যে বিষয়ে যে ডাক্তার এক্সপার্ট সে বিষয় ছাড়া অন্য বিষয়ে হাত না দিলে কিংবা সঠিক ডাক্তারের নির্দেশনা দিয়ে দিলে এই ধরনের সমস্যা অনেকাংশেই কমে যেতো। কিন্তু আমাদের দেশের বেশীরভাগ ডাক্তারই আছেন যারা ধারনা দিয়েই চিকিৎসা সেরে ফেলতে চান...
টক দইটা আসলে মিস্টি দইয়ের তুলনায় একেবারেই বিস্বাদ। আপনার মতো যাদের টক দই খেয়ে অভ্যস্ত নেই তাদের প্রথমবার খেতে কিছুটা কস্ত হতে পারে। তবে অভ্যস্ত হয়ে গেলে খুব একটা খারাপ লাগে না। বরং তখন মিস্টি দই খেতে খারাপ লাগে। এখন যেমন আমরা চায়ে চিনি দিলে খেতেই পারি না। মুখ বাঁকা হয়ে আসে...
টক দইটা আসলে মিস্টি দইয়ের তুলনায় একেবারেই বিস্বাদ। আপনার মতো যাদের টক দই খেয়ে অভ্যস্ত নেই তাদের প্রথমবার খেতে কিছুটা কস্ত হতে পারে। তবে অভ্যস্ত হয়ে গেলে খুব একটা খারাপ লাগে না। বরং তখন মিস্টি দই খেতে খারাপ লাগে। এখন যেমন আমরা চায়ে চিনি দিলে খেতেই পারি না। মুখ বাঁকা হয়ে আসে...
আমারো একই অবস্থা,আগে মিঠা দই ছাড়া খেতেই পারতাম না, এখন মিস্টি দই খেতে গেলে কেমন কেমন যেন লাগে। অবশ্য বগুড়ার দইয়ের মত সম্পূর্ন মিস্টি দই আমার কখনোই ভালো লাগতো না।, সবসময় একটু টকমিস্টি মিক্স দই আমার পছন্দ, এখন সেটাও খাওয়া কমায় দিসি, টকই সই
যে বিষয়ে যে ডাক্তার এক্সপার্ট সে বিষয় ছাড়া অন্য বিষয়ে হাত না দিলে কিংবা সঠিক ডাক্তারের নির্দেশনা দিয়ে দিলে এই ধরনের সমস্যা অনেকাংশেই কমে যেতো। কিন্তু আমাদের দেশের বেশীরভাগ ডাক্তারই আছেন যারা ধারনা দিয়েই চিকিৎসা সেরে ফেলতে চান...
আমাদের দেশে কেউ রেফার করতে চায় না, করলে যেন তার ইজ্জত চলে যাবে। আমি আজ পর্যন্ত কত যে রেফার করেছি তার হিসেব নাই। মেডিকেল সায়েন্সে অনেক অনেক বেশি জিনিসপাতি। আমি যেটার বিশেষজ্ঞ না সেটার চিকিৎসা আমি দিতে যাবো কেনো? ভাসা ভাসা জ্ঞান দিয়ে তো আর চিকিৎসা হয় না গ্রামের হাতুড়েদের মত।
প্রথম প্রথম একটু পানসে টাইপের পিছলা পিছলা মনে হইতে পারে। মিস্টি দইয়ের চাইতে টক দই বেশ কিছুটা পিছলা হয় বলেই আমার কাছে অন্তত মনে হয়। অভ্যাসে পরিণত করে নিতে পারলে অবশ্য এটাকে কোনো সমস্যাই মনে হবে না !