What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (3 Viewers)

এক ক্রিকেটার নিজের উন্নতিতে বেশ অভিভূত। তাই এক খেলায় তিনি তাঁর শাশুড়িকে খেলা দেখার দাওয়াত দেন। ব্যাট হাতে ক্রিজে গিয়ে তিনি বেশ নার্ভাস বোধ করেন।
তখন পেছনের উইকেট কিপারকে বলেন, ‘আমার খুব দুশ্চিন্তা হচ্ছে, এই বলটি আমি ঠিকমতো হিট করতে পারব কি না? গ্যালারিতে আমার শাশুড়ি বসে আছেন।’
উত্তরে উইকেট কিপার বললেন, ‘আমি বাজি ধরে বলতে পারি, তুমি কোনোদিনও অতদূরে তোমার শাশুড়িকে হিট করতে পারবে না।’
 
অফিসের নতুন বড়কর্তা কাজের ব্যাপারে খুব কড়া। কাউকে একবিন্দু ছাড় দেন না। চাকরির প্রথম সপ্তাহেই একদিন ক্ষেপে গেলেন তিনি। রেগেমেগে রুম থেকে বের হয়েই এক লোককে পাকড়াও করলেন। অফিসের সবার সামনে চিৎকার করে বললেন-
বড়কর্তা : তুমি সপ্তাহে কত টাকা মাইনে পাও, শুনি?
লোক : ৩ হাজার টাকা।

বড়কর্তা তার মুখের ওপর ৩ হাজার টাকা ছুড়ে দিয়ে বললেন-
বড়কর্তা : এই নাও তোমার এ সপ্তাহের মাইনে, আর বেরিয়ে যাও।

লোকটি বের হয়ে যাওয়ার পর বড়কর্তা বললেন-
বড়কর্তা : প্রয়োজন হলে এভাবেই অফিসের প্রত্যেককে বের করে দেব আমি। যা হোক, ওই লোকটা আমাদের অফিসে কী কাজ করে?
কর্মচারী : স্যার, ও আমাদের এখানে পিৎজা ডেলিভারি দেয়।
 
দুর্দান্ত কাটার মুস্তাফিজের সামনে কোনো ব্যাটসম্যানই টিকতে পারছিল না। ব্যাটসম্যানরা যায় আর আসে। ছয়জন আউট হওয়ার পর সাত নম্বর ব্যাটসম্যান মাঠের দিকে যাচ্ছে।
যাওয়ার সময় প্যাভিলিয়নের গেট দিয়ে বের হয়ে আবার গেটটাকে আটকাতে যাচ্ছিল-
দর্শক : খামোখা কষ্ট করছেন কেন দাদা? একটু পরেই তো আউট হয়ে ফিরবেন, তখন না হয় একেবারে আটকে দেবেন!
 
রিয়াদ সাহেব অফিসের জন্য একজন সহকারী খুঁজছেন। ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রথম প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করলেন-
রিয়াদ সাহেব : দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?
প্রথম প্রার্থী : নিশ্চয়ই স্যার। আপনার তো দু’টা কানই কাটা!
রিয়াদ : বেরো এখান থেকে, ব্যাটা নচ্ছাড়!

দ্বিতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন তিনি-
রিয়াদ : দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। তা, আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?
দ্বিতীয় প্রার্থী : জ্বি স্যার। আপনার তো দু’টা কানই কাটা!
রিয়াদ : বেরো এখান থেকে, ব্যাটা ফাজিল!

তৃতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন-
রিয়াদ : দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?
তৃতীয় প্রার্থী : জ্বি স্যার। আপনি কন্ট্যাক্ট লেন্স পরে আছেন।
রিয়াদ : বাহ, আপনি তো বেশ- তা কীভাবে বুঝলেন?
তৃতীয় প্রার্থী : সোজা স্যার। আপনি চশমা পরবেন কীভাবে? আপনার তো দু’টা কানই কাটা!
 
