What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

একজন বয়োজ্যেষ্ঠ ভদ্রলোক তরমুজ বিক্রি করছেন। তরমুজের মূল্যতালিকা এমন:
একটা কিনলে ৩ টাকা, তিনটা ১০ টাকা।

তো একজন তরুণ দোকানে এসে একটা তরমুজের দাম জিজ্ঞাসা করলেন।
বিক্রেতা জানালেন দাম মাত্র ৩ টাকা।

তরুণটি খুব বুদ্ধিমান। একটাতো কিনলেনই, পর পর আরো দুইটা তরমুজ কিনে ফেললেন। যথরীতি প্রতিটার দাম ৩ টাকা হিসেবে ৯ টাকা পরিশোধ করলেন। চলে যাওয়ার ঠিক আগমুহূর্তে সেই তরুণ কী ভেবে থামলেন, বয়োজ্যেষ্ঠ বিক্রেতাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, আপনি কি খেয়াল করেছেন আমি তিনটা তরমুজ ১০ টাকার পরিবর্তে মাত্র ৯ টাকা দিয়ে কিনলাম ! আমার ধারণা আপনার দ্বারা এসব ব্যবসা ট্যাপসা পোষাবে না।

বয়োজ্যেষ্ঠ বিক্রেতা এবার মুচকি হাসলেন। বললেন, মানুষ আজব এক জাতি! একটা তরমুজ কিনতে এসে তারা প্রতিবার তিনটা কিনে নিয়ে যায় এবং যাওয়ার সময় আমাকে শেখানোর চেষ্টা করে "ব্যবসা কিভাবে করতে হয়"
 
স্যারঃ লবণ দেয়ার পর খাবারটি সুন্দর হয়েছে এর ইংরাজি কি?


নূরুঃ Good After নূন
 
আর্যভট্ট যদি ০ শূন্য আবিস্কার
না করতো তাহলে আমাদের কমপক্ষে
১ টি করে গার্লফ্রেন্ড থাকতো
 
Best Friend এর সাথে হঠাৎ প্রেম

Best friend :কি করো?
Me:বসে আছি...তুমি??
Best friend :আমিও..আচ্ছা তোমার fb id এর password দেও তো
Me:কেনো??
Best friend :দেও তো
Me:আমি তোমাকে ভালোবাসি...
best friend :
Me:কি হলো??
Best friend :তোমার এই কথা টা বলতে এত দিন লাগলো।।জানো তোমাকে আমি স্কুল জীবন থেকে ভালোবাসি...I love you tooo...
😍

Me:কি বললাম আর কি হলো...
আল্লাহ যা করে ভালোর জন্য করে...
আমি তো ওকে আমার id r password বলেছি আর ও ভাবছে আমি ওকে propose করেছি...
যা হইছে ভালোই হইছে..আমি এখন আর single nai
 
প্রজেক্ট: সবার জন্য শিক্ষা
❤


ফ্রেন্ডলিস্টে থাকা "Works at Facebook" "Student of the year" "CEO at Facebook" যাবতীয় কতিপয় অসাধারণ মানুষগুলোকে সাধারণ করে দিন।

অনেক বড় বড় হাই প্রোফাইলের লোকজনও উক্ত বিশেষণ গুলো দিয়ে রেখেছে নিজ প্রোফাইলে।

তাই হাসির কিছু নেই, নিজ উদ্যোগে জানিয়ে বা শিখিয়ে দিন তার নিজস্ব একটি পরিচয় রয়েছে যেটি ফেইসবুকে এড করা যায়।

আর হয়ে যান আপনিও "মাস্টার"
 
স্টুডেন্ট এর সুন্নাতে খৎনা(মুসলমানি) হবে। আন্টি দাওয়াত দিলো। গিয়ে দেখি ছাত্র ভয়ে কাঁপতেছে। আন্টি আমাকে বললেন, ওকে একটু বুঝাও।
আমি ওর পাশে গিয়ে বললাম,

- সিফাত; ভাই আমার, ভয়ের কিছু নেই এটা কাটতেই হয়। ব্যাথা পাওয়া যায়না।

- স্যার, আমার নুন্টু কাটলে আমি হিসু করবো কী দিয়ে?

- আরে বোকা! নুন্টু কাটবেনা। সামান্য একটু চামড়া কেটে ফেলবে উপর থেকে।

- আপনার কাটছে?

