সময় ১৮৪৯ সাল। ডেথ ভ্যালী’র ইংরেজি নামকরণের পিছের কাহিনী। একদল স্বর্ণ সন্ধানীদের দল ডেথ ভ্যালীর মরুভূমি পার হয়ে বিকল্প পথে ক্যালিফোর্নিয়ায় স্বর্ণের সন্ধানে যেতে চেয়েছিল। পথিমধ্যে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে একজন সহযাত্রীর মৃত্যু ঘটে এবং বাকিদের মৃত্যুর দোরগোড়া হতে উদ্ধার করা হয়। তাদের একজন মৃত্যুর দোরগোড়া হতে ফিরে আসার সময় পিছে ফিরে তাকিয়ে উক্তি করে,
“বিদায়, মৃত্যু উপত্যকা। (ডেথ ভ্যালী)”
এখান থেকেই স্থানটির নামকরণ হয় ডেথ ভ্যালী হিসেবে।
পৃথিবীর অন্যতম আশ্চর্যজনক স্থান ডেথ ভ্যালি বা মৃত্যু উপত্যকার যেখানে ১৯১৩ সালের জুলাই মাসে ১৩৪ ফারেনহাইট বা ৫৬.৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস সর্বোচ্চ তাপমাত্রা নথিভুক্ত করা হয়েছিলো যা মধ্যপ্রাচ্যের মরুভূমির তাপমাত্রাকেও হার মানায়। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য এখানকার ভূমি বাতাসে বয়ে চলা তাপমাত্রা হতেও দ্বিগুণ উত্তপ্ত। ১৯৭২ সালে ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় যা ছিল প্রায় ২০০ ফারেনহাইট। তবে মজার ব্যাপার হলো, ডেথ ভ্যালির তাপমাত্রাকে ছাড়িয়ে আরেকটা রেকর্ড গড়া হয়েছিলো লিবিয়ায়, তবে ২০১২ সালে রেকর্ডটা আবার ডেথ ভ্যালির ঝুড়িতে ফিরে আসে কারণ লিবিয়ার সেই তাপমাত্রার রেকর্ডটি ছিল ভুয়া।
ডেথ ভ্যালী’র পথে - Source: TripSavvy
“বিদায়, মৃত্যু উপত্যকা। (ডেথ ভ্যালী)”
এখান থেকেই স্থানটির নামকরণ হয় ডেথ ভ্যালী হিসেবে।
পৃথিবীর অন্যতম আশ্চর্যজনক স্থান ডেথ ভ্যালি বা মৃত্যু উপত্যকার যেখানে ১৯১৩ সালের জুলাই মাসে ১৩৪ ফারেনহাইট বা ৫৬.৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস সর্বোচ্চ তাপমাত্রা নথিভুক্ত করা হয়েছিলো যা মধ্যপ্রাচ্যের মরুভূমির তাপমাত্রাকেও হার মানায়। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য এখানকার ভূমি বাতাসে বয়ে চলা তাপমাত্রা হতেও দ্বিগুণ উত্তপ্ত। ১৯৭২ সালে ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় যা ছিল প্রায় ২০০ ফারেনহাইট। তবে মজার ব্যাপার হলো, ডেথ ভ্যালির তাপমাত্রাকে ছাড়িয়ে আরেকটা রেকর্ড গড়া হয়েছিলো লিবিয়ায়, তবে ২০১২ সালে রেকর্ডটা আবার ডেথ ভ্যালির ঝুড়িতে ফিরে আসে কারণ লিবিয়ার সেই তাপমাত্রার রেকর্ডটি ছিল ভুয়া।
ডেথ ভ্যালী’র পথে - Source: TripSavvy