আমার মায়ের গোপন কথা – ১ম পর্ব
এটা আমার লেখা প্রথম চটি. সত্যি বলতে কি এটাকে চটি বললে মিথ্যা বলা হবে কারন এটা এক গৃহবধুর অপ্রিয় সত্য কাহিনী.
এই গৃহবধু আর কেও নয়, সে আমার জন্মধাত্রী মা,আমার প্রিয় আম্মু.
ঘটনা পুরোটা লিখতে গিয়ে লেখাটা বেশ বড় হয়ে গেলো.আশা করি ধৈর্য্য ধরে পড়বেন. যাক আর কথা না বাড়িয়ে সেই কাহিনীটা বলি….
ঘটনার শুরু বেশ কয়েক বছর আগে. আমি তখন ক্লাস টেনের ছাত্র. অক্কালপক্ক বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে যৌনতা সম্পর্কে মোটামোটি বেশি ভালো ধারনা ছিল. মাঝে মাঝে লুকিয়ে ব্লু ফ্লিম দেখা আর হস্তমৈথুন করার মধ্যে দিয়ে আমার দিন কাটছিলো.
ঘটনার বিস্তারিত বলার আগে আমার পরিবার সম্পর্কে একটু ধারনা দিই প্রথমে. আমার বাবা সরকারী ব্যাংকের বেশ ভালো পোস্টে চাকুরী করেন. মা গৃহিণী. আমার মার বয়স যখন ১৮ তখন বিয়ে হয় বাবার সাথে. বাবার বয়স তখন প্রায় ৩৩ এর কাছাকাছি. আমি আমার বাবা মার প্রথম সন্তান. আমরা দুই ভাই বোন. আমার বোন ৫ বছরের ছোট আমার চেয়ে.
এই ঘটনা যখনকার তখন আমার মার বয়স প্রায় ৩৫ এর মত. বাবার বয়স ৫০ এর কাছাকাছি. আমার মা দেখতে বেশ সুন্দরী ছিলেন. দেখলে ঠিক তাকে দুই সন্তানের জননী মনে হতোনা. ভারি গঠনের বুক আর গায়ে হালকা একটু চর্বি থাকায় তাকে আরো সুন্দর মনে হতো.
মোটামোটি তাকে দেখে যে কোন পুরুষের বুকে কামনার আগুন জ্বলে উঠা খুব স্বাভাবিক ছিলো.
সরকারী চাকরীর কারনে বাবা নানা জায়গায় ট্রান্সফার হতো. ফলে পরিবারের সাথে একসাথে থাকা তার সম্ভব হতোনা.. তবে বাবা না থাকতে পারলেও আমাদের দুই ভাই বোনের পড়া লেখার ব্যাপারে বাবা খুব সচেতন ছিলেন. তাই আমাদের দুই ভাই বোনের জন্য বাসায় একজন লজিং টিচার রাখা হয়েছিলো. স্যারের বয়স ২৬/২৭ এর মত ছিলো. সে আমাদের বাসার গেস্টরুমে থাকতো আর দুবেলা আমাদের দুই ভাইবোনকে পড়াতে. সময়ের সাথে সাথে স্যার আমাদের পরিবারের একজনের মত হয়ে উঠে. বাবা তাকে খুব স্নেহ করতেন. সেও বাবাকে খুব সম্মান করতো. মার সাথে তার সম্পর্ক ছিলো ভাবি-দেবরের মত.মাকে সে আপা বলে ডাকতো. স্যার বাবা বাসায় না থাকার কারনে বাজার সাজার করতো, এছাড়া নানা কাজে মাকে সাহায্য করতো.
এভাবে বেশ ভালোভাবে আমাদের দিন কেটে যাচ্ছিলো. বাবা মাসে একবার আসতেন. দুদিন থেকে আবার চলে যেতেন. বাবা না থাকলে আমার বোন আম্মুর সাথে ঘুমাতো. যদিও বোনের থাকার জন্য আলাদা রুম ছিলো আমার রুমের পাশে. আমার আর বোনের রুম পার হয়ে তারপর স্যারের রুম. অর্থাৎ স্যারের রুমে যেতে হলে আমার রুমের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়.
