সব নয়া মাল, সুনীতের ফ্রিলেন্সার।
তোমার এখানে।
তেল তেল। যদি কাজ হয়।
নীচে ঢুকতে দেয় কে।
আর বলিস না। সিকুরুটির লোক গুলোকে পযর্ন্ত বিষিয়ে দিয়েছে।
সন্দীপ গেট দিয়ে ঢুকেই আমাকে দেখতে পেয়েছে, ছুটে আমার কাছে এলো, গুরু তুমি কি মাল আজ টের পেলাম, সেদিন তুমি কথায় কথায় বলেছিলে, এডিটর হবে, কিন্তু মালিক বনে গেলে, আর তোমায় দেখতে পাবো না।
সন্দীপকে চোখের ইশারা করলাম, সন্দীপ জিভ বার করলো।
ঠিক সময় মিটিং শুরু হলো, চললো প্রায় ঘন্টা দেড়েক, সুনীত, চম্পক, অতীশদের গ্রুপটা আমার সামনে দাঁড়াতেই পারলো না, শেষ পযর্ন্ত একমাসের সময় দেওয়া হলো, তাও আবার অমিতাভদা, মল্লিকদার রিকোয়েস্টে, বাকি গুলোকে জবাবদিহি করতে বলা হলো, সবাইকে যার যার দায়িত্ব দেওয়া হলো, সুনীতদাকে নিউজ কো-অর্ডিনেটর করা হলো, উনি মল্লিকদাকে দেবেন, মল্লিকদা দাদাকে দেবেন, মিত্রার অবতর্র্মানে দাদার হাতেই ক্ষমতা থাকবে। মিটিং শেষ হতে মিত্রা ইশারায় আমাকে বসতে বললো।
সবাই উঠে চলে গেলো, দাদা খালি বেরোবার সময় বললেন, তুই একবার আয়, কথা আছে।
মিত্রা বললো, কি রে কখন যাবি।
ওর দিকে চোখ পাকিয়ে তাকাতেই ও বললো, আচ্ছা আচ্ছা, আমি যাই, তুই পরে আয়।
আমি উঠে পরলাম, নিউজ রুমে এলাম, দাদা নেই, মল্লিকদাকে বললাম, দাদা কোথায়।
কেনো নিজের ঘরে।
খেয়াল ছিলো না, দাদা এখন নিজর ঘরে বসছেন, আমি ভেবেছিলাম, সুনীতদা বসছেন।
মল্লিকদা নতুন ছেলে পুলে গুলোর সঙ্গে আলাপ করিয়ে দিলো। আমি খুব বেশি একটা পাত্তা দিলাম না।
মল্লিকদাকে ইশারায় বললাম, তুমি একটু দাদার ঘরে এসো। মল্লিকদাও ইশারায় বললেন তুই যা আমি যাচ্ছি।
দাদার ঘরের দরজার সামনে হরিদা, আমায় দেখেই হেসে ফললেন, ছোটোবাবু তোমার জন্য চাকরিটা গেলো না।
তুমি ভালো আছোতো হরিদা।
হ্যাঁ। চা বানাই,
কিছু খাবার জোগাড় করো না।
ডিম টোস্ট।
ঠিক আছে।
দাদার ঘরে ঢুকতেই দেখলাম সুনীতদা, চম্পকদা বসে আছেন, আমাকে দেখেই উঠে দাঁড়ালেন, আমি স্ট্রেট বলে দিলাম, আপনারা এখন যে যার কাজে চলে যান।
শুর শুর করে সবাই ঘর থেকে বেরিয়ে গেলো।
তুই কি রে।
কি রে মানে, তোমায় ১২ দিন বাড়িতে বসিয়ে রাখলো, চাপের কাছে নতি স্বীকার করে ফেললে শেষ পযর্ন্ত। একটা কথা তোমায় বলে রাখি এদের ব্যাপারে কোনো রিকোয়েস্ট আমায় করবে না।
