What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (3 Viewers)

স্ত্রী:- আমি সারাদিন কাজ করি!
ঘর সামলাই, বাচ্চাদের সামলাই,
তুমি কি করো শুনি?

স্বামী:- আমি নিজেকে সামলাই!
তোমার রুপের যাদু থেকে
নিজেকে সামলাই৷

স্ত্রী:- তুমিও না! বলো কি খেতে চাও?
আজকে তোমার পছন্দের খাবার
রান্না করবো৷
 
গোপাল ভাঁড়ের দোতলা বাড়ি তৈরি হলে সে তার প্রতিবেশী এক ভাতিজাকে ছাদের উপর দাঁড়িয়ে ডাকতে লাগলো, ‘রাখাল, ও রাখাল, কী করছিস ওখানে?’ রাখাল বুঝলো, কাকা তাকে দোতলা বাড়ি দেখাচ্ছে। তাই সে কোনো কথা বলল না।

এর বহুদিন পর রাখালও নিজের চেষ্টায় ছোটখাট একটা দোতলা বাড়ি তৈরি করল। তারপর ছাদে উঠে ডাকতে লাগল, ‘কাকা কাকা, সে বছর আমায় ডেকেছিলে কেন?’
 
গোপাল ভাঁড়ের দোতলা বাড়ি তৈরি হলে সে তার প্রতিবেশী এক ভাতিজাকে ছাদের উপর দাঁড়িয়ে ডাকতে লাগলো, ‘রাখাল, ও রাখাল, কী করছিস ওখানে?’ রাখাল বুঝলো, কাকা তাকে দোতলা বাড়ি দেখাচ্ছে। তাই সে কোনো কথা বলল না।

এর বহুদিন পর রাখালও নিজের চেষ্টায় ছোটখাট একটা দোতলা বাড়ি তৈরি করল। তারপর ছাদে উঠে ডাকতে লাগল, ‘কাকা কাকা, সে বছর আমায় ডেকেছিলে কেন?’
বুদ্ধি আছে বটে রাখালের ঘটে

স্ত্রী:- আমি সারাদিন কাজ করি!
ঘর সামলাই, বাচ্চাদের সামলাই,
তুমি কি করো শুনি?

স্বামী:- আমি নিজেকে সামলাই!
তোমার রুপের যাদু থেকে
নিজেকে সামলাই৷

স্ত্রী:- তুমিও না! বলো কি খেতে চাও?
আজকে তোমার পছন্দের খাবার
রান্না করবো৷
স্বামী বেচারি আসলেই নিজেকে সামলিয়েছে বিপদের হাত হতে

রোমেন ও তার স্ত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে—
স্ত্রী: কাল তো আমার জন্মদিন। গত বছর এই দিনে তুমি আমাকে একটি লোহার খাট বানিয়ে দিয়েছিলে।
স্বামী: হুম দিয়েছিলাম, তো?
স্ত্রী: তা এ বছর কী দিচ্ছ, শুনি।
স্বামী: ভাবছি এ বছর ওই লোহার খাটে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে দেব।
জন্মদিনে এমন উপঢৌকন ভাবা যায় না ।
 
বল্টুর পছন্দের খাবার খিচুড়ি। আজ বল্টুদের বাড়ির পাশে শির্নীর ব্যবস্থা করা হয়েছে।বল্টু তো দারুণ খুশি। শির্নী চড়ানো হবে একটাই।এখন বাজে বারোটা।
বল্টু ভাবলো শির্নী রেডি হতে তো দেরি আছে তাই এইবেলা একটু ঘুমিয়ে নিয়া যাক।ঘুমানোর আগে বল্টু তার মাকে বলল,"মা আমি ঘুমাতে গেলাম,ওরা খিচুড়ি দিতে আসলে তুমি নিয়ে রেখে দিও।আমি ঘুম থেকে উঠে খাবো।"

ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে বল্টু খিচুড়ির স্বপ্ন দেখতে লাগলো।দেখছে সে একটা দাওয়াত ওয়ালা বাড়িতে গেছে।সেখানে সবাইকে খিচুড়ি খেতে দাওয়া হয়েছে।বল্টু তো মনের সুখে গোগ্রাসে খিচুড়ি খাচ্ছে।কোন দিকে দেখাদেখির নাম নাই।দেখতে দেখতে সে তিন প্লেট খিচুড়ি খেয়ে নিয়েছে।যখন চতুর্থ বারের মতো প্লেটে খিচুড়ি তুলতে যাবে ঠিক সেই মুহুর্তে ঘুম ভেঙ্গে গেলো তার মায়ের ডাকে।

বল্টু ঘুমঘুম গলায় বললো,কি হয়েছে?ডাকছো কেন?দেখছ না?আমি খিচুড়ি খাচ্ছি?
-ওরে হারামজাদা পোলা!তুই ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে খিচুড়ি খাচ্ছিলি?দেখ তুই বালিশের কি অবস্থা করেছিস!!
বল্টুর হটাৎ খেয়াল হলো তার মুখ ভর্তি তুলো।তার মানে সে ঘুমের ঘোরে বালিশের তুলো খাচ্ছিলো!উফফ!কি বিচ্ছিরি ব্যাপার!

