What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

ব্যথার রোগীদের রমজান প্রস্তুতি (1 Viewer)

MOHAKAAL

Mega Poster
Elite Leader
Joined
Mar 2, 2018
Threads
2,428
Messages
16,363
Credits
1,541,694
Thermometer
Billiards
Sandwich
Profile Music
French Fries
ifejHp7.gif


রহমতের মাস রমজান, এই মাসে রোজা রাখার পাশাপাশি সালাতুত তারাবির নামাজ রোজাদারদের জন্য সওয়াব হাসিলের একটি অন্যতম উপলক্ষ। কিন্তু অনেক বাত-ব্যথা রোগী বিশেষ করে যারা হাঁটু বা কোমর ব্যথায় আক্রান্ত তারা এ সময় বেশ অসুবিধায় পড়ে যান। তাই তাদের জন্য বাড়তি সতর্কতা প্রয়োজন। অনেকেই বসে নামাজ পড়লে অস্বস্তি বোধ করেন, নিজেকে অপরাধী ভাবেন। অনন্ত রমজানে স্বাভাবিকভাবে এবাদতের আশা করেন। তাই আগাম প্রস্তুতি হিসেবে আগে থেকেই ব্যথায় আক্রান্ত রোগীরা ফিজিওথেরাপি শুরু করুন। ফলে আপনি রোজার আগেই অনেকটা ফিট হয়ে যেতে পারেন। রমজানজুড়ে নিয়মিত ফিজিওথেরাপি নিতে পারেন। তাতে আপনি অনেক বেশি কর্মক্ষম থাকবেন।

যারা দাঁড়িয়ে নামাজ পড়লে খুব বেশি সমস্যা বোধ করেন তারা চেয়ারে বসেই নামাজ পড়ুন। রমজান মাসে ব্যথার ওষুধ সেবনে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করুন। কারণ সারাদিন রোজা রাখায় ব্যথার ওষুধ পাকস্থলির প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে অথবা শরীর দুর্বল করে দিতে পারে। দীর্ঘদিন ব্যথানাশক সেবন করবেন না। ব্যথানাশকের চেয়ে ফিজিওথেরাপি অনেক বেশি কার্যকর এবং নিরাপদ চিকিৎসা। সেহেরির পূর্বে আর ইফতারির দুই ঘণ্টা আগে অথবা পরে ব্যায়াম করুন। কোমরে বেল্ট পড়ে বা হাঁটুর ক্যাপ পড়ে নামাজ পড়বেন না, এতে অস্বস্তি আরো বাড়বে। যাদের ওজন বেশি তাদের জন্য রমজান ওজন কমানোর একটি বিরাট নেয়ামত। পরিমিত খাবার গ্রহণ করে এই এক মাসে ওজটা কমিয়ে নিতে পারেন। যারা ব্যথা থাকা সত্তে¡ও স্বাভাবিক নিয়মে নামাজ আদায় করলে অসুবিধা বোধ করেন না তারা স্বাভাবিক নিয়মেই নামাজ আদায় করুন। নিয়মিত ফিজিওথেরাপি ব্যথা নিয়ন্ত্রণ করে আপনার স্বাভাবিক জীবন ফিরিয়ে দিতে পারে। তাই এই সময় একজন ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
 
ifejHp7.gif


রহমতের মাস রমজান, এই মাসে রোজা রাখার পাশাপাশি সালাতুত তারাবির নামাজ রোজাদারদের জন্য সওয়াব হাসিলের একটি অন্যতম উপলক্ষ। কিন্তু অনেক বাত-ব্যথা রোগী বিশেষ করে যারা হাঁটু বা কোমর ব্যথায় আক্রান্ত তারা এ সময় বেশ অসুবিধায় পড়ে যান। তাই তাদের জন্য বাড়তি সতর্কতা প্রয়োজন। অনেকেই বসে নামাজ পড়লে অস্বস্তি বোধ করেন, নিজেকে অপরাধী ভাবেন। অনন্ত রমজানে স্বাভাবিকভাবে এবাদতের আশা করেন। তাই আগাম প্রস্তুতি হিসেবে আগে থেকেই ব্যথায় আক্রান্ত রোগীরা ফিজিওথেরাপি শুরু করুন। ফলে আপনি রোজার আগেই অনেকটা ফিট হয়ে যেতে পারেন। রমজানজুড়ে নিয়মিত ফিজিওথেরাপি নিতে পারেন। তাতে আপনি অনেক বেশি কর্মক্ষম থাকবেন।

যারা দাঁড়িয়ে নামাজ পড়লে খুব বেশি সমস্যা বোধ করেন তারা চেয়ারে বসেই নামাজ পড়ুন। রমজান মাসে ব্যথার ওষুধ সেবনে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করুন। কারণ সারাদিন রোজা রাখায় ব্যথার ওষুধ পাকস্থলির প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে অথবা শরীর দুর্বল করে দিতে পারে। দীর্ঘদিন ব্যথানাশক সেবন করবেন না। ব্যথানাশকের চেয়ে ফিজিওথেরাপি অনেক বেশি কার্যকর এবং নিরাপদ চিকিৎসা। সেহেরির পূর্বে আর ইফতারির দুই ঘণ্টা আগে অথবা পরে ব্যায়াম করুন। কোমরে বেল্ট পড়ে বা হাঁটুর ক্যাপ পড়ে নামাজ পড়বেন না, এতে অস্বস্তি আরো বাড়বে। যাদের ওজন বেশি তাদের জন্য রমজান ওজন কমানোর একটি বিরাট নেয়ামত। পরিমিত খাবার গ্রহণ করে এই এক মাসে ওজটা কমিয়ে নিতে পারেন। যারা ব্যথা থাকা সত্তে¡ও স্বাভাবিক নিয়মে নামাজ আদায় করলে অসুবিধা বোধ করেন না তারা স্বাভাবিক নিয়মেই নামাজ আদায় করুন। নিয়মিত ফিজিওথেরাপি ব্যথা নিয়ন্ত্রণ করে আপনার স্বাভাবিক জীবন ফিরিয়ে দিতে পারে। তাই এই সময় একজন ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
খুব উপকারী একটা পোস্ট।
রমজান মাসে এই পোস্ট এর কথা অনুযায়ি চললে প্রত্যেকএর সুভিধা হবে।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top