মালিক হয়েছিস বলে তুই কি খালি হুকুম করবি। দাদা হাসতে হাসতে বোললো।
প্রয়োজন পরলো তোমাকেও কোরবো, এ শিক্ষা তোমার কাছ থেকেই পেয়েছি।
পেছন দিকে তাকালাম, দেখলাম মল্লিকদা। দাদার ব্যাপার সব বললাম, সঙ্গে সঙ্গে মল্লিকদা বললেন, অনির ডিসিসন ফাইন্যাল এখানে তোমায় আমি সাপোর্ট করবো না।
হরিদা ঘরে ঢুকলো, ডিমটোস্ট দেখে দাদা বললেন তুই বাড়ি যাবি না।
এখন নয়।
কেনো।
মিত্রা চলে গেলো, তুইও যা। তোর এখানে কোন কাজ নেই।
কেনো, এখন পাঠাবে না, কোথাও।
মল্লিকদা মুচকি হাসছে, আর একটা অনি তৈরি করার ধান্দা করছে।
নারে মল্লিক মিথ্যে কথা বলছে।
দাদাকে অনেক রিল্যাক্সড দেখাচ্ছে, ভালো লাগলো।
শোনো যেটা বলতে এসেছিলাম, রাতে খাবার টেবিলে চারজনে মিলে বসে একটু কথা বলবো।
কাগজ ছেড়ে যেতে হবে না।
সন্দীপকে দায়িত্ব দাও একটু একটু করে।
দিয়েছিতো।
তোমার সব ফিট ছেলেপুলে।
সবাইকে চাইলেই পাওয়া যাবে, ছিটকে গেছে, জড়ো করতে সময় লাগবে।
আমি এখন বেরোচ্ছি, আমার মোবাইল বন্ধ থাকবে, ফোন করলে পাবে না। বড়মাকে চিন্তা করতে বারন করবে।
বেরিয়ে এলাম। ও খান থেকে দেবাশীষের কাছে গেলাম।
দেবাশীষ রিলায়েন্স কোম্পানীর ইষ্টার্ন জোনের এ্যাডটা দেখে। প্রায় একবছর পর ওর সঙ্গে দেখা, মাঝে একটা প্রোগ্রামে চাক্ষুষ দেখা হয়েছিলো। আমায় দেখেই বললো, কনগ্রাচুলেসন।
হঠাৎ।
শালা। কেনো জিজ্ঞাসা করছিস, লোকের মুখে তোর কথা আমায় শুনতে হবে।
ও এই কথা।
আমি হই নি আমায় করা হয়েছে।
তোর পাটর্স না থাকলে তোকে করবে কেনো।
এটার কোনো উত্তর নেই।
হ্যাঁরে মিত্রা কেমন আছে।
খুব ভালো।
আবার সেই পুরোনো জায়গায় ফিরে গেছিস।
এখনো যাই নি, যাওয়া যাবে না। ও এখন বিবাহিত।
মিত্রাকে বল ওই বুড়োটাকে ডিভোর্স করতে।
তোর হলে তুই পারতিস।
ঠিক। তোর মতো করে ভাবি নি, আমরা প্রফেসনাল জগতের লোক।
আমি কি আন প্রফেসনাল।
ক্ষমাকর ভুল হয়েছে।
তোর বউ কেমন আছে।
ভালো।
একবার দেখালি না।
এইবার কাঁচা খিস্তি করবো।
কেনো।
তুই তো শালা ইদের চাঁদ। কখন ফুরুত করে এলি আর চলে গেলি। তারপর তীর্থের কাকের মতো বসে থাকো। তোকে সেই সময় কুত্তার মতো হন্যে হয়ে খুঁজেছি। শেষ পযর্ন্ত টিনাকে বললাম, তুই জানিষ।
কে টিনা।
আরে আমাদের কলেজের সেই জুনিয়র মেয়েটা।
ও।
সত্যি মেয়েটা তোর জন্য বিয়েই করলো না
