What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

বাংলা জোকস 18+ (1 Viewer)

Sumonshill

Senior Member
Joined
Jun 9, 2019
Threads
18
Messages
639
Credits
27,822
এক মহিলা একজন দাঁতের ডাক্তারের কাছে গেলেন।



ডাক্তার- আপনাকে কিভাবে সাহায্য করতে পারি?



মহিলা-জি, দুটো দাঁত উঠাতে হবে।



… ডাক্তার- ঠিক আছে, আপনি ওই চেয়ার-এ গিয়ে বসুন। আমি আসছি।



ডাক্তার গিয়ে দেখেন ওই মহিলা নিজের শাড়ি খুলে দু পা দুদিকে ছড়িয়ে বসে আছে। ডাক্তার মহিলার ওই অবস্তা দেখেত হতবাক!!

সে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে মহিলাকে বলল,

ডাক্তার- আপনি ভুল জায়গায় আসছেন। এখানে যৌন চিকিৎসা নয় দাঁতের চিকিৎসা করা হয়!!

মহিলা- আমিতো তাই করতে আসলাম।

ডাক্তার- মানে??!

মহিলা- আসলে গতকালকে আমার স্বামী আমাকে আদর করতে গিয়ে ওই দুইটা দাঁত ওইটার ভিতর ফেলে দিয়েছে!!

ওই দুটা দাঁত উঠানোর জন্যই আপনার কাছে এসেছি !!
 
দয়াল বাবাকে তার এক শিষ্য প্রশ্ন করল,

শিষ্য : বাবা, হাসি নাকি অমূল্য হয়? বুঝায় বলেন….



দয়াল বাবা : ধর তুই তোর প্রেমিকারে নিয়া লং ড্রাইভে গিয়া ১০০০টাকা খরচ করলি, সিনেমা দেইখা ৫০০টাকা উড়ালি, পাঁচতারা হোটেলে খাইয়া ৩০০০টাকা বিল দিলি, ওই হোটেলে ১০০০০টাকা দিয়া রুম ভাড়া নিয়া প্রেমিকারে নিয়া ঢুকলি। তারপর যখন করতে (!) গেলি তখন সে কয়, “সরি জান। আজ আমার ২য় দিন চলছে।” তখন তারে খুশি করতে যে হাসি দিবি ওইটাই অমূল্য হাসি…..
 
এক মেয়ে কাঁদতে কাঁদতে ডাক্তার এর কাছে গেল ডাক্তার তাকে দেখে বলল

ডাক্তারঃ" আরে তোমার ঠোঁট কাটল কিভাবে?"

মেয়েঃ মানে কিস করতে গিয়ে!!

ডাক্তার( অবাক হয়ে)ঃ কিস করতে গেলে তো এত বেশি কাটার কথা না!!!

মেয়েঃ" না, মানে আমি ওকে কিস করতেছিলাম ওই সময়ই দরজা তে কে জানি নক করলো আর সাথে সাথে ভয় পাইয়া ও চেন বন্ধ কইরা দিসে
 
কোনো এক পশ্চিমী দেশে এক ভদ্রমহিলার তিন-তিনটি অবিবাহিতা মেয়ে।



অনেক দিন চেষ্টা করেও কিছু না হওয়ার পরে হঠাৎ করেই তিন মেয়ের খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিয়ে ঠিক হয়ে গেলো।



ভদ্রমহিলা মেয়েদের দাম্পত্যজীবন (?) নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলেন।তাই তিনি মেয়েদের বললেন যে প্রত্যেকে যেনো হানিমুন থেকে অল্প কথায় কিছু লিখে তাকে পোস্টকার্ড পাঠায়।যাতে তিনি বুঝতে পারেন যে মেয়েদের হানিমুন কেমন চলছে।



বিয়ের দু’দিন পরে প্রথম মেয়ে হাওয়াই থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল। তাতে শুধু লেখা – “Nescafe”!!!!



প্রথমে বেশ অবাক হলেও, কিছুক্ষন বাদে তিনি কিচেনে গিয়ে Nescafe – এর জার বের করলেন।দেখলেন তার গায়ে লেখা – “Good till the last drop”….তিনি একটু লজ্জা পেলেও, মেয়ের খবরে আনন্দ পেলেন।



বিয়ের এক হপ্তা পরে পরের মেয়েটি ভারমন্ট থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল।তাতে লেখা – “Rothmans”!!!!



এবার তিনি আর ঘাবড়ালেন না। একটা Rothmans এর প্যাকেট নিয়ে দেখলেন তাতে লেখা – “Extra Long. King Size”….।আবার তিনি একটু লজ্জা পেলেও, আনন্দিত হলেন।



সবচেয়ে ছোটো মেয়েটি গেছিল কেপ-টাউন।তার চিঠি কিছুতেই আসে না।এক মাসের শেষে তারচিঠি এল।তাতে খুব কাঁপা-কাঁপা হাতে লেখা – “South African Airways”!!!!



