একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

[Minni]

​

বেঞ্চে বসে আছি
হটাৎ এক ফ্রেন্ড এসে গা ঘেঁষে বসে পড়লো।এমন জোরেই বসলো যে ব্যাথায় ককিয়ে উঠলুম (আউচ)!!

​

বললামঃ উফফ ব্যাথা পেলাম তো এতো জোরে কেউ বসে
সেঃ আহা! এইটুকু ব্যাথা সহ্য করতে পারছিস না!! হাহ!!

​

তৎক্ষনাৎ তাকে কিছু বললাম না।

​

কিছুক্ষণ পর তারে জোরে এক চিমটি দিলুম

​

সেঃ ওরে মাগো!! এতো জোরে কেউ চিমটি কাটে

​

আমিঃ কেনো এখন জ্বলছে কেন?? সহ্য কর সহ্য কর!!

 

[Minni]

​

একটি চোখ ফুলিয়ে স্কুল থেকে বাড়ি ফিরলো ছেলে। মা দেখে আতকে উঠলেন-
মা: এ কি? কী হয়েছে?
ছেলে: জামানের সাথে মারামারি করেছি।
মা: ছি! মারামারি করতে নাই। কাল স্কুলে যাওয়ার সময় মিষ্টি নিয়ে যাবে। আর জামানের সাথে বন্ধুত্ব করে নেবে।

​

পরদিন ছেলে স্কুলে মিষ্টি নিয়ে গেল। কিন্তু স্কুল থেকে ফিরল অন্য চোখ ফুলিয়ে। মা বললেন-
মা: আজ আবার কী হয়েছে?
ছেলে: জামান আবার মিষ্টি চেয়েছে।

 

[Minni]

​

এক্সাম টাইমে
একটা অধ্যায় পড়ার পর

​

ধুর এই অধ্যায়টা ভালোই পারছি, আর পড়ুম না
দেখি আর একটা অধ্যায়ে যাই
নাহ এটাও পারবো, পড়ার দরকার নাই
আরো কিছুক্ষন এভাবে চলার পর
.
.
ধুর এত পড়ে কি হবে সব পারমু
যাই ঘুমাইগা

 

[Minni]

ছেলেটা একদম বজ্জাতের হাড্ডি। রোজ স্কুল থেকে অভিযোগ আসে। আর তা শুনে শুনে ছেলেটির মা-ও সাজা দিতে ভুল করেন না। একদিন মা বললেন-
মা: কিরে পিপলু, কান ধরে দাঁড়িয়ে আছিস কেন, বাবা?
পিপলু: মা তুমিই তো বললে স্কুলে কী কী করেছিস দেখা।

 

[Minni]

পাঁচ বছর বয়সী ছেলে তার বাবাকে বলছে-
ছেলে: আব্বু আব্বু কবির আঙ্কেলকে তুমি চেন?
বাবা: না তো, কে তোমার এই কবির আঙ্কেল?
ছেলে: কবির আঙ্কেল আমাকে খুব আদর করে। আমার জন্য প্রতিদিন চকলেট নিয়ে আসে।
বাবা: প্রতিদিন আসে! কই আমি তো তাকে একবারও দেখিনি।
ছেলে: তুমি দেখবে কী করে! তুমি অফিসে চলে যাওয়ার পর সে আসে।

 

[Minni]

​

স্ত্রী: আমায় কি বাগান করতে একটু সাহায্য করবে?
স্বামী: নাহ, আমাকে কি মালী পেয়েছো?
স্ত্রী: দরজাটা কি ঠিক করে দেবে?
স্বামী: আমায় কি মিস্ত্রি পেয়েছো?

​

সন্ধ্যায় স্বামী ঘরে এসে দেখল সবকিছু ঠিক করা। তখন সে স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করল—
স্বামী: কে করে দিলো এসব?
স্ত্রী: প্রতিবেশী।
স্বামী: বাহ, কত ভালো!
স্ত্রী: এহ, মাগনা নাকি?
স্বামী: তাহলে?
স্ত্রী: ও বলল, কাজের বিনিময়ে বার্গার নয়তো চুমু চাই।
স্বামী: তুমি নিশ্চয়ই বার্গার দিলে?
স্ত্রী: আমায় কি তুমি ফাস্টফুডের দোকান পেয়েছো?

 

[Minni]

নাতি: দাদু তুমি বিড়ি খাওয়া ছাড়লা কেমনে?
দাদু: ইচ্ছাই সবচেয়ে বড় শক্তি।
নাতি: দাদু তুমি মদ খাওয়া ছাড়লা কেমনে?
দাদু: ইচ্ছাই সবচেয়ে বড় শক্তি।
নাতি: দাদু তুমি ওই ড্যান্স বারের মেয়েটারে ছাড়লা কেমনে?
দাদু: আর বলিস না, আসলে ইচ্ছা ছিল কিন্তু শক্তি নাই রে!

 

[Minni]

রাস্তায় এক কুকুর আরেক কুকুরকে বলছে-
১ম কুকুর: কিরে দোস্ত, সারাদিন-সারারাত বিল গেটসের বাড়ির সামনে কান পাইতা বইসা থাকস, ঘটনা কী?
২য় কুকুর: দোস্ত, আর বলিস না। বিল গেটসের ছেলে একটা অপদার্থ। সে যখন তার ছেলেরে ‘কুত্তার বাচ্চা’ কইয়া গালি দেয়, কী যে শান্তি লাগে!
১ম কুকুর: তাতে তোর কি?
২য় কুকুর: নিজেরে বিল গেটস মনে হয়, অছাম ফিলিংস।

 

[Minni]

একটি ছোট ছেলে একটি চাকু নিয়ে তার হাতে গার্লফ্রেন্ডের নাম লিখল। কয়েক মিনিট পর সে জোরে কাঁদতে লাগল।
- কেন? ব্যথা করছে?
- না!
- তাহলে?
- বানান ভুল হইছে!

 

[Minni]

রোগী: ডাক্তার সাব, আমাকে কি বেহুঁশ করার জন্য ইনজেকশন দিচ্ছেন?
ডাক্তার: জ্বি হ্যাঁ।
রোগী: তাহলে একটু অপেক্ষা করুন, আমার পকেটের টাকাগুলো একটু গুনে রাখি।
ডাক্তার: কেন?
রোগী: যা দিনকাল পড়ছে, কাউকে তো বিশ্বাস করা যায় না।