তোমার এখানে।
তেল তেল। যদি কাজ হয়।
নীচে ঢুকতে দেয় কে।
আর বলিস না। সিকুরুটির লোক গুলোকে পযর্ন্ত বিষিয়ে দিয়েছে।
সন্দীপ গেট দিয়ে ঢুকেই আমাকে দেখতে পেয়েছে, ছুটে আমার কাছে এলো, গুরু তুমি কি মাল আজ টের পেলাম, সেদিন তুমি কথায় কথায় বলেছিলে, এডিটর হবে, কিন্তু মালিক বনে গেলে, আর তোমায় দেখতে পাবো না।
সন্দীপকে চোখের ইশারা করলাম, সন্দীপ জিভ বার করলো।
ঠিক সময় মিটিং শুরু হলো, চললো প্রায় ঘন্টা দেড়েক, সুনীত, চম্পক, অতীশদের গ্রুপটা আমার সামনে দাঁড়াতেই পারলো না, শেষ পযর্ন্ত একমাসের সময় দেওয়া হলো, তাও আবার অমিতাভদা, মল্লিকদার রিকোয়েস্টে, বাকি গুলোকে জবাবদিহি করতে বলা হলো, সবাইকে যার যার দায়িত্ব দেওয়া হলো, সুনীতদাকে নিউজ কো-অর্ডিনেটর করা হলো, উনি মল্লিকদাকে দেবেন, মল্লিকদা দাদাকে দেবেন, মিত্রার অবতর্র্মানে দাদার হাতেই ক্ষমতা থাকবে। মিটিং শেষ হতে মিত্রা ইশারায় আমাকে বসতে বললো।
সবাই উঠে চলে গেলো, দাদা খালি বেরোবার সময় বললেন, তুই একবার আয়, কথা আছে।
মিত্রা বললো, কি রে কখন যাবি।
ওর দিকে চোখ পাকিয়ে তাকাতেই ও বললো, আচ্ছা আচ্ছা, আমি যাই, তুই পরে আয়।
আমি উঠে পরলাম, নিউজ রুমে এলাম, দাদা নেই, মল্লিকদাকে বললাম, দাদা কোথায়।
কেনো নিজের ঘরে।
খেয়াল ছিলো না, দাদা এখন নিজর ঘরে বসছেন, আমি ভেবেছিলাম, সুনীতদা বসছেন।
মল্লিকদা নতুন ছেলে পুলে গুলোর সঙ্গে আলাপ করিয়ে দিলো। আমি খুব বেশি একটা পাত্তা দিলাম না।
মল্লিকদাকে ইশারায় বললাম, তুমি একটু দাদার ঘরে এসো। মল্লিকদাও ইশারায় বললেন তুই যা আমি যাচ্ছি।
দাদার ঘরের দরজার সামনে হরিদা, আমায় দেখেই হেসে ফললেন, ছোটোবাবু তোমার জন্য চাকরিটা গেলো না।
তুমি ভালো আছোতো হরিদা।
হ্যাঁ। চা বানাই,
কিছু খাবার জোগাড় করো না।
ডিম টোস্ট।
ঠিক আছে।
দাদার ঘরে ঢুকতেই দেখলাম সুনীতদা, চম্পকদা বসে আছেন, আমাকে দেখেই উঠে দাঁড়ালেন, আমি স্ট্রেট বলে দিলাম, আপনারা এখন যে যার কাজে চলে যান।
শুর শুর করে সবাই ঘর থেকে বেরিয়ে গেলো।
তুই কি রে।
কি রে মানে, তোমায় ১২ দিন বাড়িতে বসিয়ে রাখলো, চাপের কাছে নতি স্বীকার করে ফেললে শেষ পযর্ন্ত। একটা কথা তোমায় বলে রাখি এদের ব্যাপারে কোনো রিকোয়েস্ট আমায় করবে না।
