What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি-২০২০ (14 Viewers)

Status
Not open for further replies.
পয়সাতো অবশ্যই দিতাম, তয় ২০ এর সাথে ২.৫ এর হিসাবটা বুঝলাম না মামা।
রাজশাহীতে পাইকারি বিক্রির সময় ৪৫ কেজিতে এক মন ধরা হয়। অর্থাৎ প্রতি মনে অতিরিক্ত ৫ কেজি দেওয়া হয়
 
ঐ লাল বাত্তি মুছতে মুছতেই তো অপু মামার পকেটের সাদা রুমালখানা এখন লালে লাল হইয়া গ্যাছে...

কিয়ের মধ্যে কি ?...
ভাত ছাড়াই ঘি !!...
 
লকনা গুলো বেশী মজা লেগেছে। 😋
এতোদিন জেনেছি ঘ্রাণে/দর্শনে অর্ধ ভজন। আপনি দেখি পঠনেই অর্ধ ভোজন সেরে ফেলেছেন
 
ওইটা ফ্রি।

দুরত্তের কারনে বেশী পাঠাতে অসুবিধা হলে আপাতত ওই ২.৫ টাই পাঠিয়ে দিতে বলেন।
ঐ কৌতুকের মতো-
এক ব্যাক্তি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে বলছে, হে আল্লাহ তুমি আমাকে এক লক্ষ টাকা দান করো, তাহলে আমি সেখান থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা তোমার পথে ব্যায় করবো।তোমার যদি আমাকে বিশ্বাস না হয় তাহলে তোমার পঞ্চাশ হাজার রেখে আমার পঞ্চাশ হাজার আমাকে দিয়ে দাও
 
রিপোস্ট দিলাম, কিছু মনে করবেন না।


চলুন একটা গল্প বলি, বাস্তবের সাথে মিল থাকবেই তবে সেটা পরের ব্যাপার।


একজন সাধারন গরিব লোক ছিল, সে নিজের জমিতে ছোট্ট একটি চালা ঘরে বাস করত, বেস সুখেই ছিল সে। কিন্তু একদিন এক ধনি
বেবসায়ি সেই লোকটিকে একটি প্রস্তাব দিল। ধনি বেক্তি সেই লোককে বলল, আমি তোমাকে ৫ লাখ টাকা দিচ্ছি ধার, তুমি ওই টাকায়
একটা ১০ তলা অট্টালিকা বানাও। আর আমার এই ধার তুমি ৫ বছর পর শোধ দিও, এর মদ্ধে তোমার ১০ তলা বাড়ি তৈরি হয়ে যাবে,
আর তুমি ওই বারির ঘর ভারা দিয়ে যা আয় করবে সে টাকা দিয়ে আমার ধার তুমি শোধ করে দেবে।

গরিব বেক্তি ভাবল এত বেস উত্তম প্রস্তাব, আমার নিজের টাকাও খরছ হচ্ছে না, একটা ১০ তলা বারিও তৈরি হয়ে যাচ্ছে, আর সাথে
আমার ভবিষ্যতের আয়ের একটা সুন্দর পথ তৈরি হয়ে যাচ্ছে। এই ভেবে সে সেই ধনি বেক্তির কাছে গেল টাকা ধার নিতে।

এইবার সেই ধনি বেক্তি বিলল, দেখ টাকা আমি তোমায় দেব, কিন্তু একটা ছোট সর্ত আছে। তুমি যখন বাড়ি তৈরি করবে তখন ইট বালি
পাথর, সিমেন্ট সব বাজার থেকে কিনবে, সেটা তুমি আমার থেকেই কেন, বাজার থেকে সস্তা দেব, আর হ্যাঁ, বাজারে মিস্ত্রি নিলে তারা
তোমার থেকে অনেক বেশি হাজিরা নেবে, তারচে তুমি বরং আমারি চেনা মিস্ত্রি নাও, সে অনেক সস্তায় তোমার কাজ করে দেবে।

