১. প্রথম চ্যাম্পিয়ন
জেমস বি কানোলি
আধুনিক অলিম্পিকের প্রথম চ্যাম্পিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাথলেট জেমস বি কানোলি (২৮ অক্টোবর ১৮৬৮—২০ জানুয়ারি ১৯৫৭)। ১৮৯৬ সালের ওই অলিম্পিকে প্রথম নিষ্পত্তি হয়েছিল তাঁর অংশ নেওয়া ট্রিপল জাম্প ইভেন্ট।
২. প্রথম নারীর অংশগ্রহণ
শার্লট কুপার
নারীদের প্রথম অংশগ্রহণ ১৯০০ সালের প্যারিস অলিম্পিকে। প্রথম নারী চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডের শার্লট কুপার (নারীদের টেনিস এককে)। তবে ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডে নারীদের অংশগ্রহণ আরও পরে, ১৯২৮ আমস্টারডাম গেমসে।
৩. কৃষ্ণাঙ্গ অ্যাথলেট
কনস্ট্যাইন অঁরিকুয়েজ ডি জুবেইরা
প্যারিস অলিম্পিক আরও একটি কারণে প্রথমের দাবিদার। সেবারই প্রথম কোনো কৃষ্ণাঙ্গ অ্যাথলেট হিসেবে অংশ নেন ফ্রান্সের কনস্ট্যাইন অঁরিকুয়েজ ডি জুবেইরা।
৪. পদকের প্রচলন
কোনো ইভেন্টে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় জনকে সোনা, রুপা ও ব্রোঞ্জ পদক প্রথমবারের মতো দেওয়া হয় ১৯০৪ সালের অলিম্পিকে।
৫. উদ্বোধনী অনুষ্ঠান
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অলিম্পিকের এখন বড় একটি আকর্ষণ হলেও প্রথম তিন আসরে এটি ছিল না। ১৯০৮ সালে প্রথমবারের মতো হয় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, প্রতিযোগীদের দেখা যায় তাঁদের নিজ নিজ দেশের জাতীয় পতাকা হাতে।
৬. টিভি সম্প্রচার
অলিম্পিকের সম্প্রচার হয়েছিল ১৯৩৬ সালের বার্লিন অলিম্পিকে, তবে সেটা সীমাবদ্ধ ছিল গেমস–পল্লিতেই। বিশ্বব্যাপী টিভিতে সম্প্রচারিত হয়েছিল ১৯৬০ সালের রোম অলিম্পিক।
৭. টানা পাঁচ সোনা জয়
টানা পাঁচ আসরে সোনা জেতার প্রথম কৃতিত্ব ব্রিটিশ রোয়ার স্টিভেন রেডগ্রেভের। ২০০০ সালের সিডনি অলিম্পিকে এই পঞ্চপ্রাপ্তি পূর্ণ হয় তাঁর।
৮. ইলেকট্রনিক টাইমিং
১৯১২ সালের অলিম্পিকে ব্যবহৃত হয় এই আধুনিক প্রযুক্তি। ট্র্যাক ইভেন্টে ফটো ফিনিশিংয়ের ব্যাপারটিও আসে এই অলিম্পিকে।
৯. ডোপপাপী
ডোপ টেস্টে ধরা পড়ে অলিম্পিক থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন সুইডিশ পেন্টাথলেট হ্যান্স–গারনার লিলজেনওয়াল। ১৯৬৪ সালের মেক্সিকো অলিম্পিকে মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল পাওয়া গিয়েছিল তাঁর মূত্র নমুনায়।
১০. মাসকটের প্রচলন
অলিম্পিকে মাসকটের প্রচলন হয় ১৯৭২ সালের মিউনিখ অলিম্পিকে।
জেমস বি কানোলি
আধুনিক অলিম্পিকের প্রথম চ্যাম্পিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাথলেট জেমস বি কানোলি (২৮ অক্টোবর ১৮৬৮—২০ জানুয়ারি ১৯৫৭)। ১৮৯৬ সালের ওই অলিম্পিকে প্রথম নিষ্পত্তি হয়েছিল তাঁর অংশ নেওয়া ট্রিপল জাম্প ইভেন্ট।
২. প্রথম নারীর অংশগ্রহণ
শার্লট কুপার
নারীদের প্রথম অংশগ্রহণ ১৯০০ সালের প্যারিস অলিম্পিকে। প্রথম নারী চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডের শার্লট কুপার (নারীদের টেনিস এককে)। তবে ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডে নারীদের অংশগ্রহণ আরও পরে, ১৯২৮ আমস্টারডাম গেমসে।
৩. কৃষ্ণাঙ্গ অ্যাথলেট
কনস্ট্যাইন অঁরিকুয়েজ ডি জুবেইরা
প্যারিস অলিম্পিক আরও একটি কারণে প্রথমের দাবিদার। সেবারই প্রথম কোনো কৃষ্ণাঙ্গ অ্যাথলেট হিসেবে অংশ নেন ফ্রান্সের কনস্ট্যাইন অঁরিকুয়েজ ডি জুবেইরা।
৪. পদকের প্রচলন
কোনো ইভেন্টে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় জনকে সোনা, রুপা ও ব্রোঞ্জ পদক প্রথমবারের মতো দেওয়া হয় ১৯০৪ সালের অলিম্পিকে।
৫. উদ্বোধনী অনুষ্ঠান
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অলিম্পিকের এখন বড় একটি আকর্ষণ হলেও প্রথম তিন আসরে এটি ছিল না। ১৯০৮ সালে প্রথমবারের মতো হয় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, প্রতিযোগীদের দেখা যায় তাঁদের নিজ নিজ দেশের জাতীয় পতাকা হাতে।
৬. টিভি সম্প্রচার
অলিম্পিকের সম্প্রচার হয়েছিল ১৯৩৬ সালের বার্লিন অলিম্পিকে, তবে সেটা সীমাবদ্ধ ছিল গেমস–পল্লিতেই। বিশ্বব্যাপী টিভিতে সম্প্রচারিত হয়েছিল ১৯৬০ সালের রোম অলিম্পিক।
৭. টানা পাঁচ সোনা জয়
টানা পাঁচ আসরে সোনা জেতার প্রথম কৃতিত্ব ব্রিটিশ রোয়ার স্টিভেন রেডগ্রেভের। ২০০০ সালের সিডনি অলিম্পিকে এই পঞ্চপ্রাপ্তি পূর্ণ হয় তাঁর।
৮. ইলেকট্রনিক টাইমিং
১৯১২ সালের অলিম্পিকে ব্যবহৃত হয় এই আধুনিক প্রযুক্তি। ট্র্যাক ইভেন্টে ফটো ফিনিশিংয়ের ব্যাপারটিও আসে এই অলিম্পিকে।
৯. ডোপপাপী
ডোপ টেস্টে ধরা পড়ে অলিম্পিক থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন সুইডিশ পেন্টাথলেট হ্যান্স–গারনার লিলজেনওয়াল। ১৯৬৪ সালের মেক্সিকো অলিম্পিকে মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল পাওয়া গিয়েছিল তাঁর মূত্র নমুনায়।
১০. মাসকটের প্রচলন
অলিম্পিকে মাসকটের প্রচলন হয় ১৯৭২ সালের মিউনিখ অলিম্পিকে।