০১
স্ত্রীঃ জানো, আজ একটা বাজে জিনিস হয়েছে ৷
স্বামীঃ কী?
স্ত্রীঃ আজ গোছল করে কাপড় বদলানোর সময় ভুলে সদর দরজা খোলা ছিল৷
স্বামীঃ কী সর্বনাশ! কোন সমস্যা হয়নিতো?
স্ত্রীঃ সমস্যা হয়নি মানে! আমি কেবল ব্রা পড়ছি, এমন সময় তোমার বন্ধু ঘরে ঢোকে! কি লজ্জার ব্যাপার বলতো?
স্বামীঃ তখন তুমি কি করলা? (রাগত ও আশ্চর্য গলায়)
স্ত্রীঃ আমি আর কি করব। লজ্জায় ব্রা দিয়ে মুখ ঢাকলাম..
০২
ম্যাডাম সাহিত্যের ক্লাসে টেস্ট নিতে গিয়ে ছাত্রদের বললেন, তোমরা এমন একটা ছোট গল্প লেখ, যাতে একই সংগে রহস্য, যৌনতা, রাজকীয়তা, ধর্মীয় আবেশ সবই থাকে। সময় ২০ মিনিট।
২ মিনিট যেতে না যেতেই একজন হাত তুলে বললো, ম্যাডাম আমার শেষ। এত কম সময়ে শেষ দেখে ম্যাডাম তো রীতিমত অবাক।
ম্যাডামঃ যে চারটা বিষয় বলেছিলাম তার সবগুলো তোমার গল্পে আছে তো?
ছাত্রঃ জ্বী ম্যাডাম।
ম্যাডামঃ তোমার গল্প পড়ে শোনাও দেখি।
ছাত্রঃ ওহ আল্লাহ, রাজকুমারী আবার প্রেগন্যান্ট! কে করলো আকামটা!!
০৩
একদিন ঘর মুছতে গিয়ে কাজের মহিলা বেগম সাহেবার খাটের নীচে ব্যবহৃত কনডম পড়ে থাকতে দেখলো।
সে বেগম সাহেবাকে এটা কী তা জানতে চাইল।
বেগমঃ কেন? তোর জামাই কখনো তোর সাথে ওইসব করে না?
কাজের মহিলাঃ করে, কিন্তু তার ওইটার চামড়া তো কহনো খুইল্লা পড়ে না!
০৪
পাপ্পুদের পাশের ফ্লাটে নতুন ভাড়াটিয়া এসেছে।
ভাড়াটিয়ার আবার সুন্দরী একটা মেয়েও আছে।
একদিন সেই মেয়ে টি-শার্ট পরে বের হলো। পাপ্পু দেখলো মেয়েটার টি-শার্টে চমৎকার একটি গাড়ীর ছবি আঁকানো।
সেদিকে একদৃষ্টিতে পাপ্পুকে তাকিয়ে থাকতে দেখে মেয়েটি জিজ্ঞেস করল - “কি ভাই, টি-শার্টে গাড়ী আগে কখনো দেখেন নি?”
পাপ্পু তোতলাতে তোতলাতে বললো … জি, গাড়ী তো দেখেছি, কিন্তু এতো বড় বড় হেডলাইট তো আগে দেখি নাই!
০৫
সর্দারজী তার বসকে এস এম এস করলোঃ আমি অসুস্থ, আজকে অফিসে আসা হবে না।
বস এস এম এস এর রিপ্লাই দিলেনঃ আমি অসুস্থ বোধ করলে আমার বউকে আদর করি। তুমিও এটা করে দেখতে পারো।
ঘন্টা খানেক পর সর্দারজী আবার এস এম এস এর রিপ্লাই দিলেনঃ অনেক ভালো বোধ করছি। আপনার বউ খুব ই চমতকার মেয়ে।
০৬
এক লোক জেলখানা থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফিরছে ।
এমতাবস্তায় রাস্তায় প্রস্রাব পেলে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলেন।
তখন এক মৌলবি ধরনের লোক দেখলেন লোকটি প্রস্রাবের পর পানি ব্যবহার করেননি। তখন লোকটিকে বললেন,
হুজুরঃ আপনার কাজটা ভাল হয়নি।
লোকটিঃ কেন?
হুজুরঃ আপনি তো প্রস্রাব করে পানি ব্যবহার করেননি!
লোকটিঃ (রাগের ভঙ্গিতে) কি বললেন আপনি, যার জন্য ৩ বছর জেল খাটলাম তার মাথায় পানি ঢালব আমি?
০৭
মহিলা টিচারঃ (রেগে) চুপ করো নয়তো ধরে দাঁড় করায় দিবো।
সবগুলো ছাত্র চিৎকার করতে শুরু করলো,
“ম্যাডাম আমারটা আগে”
“না ম্যাডাম আমারটা আগে”
স্ত্রীঃ জানো, আজ একটা বাজে জিনিস হয়েছে ৷
স্বামীঃ কী?
