আমার নাম রবিন চৌধুরী। বয়েস 25. বাবা মার একমাত্র ছেলে। আমি ইউনিভার্সিটি শেষ করে একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরীতে জয়েন করছি দুই মাস হল। এবার আমার ফ্যামিলি সম্পর্কে বলি আমার বাবা সরকারি চাকরি করেন বয়েস 50 এবং মা গৃহিণী বয়েস 43. আমাদের ফ্যামিলিতে আরো 4 জন মানুষ আছে আর তারা হল আমার জেঠো, জেঠি, উনাদের ছেলে আর মেয়ে। আমার জেঠোর বয়েস 53 আর উনি ও সরকারি চাকরি করেন। জেঠির বয়েস 45 আর উনিও গৃহিণী । উনাদের ছেলের নাম অনিক(28) আর মেয়ের নাম পূজা (26)। মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে।
জেঠির নাম ববিতা উনার ফিগার 38-32-40
দেখতে খুবই sexy।
এবার আসি মূল কাহিনীতে আমার জেঠো জেঠির মধ্যে প্রায় ঝগড়া হয়। কারণ হিসাবে আমরা জানলাম জেঠো জেঠিকে ডিভোর্স দিবে আর আরেকটা বিয়ে করবে। কিছু দিন পর সত্যি সত্যি তাদের ডিভোর্স হয়ে গেলো আর জেঠো আরেকটা মেয়েকে বিয়ে করলো আর জেঠিকে কিছু টাকা দিয়ে তার বাপের বাড়ি পাঠিয়ে দিলো। জেঠি দেখতে একদম নায়িকা ববিতার মত তাও কেন জেঠো তাকে ডিভোর্স দিলো আমার মাথায় আসে না। জেঠি তার বাপের বাড়ি চলে যাবার পর আমার মা খুব একা হয়ে যায়।
কারণ জেঠি ছিল মার সবচাইতে কাছের লোক, একে অপরের জন্য পাগল ছিল তাই জেঠি চলে যাবার পরে মা একা হয়ে যায়।
তাই মা আমার বিয়ে দিবে বলে বাবাকে বলছে।
তাতে বাবার ও কোনো আপত্তি নেই। এবার আমার জন্য মেয়ে দেখার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।
জেঠির নাম ববিতা উনার ফিগার 38-32-40
দেখতে খুবই sexy।
এবার আসি মূল কাহিনীতে আমার জেঠো জেঠির মধ্যে প্রায় ঝগড়া হয়। কারণ হিসাবে আমরা জানলাম জেঠো জেঠিকে ডিভোর্স দিবে আর আরেকটা বিয়ে করবে। কিছু দিন পর সত্যি সত্যি তাদের ডিভোর্স হয়ে গেলো আর জেঠো আরেকটা মেয়েকে বিয়ে করলো আর জেঠিকে কিছু টাকা দিয়ে তার বাপের বাড়ি পাঠিয়ে দিলো। জেঠি দেখতে একদম নায়িকা ববিতার মত তাও কেন জেঠো তাকে ডিভোর্স দিলো আমার মাথায় আসে না। জেঠি তার বাপের বাড়ি চলে যাবার পর আমার মা খুব একা হয়ে যায়।
কারণ জেঠি ছিল মার সবচাইতে কাছের লোক, একে অপরের জন্য পাগল ছিল তাই জেঠি চলে যাবার পরে মা একা হয়ে যায়।
তাই মা আমার বিয়ে দিবে বলে বাবাকে বলছে।
তাতে বাবার ও কোনো আপত্তি নেই। এবার আমার জন্য মেয়ে দেখার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।