মালিক হয়েছিস বলে তুই কি খালি হুকুম করবি। দাদা হাসতে হাসতে বোললো।
প্রয়োজন পরলো তোমাকেও কোরবো, এ শিক্ষা তোমার কাছ থেকেই পেয়েছি।
পেছন দিকে তাকালাম, দেখলাম মল্লিকদা। দাদার ব্যাপার সব বললাম, সঙ্গে সঙ্গে মল্লিকদা বললেন, অনির ডিসিসন ফাইন্যাল এখানে তোমায় আমি সাপোর্ট করবো না।
হরিদা ঘরে ঢুকলো, ডিমটোস্ট দেখে দাদা বললেন তুই বাড়ি যাবি না।
এখন নয়।
কেনো।
মিত্রা চলে গেলো, তুইও যা। তোর এখানে কোন কাজ নেই।
কেনো, এখন পাঠাবে না, কোথাও।
মল্লিকদা মুচকি হাসছে, আর একটা অনি তৈরি করার ধান্দা করছে।
নারে মল্লিক মিথ্যে কথা বলছে।
দাদাকে অনেক রিল্যাক্সড দেখাচ্ছে, ভালো লাগলো।
শোনো যেটা বলতে এসেছিলাম, রাতে খাবার টেবিলে চারজনে মিলে বসে একটু কথা বলবো।
কাগজ ছেড়ে যেতে হবে না।
সন্দীপকে দায়িত্ব দাও একটু একটু করে।
দিয়েছিতো।
তোমার সব ফিট ছেলেপুলে।
সবাইকে চাইলেই পাওয়া যাবে, ছিটকে গেছে, জড়ো করতে সময় লাগবে।
আমি এখন বেরোচ্ছি, আমার মোবাইল বন্ধ থাকবে, ফোন করলে পাবে না। বড়মাকে চিন্তা করতে বারন করবে।
বেরিয়ে এলাম। ও খান থেকে দেবাশীষের কাছে গেলাম।
দেবাশীষ রিলায়েন্স কোম্পানীর ইষ্টার্ন জোনের এ্যাডটা দেখে। প্রায় একবছর পর ওর সঙ্গে দেখা, মাঝে একটা প্রোগ্রামে চাক্ষুষ দেখা হয়েছিলো। আমায় দেখেই বললো, কনগ্রাচুলেসন।
হঠাৎ।
শালা। কেনো জিজ্ঞাসা করছিস, লোকের মুখে তোর কথা আমায় শুনতে হবে।
ও এই কথা।
আমি হই নি আমায় করা হয়েছে।
তোর পাটর্স না থাকলে তোকে করবে কেনো।
এটার কোনো উত্তর নেই।
হ্যাঁরে মিত্রা কেমন আছে।
খুব ভালো।
আবার সেই পুরোনো জায়গায় ফিরে গেছিস।
এখনো যাই নি, যাওয়া যাবে না। ও এখন বিবাহিত।
মিত্রাকে বল ওই বুড়োটাকে ডিভোর্স করতে।
তোর হলে তুই পারতিস।
ঠিক। তোর মতো করে ভাবি নি, আমরা প্রফেসনাল জগতের লোক।
আমি কি আন প্রফেসনাল।
ক্ষমাকর ভুল হয়েছে।
তোর বউ কেমন আছে।
ভালো।
একবার দেখালি না।
এইবার কাঁচা খিস্তি করবো।
কেনো।
তুই তো শালা ইদের চাঁদ। কখন ফুরুত করে এলি আর চলে গেলি। তারপর তীর্থের কাকের মতো বসে থাকো। তোকে সেই সময় কুত্তার মতো হন্যে হয়ে খুঁজেছি। শেষ পযর্ন্ত টিনাকে বললাম, তুই জানিষ।
কে টিনা।
আরে আমাদের কলেজের সেই জুনিয়র মেয়েটা।
ও।
সত্যি মেয়েটা তোর জন্য বিয়েই করলো না