৭৫ বছর আগে আজকের দিনেই ঘটে ক্রিকেটের সবচাইতে বিখ্যাত "ডাক"। ক্রিকেটীয় ভাষায়, যখন কোন ব্যাটসম্যান শূন্য রানে আউট হন তখন তাকে বলা হয় "ডাক" বা হংসডিম্ব।
১৯৪৮ সালের অ্যাশেজের ৫ম ম্যাচটি ছিল স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ। ম্যাচ শুরু আগেই তিনি এই ঘোষনা দিয়েছিলেন। তবে তার বিদায়কে মোটেই সুখকর হতে দিলেন না ব্রিটিশ স্পিনার এরিক হোলিস। দ্বিতীয় বলেই হোলিসের গুগলি ব্র্যাডম্যানের ব্যাট আর প্যাডের মাঝ দিয়ে লাগলো স্ট্যাম্পে! শেষ ইনিংসে শূন্য রানেই আউট সর্বকালের সেরা এই ব্যাটসম্যান! তবে দুনিয়ার তাবৎ ক্রিকেটপ্রেমীর আফসোসটা এখানে না। শেষ ইনিংসে যদি মাত্র চারটা রান করতে পারতেন ব্র্যাডম্যান, তাহলেই তার টেস্ট গড় হতো ১০০!
আউট হয়ে ফেরার পথে ব্র্যাডম্যানেরও কি আক্ষেপ হয়েছিল? না মোটেই না। কারণ, তখনকার সময়ে এভাবে পরিসংখ্যান করা হত না। তাই ব্র্যাডম্যান জানতেনই না যে শেষ ইনিংসে মাত্র চার রান করলে তিনি এই মাইলফলক স্পর্শ করতে পারতেন। তাছাড়া এটাই তার শেষ ইনিংস তিনি এটাও নিশ্চিত ছিলেন না। কারণ সে ম্যাচ ইংল্যান্ড ইনিংসসহ হারায় দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট হাতে নামতে পারেননি তিনি।
১৯৪৮ সালের অ্যাশেজের ৫ম ম্যাচটি ছিল স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ। ম্যাচ শুরু আগেই তিনি এই ঘোষনা দিয়েছিলেন। তবে তার বিদায়কে মোটেই সুখকর হতে দিলেন না ব্রিটিশ স্পিনার এরিক হোলিস। দ্বিতীয় বলেই হোলিসের গুগলি ব্র্যাডম্যানের ব্যাট আর প্যাডের মাঝ দিয়ে লাগলো স্ট্যাম্পে! শেষ ইনিংসে শূন্য রানেই আউট সর্বকালের সেরা এই ব্যাটসম্যান! তবে দুনিয়ার তাবৎ ক্রিকেটপ্রেমীর আফসোসটা এখানে না। শেষ ইনিংসে যদি মাত্র চারটা রান করতে পারতেন ব্র্যাডম্যান, তাহলেই তার টেস্ট গড় হতো ১০০!
আউট হয়ে ফেরার পথে ব্র্যাডম্যানেরও কি আক্ষেপ হয়েছিল? না মোটেই না। কারণ, তখনকার সময়ে এভাবে পরিসংখ্যান করা হত না। তাই ব্র্যাডম্যান জানতেনই না যে শেষ ইনিংসে মাত্র চার রান করলে তিনি এই মাইলফলক স্পর্শ করতে পারতেন। তাছাড়া এটাই তার শেষ ইনিংস তিনি এটাও নিশ্চিত ছিলেন না। কারণ সে ম্যাচ ইংল্যান্ড ইনিংসসহ হারায় দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট হাতে নামতে পারেননি তিনি।