একদিন স্কুলে এক বন্ধুর থেকে নতুন কিছু ব্লু ফ্লিম কালেক্ট করে বাসায় আসলাম. রাতে ওগুলো দেখার জন্য অধির আগ্রহে বসে আছি.
রাতের খাবার পরই তারাতারি আমি বিছানায় শুয়ে পড়লাম আর অপেক্ষায় থাকলাম কখন বাকিরা ঘুমায়. একে একে সবাই শুয়ে পড়লো. আস্তে আস্তে সব চুপ হয়ে গেলো. আমি ভাবলাম বোধহয় সবাই ঘুমিয়ে গেছে. তাই ব্লু ফ্লিম গুলো দেখার জন্য আস্তে আস্তে রেডি হচ্ছিলাম. হঠাৎ দেখি স্যারের রুমের দরজা খুলে গেল. আমি ভাবলাম স্যার বোধহয় বাথরুমে যাবে.
কিন্তু অবাক হলাম যখন দেখলাম স্যার বাথরুমে না গিয়ে আম্মুর রুমের দিকে গেলো. কিছুই বুঝতে পারছিলাম না.
একে একে প্রায় ১০ মিনিট কেটে গেলো. মনে নানা চিন্তা তখন ভিড় করছিলো.শেষমেশ আর সহ্য করতে না পেরে চুপি চুপি আমি উঠে পড়লাম. আস্তে আস্তে পা টিপে টিপে মার রুমে গিয়ে দরজার পর্দার আড়ালে দাড়িয়ে ভিতরে তাকালাম.
যা দেখলাম তাতে আমি হতবুদ্ধি হয়ে গেলাম. মাথার উপর যেন বজ্রপাত হলো. দেখি মা বিছানায় শুয়ে আছি, স্যার মার দুহাত চেপে ধরে জোর করে যেন চুমু খাচ্ছে মার ঠোটে,গালে,গলায়,বুকে. মা হাত ছাড়ানোর চেষ্ঠা করছে অল্প অল্প. বেশি নড়াছড়া করতে পারছেনা পাছে বোনের ঘুম ভেঙ্গে যায়. মার শাড়ির আচল কোমড়ের কাছে দলা পাকিয়ে আছে. বুকে শুধু ব্লাউজ. ব্লাউজের কিনারা দিয়ে মায়ের দুধের উপরের অংশ একটু একটু দেখা যাচ্ছে. মা নাভির বেশ নিচে শাড়ি পড়ায় ব্লাউজের নিচে মার মসৃন ফর্সা পেট পুরোটায় উম্মুক্ত.
শেষমেশ মা হাত ছাড়াতে না পেরে মা নিচু গলায় বললো—-
” প্লিজ ছাড়েন. এসব কি হচ্ছে. নিশির (আমার বোন) ঘুম ভেঙ্গে যাবে. প্লিজ ছাড়েন…প্লিজ.”
স্যার মার কথায় কান না দিয়ে আগের মতই চুমু খেয়ে যাচ্ছে পাগলের মত.এক পর্যায়ে স্যার মার ঠোট মুখে পুরে পাগলের মত চুষতে শুরু করলো.
মা কয়েক মিনিট একদম চুপ হয়ে গেলো. বাধা দেয়া বন্ধ করে দিলো. আমার মনে হলো মাও স্যারের চুমুতে সাড়া দিচ্ছে. তারপরই মা আবার নিজেকে কন্ট্রোল করলো.
জোর করে মুখ সরিয়ে বললো—-
“সুমন ছাড়েন আমাকে না হয় কিন্তু আমি চেঁচাবো.”
মার একথায় স্যারের হুশ ফিরলো. আস্তে আস্তে সে মাকে ছেড়ে বিছানা থেকে উঠে বসলো. মা তখনও একটু একটু হাঁপাচ্ছে. মার ঠোঁট দুটো ভেজা ভেজা. হাঁপানোর সাথে সাথে মার ভরাট বুক উঠানামা করছে.
