ওস্তাদ সাগরেদ-কে জিজ্ঞাসা করলে – তােমার বাবা বােধহয় খুব বড়লােক ! তাই রােজ আমার জন্য ভাল ভাল কাপড় আনাে ! সাগরেদ বল্লে — আরে না আমি হচ্ছি ধােবার ছেলে !
বিড়ালের উপর রাগ করে এক মহিলা তাকে থলেয় বেঁধে জঙ্গলে ছেড়ে দিয়ে আসতে বল্লে , চাকর থলে নিয়ে চলে গেল । তারপর তিন দিন বাদ চাকরটি ফিরে আসতে মহিলা জিজ্ঞাসা করলে
– কিরে তাের ফিরে আসতে এত দেরী হলাে কেন ?
চাকর — আজ্ঞে রাস্তা ভুলে গেছিলাম ।
মহিলা-তাহলে ফিরে এলি কি করে ?
চাকর – সেই বিড়ালটার পিছু পিছু ।
একজন পুলিশ অফিসারকে বললে – স্যার আমার ছুটি চাই ।
অফিসার — কেন ? ছুটি কি হবে ?
পুলিশ — আমার স্ত্রীর ডেলিভারী হবে সেইজন্যে ।
অফিসার — কবে তােমার স্ত্রীর ডেলিভারী হবে ?
পুলিশ — আজ্ঞে আমি বাড়ি যাবার ঠিক ন ‘ মাস পরে ।
এক রােগী ডাক্তারকে বললে — ডাক্তার বাবু ?
আমার একটি রােগ দেখা দিয়েছে ।
ডাক্তার – কি রােগ ? |
রােগী — আমি হেঁটে যাবার সময় এক পা আগে আর এক পা পিছনে থাকে । ডাক্তার – – ঠিক আছে । এই ট্যাবলেট দুটো নিয়ে যাও । এর একটা রাত্রে ঘুমােবার পরে খাবে আর একটা ঘুম থেকে ওঠার আগে খাবে ।
দুটি চাকর কথা বলছিল ,
প্রথমটি বললে – ভাই আজ তিনবছর বাদে ছুটি পেয়েছি , কাল দেশে যাব ।
দ্বিতীয়টি বললে . . . তিন বছর ছুটি দেয়নি ?
প্রথম — না ভাই তিন বছর দেশে যাওয়া হয়নি ।
দ্বিতীয় – – – – এতদিন যখন গেল , পুজো দেখেই যাও ।
প্রথম — না ভাই আমাকে যেতেই হবে । চিঠি পেয়েছি এক, সপ্তাহ আগে আমার একটি ছেলে হয়েছে ।
একজন লােক তার ডাক্তার বাবুকে জিজ্ঞাসা করলে কোনও পুরুষ , ৰা নারীকে কি করে বুঝা যাবে যে সে অজ্ঞান হয়ে গেছে ?
ডাক্তার – পুরুষের বুকের স্পন্দন থেমে গেলে আর মেয়েদের কথা বন্ধ হয়ে গেলে ।
একটি ছােট ছেলে তার বাপকে বল্পে – বাবা ! আজ থেকে আর গরুর জন্যে ভুষি কিনতে হবেনা ।
বাবা – কেন রে ?
ছেলে – মাষ্টার মশায় বলেছেন আমার মাথায় নাকি ভুষিতে ভরা।
দুটি স্ত্রীলােক কথা বলছিল ।
প্রথম জন বললে – তােমার হারটি তাে খুব সুন্দর । কত দিয়ে কিনেছ ? দ্বিতীয় জন হেসে বললে – বেশী দিতে হয়নি । শুধুমাত্র সারাদিন কেঁদেছি । আর রাত্রে কথা বলিনি ।