What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

লন্ডনের হাউস পার্কে বসে তরুণ-তরুণী ভবিষ্যতের সুখস্বপ্ন রচনায় বিভোর। এমন সময় প্রেমিকার হাতে জোরে চাপ দিয়ে প্রেমিক বলল–
প্রেমিক: আমি সব কিছু ভেবে রেখেছি। এমনকি তোমার জন্য একটা জীবন বীমা করে রেখেছি।
প্রেমিকা: ও মা বলো কি?
প্রেমিক: হুম, যাতে আমার কিছু ঘটলে তোমার কোনো অসুবিধা না হয়।
প্রেমিকা: সত্যিই অনেক ভালো তুমি। কিন্তু তোমার কিছু না ঘটলে আমার উপায় হবে কী করে?
 
গোপাল ভাঁড়কে এক লোক বলল–
লোক: গোপাল, তোমার জন্য একটা সুসংবাদ আছে।
গোপাল: কী সুসংবাদ?
লোক: তোমার পাশের বাড়িতে দেখলাম বিরাট খানাপিনার আয়োজন করা হয়েছে।
গোপাল: তাতে আমার কী?
লোক: না দেখলাম, সেই বাড়ি থেকে খানাপিনা নিয়ে তোমার বাড়িতেও গেল।
গোপাল: তাতে তোমার কী?
 
একটি চোর একটি নারিকেল
🌴
🌴
গাছে উঠেছে চুরি করতে । তখন গাছের মালিক এসে হাজির । বলল , এই ব্যাটা আমার গাছে উঠছিস কেন ?
চোর: গার্লস কলেজের মেয়ে দেখতে ।
মালিক: হাত দুটো ছেড়ে দে! তাহলে মেডিকেল কলেজের মেয়ে (নার্স) দেখতে পাবি।
 
গোপাল ভাঁড়ের দোতলা বাড়ি তৈরি হলে সে তার প্রতিবেশী এক ভাতিজাকে ছাদের উপর দাঁড়িয়ে ডাকতে লাগলো, ‘রাখাল, ও রাখাল, কী করছিস ওখানে?’ রাখাল বুঝলো, কাকা তাকে দোতলা বাড়ি দেখাচ্ছে। তাই সে কোনো কথা বলল না।

এর বহুদিন পর রাখালও নিজের চেষ্টায় ছোটখাট একটা দোতলা বাড়ি তৈরি করল। তারপর ছাদে উঠে ডাকতে লাগল, ‘কাকা কাকা, সে বছর আমায় ডেকেছিলে কেন?’
 
এক দোকানে বিরিয়ানি বিক্রি করা হচ্ছে। দোকানের সামনে লেখা রয়েছে, ‘এই বিরিয়ানি খান বিরিয়ানি, হাতির পায়ের বিরিয়ানি’।

তো এক লোক প্লেটে বিরিয়ানি নিয়ে তাতে হাতির পা খুঁজছেন। না পেয়ে দোকানদারকে বললেন-
লোক: কই, হাতির পা কই?
দোকানদার: আরে ভাই, এভাবে খুঁজলে তো পাবেন না। বিরিয়ানিতে হাতি পারা দিয়া চইলা গেছে।
 
এক লোক দাঁতের ব্যথায় অতিষ্ট হয়ে ডাক্তারের কাছে গেল-
রোগী: ডাক্তার সাহেব, আমাকে তাড়াতাড়ি ওষুধ দেন। দাঁতের ব্যথায় রাতে ঘুমাতে পারি না।
ডাক্তার: ভালো! আপনাকেই তো আমি খুঁজছি।
রোগী: কেন?
ডাক্তার: আমার একজন নাইট গার্ড লাগবে।
 
স্বামী-স্ত্রী দু’জনই অলস স্বভাবের। ছুটির দিনে বাসায় অলস সময় কাটাচ্ছে তারা। স্বামী মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত আর স্ত্রী টিভির সামনে।
স্বামী: গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেল; আমাকে এক গ্লাস পানি দাও তাড়াতাড়ি।
স্ত্রী: পনিরের সিঙ্গারা বানিয়েছি, দেব?
স্বামী: আহ! কী শোনালে, একেবারে জিভে পানি এসে গেল!
স্ত্রী: এবার সেই পানিতে পিপাসা মেটাও। আমি সিরিয়াল ছেড়ে এখন উঠতে পারবো না...
 
