What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Ochena_Manush

Mega Poster
Elite Leader
Joined
Aug 12, 2022
Threads
257
Messages
17,616
Credits
362,761
LittleRed Car
Automobile
Strawberry
Audio speakers
প্রথম পর্ব
________


ভাই-বোনদের মাঝে আকর্ষণ দুনিয়ার আদিমতম রিপু। প্রকৃতিই তাদের মাঝে ভালোবাসার ভিন্ন এক বলয় তৈরি করে দিয়েছে শুরুতেই। এই ভালোবাসা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই একটা নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত থাকে পবিত্র,তবে বয়ঃসন্ধির সাথে সাথে এই ভালোবাসায় ভিন্ন টান আসে।

যাক আসি মূল গল্পে। আমরা তিন ভাইবোন,তিনজনই পিঠাপিঠি। আমি সবার ছোট,পড়ি ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে,আমার বয়স ১৮।আমার বড় দুইবোনের বয়সের পার্থক্য ১ বছর আর মেঝো আপুর সাথে আমার বয়সের পার্থক্য ২ বছরের,এবং বড়পুর সাথে তিন বছরের। ওরা দুজনেই এখন ঢাকা ভার্সিটিতে পড়ে।আব্বুর সরকারি চাকরির সুবাদে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জেলায় ঘুরতে হয়েছে আমাদের তাই বাধ্যতামূলক বারেবারে স্কুল বদলাতেও হতো। তো আমি যখন ক্লাস ফাইভে তখন আব্বু-আম্মু ঠিক করলো এভাবে এখানে সেখানে বারেবারে স্কুল চেঞ্জ করলে আপুদের পড়াশোনার ক্ষতি হবে,সামনে বড় ক্লাস,পড়াশুনার চাপ বেশি তাই আমাদেরকে ঢাকার ফ্লাটে রেখে আসবে,ঢাকায় স্কুলে ভর্তি করে দিবে। তো বছরের শেষে আমরা ঢাকায় ফ্লাটে এসে উঠলাম,আপুদেরকে আব্বু ভিকারুননিসার ধানমন্ডি ব্রাঞ্চে ভর্তি করে দিলেন আর আমাকে গভঃ ল্যাবে। ঠিক হলো আম্মু মাঝে মাঝে আমাদের সাথে থাকবে আর মাঝে মাঝে আব্বুর কাছে।সুবিধার জন্যে দেশের বাড়ি থেকে একজন মাঝবয়সী কাজের মহিলা আনা হলো।আব্বু মাঝে মাঝে আসে ছুটিছাটায় আমাদের নিয়ে ঘুরতে-খেতে যায় সব মিলিয়ে ঢাকায় নতুন জীবনে আমরা আস্তে আস্তে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছিলাম,তবে আম্মু না থাকলে খুব খারাপ লাগত,কান্নাকাটি করতাম। আমার আর বড়পুর স্কুল ছিল মর্ণিং শিফটে আর মেঝো আপুর ছিল ডে শিফটে।আমার স্কুল আগে শেষ হতো তাই মাঠে খেলা করতাম,বড়পু স্কুল শেষ করে আমাকে নিতো,তারপর আমরা একসাথে আমাদের এলিফ্যান্ট রোডের বাসায় ফিরতাম।মেঝো আপুর ডে শিফটের ক্লাসে আমাদের এপার্টমেন্টের আরো দুই আপু পড়তো তাই ওরা একসাথে যেতো। এদিকে নতুন ক্লাসে এসে বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে নতুন অনেক অজানা অধ্যায়ের জ্ঞাণ রপ্ত করা শুরু করেছি কিছুদিন। ক্লাসে ম্যাডামদের দিকে দেখি সবাই মিলে,তাদের শরিরের বাকে দৃষ্টি কাড়ে। কোনদিন যদি আরো বেশি কিছু দেখা যায়,তাহলে তো কথাই নেই। সেই সময়ে কোন ম্যাম যদি পাতলা শাড়ী পরে আসত,আমাদের চোখ ম্যামের পেটের দিকে থাকত বরাবর যদি বাতাসে আচল সরে যায়,যদি নাভীটা দেখা যায়,দারুণ হত আর রসালো আলোচনাও বেশ জমতো সেদিন। অন্যান্য ক্লাসগুলিতেও তখন মনের মাঝে ম্যামই ঘুরত। এসব থেকে বাসায় মাঝে মাঝেই নজর আপুদের দিকে পড়ত। ওদেরকে এড়িয়ে ছোট ছোট চোখে মাপতাম ওদের। ওরা যখন শাড়ী পড়ত তখন আমার বেশ মজা হোত। নিজেরাই এসে জিজ্ঞেস করতো দেখতো কেমন লাগছে আমাকে? আর আমি মন ভরে দেখতাম তখন।