মা আস্তে আস্তে উঠে বসলো. শাড়ির আচল তখনও কোমড়ের কাছে পড়ে আছে. মা শাড়ি ঠিক করায় মন দিলোনা. হয়তো ভাবছিলো এখন ঠিক করে কি হবে যা দেখার তো আগেই স্যার দেখে ফেলেছে.
কিচ্ছুক্ষন নীরবে কেটে গেলো. কেও কোন কথা বললোনা. তারপর মা হঠাৎ নিচু গলায় স্যারকে জিজ্ঞাস করলো—-
“আপনি এটা কি করলেন? নিশির বাবা আপনাকে এত বিশ্বাস করে আর আপনি কি না তার স্ত্রীর সাথে……”
স্যার মাথা নামিয়ে রাখলো কোন উত্তর দিলোনা. কিছু সময় পর মা আবার একই প্রশ্ন করলো.
এবার স্যার আস্তে আস্তে বললো—-
” আপা আমাকে মাফ করে দিন. আপনারা আমাকে যেভাবে আপন করে নিয়েছেন ওরকম ভালোবাসা আমি কোথাও পায়নি. জানিনা আজ কি হলো হঠাৎ. কেন আমি এমন একটা কাজ করলাম.”
এ বলে স্যার চুপ করে গেলো.
মাও চুপ করে বসে ছিলো আগের মতই. স্যার হঠাৎ আবার বললো—- “আমি জানি আপনিও একা কষ্টে থাকেন ভাইকে কাছে না পেয়ে.আপনি মুখ ফুটে না বললেও এটা পুরুষ হিসাবে আমি জানি. এই চিন্তা আমাকে পাগল করে দিয়েছিলো. মনে হয়েছিলো আমি আপনার একাকিত্বতা দূর করতে পারবো. যাই হোক আপা আপনি আমাকে যে শাস্তি দিবেন আমি মাথা পেতে নিবো. আপনি বললে কালকেই আমি চলে যাবো এখান থেকে. ”
মা দেখলাম কেমন জানি মনমরা হয়ে গেলো স্যারের কথা শুনে. তারপর আস্তে করে বললো—-
” আপনি আপনার রুমে যান. অনেক রাত হয়ে গেছে. ”
এটা আমার লেখা প্রথম চটি. সত্যি বলতে কি এটাকে চটি বললে মিথ্যা বলা হবে কারন এটা এক গৃহবধুর অপ্রিয় সত্য কাহিনী.
এই গৃহবধু আর কেও নয়, সে আমার জন্মধাত্রী মা,আমার প্রিয় আম্মু.
ঘটনা পুরোটা লিখতে গিয়ে লেখাটা বেশ বড় হয়ে গেলো.আশা করি ধৈর্য্য ধরে পড়বেন. যাক আর কথা না বাড়িয়ে সেই কাহিনীটা বলি….
ঘটনার শুরু বেশ কয়েক বছর আগে. আমি তখন ক্লাস টেনের ছাত্র. অক্কালপক্ক বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে যৌনতা সম্পর্কে মোটামোটি বেশি ভালো ধারনা ছিল. মাঝে মাঝে লুকিয়ে ব্লু ফ্লিম দেখা আর হস্তমৈথুন করার মধ্যে দিয়ে আমার দিন কাটছিলো.
ঘটনার বিস্তারিত বলার আগে আমার পরিবার সম্পর্কে একটু ধারনা দিই প্রথমে. আমার বাবা সরকারী ব্যাংকের বেশ ভালো পোস্টে চাকুরী করেন. মা গৃহিণী. আমার মার বয়স যখন ১৮ তখন বিয়ে হয় বাবার সাথে. বাবার বয়স তখন প্রায় ৩৩ এর কাছাকাছি. আমি আমার বাবা মার প্রথম সন্তান. আমরা দুই ভাই বোন. আমার বোন ৫ বছরের ছোট আমার চেয়ে.
এই ঘটনা যখনকার তখন আমার মার বয়স প্রায় ৩৫ এর মত. বাবার বয়স ৫০ এর কাছাকাছি. আমার মা দেখতে বেশ সুন্দরী ছিলেন. দেখলে ঠিক তাকে দুই সন্তানের জননী মনে হতোনা. ভারি গঠনের বুক আর গায়ে হালকা একটু চর্বি থাকায় তাকে আরো সুন্দর মনে হতো.
