আমি আঞ্জুমা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আমার পরিবারের মেয়েদের সাথে ঘটে যাওয়া নানান কাহিনি।
প্রথমে আমাদের সম্পর্কে বলে নেই।
*ছোট ফুপ্পি, শায়না ৩৪ বছর
*বড় আপ্পি, ফাতিমা ২৮ বছর
*মেঝো আপ্পি, সাবিলা ২৬ বছর
*আমি আঞ্জুমা, ২৩ বছর
*ছোট বোন,নাবিলা ২০ বছর
*বড় ভাইয়া, ৩২ বছর,
তাদের মধ্যে শুধু আমি আর ছোট ফুপ্পি বাদে সবাই এখন ইংল্যান্ডের ব্রিস্টল সিটিতে থাকেন।
প্রথমে যে গল্প শেয়ার করবো আমার ছোট ফুপ্পির পেটে কিভাবে হিন্দুর বাচ্চা আসলো , গল্পটি একসাথে লিখে শেষ করা যাবেনা তাই পার্ট করে লিখতে হবে।
ঘটনাটি আজকে থেকে প্রায় ১০/১২ বছর আগের।আমারা যে জায়গায় থাকি সেখানে হিন্দুদের সংখ্যা বেশি। এখানে আমাদের অবস্থান অনেক ভালো, উচ্চ বংশের, আমাদের পরিবারের সাথে এখানকার ওয়ার্ড কমিশনারা রঞ্জিত চন্দ্র দাসের পারিবারিক ভালো সম্পর্ক ছিলো এখনো আছে। রঞ্জিত কাকার ছেলে অজয় দা আবার আমার চাচ্চুর বেষ্ট ফ্রেন্ড, তিনি প্রায় সময় আমাদের বাসায় আসতেন, আমরাও যেতাম তাদের বাসায়। আমার ছোট ফুপ্পির সাথে ভালো সম্পর্ক ছিলো অজয় দার বোন পিউলি দির। আমাদের পরিবারের মেয়েদের উপর সব ছেলেদের কুনজর ছিলো কারণ আমার ফুপ্পি আপ্পিরা সবাই খুব সেক্সি, পাছা আর দুধ এর জন্য আমাদের পরিবারের মেয়েদের উপর সবার নজর থাকতো। তখন ছোট ফুপ্পি বড় আপ্পি ফাতিমা আর মেঝো আপ্পি সাবিলা ছিলো সবার চোখের রাণী আমি ক্লাস সিক্সে পড়তাম তখন। আমাদের বাসায় আসা যাওয়ার কারণে অজয় দার চোখে পরেন আন্টি মনি। আন্টি মনি ছিলেন সবার ক্রাশ, হিন্দু মুসলিম সব ছেলেরাই কাছে পেতে চাইতো আন্টি মনি কে। অজয় দা আন্টি মনি কে দেখার জন্য ঘন ঘন আমাদের বাসায় আসতেন। হিন্দুদের যেকোনো পুজোর অনুষ্ঠানে আমাদের পরিবারের সবার দাওয়াত থাকে রঞ্জিত কাকার বাসায় আমাদের জন্য হালাল খাবার রেডি করে রাখতেন। কত পূজাতে তাদের বাসায় ২/৩ দিন করে থাকতাম, বৈশাখের দিন সকালে কত রঙ খেলতাম, তাদের (হিন্দুদের) রঙ খেলা ছিলো পুরো খোলামেলা বড় বড় দামড়ি মেয়েরা ছেলেদের সাথে জরাজরি করতো সেটা আপনারাই জানেন, ফুপ্পি আর আমি দেখছিলাম কিভাবে পিউলি দিদি ছেলেদের সাথে নোংরামো করছিলেন, ছেলেরা পিউলি দির বুকে, পাছায় হাত দিয়ে রং লাগিয়ে দিচ্ছে আর পিউলি দিদি তাদের কিছু না বলে উল্টো মজা নিচ্ছিলেন। রাতে ছোট ফুপ্পি পিউলি দিদি কে বললেন এতো ছেলেদের মাঝে রং খেল্লি লজ্জা লাগে না তোর,, পিউলি দিদি হাহা করে হেসে বললেন এটাইতো মজা, ছোট ফুপ্পি বললেন তোদের বড়রা কিছু বলে না..?দিদি বললেন কি বলবে এটা আনন্দের দিন এই বয়সে আনন্দ না করলে কবে করবো, ফুপ্পি কে বললেন আচ্ছা আমাদের যে এই সুন্দর দেহ এইগুলার কি মূল্য যদি ছেলেদের ছুয়া না পাই বলে আবার হাসলেন, ফুপ্পি বললেন আসলেই তোমরা কত আনন্দ করো পরের বছর থেকে মজা নিতে হবে, বুঝলাম ফুপ্পিরও সখ জেগেছে ছেলেদের টিপা খেতে।