"যা ফ্রেশ হয়ে আয়",মা বললো।
বল্টু উঠে ওয়াশরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে এসে দেখে বিকাল হয়ে গেছে।
সে বলল,"মা আমার খিচুড়ি কই?"
-খিচুড়ি নি নাই।ফেরত পাঠিতে দিয়েছি
-কেনো?
-তুই দিন দিন যা মোটা হচ্ছিস তাতে তোর তো অবস্থা খারাপ।তোর আর খিচুড়ি খেয়ে কাম নাই।
-এইটা তুমি কি করলা মা?
-এই বেশি ন্যাকামি করিস না তো।
দেখ তোর জন্য কচুর শাক রান্না করেছি।
শিগগিরী খেতে আয়।

বেচারা বল্টু এখন মনের দুঃখে শাক দিয়ে ভাত খাচ্ছে আর ভাবছে,"সত্যিতো আর খিচুড়ি খেতে পারলাম না।স্বপ্নে যাও-বা খাচ্ছিলাম তাও ঘুম থেকে ডেকে তুলে দিলো। যদিওবা আমার বালিশটা অর্ধেক তুলোই শেষ হয়ে যেতে তাও খেতে তো পারতাম!আহারে আমার সাধের খিচুড়ি!!"
 
বিড়াল: তোমার বয়স কত?
হাতি: ৫ বছর।
বিড়াল: কিন্তু তুমি দেখতে তো অনেক বড়।
হাতি: আমি পুষ্টিকর খাবার খাই, তা তোমার বয়স কত?
বিড়াল: ১০ বছর।
হাতি: কীভাবে? তুমি তো দেখতে অনেক ছোট।
বিড়াল: আমি নিয়মিত জিমে গিয়ে ব্যায়াম করি!
 
সড়ক দুর্ঘটনা ঘটানোর অভিযোগে রফিককে আদালতে হাজির করা হয়েছে—
বিচারক: কীভাবে ঘটালেন দুর্ঘটনাটা?
রফিক: কোন দুর্ঘটনা?
বিচারক: কেন, যার জন্য আপনি এখন আদালতে।
রফিক: হুজুর, আমি তো ওই দুর্ঘটনার সময় ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে গাড়ি চালাচ্ছিলাম। ওই সময় আমি জেগে থাকলে না হয় বলতে পারতাম।
 
চোরের ওস্তাদ ও সহকারী গেলেন চুরি করতে-
ওস্তাদ: জলদি, পুলিশ আসছে!
সহকারী: কী করবো তাহলে?
ওস্তাদ: জানালা দিয়ে লাফিয়ে পড়।
সহকারী: কিন্তু ওস্তাদ, আমরা যে এখন তেরো তলায় আছি।
ওস্তাদ: ধুর গাধা! এখন কি কুসংস্কার নিয়ে মাথা ঘামানোর সময়?
 
স্কুলের এক ছাত্রী একদিন ছোট কাপড়-চোপড় পরে স্কুলে গেল! শিক্ষক তার ছোট কাপড় দেখে প্রশ্ন করলেন-
শিক্ষক: আজকে ছোট জামা পরে আসার কারণ কী?
মেয়ে: স্যার, আজকে তো হাফ স্কুল, তাই হাফ জামা পরছি!

এমন কথা শুনে ক্লাসের সব ছেলে গোবেচারার মত বলে উঠল, ‘স্যার প্লিজ, একদিন বন্ধের দিনেও একটা ক্লাস নেন না!’
 
স্যারঃ ওই আবুইল্লা তোর হোমওয়ার্ক কই..?
আবুলঃ স্যার আমার হোমওয়ার্কের খাতাটা আমাদের বাড়ির কুত্তাটা খায়া ফেলছে তাই আনতে পারি নাই।
স্যার আবুলকে বসিয়ে দিল। এটা দেখে বল্টুও স্যারের হাত থেকে বাঁচার জন্য বুদ্ধি করলো
স্যারঃ ওই বল্টু তোর হোমওয়ার্ক কই..?
বল্টুঃ স্যার আমার হোমওয়ার্কের খাতাটা আমি খায়া ফেলছি।
স্যারঃ কি !! তুই খাইছস কেন..?
বল্টুঃ কি করমু স্যার,
আমগো বাড়িতেতো কুত্তা নাই।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top