কোনও কোনও সময় এমন কিছু ঘটনা ঘটে যা অনেক দিন পেরিয়ে গেলেও আলোচনায় থেকে যায়। কারণ যখনই সেই ঘটনা নিয়ে আলোচনা হয় তা অবাক করে দেয় সকলকে। তেমনই ঘটনা হল ইউকে-র মা ও মেয়ে লরেন ও জুলি এবং দুজনেরই স্বামী পলের। কী প্রথমেই অবাক হয়ে গেলেন তো। মা ও মেয়ের একজনই স্বামী কী করে। ব্যাপারটা কী সেটাই ভাবছেন তো।
আসলে পল এমন একটি ঘটনা ঘটিয়েছিল যা নিয়ে এখও আলোচনা হয়। নেশার ঘোরে এই ভুল সে কি করল তা নিয়ে রয়েছে এখনও প্রশ্ন।
কয়েক বছর আগে লরেন জানিয়েছিলেন, ২০০৪ সালে পলকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন তিনি। সেই সময় লরেনের বয়স ছিল ১৮, পলের ১৯ ও লরেবের মায়ের বয়স ছিল ৩৭। বিয়ে করে হানিমুনে রওনা দিয়েছিলেন পল ও লোরেন। তবে লোরেনের মা একা হওয়ায় জামাই পলও শাশুড়ি জুলিকে সঙ্গে করে নিয়ে গেলেন হানিমুনে । কিন্তু সেই হানিমুনে যাওয়া যে লরেনের জীবনে মহা বিপর্যয় ও সারা জীবনের লজ্জা ডেকে নিয়ে আসবে তা স্বপ্নেও ভাবেননি।
হানিমুনে পৌঁছেই তুমুল পার্টিতে মেতে উঠলেন পল, লোরেন ও জুলি। একদিন সকলেই নিজেদের সীমার বাইরে গিয়ে মদ্যপান করেন। তারপর মদ্যপ অবস্থায় মাঝরাতে যে যার রুমে ঢুকে পড়লেন। পল একাই রয়ে গিয়েছিলেন হোটেলের পানশালায়। আরও বেশি রাতে নিজের রুমে ঢুকতে গিয়ে, নেশার ঘোরে ভুল করে শাশুড়ির ঘরে ঢুকে পডডেছিলেন তিনি।- তারপরই অন্ধকার ঘরে শাশুড়িকে বউ ভেবেন বসেন পল। অন্ধকারেই বুঝতে না পেরে শাশুড়ির সঙ্গে মিলনে মেতে ওঠেন জামাই।
জুলিও নাকি কিছু বুঝে ওঠার আগেই পল তাকে কাবু করে ফেলেছিল। নেশার ঘোরে থাকায় জুলিও খুব একটা বাধা দিতে পারেননি। লরেনও নেশায় থাকায় নিজের ঘরে ঘুমিয়ে পড়েছিল। ফলে কী ঘটেছে তখনও টের পাননি। পরের দিন হুশ ফেরায় চক্ষু চড়ক গাছ হয়ে যায় জুলি ও পলের। সেই সময় তারা বিষয়টি চেপে যায়। পরে জুলি গর্ভবতী হয়ে পড়ে। তখন বিষয়টি জানাজানি হয়। সমাজের হাত থেকে বাঁচতে শাশুড়িকেও পড়ে বিয়ে করে নেন পল। যদিও এমন ঘটনার জন্য মা ও তার স্বামীকে কোনও দিন ক্ষমা করতে পারবেন না বলে জানিয়েছিলেন লরেন।
আসলে পল এমন একটি ঘটনা ঘটিয়েছিল যা নিয়ে এখও আলোচনা হয়। নেশার ঘোরে এই ভুল সে কি করল তা নিয়ে রয়েছে এখনও প্রশ্ন।
কয়েক বছর আগে লরেন জানিয়েছিলেন, ২০০৪ সালে পলকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন তিনি। সেই সময় লরেনের বয়স ছিল ১৮, পলের ১৯ ও লরেবের মায়ের বয়স ছিল ৩৭। বিয়ে করে হানিমুনে রওনা দিয়েছিলেন পল ও লোরেন। তবে লোরেনের মা একা হওয়ায় জামাই পলও শাশুড়ি জুলিকে সঙ্গে করে নিয়ে গেলেন হানিমুনে । কিন্তু সেই হানিমুনে যাওয়া যে লরেনের জীবনে মহা বিপর্যয় ও সারা জীবনের লজ্জা ডেকে নিয়ে আসবে তা স্বপ্নেও ভাবেননি।
হানিমুনে পৌঁছেই তুমুল পার্টিতে মেতে উঠলেন পল, লোরেন ও জুলি। একদিন সকলেই নিজেদের সীমার বাইরে গিয়ে মদ্যপান করেন। তারপর মদ্যপ অবস্থায় মাঝরাতে যে যার রুমে ঢুকে পড়লেন। পল একাই রয়ে গিয়েছিলেন হোটেলের পানশালায়। আরও বেশি রাতে নিজের রুমে ঢুকতে গিয়ে, নেশার ঘোরে ভুল করে শাশুড়ির ঘরে ঢুকে পডডেছিলেন তিনি।- তারপরই অন্ধকার ঘরে শাশুড়িকে বউ ভেবেন বসেন পল। অন্ধকারেই বুঝতে না পেরে শাশুড়ির সঙ্গে মিলনে মেতে ওঠেন জামাই।
জুলিও নাকি কিছু বুঝে ওঠার আগেই পল তাকে কাবু করে ফেলেছিল। নেশার ঘোরে থাকায় জুলিও খুব একটা বাধা দিতে পারেননি। লরেনও নেশায় থাকায় নিজের ঘরে ঘুমিয়ে পড়েছিল। ফলে কী ঘটেছে তখনও টের পাননি। পরের দিন হুশ ফেরায় চক্ষু চড়ক গাছ হয়ে যায় জুলি ও পলের। সেই সময় তারা বিষয়টি চেপে যায়। পরে জুলি গর্ভবতী হয়ে পড়ে। তখন বিষয়টি জানাজানি হয়। সমাজের হাত থেকে বাঁচতে শাশুড়িকেও পড়ে বিয়ে করে নেন পল। যদিও এমন ঘটনার জন্য মা ও তার স্বামীকে কোনও দিন ক্ষমা করতে পারবেন না বলে জানিয়েছিলেন লরেন।