আমি ভাল
আছি।

আবার শব্দ আসলো, “কি করছেন ভাই?”
সে চিন্তিত হয়ে উত্তর দিল, “এইতো ভাই
কমোড এ বসে আছি।”

পাশের টয়লেট থেকে আবার বলল,
“আমি কি আসতে পারি?”
লোকটি ঘাবড়ে গেল এবং বলল,
“না না না প্লিজ, আমি ব্যস্ত আছি”
আবার কন্ঠ শোনা গেল,
“আচ্ছা ভাই
আমি আপনাকে ৫ মিনিট পরে আবার ফোন
দিচ্ছি, কোন গাধা জানি আমার সব কথার
উত্তর দিয়া আমার
লগে ফাইজলামি করতাসে।
 
“বউ এর রচনা”

☞ বউ একটি গৃহপালিত প্রানী।

☞ এরা গিন্নী নামেও পরিচিত।

☞ এরা সাধারন মানুষের মত।

☞ হাত,পা, নাক, কান সবই আছে।

☞ তবে জিনগত সূত্রে চাপা বলে একটা জিনিস পেয়েছে।

☞ পাশের বাসার ভাবীর সাথে চাপা বাজিতে এরা অতুলনীয়।

☞ আর হিন্দী সিরিয়াল এদের কাছে কেএফসি’তে মুরগী খাওয়ার চেয়েও উত্তম।

☞ হাজব্যাণ্ড সাথে ঝগড়া করে জয়লাভ না করা পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যাবে।

☞ হাজব্যান্ড একটু রাত করে বাসায় ফিরলে হাড়ি,পাতিল যা কিছু আছে।

☞ সব আলোর বেগে ছুরে মারতে কোন দিধা নেই এদের।

☞ আর কথায় কথায় বাপের বাড়ি চলে যাওয়ার আল্টিমেটাম তো আছেই।

☞ আর তাদের একটা চিরন্তন বানী হচ্ছে, তোমার সাথে বিয়ে হয়ে আমার জীবনটা শেষ।

☞ তুমি জানো আমার জন্যে কত ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার এসেছিল।

☞ কলেজে থাকতে কত প্রেমপত্র পেয়েছি।

☞ শেষমেষ বাবা তোমার মত রাম ছাগলের কাছে বিয়ে দিল।

☞ তারপর কেঁদে কেঁদে নাকের পানি চোখের পানি এক করবে।

☞ আর নারী নির্যাতনের কেইস করার হুমকি দিবে।

==আর এরাই হল সত্যি কারের বউ==
 
এক তরুণী চাকরিজীবী, রোজ অফিসে বেশ
দেরি করে আসেন। অফিসের বস, এই
ঘটনা জেনে অনেক বার ওই তরুণীকে শাসিয়েছেন। অথচ, আজও সে দু’ঘণ্টা দেরি করে অফিসে এসেছে!

বসঃ আচ্ছা, আজও দেরি হল কেন?

তরুণীঃ কি করব স্যার, রাস্তায় এক বখাটে ছেলে পিছু নিয়েছিল!

বসঃ বলে কী! তাহলে তো দ্রুত হেঁটে আরও এক ঘণ্টা আগে অফিসে পৌঁছানোর কথা, দেরি হল কেন?

তরুণীঃ আর বলবেন না, ছেলেটা এত
আস্তে হাঁটে!
 
স্কুলপড়ুয়া ছেলেটা তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখল, ‘ক্লাসরুমে বসে বসে ফেসবুকিং করছি। হা হা হা…কী মজা!’

সঙ্গে সঙ্গেই কমেন্ট লিখলেন শিক্ষক, ‘বেরিয়ে যাও।’
শিক্ষকের কমেন্টে লাইক দিয়ে ছেলেটির মা লিখলেন, ‘আজকে আসো বাসায়। এই অপরাধের শাস্তিস্বরূপ তুমি আজ ঘর ঝাঁট দেবে, ঘর মুছবে এবং থালাবাসন ধুবে।’
মায়ের কমেন্টে লাইক দিল বাসার কাজের লোক!
 
