একদম ফালতু কিছু জোকস (3 Viewers)

[Minni]

প্রতিবেশী বৃদ্ধ জামিল সাহেব সাবধান করছিলেন সদ্যবিবাহিত রাসেল সাহেবকে-
বৃদ্ধ: শোন, বউকে আদর করার সময় জানালা বন্ধ করে নিও।
রাসেল: কেন?
বৃদ্ধ: আমি চোখে ভালো দেখি না। তবুও কাল তো ব্যাপারটা আমার চোখেই পড়ে গেল।
রাসেল: কী বলছেন যা-তা! বুড়ো হয়েও উঁকি মারার অভ্যাসটা ছাড়তে পারেন নাই মনে হয়।
বৃদ্ধ: প্রথম ভাবসিলাম ঝগড়া করছ, পরে বুঝতে পেরে চলে আসছি।
রাসেল: বুঝতে পেরে মানে !! কাল তো আমি বাসায়ই ছিলাম না।

 

[Minni]

এক ভদ্রমহিলা বিকেলে হাঁটতে বেরিয়েছেন। হঠাৎ এক মেয়ের সঙ্গে দেখা—
ভদ্রমহিলা: তোমার নাম কী?
মেয়ে: আমার নাম অনিতা।
ভদ্রমহিলা: কী সুন্দর দেখতে তুমি! তোমার মতো মেয়ের মা হতে আমার খুব ইচ্ছে হয়।
মেয়ে: কিন্তু আমার বাবা যে মারা গিয়েছেন।

 

[Minni]

নির্জন অন্ধকার পার্ক। এক ভীরু প্রেমিক তার সাহসী প্রেমিকাকে নিয়ে এক বেঞ্চে বসে আছে। এমন সময় চারদিক ভালো করে দেখে প্রেমিকাকে আমতা আমতা করে বলল—
প্রেমিক: ইয়ে মানে, এই অন্ধকারে যদি তোমার হাতটা ধরে চুমু খাই, তুমি কি রাগ করবে?
প্রেমিকা: না, তোমাকে ছিঁচকে চোর বলব।
প্রেমিক: কেন?
প্রেমিকা: কারণ, পুরো একটা গাড়ি চুরি করার সুযোগ পেয়েও তুমি শুধু একটা টায়ার চুরি করতে চাও।

 

[Minni]

পথে দুই বন্ধুর দেখা। এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে ‘কাকা’ বলে ডাকছে। এ কথা শুনে এক পথচারী থমকে দাঁড়ালেন। পথচারী: এই ছেলে, ওই ছেলে কি সত্যিই তোমার কাকা?
১ম বন্ধু: না, আসলে ওর নাম কামরুজ্জামান কাদির, সংক্ষেপে কাকা ডাকি।
পথচারী: যাক বেঁচে গেলাম; আমি তোমাদের বন্ধু নই।
২য় বন্ধু: কেন?
পথচারী: কারণ আমার নাম জুলকার তানিম, তাহলে তোমরা আমাকে সংক্ষেপে ‘জুতা’ বলেই ডাকতে।

 

[Minni]

সকালে সজোরে মুখ চেপে ধরে ডাক্তারের কাছে গেলেন এক ভদ্রলোক-
ডাক্তার: আপনার ৩টা দাঁত কিভাবে ভাঙল?
বাবলু: আমার স্ত্রী শক্ত রুটি বানায় তো সেজন্য।
ডাক্তার: তা শক্ত রুটি না খেলেই হতো। না করে দিতেন।
বাবলু: তাই তো করেছিলাম। এজন্যই আপনার কাছে আসতে হল

 

[Minni]

সকালে নাস্তার টেবিলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথোপকথন-
স্বামী: পাশের ভাড়াটিয়ার কাছ থেকে একটু চিনি নিয়ে এসো তো!
স্ত্রী: ওরা আমাদের চিনি দেবে না!
স্বামী: ওরা তো দেখছি খুব কঞ্জুস!
স্ত্রী: ওদের কিপ্টেমির কথা আর বলো না!
স্বামী: তাহলে আর কী করা! আমাদের আলমারি থেকেই চিনি বের করে চা বানিয়ে নিয়ে এসো, যাও!

