করোনা ভীতি এখন অনেকের কাছেই স্বাভাবিক হতে চলেছে। ভ্যাকসিন দেয়া শুরু হলে আরো বেশ কিছুটা কমে আসবে এই ভীতি। আর তখন জীবন থেকে খসে যাওয়া সময়টাকে বিনির্মান করার কাজে ঝাপিয়ে পড়তে হবে পূর্ণোদ্যমে...
আশা করি, ২০২১ সালটা হবে ঘুরে দাঁড়াবার বছর...
করোনা যেহেতু সেকেন্ড টাইম হচ্ছে অনেকেরই, ভ্যাকসিন আসলে কতটুকু কাজ করবে, লজিকালি, আমি সন্দিহান
ভ্যাকসিন কিভাবে কাজ করে?
কোন রোগের জীবানু মৃদু মাত্রায় মানুষের দেহে প্রবেশ করিয়ে ঐ রোগের বিরুদ্ধে দেহে প্রতিরোধ শক্তি গড়ে তোলে
ভ্যাকসিনের আইডিয়া কিভাবে এলো?
মানুষ যখন দেখলো যে কিছু রোগ আছে যেগুলো এক বার হলে আর হয় না, তখন মানুষ বুঝলো যে ঐ রোগের বিরুদ্ধে মানুষের দেহে প্রতিরোধ গড়ে উঠেছে।
এখন করোনা যেহেতু অনেক মানুষেরই দ্বিতীয় বার হচ্ছে, তখন ভ্যাকসিন আসলে কতটুকু এফেক্টিভ হবে, সন্দেহ থেকে যাওয়ার কারণ তো আছেই।
আবার ধরেন, ডেঙ্গি
ডেঙ্গি চার রকমের হয়। কারও এক রকমের ডেঙ্গি হলে ওটা দ্বিতীয়বার আর হয় না। তবে বাকি তিনটার যে কোনটাতে আবার আক্রান্ত হবার সুযোগ থাকে।
আর করোনা?
সে তো নিত্য নতুন। কাজেই এক ভ্যারাইটির উপরে গবেষণা করে বানানো ভ্যাকসিন অন্য ভ্যারিয়েশনে কতটুকু কাজ করবে, বলা মুশকিল।
তবু হতাশার মধ্যেও আশাই খুজি, আশায় বাচি। এটাই মানুষের জীবন।