২৪ ঘণ্টার মধ্যে তুলা থেকে সুতা বের করে তাতে রং করা, চীবর (ভিক্ষুদের পরনের কাপড়) বুনন ও সেলাই করে ভিক্ষু সংঘকে দেওয়াই কঠিন চীবরদান। বৌদ্ধধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন, এটি দানশ্রেষ্ঠ। কঠিন চীবরদান অনুষ্ঠান বছরে একবার হয়। জুম থেকে তুলা সংগ্রহের পর ছরকার মাধ্যমে তুলা থেকে সুতা তৈরি করতে হয়। সুতা তৈরি শেষে রং দেওয়ার পর তা শুকানো হয়। এরপর তাঁতে কাপড় তৈরির সবশেষ সেলাইয়ের মাধ্যমে চীবর তৈরি করা হয়। কঠিন চীবর উৎসব উপলক্ষে সন্ধ্যায় হাজারো প্রদীপ প্রজ্বালন করে প্রার্থনা করেন ভক্তরা। গতকাল শুক্রবার ২০ নভেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় খাগড়াছড়ি সদরের রাজবাড়ি এলাকার ক্যকপ্রু বৌদ্ধবিহার এলাকা থেকে চীবরদান অনুষ্ঠানের ছবিগুলো তোলা।
সন্ধ্যায় হাজারো প্রদীপ প্রজ্বালন আর প্রার্থনা চলছে কঠিন চীবর উৎসব উপলক্ষে।
সন্ধ্যায় হাজারো প্রদীপ প্রজ্বালন আর প্রার্থনা চলছে কঠিন চীবর উৎসব উপলক্ষে।