বড়পু বরাবরই শান্ত আর মেঝোপু দুরন্ত। আমার ইমিডিয়েট বড় হওয়ায় ওর সাথে লাগত বেশি,কত যে মারামারি করেছি তার হিসেব নেই,তবে মার খেয়েছি বেশি।বড়পু বা আম্মু এসে যখন থামিয়ে দিতো যখন তখন দেখা যেতো এখানে ওখানে ফুলে গেছে বা লাল হয়ে গেছে। নতুন বাসায় এসে মারামারি আরো বেড়েছে আমাদের। আম্মু না থাকলে মারামারিটা যেন আমাদের প্রতিদিনের রুটিন। তখন নতুন ক্লাসে আমার বেশ কিছু বন্ধু হয়েছে,দুষ্টু-ভালো মিলিয়েই। নানারকম দুষ্টামি আর মজার মধ্যে ভালই যাচ্ছিল দিনগুলা। আগে আব্বু-আম্মুর সাথে এক বিছানায় শুতাম আর এখানে আম্মু না থাকলে আপুদের মাঝে শুই। রাত্রে ঘুমের মাঝে আপুদের গায়ে পা পড়লে,বরপু কিছু বলে না কিন্তু মেঝোপুর গায়ে পড়লেই হয়েছে দিতো মার,তখন আবার বড়পু আদর করে জড়িয়ে ধরে ঘুমাতো,আপুর গা এতো নরম আর গায়ের থেকে দারুণ একটা গন্ধ আসত যার জন্যে বেশিরভাগ দিনে আমি ইচ্ছে করে মেঝোপুর মার খেতাম। একদিন শুক্রবার সকালে টিভি দেখা নিয়ে মেঝোপুর সাথে মারামারি বাধল,তো একপর্যায়ে ও আমাকে উদ্দেশ্য করে একটা লাথি মারল,কোনো রকম বেচে গিয়ে আমি ওকে উলটে ভ্যাঙালাম।এবারে আর যাবে কোথায় শুরু হলো কিল চড় বৃষ্টি। মোক্ষম একটা কিল এসে লাগল আমার আসল যায়গায়,আমাকে আর পায় কে আমি চিৎকার করে কান্না জুড়ে দিসি,বড়পু এসে ভাবসে অন্য দিনের মতো মার থেকে বাচার জন্যে কাদতেসি,ও মেঝোপুকে বকা দিয়ে সরায়ে দিসে কিন্তু তারপরেও আমার কান্না থামেনা দেখে কাছে এসে বলে কোথায় লেগেছে দেখা,আমি তো কিছু বলি না লজ্জায়। ও বলে দেখা দেখি কোথায় লাগল নাহলে ফুলে যাবে,বেশি ব্যথা করবে। আমি কোনমতে বললাম মেঝোপু আমার নুনুতে মেরেছে,আমার বিচি গলে গেছে, বলেই আবার একদফা কান্না। শুনে মেঝোপুতো হাসতে হাসতে গড়ায়ে পড়ার পড়ে আর কি আর বড়পু হাসি হাসি মুখ করে অনেক কষ্টে হাসি চেপে মেঝোপুকে এক ধমক দিয়ে আমাকে বলল আচ্ছা কই দেখা দেখি তোর বিচি কেমন গললো,আমি অবিশ্বাসের দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছি দেখে বড়পু বলল কই দেখা,কিসের লজ্জা পাচ্ছিস,ছোটবেলা থেকে কত দেখলাম তোর নুনু। আমি বললাম আমি এখন বড় হয় গেসি না, বড়পু কপট রাগ দেখিয়ে বলল ঠিকাছে দেখাস না কিন্তু পরে আসবি না কিন্তু আমার আছে। অগত্যা বাধ্য ছেলের মতো আমি প্যান্ট খুলে দেখালাম। বড়পু মেঝোপুকে বলল যা মেঝো ফ্রিজ থেকে বরফ নিয়ে আয়। মালিশ করে দেই । কিন্তু বরফ মালিশ করার জন্যে বড়পু হাত দিতে গেলেই আমি বারে বারে সরায়ে দেই,আর বলি ব্যথা। বড়পু বলে বরফ দিলে কমবে,বরফ লাগাতে দে, জ্বালাস না। যাইহোক আপু বরফ ঘসে দিল বেশ কিছুক্ষণ ধরে,আরাম লাগল বেশ। একটু পরে এসে বড়পু বলে ওই গোসল করে নামাজ পড়তে যা,আমি বললাম আমি যাব না,গোসল ও করব না, নুনুর ব্যথা যায়নায় এখনও।আপু বলল আচ্ছা ঠিকাছে নামাজে যেতে হবে না,আয় আমি তোকে গোসল করিয়ে দিচ্ছি।আমি ভাবলাম এ যেন মেঘ না চাইতেই জল,কিন্তু মুখে বললাম না তুমি থখনকার মতন ব্যথা দিবা,আপু বলল না দিব না,আয়।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top