চক–পেনসিলে চলে নারীর জীবন। চাহিদা কমেছে কিন্তু প্রয়োজন ফুরায়নি। ঘরসংসার সামলানোর পাশাপাশি চক–পেনসিল তৈরি করে জীবন ও জীবিকা চালান নারীরা। কাজটি করে প্রত্যেক নারী সপ্তাহে মজুরি পান ৮২০ থেকে ৯০০ টাকা। তাঁদের মতো গ্রামটিতে ছয়টি কারখানায় শতাধিক নারী চক–পেনসিল তৈরি করেন।
বগুড়া সদর উপজেলার রজাকপুর গ্রামে প্রায় ১৭ বছর আগে গ্রামীণ চক ঘর নামে চক–পেনসিলের একটি কারখানা দেন খোরশেদ আলম। তাঁর ছেলে রাজ আহমেদ পরে গড়েছেন আরেকটি কারখানা। তাঁদের আছে চারটি চক–পেনসিল তৈরির কারখানা। চক–পেনসিল তৈরির কারিগরদের মধ্যে আছেন অনেক নারী। রজাকপুর, বাগইল, শশীবদনীসহ আশপাশের বেশ কয়েকটি গ্রামের নারীরা চক–পেনসিল তৈরির সঙ্গে জড়িত।
চক–পেনসিল তৈরির অন্যতম উপকরণ জিপসাম। সেগুলো কড়াইয়ে ভেজে নিচ্ছেন এক নারী
বগুড়া সদর উপজেলার রজাকপুর গ্রামে প্রায় ১৭ বছর আগে গ্রামীণ চক ঘর নামে চক–পেনসিলের একটি কারখানা দেন খোরশেদ আলম। তাঁর ছেলে রাজ আহমেদ পরে গড়েছেন আরেকটি কারখানা। তাঁদের আছে চারটি চক–পেনসিল তৈরির কারখানা। চক–পেনসিল তৈরির কারিগরদের মধ্যে আছেন অনেক নারী। রজাকপুর, বাগইল, শশীবদনীসহ আশপাশের বেশ কয়েকটি গ্রামের নারীরা চক–পেনসিল তৈরির সঙ্গে জড়িত।
চক–পেনসিল তৈরির অন্যতম উপকরণ জিপসাম। সেগুলো কড়াইয়ে ভেজে নিচ্ছেন এক নারী