ভদ্রমহিলা জলদি লেটেস্ট একটা ম্যাগাজিন বের করে South African Airways -এর এডটা দেখলেন।দেখামাত্র তিনি সেন্সলেস হয়ে পড়লেন।এডটার নিচে লেখা – “Ten times a day, seven days a week, both ways”!!!!!!!
 
কদিন এক মেয়ে স্কিনটাইট স্কার্ট পরে বের হয়েছে বন্ধুর বাসার উদ্দ্যেশে|



গাড়ি নষ্ট থাকে সে গেল নিকটস্থ বাস স্টপেজে|



যথারীতি বাস আসলো, সে বাসে উঠার চেষ্টা করলো, কিন্তু পারল না| স্কার্টটি খুব টাইট বলে বাসের সিড়িতে পা রাখতে সমস্যা হচ্ছিল|



কি আর করা, বাসে তো উঠতে হবে, টাই সে একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|



সে আবার পিছনে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা আরেকটু খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|



এদিকে বাসের সব যাত্রী আর আশেপাশের লোকজন হা হয়ে মেয়েটির কান্ড-কারখানা দেখতে লাগলো|



কিন্তু হতোদ্যম না হয়ে মেয়েটি আবারও একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু প্রায় অর্ধেক খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|



এবার আর কোনো উপায় না দেখে লজ্জাশরমের মাথা খেয়ে পুরো চেইনটা খুলে স্কার্টটা দুহাতে আকড়ে ধরে বাসের সিড়িতে পা রাখার চেষ্টা করার সময় ঠিক তার পিছনে দাড়িয়ে থাকা দুষ্ট ছেলে দুহাতে তার কোমর ধরে সিড়িতে উঠতে সাহায্য করলো|



কিন্তু একি! এত দেখি উপকারের বিপরীত শাস্তি| মেয়েটা পিছন ফিরে দুষ্ট ছেলেকে ঝাড়ি মেরে বলল, “আপনার সাহস কত বড়! অচেনা একটা মেয়ের গায়ে হাত দিছেন! পেয়েছেন কি? মেয়ে দেখলে খালি মাথা ঠিক থাকে না! আপনি কি আমার বন্ধু যে আমার গায়ে হাত দিছেন?”



দুষ্ট ছেলে তখন স্মার্টলি বলল,”দেখুন, আপনি আমাকে চিনেন না, আমিও আপনাকে চিনি না| কিন্তু যখন আপনি পিছন দিকে হাত দিয়ে আমার প্যান্টের চেইনটা অল্প অল্প করে পুরোটা খুলে ফেললেন, তাই আমি ভাবলাম আপনি বোধয় আমার বান্ধবী!” lollzzzz
 
কোন এক সিনেমা হলের টিকেট চেকারের একটা মেয়ে টিয়া পাখি ছিল। টিয়াটা কথা বলতে পারতো। মুলত: চেকারকে সাহায্য করার জন্য টিয়াটি কথা বলতো। হলের প্রতিটি শো এর আগে দর্শকরা টিকেট কেটে যখন হলে ঢুকতো তখন টিয়াটি বলত--" একে একে আয়! লাইন ধরে আয়"! তো একদিন হঠাৎ করে টিয়াটি হারিয়ে গেল। বেচারা টিকিট চেকার দুই তিন দিন অনেক খুজেও টিয়ার সন্ধান না পেয়ে আশা ছেড়ে দিল। একদিন সকাল বেলা হাসপাতাল থেকে টিয়ার খবর এলো। চেকার হন্তদন্ত হয়ে হাসপাতালে গেলেন এবং টিয়াকে জিজ্ঞাস করলেন এতদিন তুই কোথায় ছিলি?? টিয়া বলল--" আর বলিস না। তোর এখান থেকে গিয়েছিলাম জঙ্গলে। অনেক ছেলে টিয়া দেখে অভ্যাসবসত ওখানেও বলে ফেললাম "একে একে আয়! লাইন ধরে আয়", তারপর আমি এখানে!!
 
