What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (6 Viewers)

পরমাণু মডেলের জনক নিলস বোর। ছোটবেলায় পরীক্ষা দিয়ে বাড়ি ফিরলেই মা তাকে জিজ্ঞেস করতেন, ‘খোকা, কেমন হলো পরীক্ষা?’


বোর বলতেন, ‘ভালো।’


এক দিন, দুই দিন, তিন দিন… প্রতিদিন মায়ের একই প্রশ্ন।


এভাবে একদিন স্কুল থেকে ফেরার পর আবারও মা জিজ্ঞেস করলেন,

‘খোকা, কেমন হলো পরীক্ষা?’



বোর ব্যাগ থেকে পরীক্ষার খাতা বের করে দিলেন মায়ের হাতে। ‘আজ আর খাতা জমা দিইনি। বাসায় নিয়ে এলাম। তুমি নিজেই দেখে নাও, আমি কেমন পরীক্ষা দিই!’
 
জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে একবার রবীন্দ্রনাথের বিসর্জন নাটকের মহড়া চলছিল। নাটকে রঘুপতি সেজেছিলেন দীনেন্দ্রনাথ ঠাকুর, আর জয়সিংহের ভূমিকায় স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ। একটা দৃশ্য ছিল এমন, জয়সিংহের মৃতদেহের ওপর আছড়ে পড়ে শোকবিহ্বল রঘুপতি।


দৃশ্যটার মহড়া চলছিল বারবার।

দীনেন্দ্রনাথ বাবু ছিলেন কিছুটা স্থূলকায়। বারবার তাঁর ভার বহন করা কবিগুরুর জন্য কঠিন হয়ে পড়ছিল। একবার দীনেন্দ্রনাথ একটু বেকায়দায় রবিঠাকুরের ওপর আছড়ে পড়লেন। রবীন্দ্রনাথ কঁকিয়ে উঠে বললেন, ‘ওহে দিনু, মনে করিস নে আমি সত্যি সত্যিই মারা গেছি!’
 
হাবলু ভীষণ অলস। একদিন ঘটনাক্রমে সে একটা জাদুর প্রদীপ পেল। প্রদীপ ঘষতেই হাজির হলো দৈত্য। দৈত্য বলল, ‘আমি তোমার তিনটা ইচ্ছা পূরণ করব। ঝটপট বলো।’


হাবলু বলল, ‘আমি একটা পোষা ঘোড়া, একজন কুস্তিগীর আর একটা পিপড়া চাই।’


দৈত্য: ঘোড়া কেন?


হাবলু: বাইরে একে তো প্রচণ্ড রোদ,

তার ওপর যানজট। আমি ঘোড়ার পিঠে চড়ে এক ছুটে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যেতে চাই।


দৈত্য: কুস্তিগীর দিয়ে কী হবে?


হাবলু: কুস্তিগীর আমাকে ঘোড়ার পিঠে তুলে দেবে।


দৈত্য: তা তো বুঝলাম। কিন্তু পিঁপড়া কেন?


হাবলু: ঘোড়া কি কষ্ট করে আমি ছোটাব নাকি? পিঁপড়া কামড় দেবে আর ঘোড়া ছুটবে!
 
একটা মেয়ে ফার্মেসীতে গিয়েছে সেনেটারি ন্যাপকিন কিনতে। তো ন্যাপকিন কেনার পর বাসায় আসার পথে এক ছেলে মেয়েটির হাতে ন্যাপকিন দেখে টিজিং করতে গেলো –

– এই যে আপু, কি কিনলেন ?


– দেখতেছেন না কি কিনছি ?


– ওহ ব্রেড ? এক পিছ ব্রেড হবে ? খুব খুদা লাগছে আপু।


– এখনই দেবো, খাবেন ?


– হুম, এখনই খাবো, খুব খুদা লাগছে।


– কালকে দেই ভাই ? জেলীসহ খাবেন, হুম… ?
 

