What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আমার বাবার চরিত্র ? (1 Viewer)

arn43

Co-Admin
Staff member
Co-Admin
Joined
Mar 2, 2018
Threads
1,616
Messages
122,131
Credits
313,031
DVD
Whiskey
SanDisk Sansa
SanDisk Sansa
Computer
Glasses sunglasses
আমার বাবার চরিত্র ?


দীপুদের স্কুলে ক'দিন আগেই ঈশিতা ম্যাম জয়েন করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় পাশ দিয়েই নাকি শিক্ষিকা হিসাবে সরাসরি জয়েন ম্যামের। ম্যাম দেখতে যেরকম সুন্দরী তেমনি সুন্দর তার ফিগার। বিশেষ করে ম্যাম হেটে গেলে ম্যামের পিছনে সবাই এমনভাবে তাকিয়ে থাকে যেনো জীবনে দেখেনি এমন কিছু দেখছে। এটা নিয়ে ছাত্রদের মাঝে ক্লাসের ফাঁকে প্রায়ই বিশেষ আলোচনা হয়। তেমনি একদিন টিফিন আওয়ারের পরে পরবর্তী ক্লাস শুরুর আগে ক্লাসের মাঝে গোল হয়ে বসে সানি, পাখি, অপু, দীপু আর যুবরাজ ম্যামকে নিয়ে আলোচনা করছিলো। আলোচনার বিষয় বস্তু ছিলো ম্যামের পাছা। একেকজন একেক মন্তব্য করে যাচ্ছিলো। এতে ম্যামের পাছা যেনো একে একে সবার সামনে খোলা অবস্থায় উপস্থাপন হয়ে যেতে পাগলো। আলোচনায় তারা এতোই মশগুল ছিলো যে তারা কেউ খেয়ালই করেনি গোপাল স্যার জানালা দিয়ে তাদের আলোচনা শুনছে।
টিফিনের পরের ক্লাসই গোপাল স্যারের। স্যার যথা নিয়মে ক্লাসে ঢুকতেই ছাত্ররা যে যার আসনে গিয়ে বসলো। স্যার ক্লাস শুরুর আগে ছাত্রদের উদ্দেশ্যে বললেন,
স্যারঃ চরিত্র গঠনের এখনি সময়। তোমরা যদি উত্তম চরিত্র গঠন করতে চাও, তবে এখন থেকেই সব মহিলাদের মা বলে ডাকা শুরু করো আর তাদের মায়ের আসনে স্থান দিয়ে দাও।
স্যারের কথা সবাই ঘার কাৎ করে মেনে নিলেও সানি দাঁড়িয়ে বললো,
সানিঃ আপনার কথা মতো চললে তাতে আমার চরিত্র তো ঠিক থাকবে, স্যার কিন্তু আমার বাবার চরিত্র ? !!
 
আমার বাবার চরিত্র ?


