নির্জন মেলার কয়কটি থ্রেডে ইন্সেস্ট নিয়ে বেশ সরব আলোচনা দেখার পর থেকেই এব্যাপারে কিছু লেখার ইচ্ছে হচ্ছিল আমার। বিভিন্ন জন বিভিন্ন মন্তব্য, অভিমত প্রকাশ করেছেন। তাদের মধ্যে কেউ কেউ ইন্সেস্ট সংশ্লিষ্ট বিষয়কে অপছন্দ করেন বা এড়িয়ে চলেন, আবার অনেকের কাছে ইন্সেস্ট একটা ইন্টারেস্টিং বিষয়। ইন্সেস্ট যাদেরকে প্রলুব্ধ করে তাদের উদ্দেশ্যেই আমার এই লেখা।
ইন্সেস্ট তথা অজাচারে লিপ্ত ব্যাক্তিদ্বয়ের পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তিতে এটা কয়েক ধরনের হতে পারে। যেমন শ্বাশুড়ি-জামাই অজাচার, শ্বশুর-পুত্রবধু অজাচার, মাসি-বোনপো, কাকা-ভাইঝি, ভাই-বোন, বাবা-মেয়ে, মা-ছেলে অজাচার ইত্যাদি। মা-ছেলে ছাড়া অন্যান্য সব ধরনের অজাচার বাস্তবে ঘটে থাকে- এই ব্যাপারে প্রায় সবাই একমত। বাস্তবে মা-ছেলে অজাচার ঘটে কিনা এই ব্যাপারে অনেকের প্রশ্ন, সন্দেহ আছে এমনকি অনেকের কাছে এটা অসম্ভব, অবাস্তব ব্যাপার। এর কারণ হল, আমাদের এই ভারতীয় উপমহাদেশের সব সমাজেই অধিকাংশ মানুষ হচ্ছেন ধার্মিক, রক্ষণশীল। ফলে এই পরিমন্ডলের মানুষদের কাছে মা-ছেলে অজাচার একটা অবাস্তব, অসম্ভব, অকল্পনীয় বিষয় এবং এটাই স্বাভাবিক। তবে পৃথিবীতে অনেক ধরনের মানুষ আছে যাদের আচার-আচরন, রুচি, মূল্যবোধ ভিন্ন ভিন্ন। আমাদের কাছে যেটা অকল্পনীয় ওদের কাছে সেটা স্বাভাবিক। পৃথিবীতে এই সম্পর্ক অর্থাৎ মা-ছেলে অজাচার যে অবাস্তব নয় তার কিছু তথ্য-প্রমাণ আমি ধারাবাহিকভাবে উল্লেখ করছি।
১। প্রাচীন আরব সমাজে বাবার মৃত্যুর পর ছেলে নিজের বিধবা মাকে বিয়ে করত এবং অন্যান্য স্ত্রি-দাসিদের সাথেও যৌনমিলন করত। এমনকি তিন-চারশ বছর আগে ইউরোপীয় সমাজেও এই প্রথা প্রচলিত ছিল।
২। কিছু প্রাচীন ভারতবর্ষের ঐতিহাসিকগণের গ্রন্থে প্রমাণ পাওয়া যায় যে এই অঞ্চলেও মা-ছেলে অজাচারের প্রচলন ছিল।
৩। National Geographic চ্যানেলে Taboo নামে একটা ডকুমেন্টারি সিরিজ দেখায়। সেখান ত্থেকে জানা যায় যে এখনো কিছু কিছু গোত্র, উপজাতি আছে যাদের সাথে সভ্য সমাজের যোগাযোগ নেই। তাদের মধ্যেও মা-ছেলে অজাচারের প্রচলন আছে।
৪। এবার আসি বর্তমান সভ্য সমাজের কথায়। আগেই বলেছি, এই উপমহাদেশের মানুষগন হয়ত অজাচারে জড়ায় না অথবা কোনভাবে জড়িয়ে গেলেও সমাজ, লোকলজ্জার ভয়ে কাউকে কিছু বলে না। তবে বিশ্বের অন্যান্য দেশে ঠিকই মা-ছেলে অজাচার ঘটে চলেছে এবং কেউ কেউ এটা প্রকাশও করে। প্রথম সারির ন্যাশনাল মিডিয়াগুলো সাধারণত এইধরনের খবর প্রকাশ না করলেও কিছু অনলাইন মিডিয়া, নিউজ পোর্টাল এই খবর ঠিকই প্রকাশ করে। বাস্তবে মা-ছেলে ইন্সেস্ট ঘটনার কয়েকটা দৃষ্টান্ত আমি নিচে দিচ্ছি।
চলবে...