রিয়াদ সাহেব অফিসের জন্য একজন সহকারী খুঁজছেন। ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রথম প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করলেন-
রিয়াদ সাহেব : দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?
প্রথম প্রার্থী : নিশ্চয়ই স্যার। আপনার তো দু’টা কানই কাটা!
রিয়াদ : বেরো এখান থেকে, ব্যাটা নচ্ছাড়!

দ্বিতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন তিনি-
রিয়াদ : দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। তা, আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?
দ্বিতীয় প্রার্থী : জ্বি স্যার। আপনার তো দু’টা কানই কাটা!
রিয়াদ : বেরো এখান থেকে, ব্যাটা ফাজিল!

তৃতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন-
রিয়াদ : দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?
তৃতীয় প্রার্থী : জ্বি স্যার। আপনি কন্ট্যাক্ট লেন্স পরে আছেন।
রিয়াদ : বাহ, আপনি তো বেশ- তা কীভাবে বুঝলেন?
তৃতীয় প্রার্থী : সোজা স্যার। আপনি চশমা পরবেন কীভাবে? আপনার তো দু’টা কানই কাটা!
 
এক মেয়ে ভুল করে অন্য ট্রেনে উঠে পড়ল। পরের স্টেশনে নেমে এক খোড়া লোককে জিজ্ঞাসা করল-
মেয়ে : এইটা কোন স্টেশন?

কিন্তু হৈ চৈ এর কারণে উত্তর শুনতে না পেয়ে লোকটাকে ধরে টেনে ওয়েটিং রুমে নিয়ে আবার জিজ্ঞাসা করল-
মেয়ে : এইটা কোন স্টেশন?
লোক : একশ’ বার কইরা কইলাম যে, এইডা রেল স্টেশন। আর আপনে বিশ্বাসই করতাছেন না।
 
এক ভদ্রমহিলা ভীষণ রেগেমেগে খেলনার দোকানে ঢুকলেন। সঙ্গে নিয়ে আসা খেলনাটা ফেরত দিয়ে বললেন-
ভদ্রমহিলা : আমার টাকা ফেরত দিন! নিয়ে যান এই খেলনা।
বিক্রেতা : কেন, কী হয়েছে? এটা তো খুবই ভালো খেলনা।
ভদ্রমহিলা : এটা ভাঙে না কিন্তু এই খেলনা দিয়ে পিটিয়ে আমার ছেলে বাড়ির অন্য সব খেলনা ভেঙে ফেলেছে।
 
দুই বিবাহিত বন্ধু বিল্টু আর দুবলোর মধ্যে কথা হচ্ছে –
বিল্টু: আচ্ছা দুবলো! বল তো সিনেমার জীবন আর বাস্তব জীবনের মধ্যে পার্থক্য কী?
দুবলো: এইটা বুঝলি না! সিনেমায় অনেক ঝক্কিঝামেলা পেরোনোর পর বিয়ে করতে হয়। আর বাস্তব জীবনে বিয়ের পর অনেক ঝক্কিঝামেলা শুরু হয়!
 
ডাক্তার: চিন্তার কিছু নেই। আপনার চাচার অসুখটা আসলে মানসিক। উনি মনে করেন উনি অসুস্থ, আসলে তা নয়।
কিছুদিন পর রোগীর খবর নিতে ফোন করলেন ডাক্তার।
ডাক্তার: কী অবস্থা আপনার চাচার?
রোগীর আত্মীয়: খুবই খারাপ! উনি মনে করেন, উনি মারা গেছেন!
 
এক ছাত্র পরীক্ষার হলে বসে প্রশ্নপত্র নিয়ে বেশ অস্থির হয়ে বিড় বিড় করছে-
শিক্ষক: কী ব্যাপার তুমি খাতায় না লিখে বসে বসে উসখুস করছ কেন?
ছাত্র: স্যার, প্রশ্ন যে রকম কঠিন এসেছে লিখতে আমার বারোটা বাজবে।
শিক্ষক: তাতে কি এখন তো এগারোটা বাজে!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top