maruftamimauthor
Member
একটু সময় নিয়ে পড়বেন আশা করি ভালো লাগবে
<ধর্ষন>
লেখক- মোঃ আব্দুল্লা-হিল-মারুফ (তামিম)
----------------------------------------------------------------
আমি তামিম বড়লোক বাবার বিগড়ে যাওয়া সন্তান।সারাদিন শুধু বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়া নেশা করা আর রাত্রে ক্লাবে যেয়ে পার্টি করাই আমার দৈনন্দিন কাজ।ঠিক আজকেও পার্টি শেষ করে বের হয়েছি তখন সময় রাত ১টা আমার সাথে ছিল আমার বন্ধু আকাশ,রাকিব,সাকিব ও মুন্না।পার্টি শেষ করে যার যার বাড়ি ফেরার পালা।গাড়ি চালাচ্ছি তখন পাশ থেকে আকাশ বলল তামিম দেখ একবার।আমি বাইরের দিকে তাকিয়ে দেখি একটি মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে দেখতে অপরূপ সুন্দরী।পেছন থেকে রাকিব বলল দেখ তামিম একটা পরী দাঁড়ানো দেখলেই মাথা নষ্ট হয়ে যায়।তখন মুন্না বলল একে যদি আজকে ভোগ করতে পারতাম তাহলে আজকের দিন আমি আর জীবনেও ভুলতাম না।সাকিব বলে উঠল দেখ ও চলে যাচ্ছে রিকশা নিয়ে তাড়াতাড়ি ওকে ধোর।আমিও ওদের কথামত রিকশার পিছু নিলাম আর কিছুদূর যেয়েই রিকশাটা আটকালাম গাড়ি থেকে নেমে রিকশা থেকে মেয়েটিকে টেনে নামাতে গেলাম তখন রিকশাচালক আমাদের বাধা দিলে আমি রিকশাচালককে ঘুসি দিলে সে পালিয়ে যায়
এরপর আমরা মেয়েটিকে জোর করে গাড়িতে উঠালাম এবং তার মুখ বেধে দিলাম যেন কোনো শব্দ না করতে পারে।এখন আমি গাড়ি চালাচ্ছি উদ্দেশ্য এখন শহরের বাইরে কোথাও নিরিবিলি জায়গা যেখানে গিয়ে মেয়েটিকে ভোগ করতে পারব।অবশেষে চলে এলাম শহর থেকে বাইরে এক জায়গা যেখানে কেউ আমাদের বিরক্ত করবে না।এরপর মেয়েটিকে গাড়ি থেকে নামিয়ে মাটিতে ছুড়ে ফেললাম।মেয়েটিকে কে আগে ভোগ করবে তাই নিয়ে কথা হচ্ছে তখন মুন্না বলল গাড়ি তামিমের আর ও এত ভালো জায়গাতে নিয়ে আসছে তাই ও আগে মেয়েটিকে ভোগ করবে এরপর আমরা।এরপরে ওদের কথামত মেয়েটির কাছে গেলাম মেয়েটি একটু একটু করে পিছাচ্ছে আর হাতজোর করছে আর মুখ দিয়ে শব্দ করতে চাচ্ছে কিন্তু পারছে না মেয়েটির চেহারায় ভয় আর অনুরোধের ছাপ রয়েছে।তার এই চেহারা দেখে আমার কেনো জানি আমার ছোটবোনের কথা মনে পড়ে গেল ভাবতে থাকলাম যদি এমন পরিস্থিতিতে আমার ছোটবোন পড়ত তখন কী হত আর আমাদের পরিবারেরও কেমন অবস্থা হত এসব ভাবতে থাকলাম তখন পিছন থেকে আকাশ ডাক দিল আর বলল কি হল থেমে গেলি কেনো ওহ বুঝতে পারছি তোর এখন মুড নাই ঠিক আছে তুই থাক আমি আগে যাই।এই বলে আকাশ মেয়েটির কাছে যেতে লাগল তখন আমি আকাশকে বাধা দিলাম।আমাকে বাধা দিতে দেখে আকাশ বলল কী হয়েছে।আমি বললাম আমরা এই মেয়ের কোনো সর্বনাশ করব না ওকে আমরা ফিরিয়ে দিয়ে আসব।আমার কথা শুনে সাকিব বলল কী পাগল হয়ে গেছিস তুই এত কষ্ট করে একে তুলে নিয়ে আসলাম আর এখন বলছিস ওকে ফিরিয়ে দিয়ে আসতে ভেবেছিলাম একটু ফুর্তি করব আর তুই আজেবাজে বলছিস।সাকিবের কথা শুনে আমি বললাম যদি এমন ফুর্তি তোর বোনের সাথে কেউ করত তখন তোর কেমন লাগত সেটা বল।আমার কথা শুনে সবাই মাথা নিচু করল।আমি বলতে থাকলাম আমাদের যেমন ছোটবোনের বিপদ হলে খারাপ লাগবে ঠিক এই মেয়েটাও কারো ছোটবোন আর আমরা যদি ওর ক্ষতি করি তাহলে ওর পরিবারেরও ঠিক এমন খারাপ লাগবে তাই আমরা এই মেয়েকে তার বাসায় ফিরিয়ে দিয়ে আসব এবং তার কাছে আমরা ক্ষমা চাইব।