দীপুদের স্কুলে ক'দিন আগেই ঈশিতা ম্যাম জয়েন করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় পাশ দিয়েই নাকি শিক্ষিকা হিসাবে সরাসরি জয়েন ম্যামের। ম্যাম দেখতে যেরকম সুন্দরী তেমনি সুন্দর তার ফিগার। বিশেষ করে ম্যাম হেটে গেলে ম্যামের পিছনে সবাই এমনভাবে তাকিয়ে থাকে যেনো জীবনে দেখেনি এমন কিছু দেখছে। এটা নিয়ে ছাত্রদের মাঝে ক্লাসের ফাঁকে প্রায়ই বিশেষ আলোচনা হয়। তেমনি একদিন টিফিন আওয়ারের পরে পরবর্তী ক্লাস শুরুর আগে ক্লাসের মাঝে গোল হয়ে বসে সানি, পাখি, অপু, দীপু আর যুবরাজ ম্যামকে নিয়ে আলোচনা করছিলো। আলোচনার বিষয় বস্তু ছিলো ম্যামের পাছা। একেকজন একেক মন্তব্য করে যাচ্ছিলো। এতে ম্যামের পাছা যেনো একে একে সবার সামনে খোলা অবস্থায় উপস্থাপন হয়ে যেতে পাগলো। আলোচনায় তারা এতোই মশগুল ছিলো যে তারা কেউ খেয়ালই করেনি গোপাল স্যার জানালা দিয়ে তাদের আলোচনা শুনছে।
টিফিনের পরের ক্লাসই গোপাল স্যারের। স্যার যথা নিয়মে ক্লাসে ঢুকতেই ছাত্ররা যে যার আসনে গিয়ে বসলো। স্যার ক্লাস শুরুর আগে ছাত্রদের উদ্দেশ্যে বললেন,
স্যারঃ চরিত্র গঠনের এখনি সময়। তোমরা যদি উত্তম চরিত্র গঠন করতে চাও, তবে এখন থেকেই সব মহিলাদের মা বলে ডাকা শুরু করো আর তাদের মায়ের আসনে স্থান দিয়ে দাও।
স্যারের কথা সবাই ঘার কাৎ করে মেনে নিলেও সানি দাঁড়িয়ে বললো,
সানিঃ আপনার কথা মতো চললে তাতে আমার চরিত্র তো ঠিক থাকবে, স্যার কিন্তু আমার বাবার চরিত্র ? !!
হাহা ছেলের চিন্তা ভাবনা কিন্তু কম না সে নিজের পাশাপাশি বাবার চরিত্র নিয়ে চিন্তিত 😆😆😆🥴
 
হাহা ছেলের চিন্তা ভাবনা কিন্তু কম না সে নিজের পাশাপাশি বাবার চরিত্র নিয়ে চিন্তিত 😆😆😆🥴

শুধু নিজে চরিত্রবান হলেই তো হবে না, বাবাকেও তো চরিত্রবান বানাতে হবে !
রিপ্লাইয়ের জন্য মামাকে অনেক ধন্যবাদ !
 
কোন পাশে ?




দীপু তখনো স্কুলে ভর্তি হয়নি। বাসায় পড়া-লেখা করে। দীপুর বাবা পাশের স্কুলের একজন শিক্ষিকাকে দীপুর গৃহ শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ দ্যান যাতে দীপু স্কুলে ভর্তি হবার আগেই স্কুলের সব পড়া-লেখা শিখে নিতে পারে।
একদিন সেই শিক্ষিকা দীপুকে ৫৫ লিখতে বললেন। তখন পর্যন্ত দীপু এক থেকে দশ পর্যন্ত লিখতে শিখেছিলো। তাই সে শিক্ষিকাকে জিজ্ঞেস করলো,
দীপুঃ ৫৫ কিভাবে লিখে ম্যাম ?
শিক্ষিকাঃ প্রথমে একটা ৫ লিখো পরে তার পাশে আরেকটা ৫ লিখলেই ৫৫ লিখা হয়ে যাবে।
দীপু ম্যামের কথায় মাথা ঝাকিয়ে খাতায় একটা ৫ লিখলো। কিন্তু এরপর আর সে কিছু না লিখে চুপ করে বসে থাকলো। তার এই নিশ্চুপ বসে থাকা দেখে শিক্ষিকা বললো,
শিক্ষিকাঃ কি ব্যাপার ? তুমি বাকিটা লিখছো না কেনো ?
দীপু বেশ চিন্তিত স্বরে বললো,
দীপুঃ ভেবে পাচ্ছি না, ম্যাম ! আরেকটা ৫ কোন পাশে লিখবো ! আগের লেখা ৫ এর বাম পাশে নাকি ডানপাশে ? !!
 
কোন পাশে ?




