What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (4 Viewers)

বল্টু যে বাড়িতে কাজ করে, ঐ
বাড়ীর
মালিকের
হুইস্কির বোতল থেকে দু -এক পেগ
চুরি করে খায়
আবার সমপরিমাণ পানি মিশিয়ে
রেখে
দেয়।
মালিকের সন্দেহ হত কিন্তু কিছু
বলত না।
কিন্তু যখন এটা রোজ হতে
লাগলো,, তখন
একদিন ড্রইংরুমে বৌয়ের সাথে
বসে
চিৎকার করে বল্টুকে ডাকতে লাগল।
বল্টু তখন রান্না ঘরে রান্না করছিল।
বল্টু জবাব দিন -জি মালিক।
আমার হুইস্কির বোতল থেকে
হুইস্কি খেয়ে পানি মিশিয়ে কে
রাখে?
রান্না ঘর থেকে কোন উত্তর এল না
মালিক
চিৎকার করে একই প্রশ্ন আবার
করলেন
কিন্তু কোন জবাব নেই।
মালিক রেগে রান্না ঘরে গিয়ে
জিঞ্জেস করলেন
এসব কি হচ্ছে, যখন তোর নাম ধরে
ডাকছি উত্তর
দিচ্ছিস আর যখন অন্য কিছু
জিঞ্জেস করছি তো
উত্তর দিচ্ছিস না?
বল্টু: -মালিক রান্না ঘর থেকে শুধু
নাম শোনা যায়
অন্য কিছু শোনা যায় না।
মালিক: চুপ মিথ্যাবাদী এরকম আবার
হয় নাকি?
তুই ড্রইংরুমে যা সেখান থেকে
আমাকে
প্রশ্ন কর আমি উত্তর দিচ্ছি...
বল্টু ড্রইংরুমে গিয়ে মালিকের
বউয়ের পাশে বসে
আওয়াজ দিল ...মালিক
মালিক: হ্যাঁ বল্টু শুনতে পাচ্ছি!
বল্টু :বাড়িতে কাজের মেয়েকে
মোবাইল কে কিনে দিছে?
কোন উত্তর নেই ... আবার প্রশ্ন
করল
কাজের মেয়েকে পার্কে ঘুরাতে
কে
নিয়ে গেছিল
ওপাশ থেকে তখনো কোন উত্তর
নেই।
মালিক বেরিয়ে এসে তুই ঠিক বলছিস
তো বল্টু
রান্না ঘর থেকে শুধু নামটাই শোনা
যায়
 
স্বামী : খেতে দাওতো...
বড্ড খিদে পেয়েছে..
.
স্ত্রী : আজ বড্ড ক্লান্তি লাগছে, পুরো
শরীর ব্যাথা করছে। টেবিলে খাবার
রাখা আছে, বেড়ে খাও...
;
স্বামী : এই যা, আর হল না...
খাওয়া শেষে তোমাকে নিয়ে শপিংয়ে
যেতে চাইছিলাম ।
তোমার যে শরীর ব্যাথা ।
কি যে করি...
;
স্ত্রী : (একলাফে বিছানা ছেড়ে
স্বামীর গলা জড়িয়ে ধরে )
সত্যি ! চলো খেতে আস..
আমি ভাত বেড়ে দিচ্ছি !
;
স্বামী : আরে কি করছ !
তোমার যে শরীর ব্যাথা !
; স্ত্রী : দূর, ইয়ার্কি মারছিলাম.
..
(স্ত্রী অতি খুশিমনে ভাত বেড়ে দিল )
খাওয়া শেষে স্বামী বিছানায় শুয়ে পড়ল
স্ত্রী : কি ব্যাপার শপিংয়ে যাবে না?
; .
স্বামী : আরে দূর, আমিও ইয়ার্কি
মারছিলাম৷
হা হা হা
😃
এ কেমন বিচার...
 
মন্টু : বাবা আজ তোমাকে
একটা কথা বলতে চাই?
বাবা : বল।
মন্টু : আমি না মেয়েদের নাম
দিয়ে ফেসবুকে পাঁচটা ফেক
আইডি খুলছি।
বাবা : হারামজাদা! তোর আর
কোন কাজ নাই? এইসব আকাম
করছ? তা এই কথা তুই আমাকে
কেন বলছিস?
মন্টু : বাবা তুমি যে গত এক মাস
যাবত স্বর্ণা চৌধুরী নামের
মেয়েটাকে পটানোর চেষ্টা
করতাছো ঐটা আমিই!
 
বল্টুর বাথরুমের বেগ পেয়েছে, তো বাথরুম যাবে ।
এমন সময় হঠাৎ লোডশেডিং।
বল্টুর বেগ তো আরো বেড়ে গেছে যেতেই হবে বাথরুমে।
অন্ধকারে যাবে কিভাবে।
গোটা বাড়ি খুঁজে একটা মোমবাতি পাইছে,
সেটা জ্বালিয়ে বাথরুমে ঢুকতে যাবে এমন সময় তার এক বন্ধু
মোমবাতিটি নিভিয়ে দিয়ে বলছে
হ্যাপি বার্থডে টু ইউ,
হ্যাপি বার্থডে টু ইউ ।
রেগে গিয়ে বল্টু বলছে.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.আয় তোরে এখন কেক খাওয়াই।।
 