বল্টুর পছন্দের খাবার খিচুড়ি। আজ বল্টুদের বাড়ির পাশে শির্নীর ব্যবস্থা করা হয়েছে।বল্টু তো দারুণ খুশি। শির্নী চড়ানো হবে একটাই।এখন বাজে বারোটা।
বল্টু ভাবলো শির্নী রেডি হতে তো দেরি আছে তাই এইবেলা একটু ঘুমিয়ে নিয়া যাক।ঘুমানোর আগে বল্টু তার মাকে বলল,"মা আমি ঘুমাতে গেলাম,ওরা খিচুড়ি দিতে আসলে তুমি নিয়ে রেখে দিও।আমি ঘুম থেকে উঠে খাবো।"

ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে বল্টু খিচুড়ির স্বপ্ন দেখতে লাগলো।দেখছে সে একটা দাওয়াত ওয়ালা বাড়িতে গেছে।সেখানে সবাইকে খিচুড়ি খেতে দাওয়া হয়েছে।বল্টু তো মনের সুখে গোগ্রাসে খিচুড়ি খাচ্ছে।কোন দিকে দেখাদেখির নাম নাই।দেখতে দেখতে সে তিন প্লেট খিচুড়ি খেয়ে নিয়েছে।যখন চতুর্থ বারের মতো প্লেটে খিচুড়ি তুলতে যাবে ঠিক সেই মুহুর্তে ঘুম ভেঙ্গে গেলো তার মায়ের ডাকে।

বল্টু ঘুমঘুম গলায় বললো,কি হয়েছে?ডাকছো কেন?দেখছ না?আমি খিচুড়ি খাচ্ছি?
-ওরে হারামজাদা পোলা!তুই ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে খিচুড়ি খাচ্ছিলি?দেখ তুই বালিশের কি অবস্থা করেছিস!!
বল্টুর হটাৎ খেয়াল হলো তার মুখ ভর্তি তুলো।তার মানে সে ঘুমের ঘোরে বালিশের তুলো খাচ্ছিলো!উফফ!কি বিচ্ছিরি ব্যাপার!

"যা ফ্রেশ হয়ে আয়",মা বললো।
বল্টু উঠে ওয়াশরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে এসে দেখে বিকাল হয়ে গেছে।
সে বলল,"মা আমার খিচুড়ি কই?"
-খিচুড়ি নি নাই।ফেরত পাঠিতে দিয়েছি
-কেনো?
-তুই দিন দিন যা মোটা হচ্ছিস তাতে তোর তো অবস্থা খারাপ।তোর আর খিচুড়ি খেয়ে কাম নাই।
-এইটা তুমি কি করলা মা?
-এই বেশি ন্যাকামি করিস না তো।
দেখ তোর জন্য কচুর শাক রান্না করেছি।
শিগগিরী খেতে আয়।

বেচারা বল্টু এখন মনের দুঃখে শাক দিয়ে ভাত খাচ্ছে আর ভাবছে,"সত্যিতো আর খিচুড়ি খেতে পারলাম না।স্বপ্নে যাও-বা খাচ্ছিলাম তাও ঘুম থেকে ডেকে তুলে দিলো। যদিওবা আমার বালিশটা অর্ধেক তুলোই শেষ হয়ে যেতে তাও খেতে তো পারতাম!আহারে আমার সাধের খিচুড়ি!!"
 
বৃষ্টির দিনে।ঘনঘন মেঘ চমকাচ্ছে।পল্টু আর বল্টু একটা চালাঘরে বসে বৃষ্টি পড়া দেখছে।হটাৎ একটা বাজ পড়লো!!

পল্টুঃ ওরে বাপরে!!কানে একদম তালা লেগে গেলো!!

বল্টুঃ ওমা তাই নাকি! কই দেখি?এদিকে আয়?

পল্টুঃ এই কি দেখছিস?

বল্টুঃ কেন তুই তো বললি তোর কানে তালা লেগে গেছে! সেই তালাটা খুজচ্ছি! কিন্তু কই কোন তালা তো দেখছি না?

পল্টুঃআরে হাদারাম! শুনছিস না? বাজ পড়ছে? বাজ পড়ার শব্দেই তো কানে তালা লেগে গেলো!!

বল্টুঃ ওহ! সরি দোস্ত,এবার বুঝচ্ছি রে!! কিন্তু তালাটার চাবি ?
 
বল্টুঃ এই তোকে একটা কথা বলবো?
পল্টুঃ বলে ফেল
বল্টুঃ কিন্তু তুই যদি কাউকে বলে দিস?
পল্টুঃ তাহলে বলিস না
বল্টুঃ আসলে কথাটা বলার খুব দরকার ছিলো
পল্টুঃ তো বলে ফেল
বল্টুঃ কিন্তু কথাটা খুব সিক্রেট,ভয় হচ্ছে তুই আবার কাউকে বলবি না তো?
পল্টুঃ সন্দেহ হলে বলিস না
বল্টুঃ এই শোন কথাটা?
পল্টুঃ তো বলে ফেল
বল্টুঃ কিন্তু ভয় হচ্ছে যে?
পল্টুঃ তাহলে বলিস না

বল্টুঃ আচ্ছা বাদ দে,চল আমরা আজ কোথাও ঘুরে আসি?
পল্টুঃ তো বল ফেল
বল্টুঃ এই আমি তোকে ঘুরতে যাওয়ার কথা বলছি,বুঝতে পারছিস না?
পল্টুঃ তাহলে বলিস না
বল্টুঃ এই তোর হলোটা কি?
পল্টুঃ তো বলে ফেল
বল্টুঃ পল্টুউউউউউউউ

পল্টু মামু এখন মানসিক হাসপাতালে!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top