দীপু তখনো স্কুলে ভর্তি হয়নি। বাসায় পড়া-লেখা করে। দীপুর বাবা পাশের স্কুলের একজন শিক্ষিকাকে দীপুর গৃহ শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ দ্যান যাতে দীপু স্কুলে ভর্তি হবার আগেই স্কুলের সব পড়া-লেখা শিখে নিতে পারে।
একদিন সেই শিক্ষিকা দীপুকে ৫৫ লিখতে বললেন। তখন পর্যন্ত দীপু এক থেকে দশ পর্যন্ত লিখতে শিখেছিলো। তাই সে শিক্ষিকাকে জিজ্ঞেস করলো,
দীপুঃ ৫৫ কিভাবে লিখে ম্যাম ?
শিক্ষিকাঃ প্রথমে একটা ৫ লিখো পরে তার পাশে আরেকটা ৫ লিখলেই ৫৫ লিখা হয়ে যাবে।
দীপু ম্যামের কথায় মাথা ঝাকিয়ে খাতায় একটা ৫ লিখলো। কিন্তু এরপর আর সে কিছু না লিখে চুপ করে বসে থাকলো। তার এই নিশ্চুপ বসে থাকা দেখে শিক্ষিকা বললো,
শিক্ষিকাঃ কি ব্যাপার ? তুমি বাকিটা লিখছো না কেনো ?
দীপু বেশ চিন্তিত স্বরে বললো,
দীপুঃ ভেবে পাচ্ছি না, ম্যাম ! আরেকটা ৫ কোন পাশে লিখবো ! আগের লেখা ৫ এর বাম পাশে নাকি ডানপাশে ? !!

আসলেই তো যেকোনো একপাশে বসালেই হবে । এখন দীপুকে কি করে বোঝানো যায় !
 
আসলেই তো যেকোনো একপাশে বসালেই হবে । এখন দীপুকে কি করে বোঝানো যায় !

আগে যদি দীপুর সাথে আপনার পরিচয় থাকতো তবে হয়তো কথাটা এতো সহজে বলতে পারতেন না !

রিপ্লাইয়ের জন্য অনেক ধন্যবাদ, মামা।
 
সামনে স্কুল, আস্তে চলুন !


বিমল স্যারের বাংলা ক্লাস শুরু হয়ে গেছে বেশ কিছুক্ষন হলো। দীপুর পাশে সানি নেই আজ। তার শূন্য জায়গাটায় বার কয়েক দৃস্টি গেলেও এই ব্যাপারে স্যার কিছু বললেন না। এরই মাঝে দেখলেন সানি খুব ধীরে হেটে ক্লাসের দিকে আসছে। ক্লাস শুরু হয়ে যাবার পরও সানি এতো আস্তে আস্তে ক্লাসের দিকে আসছে দেখে স্যার মনে মনে খুব ক্ষেপে গেলেন। দরজায় দাঁড়িয়ে সানি স্যারের কাছে ভিতরে ঢুকার অনুমতি চাইতেই স্যার তাকে ভিতরে এসে স্যারের সামনে দাঁড়াতে বললেন। সানি পিঠে ব্যাগ নিয়ে স্যারের সামনে কাচুমাচু হয়ে দাঁড়াতেই স্যার হুঙ্কার দিলেন,
স্যারঃ ক্লাস শুরু হয়ে গেছে সেই কখন। তুমি এতো দেরী করে আসলে কেনো ?
স্যারের ধমক খেয়ে সানি চমকে উঠে বললো,
সানিঃ সাইনবোর্ডের জন্য স্যার !
স্যারঃ মানে ? সাইনবোর্ডের জন্য আবার দেরী হয় কি করে ?
সানিঃ স্যার, শুরুতে তো বেশ দ্রুতই আসতেছিলাম। কিন্তু স্কুলের কাছাকাছি আসতেই একটা সাইনবোর্ডে নজর পড়ে গেলো। ওখানে স্যার বেশ স্পস্ট করেই লেখা ছিলো, "সামনে স্কুল, আস্তে চলুন " ! তাই স্যার সাইন মেনে আস্তে আস্তে আসতে গিয়ে দেরী হয়ে গেছে...
 

Users who are viewing this thread

Back
Top