What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

বরঃ- বিয়ের সময় মেয়েদেরকে এতো
বেশি সাজানো হয় কেন?
পার্লারঃ- জিনিস যাই হোক প্যাকিংটা
সুন্দর হওয়া উচিৎ।
 
বরপক্ষঃ- মেয়ে কি পর্দা করে?
মেয়েপক্ষঃ- আবার জিগায়! মেয়ের ১০টা ফেসবুক
আইডি সবগুলোরই প্রোপ্রাইল লক!!
 
ট্রেনের খালি কামরায় সুন্দরী তরুণী
আর একজন ব্যাংকার থাকলে যা হয়?
.
এক তরুণ ব্যাংকার ট্রেনের এসি
কামরায় ভ্রমণ করছিলেন ৷ ভদ্রলোকের
পাশের সিট খালি। আশে পাশেও কেউ
নেই। ট্রেন মোটামুটি খালিই বলা
চলে।
একটু পরে, একজন সুন্দরী মেয়ে উঠে
ভদ্রলোকের পাশের সিটটাতে বসলেন ৷
ব্যাংকার বেশ খুশি হলেন এই ভেবে যে,
যাক জার্নিটা বোধহয় বোরিং হবে না!
.
ভদ্রমহিলা ব্যাংকারের দিকে তাকিয়ে
মুচকি মুচকি হাসছিলেন । এতে
ব্যাংকার ভদ্রলোকের মনের ভেতর
খুশির জোয়ার বইতে শুরু করলো। মেয়েটি
ব্যাংকার তরুণের আরও ঘনিষ্ট হয়ে
বসলেন। তরুণ আনন্দে আত্মহারা হয়ে কি
করবেন আর কি না করবেন বুঝে ওঠার
আগেই মেয়েটি ওই তরুণের কানের কাছে
গিয়ে ফিসফিস করে বললেন ‌'সঙ্গে যা
আছে ঘড়ি, টাকা, পার্স সব বের করুন,
নয়তো চিৎকার করে পুলিশ ডেকে বলব
যে, আমাকে একলা পেয়ে আপনি আমার
সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করার চেষ্টা
করছিলেন।'
.
ব্যাংকার তরুণটি যেন কিছুই হয়নি
এইরকমভাবে তাকালেন মেয়েটির
দিকে। তারপর পকেট থেকে একটা কাগজ
আর কলম বের করে ওটাতে লিখলেন,
'আমি বোবা এবং কালা। তাই যা বলার
দয়া করে এই কাগজে লিখে দিন।
মেয়েটি যা যা বলেছিলেন সেগুলো
কাগজে লিখে ভদ্রলোকের হাতে দিলেন

.
তরুণ কাগজটা নিয়ে বেশ যত্ন সহকারে
পকেটে রাখলেন। তারপর ইস্পাত কঠিন
গলায় বললেন, 'নিন এইবার চিৎকার
করে যত ইচ্ছা পুলিশ ডাকুন।'
গল্পের শিক্ষা: ব্যাংকাররা সবসময়
ডকুমেন্টসহ যে কোন জিনিস ডিল করে,,,,
 
ট্রেনের নাম যদি
নায়িকাদের নামে হত,
তাহলে খবরের কাগজে
নিউজ কেমন হত এক
নজরে দেখে আসি...???
.
※ আজ মৌসুমী ওভার
লোড হয়ে গেছে!!!
.
※চলতে চলতে পরীমণি
হঠাৎ থেমে গেছে!!!!
.
※ শাবনূরের
নীচে পরে একজন
নিহত!!!!
.
※ পপির পিছনের
বগি ছুটে গেছে!!!!
.
※ চালকের টেনশানের
কারনে ববি লাইনচ্যুত!!!
.
※ স্পিডে চলার
কারনে প্রভা লাইন চ্যুত !!!
.
※ জয়া ও কেয়ার
মাঝে চাপা পড়ে এক
যুবক নিহত!!!!
.
※ ময়ূরীর নীচে এক
পাগলের
আত্মহত্যা.
.
※ হ্যাপীর উপর অবৈধ
ভাবে চড়ার জন্য
তিনজন গ্রেফতার....
অবশেষে হ্যাপীর
বডি চেঞ্জ করার
সিদ্ধান্ত নেয়া হল!!!!
.
※মুনমুনের
ইঞ্জিন নষ্ট !!!
.
※ মাহিয়া মাহির
ফিটনেস না থাকার
জন্যে,
রিপেয়ারিং এ পাঠানো
হয়েছে.....
 