বল্টুর মাছ কি না​


বল্টু বাজারে গেছে মাছ কিনতে।
বিক্রেতাঃ “এই নাও, তোমাকে ওজনে একটু কম দিলাম, বাসায় নিয়ে যেতে সুবিধা হবে”।
বল্টুঃ এই নিন টাকা।
বিক্রেতাঃ (টাকাটা নিয়ে) এঁকি, মাছের দাম তো একশ টাকা, দশ টাকা দিলে কেন ??
বল্টুঃ
টাকা’টা একটু কম দিলাম, আপনার গুনতে সুবিধা হবে।​
 
তিন বন্ধু মিলে জঙ্গলে হাঁটতেছে.
হঠাৎ তাদের সামনে একটা পরী এল.
পরী : তোমরা একটা করে ইচ্ছার কথা বল ,আমি তোমাদের সেই ইচ্ছা পূরণ করে দেব.
বন্ধু ১ : আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর বানিয়ে দাও.
পরী : দিলাম.
বন্ধু ২ : আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে হ্যান্ডসাম ছেলে বানিয়ে দাও.
পরী : দিলাম.
বন্ধু ৩ : এই দুইজনকে আগের মত করে দাও!!
মোরালঃ বন্ধু হয়ই হারামী ।​

Posted by SM at [ABBR="2014-10-20T12:38:00+05:30"]12:38[/ABBR]
 
এক মহিলা ফোন করে বললঃ হ্যালো মফিজ সাহেব, আপনার সাথে আমার একটু দেখা করা এবং কথা বলা দরকার কারন আপনি আমার এক বাচ্চার বাবা। কিছুটা অবাক এবং হতবাক হয়ে মফিজ বললঃ– ওহ মাই গড, কি বলছেন??? আপনি তো দেখি আমার মান-সম্মান ধূলায় মিশিয়ে দিবেন।


আচ্ছা আপনি কি মাধবী?


মহিলাঃ

– না !



মফিজঃ– চৈতী ?


মহিলাঃ– না না !


মফিজঃ– ইভা ?


মহিলাঃ– না না না !


মফিজঃ- মিলা ?


মহিলাঃ– না না না না !


মফিজঃ– তাহলে প্রভা ?


মহিলাঃ– না….না….. না… না…না….আহ.. .


“স্যার, আমি আপনার ছেলের স্কুলের শিক্ষিকা!!
 
একটা কমিউনিটি সেন্টারের অনুষ্ঠানে ১০০ জন লোকের খাওয়ার আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু খাবার দিতে গিয়ে দেখা গেলো প্রায় ২০০ জন লোক। তখন অনুষ্ঠানের আয়োজক গিয়ে জিজ্ঞেস করল আপনাদের মধ্যে বরপক্ষ কারা? ৩০-৪০ জন দাঁড়ালো। এরপর তিনি জিজ্ঞেস করলেন কন্যাপক্ষ কারা? আরও ৩০-৪০ জন দাঁড়িয়ে গেলো।
আবুল ভাই হাসিমুখে বললেন ‘দয়া করে আপনারা বেরিয়ে যান। এটা আমার ছোট ভাইয়ের জন্ম দিনের অনুষ্ঠান।
 
আদালতে বিচারক্ষম জিজ্ঞেস করছে কোপা শামসুকেঃ তুমি মহিলাদের কামড়ে দিয়েছো কেন?


কোপা শামসুঃ ইয়োর অনার, আমার কী দোষ বলেন… ওইখানেই তো লেখা ছিল

‘মহিলা কামরা’। তাই কামড়ে দিছি ।
 
বাবা : খোকা, তুমি কাকে বেশি ভালোবাসো? বাবাকে না মাকে?


খোকা : দুজনকেই।


বাবা : উহু. যেকোনো একজনের কথা বলতে হবে।


খোকা : না। আমি দুজনকেই ভালোবাসি।


বাবা : আচ্ছা ধরো, তোমার মা গেল প্যারিসে, আর আমি যুক্তরাষ্টে। তুমি কার সঙ্গে যাবে?


খোকা : মায়ের সঙ্গে।


বাবা : তার মানে তুমি তোমার মাকে বেশি ভালোবাসো?


খোকা : না। প্যারিস

যুক্তরাষ্টের চেয়ে বেশি সুন্দর।


বাবা : ঠিক আছে। ধর আমি গেলাম প্যারিস আর তোমার মা যুক্তরাষ্ট্রে।


খোকা : তাহলে যুক্তরাষ্ট্রে যাব।


বাবা : এবার প্যারিস যাবে না কেন!


খোকা : কারণ মায়ের সাথে তো একবার প্যারিস ঘুরলাম, আবার তোমার সঙ্গে যাব কেন?
 

Users who are viewing this thread

Back
Top