মোটামোটি তাকে দেখে যে কোন পুরুষের বুকে কামনার আগুন জ্বলে উঠা খুব স্বাভাবিক ছিলো.
সরকারী চাকরীর কারনে বাবা নানা জায়গায় ট্রান্সফার হতো. ফলে পরিবারের সাথে একসাথে থাকা তার সম্ভব হতোনা.. তবে বাবা না থাকতে পারলেও আমাদের দুই ভাই বোনের পড়া লেখার ব্যাপারে বাবা খুব সচেতন ছিলেন. তাই আমাদের দুই ভাই বোনের জন্য বাসায় একজন লজিং টিচার রাখা হয়েছিলো. স্যারের বয়স ২৬/২৭ এর মত ছিলো. সে আমাদের বাসার গেস্টরুমে থাকতো আর দুবেলা আমাদের দুই ভাইবোনকে পড়াতে. সময়ের সাথে সাথে স্যার আমাদের পরিবারের একজনের মত হয়ে উঠে. বাবা তাকে খুব স্নেহ করতেন. সেও বাবাকে খুব সম্মান করতো. মার সাথে তার সম্পর্ক ছিলো ভাবি-দেবরের মত.মাকে সে আপা বলে ডাকতো. স্যার বাবা বাসায় না থাকার কারনে বাজার সাজার করতো, এছাড়া নানা কাজে মাকে সাহায্য করতো.
এভাবে বেশ ভালোভাবে আমাদের দিন কেটে যাচ্ছিলো. বাবা মাসে একবার আসতেন. দুদিন থেকে আবার চলে যেতেন. বাবা না থাকলে আমার বোন আম্মুর সাথে ঘুমাতো. যদিও বোনের থাকার জন্য আলাদা রুম ছিলো আমার রুমের পাশে. আমার আর বোনের রুম পার হয়ে তারপর স্যারের রুম. অর্থাৎ স্যারের রুমে যেতে হলে আমার রুমের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়.
একদিন স্কুলে এক বন্ধুর থেকে নতুন কিছু ব্লু ফ্লিম কালেক্ট করে বাসায় আসলাম. রাতে ওগুলো দেখার জন্য অধির আগ্রহে বসে আছি.
রাতের খাবার পরই তারাতারি আমি বিছানায় শুয়ে পড়লাম আর অপেক্ষায় থাকলাম কখন বাকিরা ঘুমায়. একে একে সবাই শুয়ে পড়লো. আস্তে আস্তে সব চুপ হয়ে গেলো. আমি ভাবলাম বোধহয় সবাই ঘুমিয়ে গেছে. তাই ব্লু ফ্লিম গুলো দেখার জন্য আস্তে আস্তে রেডি হচ্ছিলাম. হঠাৎ দেখি স্যারের রুমের দরজা খুলে গেল. আমি ভাবলাম স্যার বোধহয় বাথরুমে যাবে.
কিন্তু অবাক হলাম যখন দেখলাম স্যার বাথরুমে না গিয়ে আম্মুর রুমের দিকে গেলো. কিছুই বুঝতে পারছিলাম না.
একে একে প্রায় ১০ মিনিট কেটে গেলো. মনে নানা চিন্তা তখন ভিড় করছিলো.শেষমেশ আর সহ্য করতে না পেরে চুপি চুপি আমি উঠে পড়লাম. আস্তে আস্তে পা টিপে টিপে মার রুমে গিয়ে দরজার পর্দার আড়ালে দাড়িয়ে ভিতরে তাকালাম.
