What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি-২০২০ (3 Viewers)

Status
Not open for further replies.
লাল কাব্য মাথায় চলে এলো শব্দ পাচটা চিন্তা করে
হাহ হাহ হা


ধরেন গিয়া, দীপু মামার লুঙ্গিতে বাতাস ঢুকে পালের মত ফুলে উঠলো
কারও কোন জিনিষ একটু গরম নরম ছোয়ায় ফাল দিয়ে উঠলো
তাতে করে কোকড়া কোকড়া জিনিষগুলাতে একটু টান লাগলো
পোর্টেবলের ৩জিপি দেখে কেউ ভাল করে একটু লুব লাগালো
আর সবশেষে কি হলো?
না, আর বলা গেল না



হাসতে হাসতে অবস্থা কাহিল ...
 
বিষয়টা আমার জানা ছিলো না।
তবে এতে করে যে কিটের সাশ্রয় খুব একটা করতে পারবে, আমার সেটি মনে হয় না !
জানি না, এভাবেই হয়তো করে যাচ্ছে যাবতীয় টেস্ট !
তবে চায়না কিটের ব্যাপারে আমিও এই ধরনের নেগেটিভ অনেক খবর দেখেছি। বিশেষ করে ইতালীতে প্রথম যে ধাক্কায় হু হু করে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে গিয়েছিলো, এর জন্য চায়না কিটের ত্রুটিই নাকি দায়ী ছিলো !


জি মামা, এই বাবস্থা অনেক যায়গায় করা হয়েছে, আসলেও দ্রুত টেস্ট করার জন্য এটা একটা
ভাল পদ্ধতি, আর দেখেন, আমাদের দেশে জনসংখ্যা ১৫০ কোটির কাছাকাছি, প্রতি লোকের
টেস্ট এক এক করে করতে হলে আগামি ২৫-৩০ বছরেও শেষ করা সম্ভব হয়ে উঠবে না, আর
এত কিট উতপাদন ও ব্যবহার সেও এক বিসাল কাজ, তাই দ্রুত কাজ করতে অনেক যায়গায়
অনেক ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার হচ্ছে।

আর চায়না মাল, " চলে তো চান্দ তাক, না চলে তো সাম তাক" হিন্দির একটা প্রবাদ বাক্য।
 
সবার আগে রুটি-রুজির দিকে মনোযোগ দিতে হবে। ঐটা না হলে যে সব কিছুই আটকে যাবে...


কথায় আছে "পেটে খেলে পিঠে সয়" তাই বাকি সব চালু রাখতে পেট চলা অত্তান্ত জরুরি।
 
আমি আপনাদের সাথে মাঝেমাঝে কিংবা সময় পেলেই আড্ডা দিতি চলে আসব। আমার জন্য একটু জায়গা রাইখা দিয়েন হ্যা,হ্যা,হ্যা।



সবার জন্যই উন্মুক্ত উদ্যান এটা।
উত্তরের প্রাসঙ্গিকতার দিকে নজর রাখার জন্য বিশেষ উপদেশ দেওয়া হল।
না হলে আবার নতুন করে শুরু করতে হবে।
 
আপনার একদিনের অনুপস্থিতিও আমাদের কাছে অনেক বড় গ্যাপ হয়ে দেখা দ্যায় !
আপনার মানসিক অবস্থাটা বুঝতে পারছি। বিস্তারিত কিছু বলবো না। আসলে এই ব্যাপারে দীর্ঘ বক্তৃতা দেয়ার যোগ্যতাও আমার নেই। শুধু বলবো, আমরা এখানে যারা আছি, তারা পরস্পর পরস্পরের বন্ধু বৈ কিছু না। আমাদের একে অপরের সাথে আত্নার টান। আর সে কারনেই এই টানেই একজন আরেকজনের অভাবটা তীব্রভাবে অনুভব করি।
আপনার বর্তমান মানসিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটুক সে কামনা করছি...


আসলে কি বলুন তো মামা, অন্নের খারাপ দেখা, খারাপ বের করা খুব সোজা কাজ।
কিন্তু অন্নের সমালোচনা করার আগে সেই বিসয়ে সঠিক তথ্য ও সবদিক যেনে তারপর
কিছু বলা বুদ্ধিমানের কাজ, নতুবা নিজের অপমানিত হবার সম্ভাবনা সবচে বেশি।
আর আবেগের দারা চালিত হয়ে এটা হবার সম্ভাবনা আরও অনেক বেশি।
আর আবেগের প্রভাবে এসে অন্নের প্রতি বলা কোন কথা সবার আগে আবেগেই আঘাথ
করে।
আপনাদের সাথে আত্মার টান পাই বলেই ঘুরে ফিরে আসি আপনাদের মাঝখানে। আসলে

