What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (4 Viewers)

দুই মেয়ে কথা বলছে-
১ম মেয়ে: আজকালকের ছেলেদের কোনো বিশ্বাস নাই। আমি তো আজকে থেকে ওর মুখও দেখতে চাই না…
২য় মেয়ে: কি হইছে? তুমি কি ওকে অন্য কোনো মেয়ের সাথে দেখে ফেলছ?
১ম মেয়ে: আরে না! ও আমারে আরেক ছেলের সাথে দেখে ফেলছে…। কালকে ও আমারে বলছিল যে, ও নাকি শহরের বাইরে যাবে। তাহলে সে আমাকে কিভাবে দেখল। মিথ্যুক, বদ, ধোঁকাবাজ… Bengali
 

1) স্ত্রীর পত্র প্রবাসী স্বামীর নিকট​


এক স্বল্পশিক্ষিত ভদ্রমহিলা তার প্রবাসী স্বামীকে চিঠি লিখছেন বিরাম চিহ্নের ব্যবহার ছাড়াই। পরে কী ভেবে কিছুদূর পর পর বিরাম চিহ্ন (দাড়ি) দিয়ে চিঠিটি সমাপ্ত করলেন কীভাবে দেখুন।



ওগো-


সারাজীবন শুধু বিদেশেই কাটালে এইছিল । তোমার কপালে আমার পা । আরো ফুলে উঠেছে উঠানটা । জলে ডুবে গেছে ছোট খোকা । স্কুলে যেতে চায় না বুড়ো গরুটা । রোজ আধসের দুধ দেয় বড় বৌ । রান্না করতে গিয়ে হাত পুড়ে ফেলেছে তোমার বাবা । দাঁড়ি কাটতে গিয়ে গাল কেটে ফেলেছে করিমের মা । কাল থেকে আর আসবে না । ছুটিতে বাড়ি আসবে না । আসলে দুঃখ পাবো । ইতি তোমার বৌ-


বলুনতো আসলে ভদ্রমহিলা চিঠিতে কি বুঝাতে চেয়েছিলেন?​
 
স্বামী: ও গো শুনছ, একটু পর আমার একজন বন্ধু আসবে।


স্ত্রী: গাধা, বোকার হদ্দ কোথাকার, করেছ কী? দেখো না ঘরের কী অবস্থা? ভাঙা ফুলদানি, কাচের প্লেট, ঝাড়ু ঘরজুড়ে সব ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে।


স্বামী: এই জন্যই তো ওকে আসতে বলেছি। গর্দভটা বিয়ে করার কথা ভাবছে!​
 

3) স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তুমুল ঝগড়া​


স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তুমুল ঝগড়া চলছে। এমনকি ঝগড়া গড়িয়েছে হাতাহাতি পর্যন্ত !


এক পর্যায়ে খাটের নিচে আশ্রয় নিল স্বামী বেচারা। স্ত্রী খাটের নিচে উঁকি দিয়ে বলল, ‘বেরিয়ে এসো। বেরিয়ে এসো বলছি!’


উত্তরে মিনমিন করে বলল স্বামী, ‘আমি কি তোমাকে ভয় পাই ভেবেছ? তোমাকে সাবধান করে দিচ্ছি, আমি কিন্তু যা বলি তাই করি।’


স্ত্রী: কী বলতে চাও তুমি? কী করবে শুনি?



স্বামী: খাটের নিচ থেকে বের হব না বলেছি, কিছুতেই বের হব না!​
 
এক বাসায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সারাদিন ঝগড়া চলে। অথচ, তাদের পাশের বাসায় দিন-রাত হাসির শব্দ শোনা যায়। একদিন ঐ স্বামী পাশের বাসার ভদ্রলোকের কাছে জানতে চাইলোঃ আচ্ছা ভাই, আমার স্ত্রী তো সারাদিন আমার সাথে ঝগড়া করে। আর আপনার বাসা থেকে সবসময় হাসির আওয়াজ পাই। আপনারা ঝগড়া না করে এত সুখে কি করে থাকেন, বলুন তো? ভদ্রলোক রেগে বললেনঃ কে বলেছে আমরা সুখে আছি? কে বলেছে ঝগড়া করিনা?