যা দেখলাম তাতে আমি হতবুদ্ধি হয়ে গেলাম. মাথার উপর যেন বজ্রপাত হলো. দেখি মা বিছানায় শুয়ে আছি, স্যার মার দুহাত চেপে ধরে জোর করে যেন চুমু খাচ্ছে মার ঠোটে,গালে,গলায়,বুকে. মা হাত ছাড়ানোর চেষ্ঠা করছে অল্প অল্প. বেশি নড়াছড়া করতে পারছেনা পাছে বোনের ঘুম ভেঙ্গে যায়. মার শাড়ির আচল কোমড়ের কাছে দলা পাকিয়ে আছে. বুকে শুধু ব্লাউজ. ব্লাউজের কিনারা দিয়ে মায়ের দুধের উপরের অংশ একটু একটু দেখা যাচ্ছে. মা নাভির বেশ নিচে শাড়ি পড়ায় ব্লাউজের নিচে মার মসৃন ফর্সা পেট পুরোটায় উম্মুক্ত.
শেষমেশ মা হাত ছাড়াতে না পেরে মা নিচু গলায় বললো—-
” প্লিজ ছাড়েন. এসব কি হচ্ছে. নিশির (আমার বোন) ঘুম ভেঙ্গে যাবে. প্লিজ ছাড়েন…প্লিজ.”
স্যার মার কথায় কান না দিয়ে আগের মতই চুমু খেয়ে যাচ্ছে পাগলের মত.এক পর্যায়ে স্যার মার ঠোট মুখে পুরে পাগলের মত চুষতে শুরু করলো.
মা কয়েক মিনিট একদম চুপ হয়ে গেলো. বাধা দেয়া বন্ধ করে দিলো. আমার মনে হলো মাও স্যারের চুমুতে সাড়া দিচ্ছে. তারপরই মা আবার নিজেকে কন্ট্রোল করলো.
জোর করে মুখ সরিয়ে বললো—-
“সুমন ছাড়েন আমাকে না হয় কিন্তু আমি চেঁচাবো.”
মার একথায় স্যারের হুশ ফিরলো. আস্তে আস্তে সে মাকে ছেড়ে বিছানা থেকে উঠে বসলো. মা তখনও একটু একটু হাঁপাচ্ছে. মার ঠোঁট দুটো ভেজা ভেজা. হাঁপানোর সাথে সাথে মার ভরাট বুক উঠানামা করছে.
মা আস্তে আস্তে উঠে বসলো. শাড়ির আচল তখনও কোমড়ের কাছে পড়ে আছে. মা শাড়ি ঠিক করায় মন দিলোনা. হয়তো ভাবছিলো এখন ঠিক করে কি হবে যা দেখার তো আগেই স্যার দেখে ফেলেছে.
কিচ্ছুক্ষন নীরবে কেটে গেলো. কেও কোন কথা বললোনা. তারপর মা হঠাৎ নিচু গলায় স্যারকে জিজ্ঞাস করলো—-
“আপনি এটা কি করলেন? নিশির বাবা আপনাকে এত বিশ্বাস করে আর আপনি কি না তার স্ত্রীর সাথে……”
স্যার মাথা নামিয়ে রাখলো কোন উত্তর দিলোনা. কিছু সময় পর মা আবার একই প্রশ্ন করলো.
এবার স্যার আস্তে আস্তে বললো—-
” আপা আমাকে মাফ করে দিন. আপনারা আমাকে যেভাবে আপন করে নিয়েছেন ওরকম ভালোবাসা আমি কোথাও পায়নি. জানিনা আজ কি হলো হঠাৎ. কেন আমি এমন একটা কাজ করলাম.”
এ বলে স্যার চুপ করে গেলো.
মাও চুপ করে বসে ছিলো আগের মতই. স্যার হঠাৎ আবার বললো—- “আমি জানি আপনিও একা কষ্টে থাকেন ভাইকে কাছে না পেয়ে.আপনি মুখ ফুটে না বললেও এটা পুরুষ হিসাবে আমি জানি. এই চিন্তা আমাকে পাগল করে দিয়েছিলো. মনে হয়েছিলো আমি আপনার একাকিত্বতা দূর করতে পারবো. যাই হোক আপা আপনি আমাকে যে শাস্তি দিবেন আমি মাথা পেতে নিবো. আপনি বললে কালকেই আমি চলে যাবো এখান থেকে. ”
মা দেখলাম কেমন জানি মনমরা হয়ে গেলো স্যারের কথা শুনে. তারপর আস্তে করে বললো—-
” আপনি আপনার রুমে যান. অনেক রাত হয়ে গেছে. ”