স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে প্রচন্ড ঝগড়া। মুখ দেখা, কথা বন্ধ। রাতে শুতে যাওয়ার সময় স্বামীর মনে পড়ল পরের দিন ভোরবেলা ফ্লাইট। এদিকে স্বামী বেচারা সকালে উঠতে পারে না। সাত-পাঁচ ভেবে সে একটি কাগজে লিখল… “কাল সকাল চারটার সময় ডেকে দিও” কাগজটা স্ত্রীর বালিশের কোণায় চাপা দিয়ে স্বামী নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়ল।
পরের দিন সকালে সাড়ে আটটার সময় স্বামীর ঘুম ভাংল। সময় দেখে তার তো চক্ষু চড়কগাছ। রেগেমেগে চিৎকার করে স্ত্রীকে ডাকতে গিয়ে তার নজরে পড়ল বালিশের পাশে একটা চিরকুট। খুলে দেখল লেখা আছে… “চারটে বেজে গেছে, উঠে পড়ো।”
 
ক্লাসরুমে শিক্ষক পাপ্পুকে বললেন ইংরেজিতে 0 থেকে 10 পর্যন্ত গুনতে…
পাপ্পুঃ “0, 1, 2, 3, 4, 6, 7, 8, 9, 10”
শিক্ষকঃ “5 কোথায় গেলো??”
পাপ্পুঃ “মারা গেছে স্যার”
শিক্ষকঃ “কিভাবে?”
পাপ্পুঃ “গতকালকে ইংরেজি খবরে শুনলাম যে- 5 died in a car accident..!!
 
ডাক্তারঃ শুনুন, আগামীকাল সকালবেলায় প্রস্রাব টেষ্ট করবো.. এই বোতলে আপনার ইউরিন নিয়ে আসবেন।

রোগীঃ তো, টেষ্ট কি আপনি করবেন না আপনার সহকারী করবেন?

ডাক্তারঃ আরে না, আমি নিজেই টেষ্ট করবো।

(পরের দিন সকালবেলা রোগী বোতল ভরা প্রস্রাব এবং এক প্যাকেট চানাচুর এনে ডাক্তারকে দিলেন)

ডাক্তারঃ প্রস্রাবের বোতল ঠিক আছে, কিন্তু চানাচুরের প্যাকেট কেন আনলেন?

রোগীঃ না, ভাবলাম খালি মুখে টেষ্ট করবেন.. ব্যাপারটা কেমন দেখায় তাই চানাচুর আনলাম। চানাচুরের সাথে টেষ্ট করে মজা পাবেন।
 
একটা লোক রাস্তায় দাড়িয়ে হিসি করছে। একটি মেয়ে তার সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় নাক ধরে হেঁটে চলে যায়। এটা দেখে পাশে দাঁড়িয়ে লোক তারাতারি
প্যান্টের চেইন লাগাতে লাগাতে বললঃ বেয়াদ্দব মাইয়া ! চোখ না ঢাইকা, নাক ঢাকে, কত বড় ফাজিল!!
 
তিন পাগলকে চিকিৎসা
করা শেষে একজন
ডাক্তার তাদের কে প্রশ্ন করলেন..
বলতো ৫ + ৫= ? কত ?
প্রথম পাগল : ৫+৫ = ৭০০ ।
দ্বিতীয় পাগল ৫ +৫=জানুয়ারি মাস ।
শুনে ডাক্তার হতাশ হয়ে ৩য় জন কে বলল তুমি বল ?
৩য় পাগল : ৫+৫=১০ । শুনে ডাক্তার অনেক খুশি হল এবং প্রশ্ন করল কিভাবে ১০ হল বলত ?
৩য় পাগল : ৭০০ থেকে জানুয়ারি মাস বিয়োগ করে
 

Users who are viewing this thread

Back
Top