মুরগী চুরির দায়ে একদিন পিন্টু, মিন্টু, ও
বল্টূর
বিচার চলছিল। তাদের
শাস্তি হলো ২০টা করে
বেত্রা ঘাত।
.
বিচারক প্রথমে পিন্টুকে
বললেন
শাস্তি পাওয়ার আগে
তোমার শেষ
ইচ্ছা কি?
.
পিন্টু বলল, আমার
পিঠে একটি বালিশ
বাধা হোক,পিন্টুর পিঠে
বালিশ
বাধা হল। ১০ বারি
দেওয়ার পর
বালিশ গেল ফেটে।
বহুকষ্টে পিন্টু
বাকি বেত্রাঘাত
সইল।
.
এরপর মিন্টুকে বলল
তোমার শেষ
ইচ্ছা কি? মিন্টু বলল
আমার পিঠে
দুইটা বালিশ বাধা
হোক। তো মিন্টুকে
কোন আঘাত
সইতে হল না। আর এতে
মিন্টু নিজেকে নিয়ে গর্বে
বুক ফুলিয়ে হেটে পিন্টুর
পাশে গিয়ে বসল।
.
অবশেষে বল্টুকে
বলা হলো তোমার
শেষ ইচ্ছা কি???
বল্টু বলল
.
.
আমার
পিঠে মিন্টুকে বাধা
হোক!
 
বড় কর্তার সেদিন মেজাজ খুবই খারাপ। অফিসে ঢুকেই দেখলেন পিয়নটা হাতে কিছু কাগজ নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
বড় কর্তা: এই, কাজের কাজ তো কিছু করিস না। হাতে কী?
পিয়ন: স্যার চিঠি।
বড় কর্তা: কোন ছাগলের চিঠি?
পিয়ন: স্যার আপনার।
বড় কর্তা: কোন গাধা লিখেছে?
পিয়ন: স্যার আপনার বাবা!
 
ভিক্ষুক :- স্যার.. ২০টা টাকা দেন.. কফি খাবো।
লোক :- কেন ?? কফি তো ১০ টাকা কাপ..
ভিক্ষুক :- স্যার, সাথে গার্লফ্রেন্ড আছে তো, তাই..
লোক :- ভিক্ষুক হয়ে গার্লফ্রেন্ড ও বানিয়েছ..
ভিক্ষুক :- জ্বী না স্যার.. গার্লফ্রেন্ডই বরং আমাকে ভিক্ষুক বানিয়েছে ।।
 
এক মেয়ে
টয়লেটে বসে Facebook
এ Chat করছিল,
হঠাৎ হাত
থেকে মোবাইলটা কমোডে
পড়ে গেল। অনেক
খোঁজা_খুঁজি করার
পরও
মোবাইলটা না পেয়ে,
মেয়েটা টয়লেটে বসে বসে
কাঁদছিল......।
এমন সময়
কমোডের ভিতর
থেকে এক দৈত্য
বের
হয়ে মেয়েটাকে একটা সোনার
মোবাইল দিয়ে বললো,
কেঁদো না বৎস! এই
নাও
তোমার
মোবাইল .........
মোবাইল
দেখে মেয়েটা বললো:-
দেখুন আমি গরীব
হতে পারি কিন্তু
লোভী না, আমার
সোনার_মোবাইল
চাই না.....
আমার পুরাতন
মোবাইলটা আমাকে ফেরত
দিন..........
এই
শুনে দৈত্যটা_
রেগে গিয়ে ,
মেয়েটাকে একটা চড়
দিয়ে বললো......
হারামজাদি এইটাই
তোর পুরাতন
মোবাইল........
ভালো করে ধুয়ে দেখ,,,
 
স্বামী- স্ত্রী প্রচন্ড ঝগড়ার পর… স্ত্রী
কাপড় চোপড়সহ ব্যাগ গোছানো শুরু
করল।
স্বামীঃ ব্যাগ গোছাও কেন?
স্ত্রীঃ আমি আমার মায়ের কাছে চলে যাচ্ছি।
এরপর স্বামীও ব্যাগ গোছানো শুরু করল।
স্ত্রীঃ তুমি আবার কই যাও!!!
স্বামীঃ আমিও আমার মায়ের কাছে চলে
যাচ্ছি।
স্ত্রীঃ তাহলে আমাদের এই ৭ টা
বাচ্চাকাচ্চা দেখবে কে?
স্বামীঃ তুমি তোমার মায়ের কাছে যাচ্ছ,
fine, আমিও আমার মায়ের কাছে যাচ্ছি।
সেই অনুযায়ী বাচ্চাকাচ্চাদের ও তাদের
মায়ের কাছেই যাওয়া উচিত।
 
স্ত্রীঃ আচ্ছা, তুমি সব সময় অফিসে যাওয়ার সময় ব্যাগে আমার ছবি নিয়ে যাও কেন?
স্বামীঃ অফিসে যখন আমি কোন সমস্যায় পড়ি, তখন তোমার ছবিটি বের করে দেখলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়, বুঝলে?
স্ত্রীঃ তাই নাকি! তাহলে দেখো, তোমার জন্য আমি কতটা সৌভাগ্যের!
স্বামীঃ হুম, আমার যখন সমস্যা আসে, তখন তোমার ছবি বের করে দেখি আর নিজেকে বলি, তোমার চেয়ে তো বড় কোনো সমস্যা হতে পারে না। আর সঙ্গে সঙ্গে ছোট সমস্যাগুলো আর আমার কাছে সমস্যা বলে মনে হয় না।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top