- হ্যাঁ আমারো কাটছে।

- কই দেখান তো? কতটুকু কাটছে আমি দেখবো।

আন্টি সামনে বসে আছে। ডাক্তার সাহেবও বসে আছেন। আমি এক মুহুর্তের মধ্যে 'থ' হয়ে গিয়েছি। এটা কী করে সম্ভব!

- চুপ করো। এটা দেখানো যাবেনা। আমি বড় হয়েছি। এটা লজ্জার ব্যাপার।

- তাহলে আমি কাটবোনা। আম্মু, আমি নুন্টু কাটবোনা। ডাক্তার আংকেল আপনি চলে যান।

অনেক বুঝিয়ে-সুঝিয়েও ওকে রাজি করানো যায়নি।

আন্টি আমাকে বললেন, বাবা তুমিও তো ছেলে মানুষ আমার ছেলেটাও ছেলে মানুষ। ওকে একবার দেখাও। দেখলেই ও বুঝতে পারবে।
আন্টির কথা শুনে আমার আকাশ থেকে ভেঙে পড়ার মত অবস্থা হলো।

- কি যে বলেন আন্টি। এটা কীভাবে সম্ভব। এটা তো লজ্জার ব্যাপার। আমি এটা পারবোনা।

আন্টি আমাকে রিকোয়েস্ট করা ছাড়তেই পারলেন না। ডাক্তার সাহেবও বললেন, তুমি তো সবে মাত্র অনার্সে। এখন এত লজ্জা কিসের। ওকে একবার দেখাও। ও কোনোমতে দেখে বুঝতে পারবে যে আসলে মুসলমানি মানে পুরো নুন্টু কাটা না।

আমি বসে রইলাম। আর বারবার নিজেকে ভৎর্সনা দিতে লাগলাম 'কেনো এই দাওয়াত খেতে এলাম' বলে।
লজ্জায় আমার মাথা কাটা যাচ্ছিলো। ঘরভর্তি মানুষ। স্টুডেন্ট এর খালামনি সদ্য এস এস সি পাশ করা মেয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি কি বলি এটা দেখার জন্যে তারা সবাই আমার মুখের দিকে চেয়ে আছে।

এই লজ্জার কাজ আমি করতে পারবোনা। একটা বাচ্চা ছেলের সামনে আমার ইজ্জতভ্রষ্ট হবে তা কখনোই আমি মেনে নিতে পারবোনা। তাই অনেক ভেবে বললাম।

- সিফাত, বিশ্বাস করো মুসলমানি করলে পুরো নুন্টু কেটে ফেলে। আমারটাও কেটে ফেলছে। কীভাবে দেখবা? নাই তো। ডাক্তার সাহেবকে জিজ্ঞেস করে দেখো। ওনারটাও নেই। এই বলে আমি চলে এলাম।

ও ভয়ে কান্না শুরু করে দিলো।

পরেরদিন ঐ বাসার পাশের আরেকটা টিউশনে যেতে গিয়ে দেখি সিফাতের হাতে লুঙি উঁচু করে ধরে রাখা।

বেচারা ডাক্তার হয়তো নিজের ইজ্জত উৎসর্গ করে দিয়েছে এই সিফাতের খৎনার জন্যে।
 
ডিয়ার মেহমান...
😑

দোকানে এতো Chips ,Chocolate , Ice- cream থাকতে বাসায় কেনো Apple আর Orange নিয়ে আসেন?
Why মেহমান Why??
 
আজ গোপালের বাপ তোমাদের পড়া শেখাবে

সবাই আমার সাথে সাথে বলো


* 'অ' তে অজগর
* আ' তে আরো বড় অজগর
* ই' তে ইস কতো বড় অজগর
 
গোপালের মা : কোথায় তুমি ? তাড়াতাড়ি আসো আমি সেই কখন থেকে বসে আছি
🙄


গোপালের বাপ : সোনা আমাদের এখানে রাস্তায় পানি জমে গেছে আজ দেখা করতে পারবো না

গোপালের মা : প্রেম করার আগে তো বলছিলা আমার জন্য তুমি ভারত মহাসাগর ও পাড়ি দিতে পারবা
কথা না বাড়িয়ে চুপচাপ সাঁতার দিয়ে চলে আসো
 
হাতের লেখা অসুন্দর হওয়া


স্টুডেন্ট দের হতাশ হওয়ার কিছু


নাই এটা ভবিষ্যৎ এ ডাক্তার হওয়ার লক্ষণ
 

Users who are viewing this thread

Back
Top