এক ভদ্র মহিলা কেনাকাটা ‌শেষ করে
ক্যাশ
কাউন্টারের সামনে ‌পেমেন্ট দেয়ার
জন্য ব্যাগ
খুলতেই ক্যাশিয়ারের নজরে এলো তার
ব্যাগে একটি
টিভি রিমোট।
ক্যাশিয়ার: (কৌতুহলবশত, জানতে
চাইলেন)
ম্যাডাম
ব্যাগে টিভি রিমোট কি সব সময় থাকে?
মহিলা: না, মাঝে সাজে। আজ আমার
হাজব্যান্ড
আইপিএল ফাইনাল দেখবে বলে আমার
সাথে
শপিংয়ে এলোনা। তাই জব্দ করতে টিভি
রিমোটটা
ব্যাগে করে নিয়ে এসেছি।
শিক্ষা:
(১) বউ এর তুচ্ছ ‌বিষয়েও তাচ্ছিল্য
করলে বিপদ।
ক্যাশিয়ার: (হাসতে হাসতে) ভদ্র মহিলার
এটিএম
কার্ডটি ফেরত দিতেই-
মহিলা: এটা কি হলো?
ক্যাশিয়ার: আপনার স্বামী ওনার
সাপ্লিমেন্টার
ি কার্ডটি সম্ভবত ব্লক করে দিয়েছেন।
শিক্ষা:
(২) স্বামীর শখও স্ত্রীর নিকট
সম্মানযোগ্য।
মহিলা: ব্যাগ থেকে এবার স্বামীর
এটিএম
কার্ডটি
বের করে সোয়াইপ করলেন।
শিক্ষা:
(৩) বৌ-এর লম্বা হাতের সঠিক ধারণা
থাকা
দরকার।
ক্যাশিয়ার: ভদ্র মহিলাকে বললেন,
সোয়াইপ মেশিন
থেকে আপনার মোবাইলে একটা পিন
নম্বর পাঠানো
হয়েছে। সেটি বলুন?
শিক্ষা:
(৪) বেচারা স্বামীকে বাঁচাতে মেশিনও
চেষ্টা
করে।
মহিলা: (মুচকি হেসে) ব্যাগ থেকে
স্বামীর ‌মোবাইল ফোনটা বের
করলেন এবং পিন
নম্বরটা ক্যাশিয়ারকে জানালেন। (বি:
দ্র:
স্বামীর
মোবাইল ফোনটি তিনি সঙ্গে এনেছিল
যাতে
শপিংয়ের সময় স্বামী ফোনে বিরক্ত
করতে না
পারে।)
শিক্ষা:
(৫) স্মার্ট ও ভদ্র মহিলাদের সাথে টক্কর
নিও না।
অবশেষে, সব কেনাকাটা সেরে তৃপ্ত
মনে ভদ্রমহিলা
ঘরে ফিরলেন।
বাড়ি ফিরে মহিলা দেখলেন, গ্যারেজে
স্বামীর
গাড়ি নেই।
ঘরের দরজায় স্টিকারে লেখা-
"বন্ধুর বাড়ি আইপিএল ফাইনাল খেলা
দেখতে
গেলাম। ফিরতে অনেক রাত হতে
পারে। আর হ্যাঁ,
কোন দরকার থাকলে মোবাইলে
ফোন করো।"
স্টিকারে লেখা পড়ে-
হতাশ হয়ে ভদ্রমহিলা ঘরের দরজার
সামনে বসে
পড়লেন। কারণ-
বাড়ির চাবিটা স্বামীর কাছে! আর-
স্বামীর মোবাইল ফোনটা ভদ্র মহিলার
কাছে!
শেষ শিক্ষা:
স্বামীর ওপর বেশি প্যাঁচ কষলে ‌শেষ
পর্যন্ত
স্ত্রীকেও এর ফল ভোগ করতে
হয়।
 
