আরও একটি গ্রেগরিয়ান বছরের বিদায়। এসেছে নতুন বছর। নতুন সূর্যোদয়ের রাগে পুরনো বছরের হতাশা, ক্লেদ, গ্লানি ভুলে এগিয়ে যাওয়ার আবাহন। নতুন সূর্যোদয়ে নতুনভাবে বাঁচার আশা। স্বাগত ২০২০।
নতুন বছর ঘিরে ঘুরে দাঁড়ানোর পরিকল্পনা থাকে। থাকে নিজেকে গুছিয়ে নেওয়ার ভাবনা। সেসব নিয়ে সাফল্যের পথচলা হবে নিশ্চয়ই। এর সঙ্গে পুরনো বছরের তিক্ত অভিজ্ঞতাগুলো ভুলে গেলে চলবে না। সেসবের পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে, সেদিকে থাকতে হবে সজাগ খেয়াল।
যেসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অপেক্ষায় আছে, নতুন বছরের শুরুতে সেসব কাজে গতি ফিরুক। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার পুনরাবৃত্তি কারোই কাম্য নয়। একটি নতুন বছর নতুন সম্ভাবনার পথ দেখায়। ২০২০ সালটি হোক সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়ার।
ধ্বংস থেকে সৃষ্টির নেশায় ছুটে চলা মানুষের মনে সাহস জোগায় ভোরের সূর্য। ২০২০ সাল আমাদের হৃদয়ে সেই প্রাণের সঞ্চারী হোক, এটাই প্রত্যাশা।
সবাইকে ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা।
বছরের শেষ মাসের হাজিরা খাতা যাত্রা শুরু করেছিল মরুভূমির জলদস্যু মামার প্রথম দেয়া হাজিরা দিয়ে আর বছর শেষ হয়েছে দুঃখপাখি মামার হাজিরা দিয়ে। নভেম্বরের তুলনায় হাজিরার সকল দিকই এগিয়ে আছে বলে নির্দিষ্ট করে কোন কিছুর কথা বলতে চাচ্ছি না। দুয়েকজন ভুলে এক বা দুইদিনের জন্য হাজিরার ঘরের কথা ভুলে না গেলে এবার প্রথম স্থানে আরো কিছু মুখ দেখতে পারতাম মনেহয়। দস্যু মামার জন্য অনেকেই প্রথম হাজিরা দেয়ার দৌড়ে নিজেকে রাখতে চান নি, কেননা ঠিক ১২ টার সময়ই তিনি হাজিরা দিয়ে থাকেন সচরাচর। এ বছরে মনেহয় আর কেওই ফার্স্ট এন্ড ফিউরিয়াস হতে পারেন নি। তাই ধরে নেয়ায় যায় এটা উনার নামে লিজ নেয়া।
মনি মামা, যুবরাজ মামা, আর ছোট মামার কথাও না বলে পারছি না কারন উনারা হেব্বি এনার্জি নিয়েই কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছেন প্রথম স্থানে কাওকে ছাড় দিবেন না বলে। আপনাদের এই এনার্জি টুকু অটুট থাক। কোন দিন যখন আপনাদের হাজিরা না পাই তখনই একটা ব্যকুলতা আসে অজান্তেই "কই গেল মানুষটা?" সানি মামা কথা দিয়েছেন এবছরে নিয়মিত হবেন। রেইনবো মামা মনেহয় দেশে নেই, ব্লাকনাইট মামা কাজের চাপে আছেন। নেভিল মামার জুড়ি মেলা ভার। আরো কিছু নতুন সদস্যরা এসেছে এবারের হাজিরায় বেশ এগিয়ে। এটাই আরন মামার ঘর-সংসার বলে আর উনাকে এখানে স্বরন করলাম না।
সবার মঙ্গল কামনায়
ছোটভাই