বন্ধু আমারা একে ওপরের বহুকাল থেকেই। ধন্যবাদ মামা এই বন্ধুত্তের জন্য।
 
সবার জন্যই উন্মুক্ত উদ্যান এটা।
উত্তরের প্রাসঙ্গিকতার দিকে নজর রাখার জন্য বিশেষ উপদেশ দেওয়া হল।
না হলে আবার নতুন করে শুরু করতে হবে।
উপদেশ দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
 
সেক্ষেত্রে দেশের সংশ্লিস্ট বিভাগের খবরদারী আর নজরদারী থাকতে হবে নিরপেক্ষ ও তীক্ষ্ণ। দেশের উন্নয়নের জন্য দেশীয় পণ্য তখনই নিশ্চিৎ করা সম্ভব, যখন বিদেশী পণ্যের সাথে দেশীয় পণ্যের মান আর মূল্যের বিস্তর ফারাক থাকবে না। আর এটা নিশ্চিত করার জন্যই যে সকল কর্তৃপক্ষ বা প্রতিষ্ঠান আছে তাদের হতে হবে আরো সজাগ আর আন্তরিক !
সমস্যা হলো, এসব কিছুই আমাদের দেশে শুধু কথাতে আটকে থাকে, কাজে রূপান্তর হয় না !


একটা সঠিক রাজনৈতিক পরিকাঠাম ও ইচ্ছা শক্তি সবার আগে প্রয়োজন, আজকে বাংলাদেশের বস্ত্র শিল্প
পৃথিবীর অন্যতম। সেরকমি অন্য শিল্পের প্রতি সবার যদি ঝোঁক আসে ও সরকারের সাহায্য পাওয়া যায়, তাহলে
উন্নতি হতে বেশি সময় লাগে না। আর আমাদের ভারতের এই সমস্যা অনেক যুগ থেকে, তাই আমরা যতই চায়না
পন্নের বর্জন করি না কেন, আমরাও জানি আমাদের দেশে সেই শিল্প এখনো অনেক দূর, তাই বাধ্য হয়েও আমাদের
চায়না পন্ন কিনতে হয়, তবে বর্তমানে আমাদের সরকার অনেক চেষ্টা চালাচ্ছে এই অবস্থা পরিবরতনের জন্য, কিন্তু
আজকে আমাদের স্বনির্ভর হতে এই চেষ্টা কম পক্ষে ১৫-২০ বছর আগে শুরু করা উচিৎ ছিল। তবে কি মামা, দেরিতে

হলেও শুরু করাটাই আসল কাজ, শুরু একবার করি, শেষ দেখা যাবে।
 
কোরবানি এর বিষয়টা একটু ব্যাখ্যার অবকাশ আছে।
যিনি হজ্ব পালন করছেন তাঁর জন্য কুরবানি দেওয়া ওয়াজিব (ফরজের মত হলেও ফরজ নয়) হজের একটা আনুষ্ঠানিকতা হিসাবে।

আর ইসলাম ধর্মের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে যাকাত ও হজ্জ যথাক্রমে ৪র্থ ও ৫ম ফরজ। যে দুটি পালন করা সামরথের বিবেচনায় বিচার্য বলে র উল্লেখ আছে বিভিন্ন লেখা বা বয়ানে।

ক্রম অনুসারে যাকাত হজ্জের আগে হলেও যাকাতের ফরজ আদায়ে সবচেয়ে বেশী শিথিলতা পরিলক্ষিত হয়। অনেক সচেতন ভাবে অসচেতন হই হিসাবে। সেটা নিয়ে আমরা বিব্রত নই সমাজে।

ধর্মের অবশ্য পালনীয় প্রথম তিনটি স্তম্ভের ফরজ আদায়ে আমাদের সবচেয়ে বেশী সচেতন হওয়া উচিত হলেও কারজ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে আমরা সেগুলোর চেয়ে আমরা হজের আনুষ্ঠানিকতার একটা ওয়াজিব পর্ব কুরবানি সম্পাদনে আমরা শুধুই সবচেয়ে বেশী সচেতন নই বরং উদবিঘ্ন।

এই কথাটাই ঘুরিয়ে এভাবে বলা যায় - বছরে কোরবানি না দিতে পারলে আমরা যতটা না হতাস/অনুতপ্ত/লজ্জিত বোধ করি তার একটা কোনা পরিমান হতাশা/অনুতপ্ত/লজ্জিত বোধ আমাদেরকে মানসিক ভাবে পীড়িত করে না যখন আমরা আমাদের জন্য অবশ্য পালনীয় ধর্মের তিনটা স্তম্ভ পালনে ব্যারথ হই।

ভাবার বিষয় আছে। অন্ততঃ এই করোনা পরিস্থিতিতে দুটো বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রেখে ভাবার দরকার আছে।
১। করোনা বিস্তারের সম্ভাবনা।
২। ওই পরিমান টাকা এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় কতটা সহায়ক হতে পারে।


লাভ ইউ
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top