চলছে বিয়ের মৌসুম। বিয়ের দিন মেকআপ, পোশাক, গয়না আর চুলের সাজে ভিন্নতা কম–বেশি সব কনেই চান। যদিও কনের পুরো বিয়ের সাজের মধ্যমণি পোশাক। তবে চুলের সাজও কিন্তু কম গুরুত্ব বহন করে না। তাই বিয়ের আগে চুলের সাজে কিছু বিষয় অবশ্যই মানতে হবে।
বিয়ের দিন শ্যাম্পু নয়
অনেকেই মনে করেন বিয়ের দিনই শ্যাম্পু করে নিলে চুল থাকবে ঝলমলে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলেন, খুব বেশি জট বাঁধা চুল না হলে বিয়ের দিনে শ্যাম্পু করার প্রয়োজন নেই। এতে চুল সেট করা কঠিন হয়ে পড়ে। তাই বিয়ের এক দিন আগেই শ্যাম্পুর কাজ সেরে নিন। এতে চুলের প্রাকৃতিক তেল বজায় থাকবে।
ডিপ কন্ডিশনারকে ‘না’ বলুন
ডিপ কন্ডিশনারে চুলে আসে মসৃণ লুক। কিন্তু অতিরিক্ত মসৃণতা হেয়ার স্টাইলে বাধা তৈরি করে। তাই ডিপ কন্ডিশনার ব্যবহার না করে বরং সিরাম ব্যবহার করুন। এতেই চুলে চকচকে ভাব আসবে।
ডিপ কন্ডিশনারে চুলে আসে মসৃণ লুক, ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
হেয়ার এক্সটেনশন আগেই পরে দেখুন
বিয়েতে অনেকেই হেয়ার এক্সটেনশন পরেন। কিন্তু আপনার চেহারার সঙ্গে মানানসই কি না, আগেই দেখে নিন। যেন আপনাকে বিশেষ দিনে কোনো ঝামেলায় পড়তে না হয়।
খুব বেশি পরীক্ষামূলক কিছু না করাই ভালো
চুলের সঙ্গে আমরা পরীক্ষামূলক অনেক স্টাইলই করে থাকি। কিন্তু বিয়ের বিশেষ দিনের জন্য এমন কিছু না করাই শ্রেয়। চুলে রং করার আগে বা চুল কাটতে গিয়ে ভেবেচিন্তে নিন। আর বিয়ের চুল বাঁধার স্টাইলও আগেই ঠিক করে রাখুন।
ফুলের দিকে নজর
কী ধরনের ফুল ব্যবহার করছেন, দেখে নিন। একেবারে তাজা ফুল ব্যবহারের চেষ্টা করুন। এতে সাজে প্রাণবন্ততা আসবে। আর বাঙালি বউদের চুলের সাজের প্রধান আকর্ষণীয় দিক হলো কাঁচা ফুল। তাই কোনোভাবেই ভুল করা যাবে না। আগেই তাজা ফুলের ব্যবস্থা করে রাখুন। নতুবা দেখা গেল, যেমন ভেবে রেখেছেন তেমন ফুলের অভাবে লুকটাই ভেস্তে গেল! কোন ফুলে ছবি ভালো আসবে সেটিও বিবেচনার বিষয়।
তাজা ফুল ব্যবহারের চেষ্টা করুন। এতে সাজে প্রাণবন্ততা আসবে, ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
বেশি স্প্রে নয়
চুল সেট করতে হেয়ার স্প্রের প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু তা যেন মাত্রাতিরিক্ত না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখুন। কারণ বেশি স্প্রে ব্যবহারে চুল বেশি শক্ত হয়ে যায়। এতে প্রাকৃতিক ভাবটা নষ্ট হয়। আর এখন কিছুটা এলোমেলো, মেসি হেয়ার স্টাইলের ফ্যাশন ট্রেন্ডে আছে। তাই যতটা সম্ভব কম হেয়ার স্প্রে ব্যবহার করেই চুলের সাজ সেরে ফেলুন।