এই মোতাবেক সেই বেক্তির ১০ তলা বাড়ি তৈরি শুরু হল বেস আরম্বরে।

আসল ঘটনা শুরু হল তার বছর ৩এক পর।
হটাত সেই ধনি বেবসায়ি বলল, দেখ অনেক দিন হল, এখন যে আর জিনিস আগের মূল্য নেই, সবার দাম বেরেছে, তোমার মনেহয়
এবার ইট সিমেন্টের দাম বেশি পরবে। এদিকে মিস্ত্রি আলাদা রকম গল্প শুরু করল, ৩ বছর অতিক্রান্ত কিন্তু কাজ অর্ধেক অবধিও
হয় নি। তার মতে ভাল কাজের জন্য আরও বছর দেরেক লাগবে, তাই মজুরিও তার পাওনা অনেক বেশি। কি আর করা, কাজে হাত
দিয়ে অর্ধেক পথে বন্ধ করলে সমুহ বিপদ, তাই সেই বেক্তি কষ্ট হলেও বাড়ি তৈরির কাজ চালু রাখল। এভাবে তার বাড়ি তৈরি হতে ওই
৫ বছর সময় অতিক্রান্ত, খরচ ও হল ৫ লাখের আরও লাখ দেরেক বেশি।

এবার একদিন সেই ধনি বেক্তি তার কথা মত হাজির তার টাকা ফেরত নিতে। তিনি এসেই বললেন, ও মসাই আপনার ১০ তলা বাড়ি
তৈরি, আপনি সেটা ভোগ করছেন, কিন্তু ৫ বছর পর আমার টাকা ফেরত দেবার যে কথা ছিল সেই টাকা কই। এবার সেই বেক্তি
পরলেন মহা বিপদে, বাড়ি তইরিতেই তার ৫ বছর কেটে গেছে, উপ্রুন্তু টাকাও খরছ হয়েছে লাখ দেরেক বেশি। এখন হাতে কোন
টাকা করি নাই, টাকা ফেরত দেবেন কিকরে!

টাকা ফেরত দেবার উপায় বাতলালেন সেই ধনি বেক্তি। তিনি বললেন আপনি তো আপনার ঘর গুলি ভারাই দেবেন টাকা কামাতে,
তাহলে সেই ঘর গুলিকে আমাকে ভারা দিন, আমি সেই ঘর ভারা নিচ্ছি আমার বাবহারের জন্য, ভারাও পাবেন মাসের সুরুতে কিন্তু
ভারা আমি অন্যদের থেকে কিঞ্চিত কম দেব কারন আপনি এখন অন্য ভারা পাচ্ছেন কোথায়, আর আমাকে আপনাকে টাকা দিতে
হবে এক্ষনি। তাহলে এক কাজ করুন মাসিক ১০০ টাকা ভারা বিনিময়ে ১০ তোলার জন্য মাস ভারা ১০০০ টাকা, আর ১ হাজার মাস
হিসাবে ৫ লক্ষ টাকায় ৫০০ মাসের জন্য বাড়ি আমি ভারা নিলাম, আপনার সাথে আমার ৫০০ মাস অর্থাৎ ৪২ বছর পর দেখা হবে।
আর হ্যাঁ, ওই সময়ের মদ্ধে আমার ৫ লক্ষ টাকার যে সুধ হয়েছে সেটা আপনি বাবস্থা করে ফেলুন। ৪২ বছর পর আপনার বাড়ি
আপনার হবে, আর আমার টাকা আমার।

কি হিসাব ঠিক তো।

বিশেষ দ্রষ্টব্য এই ঘটনার সাথে কেউ Chinese Debt Trap এর মিল খুজে পেলেও পেতে পারেন।

 
আর দিনকাল ?...
এখনো শ্বাস টেনে যাচ্ছি...


আমার মত অ্যাজমা আর ব্লাড প্রেসার পেশেন্টের অবস্থা যতক্ষণ ভালো, ততক্ষণই ভালো
করোনায় ধরলে আর টেকার উপায় নাই
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top