 

[Minni]

এক অফিসের গেটের সামনে ভাঙাচোরা একটা সাইকেলে তালা মেরে রেখে যাচ্ছিল এক লোক। তা দেখে ছুটে আসে দারোয়ান।
চিৎকার করে বলে, ‘ওই ব্যাটা, এখানে সাইকেল রাখছিস কী বুঝে? জানিস না, আমার বসরা এখান দিয়ে আসা-যাওয়া করে।’
লোকটা একগাল হেসে জবাব দেয়, ‘কোনো সমস্যা নাই ভাইজান, কেউ চুরি করতে পারবে না। সাইকেলে তালা মাইরা দিছি।’

 

[Minni]

স্বামী - স্ত্রী শুয়ে আছেন। ফোন বাজছে।বেজেই চলছে।
স্ত্রী ফোন ধরতে গেলেন।স্বামী টের পেয়ে বললেন,
আমাকে চাইলে বলবে আমি বাসায় নেই।
স্ত্রী ফোন ধরে বললেন,ও এখন বাসায়।
•
•
স্বামী ক্রুদ্ধ ভঙ্গিতে বিছানায় উঠে বসে --
তোমাকে কি বলতে বললাম আর তুমি কি বললে?!!
•
স্ত্রী: ওটা আমার কল ছিলো।

 

[Minni]

​

প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে বলল,তুমি এভাবে আমাকে ফিরিয়ে দিও না।তাহলে আমি নির্ঘাত মরে যাব।

​

প্রেমিকাঃ তা হয় না, মফিজ। অন্য কাউকে আমার বিয়ে করতেই হবে।

​

এরপর সত্যি সত্যি প্রেমিকটি মারা গেল।
•
•
তবে ৬০ বছর বাদে। কথার একটা দাম আছে না!!

 

[Minni]

​

বাসর রাতে বর-কনের ভিতর কথা হচ্ছে

​

বরঃ এই শোনো,কাছে আসো
কনেঃ আচ্ছা..আগে লাইটটা অফ করো

​

(ছেলেটা খুব মা পাগল। তার মা দরজার আড়াল থেকে সব শুনছে)

​

হটাৎ ছেলের মা ভিতরে এসে বলল
- আরে লাইট অফ করা যাবে না।খোকা অন্ধকারে ভয় পায় তো..তাই লাইট করা যাবে না হুম??
কনেঃ আচ্ছা মা ঠিক আছে

​

এর কিছুক্ষন পর

​

কনেঃ আচ্ছা দরজাটা আটকে দাও
বরঃ আচ্ছা দিচ্ছি

​

এমন সময় ছেলের মা এসে বলল
- আরে না না..খোকা রাতে বাইরে হাটঁতে যায় তো,তাই দরজা আটকানো যাবে না।
কনেঃ ও আচ্ছা ঠিক আছে
এরপর
কনে বলছে,"এই আসো শুয়ে পড়ি ঘুম পাচ্ছে।"
বরঃঘুমাব?? আমার না কেমন জানি ভয় করছে..আসলে আগে তো কখনো মা ছাড়া কোন মেয়ের সাথে ঘুমাইনি..তুমি বরং ঘুমাও আমি জেগে থাকি।

​

আবার ছেলের মা এসে বলল,
- আচ্ছা আমি আজ এখানে থাকি কেমন?
বরঃ হ্যাঁ মা, তুমি আজ এই রুমেই থাকো আমার না খুব ভয় করছে।
কনেঃ মা,,তাহলে এক কাজ করুন,,আপনি ওকে আপনার রুমে নিয়ে যেতে ঘুম পাড়িয়ে দিন,,হুম??

​

ছেলের মাঃ এই তো খুব ভালো কথা বলেছো!
আয় বাবা!! চলে আয়!!

​

ছেলে মায়ের সাথে ঘুমুতে চলে গেলো!!

​

এটা দেখে কনে তো বেহুশ!!