চুলে কী সাজ দেবেন, তা আগেই বিশদভাবে ভেবে নিন। প্রয়োজনে আগে ট্রায়ালও দিয়ে নিতে পারেন।
বিয়ের দিন শ্যাম্পু নয়
অনেকেই মনে করেন বিয়ের দিনই শ্যাম্পু করে নিলে চুল থাকবে ঝলমলে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলেন, খুব বেশি জট বাঁধা চুল না হলে বিয়ের দিনে শ্যাম্পু করার প্রয়োজন নেই। এতে চুল সেট করা কঠিন হয়ে পড়ে। তাই বিয়ের এক দিন আগেই শ্যাম্পুর কাজ সেরে নিন। এতে চুলের প্রাকৃতিক তেল বজায় থাকবে।
ডিপ কন্ডিশনারকে ‘না’ বলুন
ডিপ কন্ডিশনারে চুলে আসে মসৃণ লুক। কিন্তু অতিরিক্ত মসৃণতা হেয়ার স্টাইলে বাধা তৈরি করে। তাই ডিপ কন্ডিশনার ব্যবহার না করে বরং সিরাম ব্যবহার করুন। এতেই চুলে চকচকে ভাব আসবে।
ডিপ কন্ডিশনারে চুলে আসে মসৃণ লুক, ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
হেয়ার এক্সটেনশন আগেই পরে দেখুন
বিয়েতে অনেকেই হেয়ার এক্সটেনশন পরেন। কিন্তু আপনার চেহারার সঙ্গে মানানসই কি না, আগেই দেখে নিন। যেন আপনাকে বিশেষ দিনে কোনো ঝামেলায় পড়তে না হয়।
খুব বেশি পরীক্ষামূলক কিছু না করাই ভালো
চুলের সঙ্গে আমরা পরীক্ষামূলক অনেক স্টাইলই করে থাকি। কিন্তু বিয়ের বিশেষ দিনের জন্য এমন কিছু না করাই শ্রেয়। চুলে রং করার আগে বা চুল কাটতে গিয়ে ভেবেচিন্তে নিন। আর বিয়ের চুল বাঁধার স্টাইলও আগেই ঠিক করে রাখুন।
ফুলের দিকে নজর
কী ধরনের ফুল ব্যবহার করছেন, দেখে নিন। একেবারে তাজা ফুল ব্যবহারের চেষ্টা করুন। এতে সাজে প্রাণবন্ততা আসবে। আর বাঙালি বউদের চুলের সাজের প্রধান আকর্ষণীয় দিক হলো কাঁচা ফুল। তাই কোনোভাবেই ভুল করা যাবে না। আগেই তাজা ফুলের ব্যবস্থা করে রাখুন। নতুবা দেখা গেল, যেমন ভেবে রেখেছেন তেমন ফুলের অভাবে লুকটাই ভেস্তে গেল! কোন ফুলে ছবি ভালো আসবে সেটিও বিবেচনার বিষয়।
তাজা ফুল ব্যবহারের চেষ্টা করুন। এতে সাজে প্রাণবন্ততা আসবে, ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
বেশি স্প্রে নয়
চুল সেট করতে হেয়ার স্প্রের প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু তা যেন মাত্রাতিরিক্ত না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখুন। কারণ বেশি স্প্রে ব্যবহারে চুল বেশি শক্ত হয়ে যায়। এতে প্রাকৃতিক ভাবটা নষ্ট হয়। আর এখন কিছুটা এলোমেলো, মেসি হেয়ার স্টাইলের ফ্যাশন ট্রেন্ডে আছে। তাই যতটা সম্ভব কম হেয়ার স্প্রে ব্যবহার করেই চুলের সাজ সেরে ফেলুন।
চুলে কী সাজ দেবেন, তা আগেই বিশদভাবে ভেবে নিন। প্রয়োজনে আগে ট্রায়ালও দিয়ে নিতে পারেন।