- ইয়ে মানে . . . তাহলে যে আপনার... বাসা থেকে সবসময় হাসা- হাসির আওয়াজ আসে?


- আরে ধুর মিয়া, আমার বউ এর সাথে সবসময় ঝগড়া লেগেই আছে! আর ঝগড়া হলেই ও হাতের কাছে যা পায়, আমার দিকে ছুঁড়ে মারে।


- আমার গায়ে লাগলে খুশিতে বউ হাসে, আর না লাগলে খুশিতে আমি হাসি !!!​
 
স্ত্রী : ট্রেন তো রাত দশটায়। বিকেল পাঁচটায় আমাদের সবাইকে ষ্টেশনে আনার মানে কী?



স্বামী : ষ্টেশনে আগে না এলে কী কী জিনিস বাড়িতে ফেলে এসেছি, তা তো মনে পড়বে না।​
 
মার্ক টোয়েন একবার ট্রেনে চড়েছেন। একে তো ট্রেন এসেছিল দেরি করে, তার ওপর ট্রেনটি চলছিলও খুব ধীরগতিতে। এমন সময় কন্ডাক্টর ভাড়া চাইতে এলেন। টোয়েন তাঁর হাতে অর্ধেক ভাড়া ধরিয়ে দিলেন।


কন্ডাক্টর রাগতস্বরে বললেন, ‘অর্ধেক ভাড়া দিলেন কেন মশাই? অর্ধেক ভাড়া তো শিশুদের জন্য। আপনি কি শিশু?’


টোয়েন উত্তর করলেন, ‘না, শিশু নই। তবে তোমার ট্রেনে যখন উঠেছিলাম, তখন মনে হয় শিশুই ছিলাম।’​
 
বিখ্যাত নর্তকী ইসাডোনা ডানকান একবার জর্জ বার্নার্ডশকে লিখলেন, ‘ভাবুন তো, আপনি আর আমি যদি একটা শিশুর জন্ম দিই, ব্যাপারটা কী চমৎকারই না হবে! সে পাবে আমার রূপ, আর আপনার মতো মেধা।’


বার্নাড শ’ জবাবে লিখলেন, ‘যদি আমার রূপ আর আপনার মতো মেধা পায়, তবে?’​
 
একবার ভুলবশত একটি পত্রিকায় প্রখ্যাত লেখক রুডইয়ার্ড কিপলিংয়ের মৃত্যুসংবাদ ছাপা হলো।


পরদিন রুডইয়ার্ড পত্রিকা অফিসে ফোন করে বললেন, ‘আপনাদের পত্রিকা পড়ে জানতে পারলাম, আমার মৃত্যু হয়েছে।


অতএব দয়া করা আগামীকাল থেকে আপনাদের পত্রিকার গ্রাহক-তালিকা থেকে আমার নামটা বাদ দেবেন।’​
 
একবার ট্রেনে ওঠার সময় মহাত্মা গান্ধীর পায়ের এক পাটি জুতো খুলে পড়ে গেল। ট্রেন ততক্ষণে চলতে শুরু করেছে। নেমে জুতোটা তুলে নেওয়ার উপায়ও নেই। গান্ধী চটজলদি তাঁর আরেক পায়ের জুতোও খুলে ফেলে দিলেন। সহযাত্রীরা অবাক হয়ে এর কারণ জানতে চাইলেন। গান্ধী বললেন, ‘কোনো গরিব লোক হয়তো জুতোটা খুঁজে পাবে। এক পায়ের জুতো পেয়ে তো তাঁর কোনো লাভ নেই। তাই দুই পায়েরটাই দিয়ে গেলাম।’​
 

Users who are viewing this thread

Back
Top