টিচার- "হোমওয়ার্ক করোনি কেন?"
গজা- "স্যার, লোডশেডিং ছিলো।"
টিচার- "তা মোমবাতি জ্বালিয়ে নিতে।"
গজা- "স্যার, দেশলাই ছিলো না।"
টিচার- "দেশলাই ছিলো না কেন?"
গজা- "ঠাকুরঘরে রাখা ছিলো স্যার।"
টিচার- "আচ্ছা, ঠাকুরঘর থেকে নিলে না কেনো?"
গজা- "স্নান করিনি, ঠাকুরঘরে ঢুকবো কি করে?"
টিচার- "ওফ! তা স্নান করতে কে বারণ করেছিলো?"
গজা- "জল ছিলো না স্যার।"
টিচার- "জল কেন ছিলো না?"
গজা- "পাম্পের মোটর চলছিলো না স্যার।"
টিচার- এবারে ধৈর্য্যের শেষ সীমায় পৌঁছে
গিয়ে, দাঁত কিড়মিড় করে বললেন,"আরে
উল্লুক- মোটরটা কেন চলছিলো না?"

গজা- "স্যার, আপনাকে তো প্রথমেই বললাম যে লোডশেডিং ছিলো!
 
ছাত্র: স্যার, আমি কি একটা প্রশ্ন
করতে
পারি?
শিক্ষক: কর!
ছাত্র: একটা আস্ত হাতিকে কিভাবে
ফ্রিজে রাখবেন?
শিক্ষক: জানি না তো!
ছাত্র: খুব সহজ, আগে ফ্রিজটা খুলবেন
তারপর হাতিটাকে সাবধানে
ঢুকাবেন, ব্যস। আরেকটা প্রশ্ন!
শিক্ষক: কি?
ছাত্র: একটা গাধাকে কিভাবে
ফ্রিজের ভিতর রাখবেন?
শিক্ষক: খুব সহজ, ফ্রিজটা খুলবো
তারপর
গাধাটাকে রেখে দিব, ব্যস।
ছাত্র: হয় নাই স্যার, আগে
হাতিটাকে
বের করতে হবে তারপর.. !!
শিক্ষক: ওহহ...ওকে!!
ছাত্র: স্যার আরেকটা প্রশ্ন। বনের
সমস্ত
পশুপাখি সিংহমামার জন্মদিন
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে পারে
কিন্তু
একজন ছাড়া। সেটা কে?
শিক্ষক: মনে হয় বাঘ! কারন একজন
আরেকজন কে দেখতে পারে না।
ছাত্র: হয় নাই স্যার, এটা হবে গাধা
কারন সে এখনো ফ্রিজের ভিতর।
শিক্ষক: আমার সাথে মজা কর...না!
ছাত্র: না স্যার, আরেকটা শেষ
প্রশ্ন...
প্লীজ স্যার।
শিক্ষক: ওকে।
ছাত্র: অসংখ্য কুমীর ভর্তি নদী
আপনাকে পার হতে হবে, কিন্তু
কিভাবে?
শিক্ষক: কোন অবস্থাতেই সম্ভব না
তবে
একটি বড় নৌকা দিয়ে পার হওয়া
যাবে।
ছাত্র: হয় নাই স্যার, আপনি সাঁতরে
সহজেই নদী পার হতে পারবেন, কারন
কুমীর গুলোও সিংহের জন্মদিনে
গিয়েছে।
 
বল্টু তার
বউরে নিয়ে
জঙ্গলে গেল
কাঠ কাটতে।
তো হটাৎ তার বউ এক
পুকুরে
গেল পড়ে।
তারপর অনেক
কান্নাকাটিরর পর
,তার কান্না শুনে।
এল এক জল কন্যা,
তারপর
জলকন্নাঃ তোর কি
হয়ছে???
বল্টুঃ আমার বউ
পানিতে পড়ে
গেছে
এখন কারে বউ কমু
হুম,,,হুম,,,হুম,,
তারপর
জলকন্যাঃ
''সানি লিওন "কে তুলে
বলল,, এটা
তোর,,, বউ,,,????
বল্টুঃসাথে সাথে হ
এইড়া
আমার বউ
পরে বল্টুকে
একটা থাপ্পড়
মেরে জলকন্যা
বললঃহতোচ্ছারা,,,,
গল্পের নিয়ম অনুযায়ী
যখন তিন নম্বরে তোর
বউরে তুলব তুই তখন
বলবি
এইটা আমার বউ
এখন বল্লি কেন,,?
বল্টুঃ হুম আমি
এতটা বোকা
নই,,,,
জলকন্যাঃমানে
বল্টুঃ মানে তুমি
প্রথমে
সানি লিওন,,, কে
তুলবে
তারপর তুলবে
ক্যাট্রিনা কাইফ কে
তার পর আমার বউ কে
আমি যদি সত্য কতা
কই তাইলে
আমাকে তিন টাই
দিয়ে দিবে
,
,
আমি একটাকেই
সামলাইতে পার্তেসিনা
আবার তিন টা কে,,,,!!
😃
😛

বল্টুরে কেউ জলে চুবান!!!!!
 