কাশেম শহরে থাকে। তার বউ সখিনা থাকে গ্রামে। কাশেমেরই বন্ধু আবুল। কাশেম একদিন সখিনার জন্য “শাড়ি” কিনে পাঠালো আবুলের মাধ্যমে। প্যাকেট খোলা দেখে সখিনা বুঝতে পারে আবুল শাড়ির প্যাকেট খুলে দেখেছে। কিছুদিন পর আবার কাশেম সখিনার জন্য “ব্রা” কিনে পাঠালো আবুলের মাধ্যমেই। আবারো প্যাকেট খোলা দেখে সখিনা বুঝতে পারে আবুল প্যাকেট খুলে দেখেছে। বেশ কিছুদিন পর আবার কাশেম সখিনার জন্য “দুধ” কিনে পাঠালো ঐ আবুলের মাধ্যেমই। এবার সখিনা প্যাকেট হাতে নিয়ে দেখে প্যাকেট তো খোলা এর উপর আবার প্যাকেটে অর্ধেক দুধ নাই। তাই সখিনা রাগে- দুঃখে কাশেমকে চিঠি লিখলো। চিঠিতে যা লিখলো..
শোন তোমার বন্ধু ঐ আবুইল্যা একটা জানোয়ার !! সে প্রথমে আমার শাড়ি খুলছে,
আমি কিছু বলি নাই। আবার ব্রা খুলছে তারপরেও তোমারে কিছু কই নাই !! এখন আমার দুধ অর্ধেক খাইয়াও ফালাইছে!
 
জামাই গেছে শ্বশুরবাড়িতে.. .
অনেকদিন বাদে আসছে তাই শাশুড়ি ভালো ভালো রান্না করছে।
পোলাও, মাংস, রুই মাছ, কোপ্তা, কালিয়া, দই, বেগুনভাজি এবং পাটশাক!!
তো শাশুড়ি প্রথমে জামাইর প্লেটে একগাদা পাটশাক তুলে দিল!
জামাই তাড়াতাড়ি সেটুকু খেয়ে ফেলল…
এদেখে শাশুড়ি বলে উঠলেন বাবা তোমার বুঝি পাটশাকটা খুব ভালো লেগেছে, আরেকটু দেই?…
বলতেবলতে আরেকগাদা পাটশাক জামাইয়ের প্লেটে তুলে দিলেন তিনি!
জামাই একটু মনক্ষুণ্ন হল!!
খাওয়ার এতো আইটেম; বড় বড় মাংসের টুকরা, মাছের পেটি তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে।
এখন তো শুধু পাটশাক খেয়েই পেট ভরে গেল! জামাই ঐটুকুও খেয়ে শেষ করতেই শাশুড়ি বললেন,.বাবা আরো একটু.দেব?
জামাই তখন খাওয়া ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলল, আম্মা আপনার আর কষ্ট করে প্লেটে শাক তুলে দেয়া লাগবেনা!! পাটক্ষেতটা দেখাইয়া দেন, আমি গিয়া খাইয়া আসি!!
 
কোনো এক পশ্চিমী দেশে এক ভদ্রমহিলার তিন-তিনটি অবিবাহিতা মেয়ে।



অনেক দিন চেষ্টা করেও কিছু না হওয়ার পরে হঠাৎ করেই তিন মেয়ের খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিয়ে ঠিক হয়ে গেলো।



ভদ্রমহিলা মেয়েদের দাম্পত্যজীবন (?) নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলেন।তাই তিনি মেয়েদের বললেন যে প্রত্যেকে যেনো হানিমুন থেকে অল্প কথায় কিছু লিখে তাকে পোস্টকার্ড পাঠায়।যাতে তিনি বুঝতে পারেন যে মেয়েদের হানিমুন কেমন চলছে।



বিয়ের দু’দিন পরে প্রথম মেয়ে হাওয়াই থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল। তাতে শুধু লেখা – “Nescafe”!!!!



প্রথমে বেশ অবাক হলেও, কিছুক্ষন বাদে তিনি কিচেনে গিয়ে Nescafe – এর জার বের করলেন।দেখলেন তার গায়ে লেখা – “Good till the last drop”….তিনি একটু লজ্জা পেলেও, মেয়ের খবরে আনন্দ পেলেন।



বিয়ের এক হপ্তা পরে পরের মেয়েটি ভারমন্ট থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল।তাতে লেখা – “Rothmans”!!!!



এবার তিনি আর ঘাবড়ালেন না। একটা Rothmans এর প্যাকেট নিয়ে দেখলেন তাতে লেখা – “Extra Long. King Size”….।আবার তিনি একটু লজ্জা পেলেও, আনন্দিত হলেন।



সবচেয়ে ছোটো মেয়েটি গেছিল কেপ-টাউন।তার চিঠি কিছুতেই আসে না।এক মাসের শেষে তারচিঠি এল।তাতে খুব কাঁপা-কাঁপা হাতে লেখা – “South African Airways”!!!!



ভদ্রমহিলা জলদি লেটেস্ট একটা ম্যাগাজিন বের করে South African Airways -এর এডটা দেখলেন।দেখামাত্র তিনি সেন্সলেস হয়ে পড়লেন।এডটার নিচে লেখা – “Ten times a day, seven days a week, both ways”!!!!!!!
meye gulor general knoledge khub valo .eder to onek agei bie howa uchit chilo.
 

Users who are viewing this thread

Back
Top