Redwan sikder
New Member
বর্তমানে আমি Nokia 6.1 Plus ফোনটি ব্যবহার করছি। এটা Nokia X6 নামেও পরিচিত।
২০১৮ সালে রিলিজ হওয়া ফোনটি আমার ভীষণ রকমের প্রিয় হওয়ার পেছনে প্রধান কারন হলো এর সাইজ। ঢাউস মার্কা ফোন এর এই যুগে এর সাইজ খুবই হ্যান্ডি। আবার পারফর্ম্যান্স এও অসাধারন।
5.8 inches ডিসপ্লে এর ৮১.৫% ই দৃশ্যমান। ওজন মাত্র ১৫১ গ্রাম যা এর পারফর্ম্যান্স এর তুলনায় খুবই কম।
এই পিচ্চি ফোনেও Octa-core 1.8 GHz প্রসেসর ইউজ করেছে। এখন পর্যন্ত কোন ল্যাগিংস দেখতে পাচ্ছি না। Adreno 509 জিপিইউ থাকলেও আলাদা করে এর ব্যবহার আমার হাতে আপাতত হচ্ছে না। আমি গেইম খেলতে পারি না আবার টিকটক ভিডিও এডিট এর ও দরকার পড়ে না। তাই হাই পারফরম্যান্স এই জিপিইউজ আপাতত জবলেস। ইন্টারনাল স্টোরেজ ৬৪ জিবি এবং র্যাম ৪ জিবি, তাই আলাদা করে এখন পর্যন্ত কোনো স্টোরেজ ব্যবহার করছি না। এটা বেশ স্বস্তিদায়ক ব্যাপার আমার কাছে।16 MP ক্যামেরা আছে। পেছনেই দুইটা ক্যামেরা, আর সামনে একটা। আপাতত তেমন খুব কাজে আসছে না। এখনো আমি আমার বেস্ট ক্যামেরা ফোন লুমিয়া ৬৪০এক্সএল কে মিস করি ক্যামেরা এর জন্য।
ফোন এ গুগলের একদম ফ্রেশ অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ওয়ান ব্যবহার করা হয়েছে। এখানে আলাদা থার্ড পার্টির কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হচ্ছে না। এছাড়াও অপারেটিং সিস্টেমে যে কোন আপডেট সবার আগেই টেস্ট করে দেখতে পাচ্ছি। আমার মত প্রযুক্তির খুঁতখুঁতে মানুষদের জন্য ব্যাপারটা খুবই ভালো লাগার।
ফোনটা সামনে থেকে দেখতে এরকম:
আর পেছন এর গ্লাসবডিটা চরম। আমি ব্যাকপার্ট খুললে এখনো মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকি।
এটা আমার হাই এন্ড ফিচার ওয়ালা দ্বিতীয় স্মার্টফোন আর সব মিলিয়ে চতুর্থ স্মার্টফোন। এর আগে ম্যাক্সিমাস এর লো বাজেট এন্ড্রয়েড স্মার্টফোন দিয়ে শুরু করেছিলাম। এর পরে মাইক্রোসফট লুমিয়া, স্যামসাং জে৭ ব্যবহার করার পরে এখন আপাতত এই কিউটিটা
আমার হাতে।
২০১৮ সালে রিলিজ হওয়া ফোনটি আমার ভীষণ রকমের প্রিয় হওয়ার পেছনে প্রধান কারন হলো এর সাইজ। ঢাউস মার্কা ফোন এর এই যুগে এর সাইজ খুবই হ্যান্ডি। আবার পারফর্ম্যান্স এও অসাধারন।
5.8 inches ডিসপ্লে এর ৮১.৫% ই দৃশ্যমান। ওজন মাত্র ১৫১ গ্রাম যা এর পারফর্ম্যান্স এর তুলনায় খুবই কম।
এই পিচ্চি ফোনেও Octa-core 1.8 GHz প্রসেসর ইউজ করেছে। এখন পর্যন্ত কোন ল্যাগিংস দেখতে পাচ্ছি না। Adreno 509 জিপিইউ থাকলেও আলাদা করে এর ব্যবহার আমার হাতে আপাতত হচ্ছে না। আমি গেইম খেলতে পারি না আবার টিকটক ভিডিও এডিট এর ও দরকার পড়ে না। তাই হাই পারফরম্যান্স এই জিপিইউজ আপাতত জবলেস। ইন্টারনাল স্টোরেজ ৬৪ জিবি এবং র্যাম ৪ জিবি, তাই আলাদা করে এখন পর্যন্ত কোনো স্টোরেজ ব্যবহার করছি না। এটা বেশ স্বস্তিদায়ক ব্যাপার আমার কাছে।16 MP ক্যামেরা আছে। পেছনেই দুইটা ক্যামেরা, আর সামনে একটা। আপাতত তেমন খুব কাজে আসছে না। এখনো আমি আমার বেস্ট ক্যামেরা ফোন লুমিয়া ৬৪০এক্সএল কে মিস করি ক্যামেরা এর জন্য।
ফোন এ গুগলের একদম ফ্রেশ অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ওয়ান ব্যবহার করা হয়েছে। এখানে আলাদা থার্ড পার্টির কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হচ্ছে না। এছাড়াও অপারেটিং সিস্টেমে যে কোন আপডেট সবার আগেই টেস্ট করে দেখতে পাচ্ছি। আমার মত প্রযুক্তির খুঁতখুঁতে মানুষদের জন্য ব্যাপারটা খুবই ভালো লাগার।
ফোনটা সামনে থেকে দেখতে এরকম:
আমার হাতে।