এক মাতাল মদ খেয়ে বাড়ি ফিরছিল...
যেতে যেতে পথে একটা মন্দিরের সামনে
পুরোহিতকে দেখে বলল...
মাতালঃ আচ্ছা ঠাকুরমশাই,
বলুন তো...সবচেয়ে বড়ো কে...?
ব্রাম্ভণঃমন্দির বড়ো....বাবা..!!
মাতালঃ মন্দির বড়ো হলে "পৃথিবীর
উপর" কি করে দাঁড়িয়ে আছে...?
ব্রাম্ভণঃ তাহলে পৃথিবী বড়ো...!!
মাতালঃ পৃথিবী তাহলে "শেষনাগের
মাথায়" কেন থাকে...?
ব্রাম্ভণঃ তাহলে শেষনাগ....!!
মাতালঃ শেষনাগ যদি বড়ো হয়,
তাহলে সে কেন "শিবের
গলায়" থাকে....?
ব্রাম্ভণঃ তাহলে শিব বড়ো...বাবা...!!
মাতালঃ শিব যদি বড়ো তো "পর্বতের
উপর" কি করে থাকে....?
ব্রাম্ভণঃ পর্বতই বড়ো তাহলে...!!
মাতালঃ পর্বত বড়ো তো "হনুমান"
কি করে আঙুলে করে চাগালো....?
ব্রাম্ভণঃ তাহলে হনুমান..
মাতালঃ হনুমান বড়ো হলে সে
কেন "রামের পায়ের" কাছে
থাকে....?
ব্রাম্ভণঃ ঠিক, রামই বড়ো.....!!
মাতালঃ যদি রামই বড়ো হয় তাহলে রাম
বোতোলের ভিতর কেন ?
ব্রাম্ভণঃ ওরে বাবা....তুই ই বল
কে বড়ো...?
মাতালঃ এই পৃথিবীতে সে ই বড়ো...
যে পুরো রামের বোতল শেষ করেও
"নিজের পায়ে" সোজা দাঁড়িয়ে থাকে।
 
বল্টু পরীক্ষায় ফেল করলো। তো সে পাশ করার
একটা বুদ্ধি করলো। বল্টু স্যারের কাছে গিয়ে
বললো!
^
^
বল্টু : স্যার আপনি তো সব জানেন! তো
আপনাকে আমি একটা প্রশ্ন জিজ্ঞেস করবো।
উত্তর দিতে পারবেন?আর যদি না পারেন
তাহলে আমাকে A গ্রেড দিতে হবে!!
শিক্ষক : তুই আমাকে চ্যালেঞ্জ করছিস!
বল্টু : না স্যার! শুধু উত্তর দিলেই হবে?
শিক্ষক : ওকে বল তোর প্রশ্ন??
বল্টু : স্যার কোনটা বৈধ কিন্তু যুক্তিসংগত নয়।
আবার যুক্তিসংগত কিন্তু বৈধ নয়! এবং না
যুক্তিসংগত না বৈধ!!
বল্টুর এমন প্রশ্ন শুনে শিক্ষক তো পুরাই বলদ
হয়ে গেলো, উত্তর কি দিবে শিক্ষক এমন প্রশ্ন
জীবনে প্রথম শুনছে। সে রাগে দুঃখে বল্টু কে
A গ্রেড দিয়ে দিলো।
A গ্রেড পাওয়ার পরে বল্টু উত্তর দিতে
লাগলো-
স্যার আপনার বয়স ৫০ কিন্তু আপনার স্ত্রীর
বয়স ২৩ এটা বৈধ কিন্তু যুক্তিসংগত না।
এখন আপনার স্ত্রীর ২৫ বছর বয়সী একটা
বয়ফ্রেন্ড আছে এটা যুক্তিসংগত কিন্তু বৈধ
না।
আবার এখন আপনি আপনার স্ত্রীর বয় ফ্রেন্ড
কে A
গ্রেড দিলেন এটা না বৈধ আর না
যুক্তিসংগত!!
'''স্যার তো পুরাই অজ্ঞান ""
 

Users who are viewing this thread

Back
Top