What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (6 Viewers)

ডাক্তারের কাছে গিয়ে শফিক দেখল,


চেম্বারের দরজায় বড় করে লেখা আছে,


‘প্রথমবার ৫০০ টাকা, এরপর ৩০০ টাকা।’ ২০০


টাকা বাঁচাতে সে মনে মনে একটা বুদ্ধি আঁটল।


ডাক্তারের রুমে ঢুকেই বলল,

‘ডাক্তার সাহেব,


আবার এলাম। আমার অসুখ তো ভালো হলো না।’


ডাক্তার ভ্রু কুঁচকে তাকালেন। মনোযোগ


দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করলেন। তারপর


বললেন, ‘আগে যে ওষুধগুলো দিয়েছিলাম,


সেগুলোই চলবে। এবার ঝটপট ৩০০ টাকা দিন।
 

wrong number​


বল্টু তার বউ- কে কুমিল্লা থেকে ফোন করল।
ফোনটা এক চাকর ধরল-
চাকর : হ্যালো।
বল্টু : ম্যাম সাহেবকে ফোনটা দে।
চাকর : কিন্তু ম্যাম সাহেব তো সাহেবের সাথে বেড রুমে ঘুমাচ্ছে।
বল্টু : মানে?? সাহেব তো আমি ।
চাকর : আমি এখন কি করব??
বল্টু :
দুইজনকে-ই গুলি করে মেরে ফেল ৫ লাখ টাকা দিব।
চাকর দুইজন-
কে গুলি করে মারার পর,
চাকর : সাহেব, লাশ ২টা এখন
কি করব??
বল্টু : লাশ ২টা বাড়ির পিছনের swimming pool এ ফেলে দে।
চাকর : কিন্তু সাহেব, বাড়ির পিছনেতো কোন swimming pool নেই.

বল্টু : নেই??? ওহ sorry তাহলে wrong number লেগেছে !!!​
 
সরকার ঘোষণা দিল যাদের পাঁচটা সন্তান আছে তাদেরকে বিনামূল্যে একটা ঘর দেয়া হবে । এক দম্পতির তিনটা সন্তান ছিল। এ ঘোষণা শুনে স্বামী তার স্ত্রীকে বলল,


স্বামীঃ শুনো পাশের বাসায় আমার দুইটা বাচ্চা আছে, আমি ওদের

নিয়ে আসি! স্বামী পাশের বাসা থেকে দুইটা বাচ্চা আনার পর,


স্বামীঃ আমাদের তিনটা বাচ্চা কই??


স্ত্রীঃ যার বাচ্চা সে এসে নিয়ে গেছে!!!
 
বাবা তার ছেলের জ্যাকেট চেক করল!!


জ্যাকেট চেক করার পর তার পকেট থেকে__


সিগারেট !


ক্যাটরিনার ছবি !


আর অনেকগুলা মেয়ের নাম্বার পেলো!


এগুলো পেয়ে তার বাবা রেগে ফায়ার হয়ে ছেলেকে

মারতে মারতে বললঃ বেয়াদব, ফাজিল, হারামজাদা কবে থেকে এইসব করতেছিস???


ছেলে কাঁদতে কাঁদতে বললঃ আমি তো আজ আপনার জ্যাকেটাই পড়েছি!
 
কোর্ট এ একটা কেস চলতেছে। সাক্ষী এর কাঠগড়ায় দাড়িয়ে আছেন এক দাদীমা। তার বয়স অনেক, সাদা চুল, মুখে ফলসে দাঁত, হাই পাওয়ার চশমা। যাই হোক, বাদী পক্ষের উকিল এগিয়ে এলেন দাদিমার দিকে।


উকিলঃ আচ্ছা দাদীমা, আপনি আমারে চেনেন?


দাদীমাঃ চিনি না মানে? বিলক্ষণ চিনি। তোমারে তো আমি লেংটা হইয়া ঘুরে বেরাইতে দেখছি। কিন্তু মোতালেব, তুমি তো জীবনে কিছু করবার পারলা না। তুমি মিছা কথা কও। তোমার সুন্দরী বউ থাকতে অন্য মাইয়ার পিছনে ঘুর ঘুর কর। লোকেরে উল্টা বুঝাও, সবাইরে ঠকাও, আর পিছনে লোকের বদনাম কর । তুমি মনে কর তুমি নিজেরে মনে কর রাঘব বোয়াল ! আসলে তুমি একটা পুঁটি মাছও না ! আমি তোমারে অবশ্যই চিনি


উকিল এই শুইন্যা পুরা ঘাবড়ায় গেলেন। গোটা কোর্টের লোকজনও

একদম হা হইয়া গেছে। কী করবে বুঝতে না পাইরা এইবার উকিল আসামি পক্ষের উকিলরে দেখায় বললেন,


উকিলঃ দাদীমা, আপনি কী ওরে চেনেন?