ইন্সেস্ট তথা অজাচারে লিপ্ত ব্যাক্তিদ্বয়ের পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তিতে এটা কয়েক ধরনের হতে পারে। যেমন শ্বাশুড়ি-জামাই অজাচার, শ্বশুর-পুত্রবধু অজাচার, মাসি-বোনপো, কাকা-ভাইঝি, ভাই-বোন, বাবা-মেয়ে, মা-ছেলে অজাচার ইত্যাদি। মা-ছেলে ছাড়া অন্যান্য সব ধরনের অজাচার বাস্তবে ঘটে থাকে- এই ব্যাপারে প্রায় সবাই একমত। বাস্তবে মা-ছেলে অজাচার ঘটে কিনা এই ব্যাপারে অনেকের প্রশ্ন, সন্দেহ আছে এমনকি অনেকের কাছে এটা অসম্ভব, অবাস্তব ব্যাপার। এর কারণ হল, আমাদের এই ভারতীয় উপমহাদেশের সব সমাজেই অধিকাংশ মানুষ হচ্ছেন ধার্মিক, রক্ষণশীল। ফলে এই পরিমন্ডলের মানুষদের কাছে মা-ছেলে অজাচার একটা অবাস্তব, অসম্ভব, অকল্পনীয় বিষয় এবং এটাই স্বাভাবিক। তবে পৃথিবীতে অনেক ধরনের মানুষ আছে যাদের আচার-আচরন, রুচি, মূল্যবোধ ভিন্ন ভিন্ন। আমাদের কাছে যেটা অকল্পনীয় ওদের কাছে সেটা স্বাভাবিক। পৃথিবীতে এই সম্পর্ক অর্থাৎ মা-ছেলে অজাচার যে অবাস্তব নয় তার কিছু তথ্য-প্রমাণ আমি ধারাবাহিকভাবে উল্লেখ করছি।
১। প্রাচীন আরব সমাজে বাবার মৃত্যুর পর ছেলে নিজের বিধবা মাকে বিয়ে করত এবং অন্যান্য স্ত্রি-দাসিদের সাথেও যৌনমিলন করত। এমনকি তিন-চারশ বছর আগে ইউরোপীয় সমাজেও এই প্রথা প্রচলিত ছিল।
২। কিছু প্রাচীন ভারতবর্ষের ঐতিহাসিকগণের গ্রন্থে প্রমাণ পাওয়া যায় যে এই অঞ্চলেও মা-ছেলে অজাচারের প্রচলন ছিল।
৩। National Geographic চ্যানেলে Taboo নামে একটা ডকুমেন্টারি সিরিজ দেখায়। সেখান ত্থেকে জানা যায় যে এখনো কিছু কিছু গোত্র, উপজাতি আছে যাদের সাথে সভ্য সমাজের যোগাযোগ নেই। তাদের মধ্যেও মা-ছেলে অজাচারের প্রচলন আছে।
৪। এবার আসি বর্তমান সভ্য সমাজের কথায়। আগেই বলেছি, এই উপমহাদেশের মানুষগন হয়ত অজাচারে জড়ায় না অথবা কোনভাবে জড়িয়ে গেলেও সমাজ, লোকলজ্জার ভয়ে কাউকে কিছু বলে না। তবে বিশ্বের অন্যান্য দেশে ঠিকই মা-ছেলে অজাচার ঘটে চলেছে এবং কেউ কেউ এটা প্রকাশও করে। প্রথম সারির ন্যাশনাল মিডিয়াগুলো সাধারণত এইধরনের খবর প্রকাশ না করলেও কিছু অনলাইন মিডিয়া, নিউজ পোর্টাল এই খবর ঠিকই প্রকাশ করে। বাস্তবে মা-ছেলে ইন্সেস্ট ঘটনার কয়েকটা দৃষ্টান্ত আমি নিচে দিচ্ছি।
চলবে...