এরপর আমরা সবাই মিলে মেয়েটার বাধন খুলে দেই এবং মেয়েটার কাছে ক্ষমা চাই।এরপর মেয়েটার কাছে জানতে চাইলাম এতরাতে বাইরে ছিল কী করছিল।মেয়েটি বলল তার বন্ধুর ছোটভাইর বার্থডে পার্টিতে গিয়েছিল আর সেখান থেকে ফিরতে অনেক রাত হয়ে যায় আর রিকশা না পেয়ে হাটতে হাটতে মেইনরোদ পর্যন্ত আসার পরেই আমাদের সাথে দেখা হয়।এরপর তার বাসার ঠিকানা নিয়ে তাকে বাসায় পৌছে দিলাম।গাড়ি থেকে নামার সময় আমাকে বলল ধন্যবাদ ভাইয়া।আমি তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বললাম এরপর আর রাতের বেলা একা বাইরে থেকো না সে আমার কথায় মাথা নাড়ল।গাড়ি স্টার্ট দেবার সময় বললাম ভালো থেকো বোন আর পারলে তোমার এই ভাইটাকে ক্ষমা করে দিও বলেই গাড়ি নিয়ে চলে আসলাম।গাড়ির লুকিংগ্লাসে তাকিয়ে দেখি সে এখনো দাঁড়িয়ে আছে আর হাত নেড়ে আমাদের বিদায় জানাচ্ছে।আস্তে আস্তে তার থেকে দূরে চলে আসলাম আমরা।আর ভাবতে লাগলাম যদি প্রত্যেকটা ধর্ষনকারী যদি মনে করত নিজের ঘরেও বোন আছে তাদের যদি কেউ ক্ষতি করে তখন কী হবে তাহলে আর এই নবজাতক শিশুটির অবুঝ বয়সে ধর্ষিত হতে হত না।আরো অনেক বোনেরও ক্ষতি হত না।
বি:দ্র- যদি কোনো ভুল কিছু বলে থাকি ক্ষমা
করবেন নিজের মনের থেকে যেটা বলছে সেটাই প্রকাশ করেছি।
আর সময় ব্যয় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
(দয়া করে কেউ কপি করে নিজের নামে চালাবেন না।খুব কষ্ট লাগে যখন অনেক চিন্তা ভাবনা করে লেখি কিন্তু অন্যকেউ সেটা খুব সহযেই নিজের নামে করে নেয়।তাই বলছি কেউ কপি করবেন না।)
<ধর্ষন>
লেখক- মোঃ আব্দুল্লা-হিল-মারুফ (তামিম)
----------------------------------------------------------------
আমি তামিম বড়লোক বাবার বিগড়ে যাওয়া সন্তান।সারাদিন শুধু বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়া নেশা করা আর রাত্রে ক্লাবে যেয়ে পার্টি করাই আমার দৈনন্দিন কাজ।ঠিক আজকেও পার্টি শেষ করে বের হয়েছি তখন সময় রাত ১টা আমার সাথে ছিল আমার বন্ধু আকাশ,রাকিব,সাকিব ও মুন্না।পার্টি শেষ করে যার যার বাড়ি ফেরার পালা।গাড়ি চালাচ্ছি তখন পাশ থেকে আকাশ বলল তামিম দেখ একবার।আমি বাইরের দিকে তাকিয়ে দেখি একটি মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে দেখতে অপরূপ সুন্দরী।পেছন থেকে রাকিব বলল দেখ তামিম একটা পরী দাঁড়ানো দেখলেই মাথা নষ্ট হয়ে যায়।তখন মুন্না বলল একে যদি আজকে ভোগ করতে পারতাম তাহলে আজকের দিন আমি আর জীবনেও ভুলতাম না।সাকিব বলে উঠল দেখ ও চলে যাচ্ছে রিকশা নিয়ে তাড়াতাড়ি ওকে ধোর।আমিও ওদের কথামত রিকশার পিছু নিলাম আর কিছুদূর যেয়েই রিকশাটা আটকালাম গাড়ি থেকে নেমে রিকশা থেকে মেয়েটিকে টেনে নামাতে গেলাম তখন রিকশাচালক আমাদের বাধা দিলে আমি রিকশাচালককে ঘুসি দিলে সে পালিয়ে যায়