দাদীমাঃ আরে, আসলাম না? ওরে কেন চিনুম না। আমার যখন বিয়া হয় তখন ওই বেটা দুধের শিশু। ছোটবেলায় তো বেশ ভালই আছিল। বড় হইয়া হইল একটা অলস, অকর্মার ধারী। আবার শুনি রোজ রোজ মদ খাওয়া শুরু করছে। কারও সাথে ঠিকঠাক কথা কইবার পারে না। এই জেলার সবথিকা বাজে উকিল হইল ওই আসলাম।


ওঃ বলতে ভুইলা গেছিলাম, এ আবার তিনটা পরকীয়া প্রেম করছে। তার একটা তোমার বউ এর লগে।


এই কথা শুইন্যা আসলাম উকিল কোর্টের মধ্যে অজ্ঞান হয়া গেলেন। এইবার বিচারক বললেন,


বিচারকঃ “মোতালেব মিয়াঁ, আপনি সীট এ যায়া বসেন। আর যদি মুর্খের মত প্রশ্ন করছেন যে উনি আমারে চেনে কিনা, আপনারে আমি ফাঁসিতে ঝোলামু।
 

১ মিনিট ওয়েট করো​


লিটল জন পাহাড়ের সর্বোচ্চ চুড়ায় উঠে ইশ্বরকে ডাকাডাকি শুরু করলো…
জনঃ ইশ্বর ও ইশ্বর!!! শুনছো!
ঈশ্বরঃ কি হয়েছে আমার প্রিয় জন?
জনঃ তোমার কাছে ১ কোটি বছর মানে কতক্ষন?
ঈশ্বরঃ আমার কাছে ১ কোটি বছর হলো ১ মিনিট।
জনঃ ও, আচ্ছা তোমার কাছে ১০০০ কোটি
টাকা মানে কত পয়সা?
ঈশ্বরঃ ১০০০ কোটি টাকা আমার কাছে তো ১ পয়সারও কম।
জনঃ তাইলে তুমি আমাকে ১টা পয়সা দাওনা। প্লিইইজ।
ঈশ্বরঃ মাত্র ১ পয়সা!! ঠিক আছে বাছা। জাস্ট ১ মিনিট ওয়েট করো।
-এই বলে ইশ্বর অদৃশ্য হলেন।​
 
এক আধুনিক ছেলে বাসে যাওয়ার সময় বাসের দরজার সামনে দাড়িয়ে ছিল সেটা দেখে কনডাক্টর বলছে… “কিরে তুই সব সময় দরজার সামনে দাঁড়াইয়া থাকিস!! তোর বাপে কি চৌকিদার আছিল??”


আধুনিক ছেলেঃ
আরে আর তুই তো সব সময় টাকা চাইতে থাকিস তোর বাপে কি ভিকারী আছিল??
 
হাটবারের দিন রাস্তায় দাঁড়িয়ে জড়বুদ্ধির মতো আচরণ করতেন হোজ্জা, ফলে নির্বোধ ভেবে মানুষ তাকে মুদ্রা দান করত। কিন্তু তার সামনে দুটি মুদ্রা তুলে ধরা হলে, সর্বদাই তিনি ছোট মুদ্রাটি গ্রহণ করতেন, যতবারই, যেভাবেই দেয়া হোক না কেন।


একদিন সদাশয় এক ব্যক্তি তাকে বললেন, “নাসিরুদ্দীন, তুমি তো বড় মুদ্রাটা নিতে পার। এতে তোমার দ্রুত বেশ কিছু টাকা-পয়সা জমে যাবে আর মানুষও আগের মতো তোমাকে নিয়ে তামাশা করতে পারবে না।”


“হুমম, আপনি যা বলছেন তা হয়তো ঠিক হতে পারে। কিন্তু

আমি ভাবছি, আমি যদি সবসময় বড় মুদ্রাটা গ্রহণ করি, তাহলে মানুষ আমাকে তাদের চেয়েও নির্বোধ ভেবে যে আনন্দটা পায়, সে আনন্দটা আর পাবে না, ফলে দান হয়তো একেবারেই বন্ধ করে দিবে।” হোজ্জা জবাব দেন।
 
নাসিরুদ্দিন হোজ্জার বাড়িতে তাঁর কিছু বন্ধু এসেছেন। অতিথিদের তরমুজ দিয়ে আপ্যায়ন করলেন হোজ্জা। বন্ধুদের সঙ্গে খেতে বসলেন হোজ্জা নিজেও।


হোজ্জার পাশেই বসেছিলেন তাঁর এক দুষ্টু বন্ধু। তরমুজ খেয়ে খেয়ে বন্ধুটি হোজ্জার সামনে তরমুজের খোসা রাখছিলেন। খাওয়া শেষে দেখা গেল, হোজ্জার সামনে তরমুজের খোসার স্তূপ।


দুষ্টু বন্ধুটি অন্যদের বললেন, ‘দেখেছেন কাণ্ড? হোজ্জা কেমন পেটুক? তার সামনে

তরমুজের খোসার স্তূপ হয়ে গেছে’!


হোজ্জা হেসে বললেন, ‘আর আমার বন্ধুটির সামনে দেখছি একটা খোসাও নেই! উনি খোসাশুদ্ধ খেয়েছেন! এখন আপনারাই বলুন, কে বেশি পেটুক!’
 
হোজ্জা একটা স্টল খুলে ওখানে নোটিশ টাঙিয়ে দিলেন।


‘যেকোনো বিষয়ে দুই প্রশ্নের জবাবের বিনিময়ে পাঁচ পাউন্ড।’


একজন পথচারী হন্তদন্ত হয়ে তাঁর কাছে এসে টাকাটা হাতে দিয়ে বলল,

‘দুটো প্রশ্নের জন্য পাঁচ পাউন্ড, একটু বেশি নয় কি?’


‘হ্যাঁ, ঠিকই বলেছেন’, হোজ্জা বললেন, ‘এর পরের প্রশ্ন?’
 

Users who are viewing this thread

Back
Top