স্ত্রীঃ আজ গোছল করে কাপড় বদলানোর সময় ভুলে সদর দরজা খোলা ছিল৷
স্বামীঃ কী সর্বনাশ! কোন সমস্যা হয়নিতো?
স্ত্রীঃ সমস্যা হয়নি মানে! আমি কেবল ব্রা পড়ছি, এমন সময় তোমার বন্ধু ঘরে ঢোকে! কি লজ্জার ব্যাপার বলতো?
স্বামীঃ তখন তুমি কি করলা? (রাগত ও আশ্চর্য গলায়)
স্ত্রীঃ আমি আর কি করব। লজ্জায় ব্রা দিয়ে মুখ ঢাকলাম..
০২
ম্যাডাম সাহিত্যের ক্লাসে টেস্ট নিতে গিয়ে ছাত্রদের বললেন, তোমরা এমন একটা ছোট গল্প লেখ, যাতে একই সংগে রহস্য, যৌনতা, রাজকীয়তা, ধর্মীয় আবেশ সবই থাকে। সময় ২০ মিনিট।
২ মিনিট যেতে না যেতেই একজন হাত তুলে বললো, ম্যাডাম আমার শেষ। এত কম সময়ে শেষ দেখে ম্যাডাম তো রীতিমত অবাক।
ম্যাডামঃ যে চারটা বিষয় বলেছিলাম তার সবগুলো তোমার গল্পে আছে তো?
ছাত্রঃ জ্বী ম্যাডাম।
ম্যাডামঃ তোমার গল্প পড়ে শোনাও দেখি।
ছাত্রঃ ওহ আল্লাহ, রাজকুমারী আবার প্রেগন্যান্ট! কে করলো আকামটা!!
০৩
একদিন ঘর মুছতে গিয়ে কাজের মহিলা বেগম সাহেবার খাটের নীচে ব্যবহৃত কনডম পড়ে থাকতে দেখলো।
সে বেগম সাহেবাকে এটা কী তা জানতে চাইল।
বেগমঃ কেন? তোর জামাই কখনো তোর সাথে ওইসব করে না?
কাজের মহিলাঃ করে, কিন্তু তার ওইটার চামড়া তো কহনো খুইল্লা পড়ে না!
০৪
পাপ্পুদের পাশের ফ্লাটে নতুন ভাড়াটিয়া এসেছে।
ভাড়াটিয়ার আবার সুন্দরী একটা মেয়েও আছে।
একদিন সেই মেয়ে টি-শার্ট পরে বের হলো। পাপ্পু দেখলো মেয়েটার টি-শার্টে চমৎকার একটি গাড়ীর ছবি আঁকানো।
সেদিকে একদৃষ্টিতে পাপ্পুকে তাকিয়ে থাকতে দেখে মেয়েটি জিজ্ঞেস করল - “কি ভাই, টি-শার্টে গাড়ী আগে কখনো দেখেন নি?”
পাপ্পু তোতলাতে তোতলাতে বললো … জি, গাড়ী তো দেখেছি, কিন্তু এতো বড় বড় হেডলাইট তো আগে দেখি নাই!
০৫
সর্দারজী তার বসকে এস এম এস করলোঃ আমি অসুস্থ, আজকে অফিসে আসা হবে না।
বস এস এম এস এর রিপ্লাই দিলেনঃ আমি অসুস্থ বোধ করলে আমার বউকে আদর করি। তুমিও এটা করে দেখতে পারো।
ঘন্টা খানেক পর সর্দারজী আবার এস এম এস এর রিপ্লাই দিলেনঃ অনেক ভালো বোধ করছি। আপনার বউ খুব ই চমতকার মেয়ে।
০৬
এক লোক জেলখানা থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফিরছে ।
এমতাবস্তায় রাস্তায় প্রস্রাব পেলে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলেন।
তখন এক মৌলবি ধরনের লোক দেখলেন লোকটি প্রস্রাবের পর পানি ব্যবহার করেননি। তখন লোকটিকে বললেন,
হুজুরঃ আপনার কাজটা ভাল হয়নি।
লোকটিঃ কেন?
হুজুরঃ আপনি তো প্রস্রাব করে পানি ব্যবহার করেননি!
লোকটিঃ (রাগের ভঙ্গিতে) কি বললেন আপনি, যার জন্য ৩ বছর জেল খাটলাম তার মাথায় পানি ঢালব আমি?
০৭
মহিলা টিচারঃ (রেগে) চুপ করো নয়তো ধরে দাঁড় করায় দিবো।
সবগুলো ছাত্র চিৎকার করতে শুরু করলো,
“ম্যাডাম আমারটা আগে”
“না ম্যাডাম আমারটা আগে”