এরপর আমরা মেয়েটিকে জোর করে গাড়িতে উঠালাম এবং তার মুখ বেধে দিলাম যেন কোনো শব্দ না করতে পারে।এখন আমি গাড়ি চালাচ্ছি উদ্দেশ্য এখন শহরের বাইরে কোথাও নিরিবিলি জায়গা যেখানে গিয়ে মেয়েটিকে ভোগ করতে পারব।অবশেষে চলে এলাম শহর থেকে বাইরে এক জায়গা যেখানে কেউ আমাদের বিরক্ত করবে না।এরপর মেয়েটিকে গাড়ি থেকে নামিয়ে মাটিতে ছুড়ে ফেললাম।মেয়েটিকে কে আগে ভোগ করবে তাই নিয়ে কথা হচ্ছে তখন মুন্না বলল গাড়ি তামিমের আর ও এত ভালো জায়গাতে নিয়ে আসছে তাই ও আগে মেয়েটিকে ভোগ করবে এরপর আমরা।এরপরে ওদের কথামত মেয়েটির কাছে গেলাম মেয়েটি একটু একটু করে পিছাচ্ছে আর হাতজোর করছে আর মুখ দিয়ে শব্দ করতে চাচ্ছে কিন্তু পারছে না মেয়েটির চেহারায় ভয় আর অনুরোধের ছাপ রয়েছে।তার এই চেহারা দেখে আমার কেনো জানি আমার ছোটবোনের কথা মনে পড়ে গেল ভাবতে থাকলাম যদি এমন পরিস্থিতিতে আমার ছোটবোন পড়ত তখন কী হত আর আমাদের পরিবারেরও কেমন অবস্থা হত এসব ভাবতে থাকলাম তখন পিছন থেকে আকাশ ডাক দিল আর বলল কি হল থেমে গেলি কেনো ওহ বুঝতে পারছি তোর এখন মুড নাই ঠিক আছে তুই থাক আমি আগে যাই।এই বলে আকাশ মেয়েটির কাছে যেতে লাগল তখন আমি আকাশকে বাধা দিলাম।আমাকে বাধা দিতে দেখে আকাশ বলল কী হয়েছে।আমি বললাম আমরা এই মেয়ের কোনো সর্বনাশ করব না ওকে আমরা ফিরিয়ে দিয়ে আসব।আমার কথা শুনে সাকিব বলল কী পাগল হয়ে গেছিস তুই এত কষ্ট করে একে তুলে নিয়ে আসলাম আর এখন বলছিস ওকে ফিরিয়ে দিয়ে আসতে ভেবেছিলাম একটু ফুর্তি করব আর তুই আজেবাজে বলছিস।সাকিবের কথা শুনে আমি বললাম যদি এমন ফুর্তি তোর বোনের সাথে কেউ করত তখন তোর কেমন লাগত সেটা বল।আমার কথা শুনে সবাই মাথা নিচু করল।আমি বলতে থাকলাম আমাদের যেমন ছোটবোনের বিপদ হলে খারাপ লাগবে ঠিক এই মেয়েটাও কারো ছোটবোন আর আমরা যদি ওর ক্ষতি করি তাহলে ওর পরিবারেরও ঠিক এমন খারাপ লাগবে তাই আমরা এই মেয়েকে তার বাসায় ফিরিয়ে দিয়ে আসব এবং তার কাছে আমরা ক্ষমা চাইব।এরপর আমরা সবাই মিলে মেয়েটার বাধন খুলে দেই এবং মেয়েটার কাছে ক্ষমা চাই।এরপর মেয়েটার কাছে জানতে চাইলাম এতরাতে বাইরে ছিল কী করছিল।মেয়েটি বলল তার বন্ধুর ছোটভাইর বার্থডে পার্টিতে গিয়েছিল আর সেখান থেকে ফিরতে অনেক রাত হয়ে যায় আর রিকশা না পেয়ে হাটতে হাটতে মেইনরোদ পর্যন্ত আসার পরেই আমাদের সাথে দেখা হয়।এরপর তার বাসার ঠিকানা নিয়ে তাকে বাসায় পৌছে দিলাম।গাড়ি থেকে নামার সময় আমাকে বলল ধন্যবাদ ভাইয়া।আমি তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বললাম এরপর আর রাতের বেলা একা বাইরে থেকো না সে আমার কথায় মাথা নাড়ল।গাড়ি স্টার্ট দেবার সময় বললাম ভালো থেকো বোন আর পারলে তোমার এই ভাইটাকে ক্ষমা করে দিও বলেই গাড়ি নিয়ে চলে আসলাম।গাড়ির লুকিংগ্লাসে তাকিয়ে দেখি সে এখনো দাঁড়িয়ে আছে আর হাত নেড়ে আমাদের বিদায় জানাচ্ছে।আস্তে আস্তে তার থেকে দূরে চলে আসলাম আমরা।আর ভাবতে লাগলাম যদি প্রত্যেকটা ধর্ষনকারী যদি মনে করত নিজের ঘরেও বোন আছে তাদের যদি কেউ ক্ষতি করে তখন কী হবে তাহলে আর এই নবজাতক শিশুটির অবুঝ বয়সে ধর্ষিত হতে হত না।আরো অনেক বোনেরও ক্ষতি হত না।
বি:দ্র- যদি কোনো ভুল কিছু বলে থাকি ক্ষমা
করবেন নিজের মনের থেকে যেটা বলছে সেটাই প্রকাশ করেছি।
আর সময় ব্যয় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
(দয়া করে কেউ কপি করে নিজের নামে চালাবেন না।খুব কষ্ট লাগে যখন অনেক চিন্তা ভাবনা করে লেখি কিন্তু অন্যকেউ সেটা খুব সহযেই নিজের নামে করে নেয়।তাই বলছি কেউ কপি করবেন না।)