তারপর একদিন ছোট ফুপ্পি অজয় দাদা দের বাসায় ছিলেন সন্ধা হয়ে যাওয়ায় তিনি আন্টি মনি কে আমাদের বাসায় আগিয়ে দিয়ে গেলেন, তখন তিনি আন্টি মনি কে বললেন শায়না তোমার সাথে কিছু কথা ছিলো, ফুপ্পি বললেন কি, অজয় দা বললেন আমি তুমকে পছন্দ করি প্লিজ না করোনা, আন্টি মনি বললেন এটা কীভাবে সম্বব একেতো তুমি ভাইয়ার বন্ধ আর আরেক হচ্ছে তুমি হিন্দু আমি মুসলিম, অজয় দা বললেন আমি হিন্দু বলে আমাকে ঘৃণা করছো নাকি, ফুপ্পি বললেন ঘৃণা না ভাইয়া এটা হয় না,, এই বলে ফুপ্পি বাসায় চলে আসলেন,, অজয় দা উনার ছোট বোন পিউলি কে বললেন যে একটা হেল্প করতে, তিনি বললেন আমি শায়নাকে ভালোবাসি কিন্তু ও আমাকে এরিয়ে গেছে,এই কথা শুনে পিউলি দিদি খুব খুশি হয়ে বললেন দাদা সত্যি বলছো আমারও শায়না দিদিকে খুব ভালো লাগে, তুমি চিন্তা করো না আমি দেখছি,, পরের দিন পিউলি দিদি আমাদের বাসায় আসলেন অনেক সময় গল্প করার পর সুযোগ বুঝে তিনি আন্টি মনি কে বুঝাতে লাগলেন যে দাদা তুমাকে পছন্দ করেন, আন্টি মনি বললেন পিউলি তুই বুঝ এটা পসিবল না, পিউলি দিদি আন্টি মনি কে বললেন শায়না দিদি তুমি কি অন্য কাউকে ভালোবাস, ফুপ্পি না করলেন,,পিউলি দিদি তখন ছোট ফুপ্পি কে বললেন তাহলে প্রব্লেম কোথায়,, আমরা হিন্দু বলে,,, তিনি ছোট ফুপ্পি কে রিকোয়েস্ট করে বুঝালেন তারপর ছোট ফুপ্পির সাথে অজয় দার সম্পর্ক তৈরি হয় প্রায় দুবছর তাদের গুপন প্রেম চলে।
একদিন ছোট ফুপ্পি অজয় দাদা কে বললেন বাসা থেকে আমাকে বিয়ে দেওয়ার জন্য কথা চলছে আমার কিছু করার নাই, তুমি কিছু কর,তখন অজয় দা বললেন শায়না তুমি কি সত্যি মন থেকে আমাকে ভালোবাসো ফুপ্পি বললেন এতো দিনে তাহলে কি বুঝলে,অজয় দা বললেন তাহলে আমাদের সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য তুমি অনেক কষ্ট সয্য করতে হবে, ফুপ্পি বললেন কি করতে হবে আমি সব করবো, অজয় দা অনেক সময় চিন্তা করে বললেন আমাদের কাছে দুইটা পথ আছে, একটু বাসা থেকে পালাতে হবে ফুপ্পি না করলেন বললেন এটা অসম্ভব কারণ আমাদের একটা স্টেটাস আছে দ্বিতীয় অপশন বলো,তখন অজয় দা বললেন তুমি যদি প্রেগন্যান্ট হউ তাহলে আমাদের পরিবার রাজি হবে, ফুপ্পি বললেন কি বলছো তুমি বিয়ের আগে বাচ্চা আমি কোনো ভাবে নিতে পারবো না,অজয় দা বললেন শায়না বাচ্চাতো আমাদেরি, ফুপ্পি বললেন আমি এইসব পারবো না, অন্য পথ দেখ বলে বাসায় চলে এলেন। বাসায় এসে আমরা সবাই যখন খেতে বসলাম তখন হঠাৎ চাচ্চুর কাছে ফোন আসলো যে অজয় দা মেডিকেল কিছু একটা হয়েছে,সাথে সাথে চাচ্চু খাওয়া রেখে চলে গেলেন মেডিকেলে আর ফুপ্পি রুমে চলে গেলেন আর কান্না করতে লাগলেন,, ফুপ্পি ফোন দিলেন পিউলি দিদি কে বললেন কি হয়েছে তোমার দাদার, পিউলি দিদি বল্লো দাদা এক্সিডেন করেছেন তুমি আসো প্লিজ,, ফুপ্পি বললেন পিউলি মেডিকেল থেকে সবাই চলে গেলে আমাকে কল দিয়ো। বিকেলে ছোট ফুপ্পির কাছে কল দিলেন পিউলি দিদি বললেন এখন মেডিকেলে কেউ নেই তুমি আসো,, ফুপ্পি আমাকে সাথে নিয়ে চলে গেলেন মেডিকেল অজয় দা কে দেখতে, গিয়ে দেখলেন তেমন কিছু হয়নি সুসাইড করতে চাইছিলেন, ফুপ্পি কান্না করে দিলেন আর আমাকে আর পিউলি দিদি কে বললেন একবার বাহিরে যেতে, আমরা বের হতেই তিনি দরজা বন্ধ করে দিলেন আর অজয় দাকে বললেন কি চাও, তোমাকে না পেলে মরে যাবো,, ফুপ্পি বললেন আমি তোমার জন্য সব কষ্ট সয্য করতে রাজি, তুমাকে পেতে হলে যদি আমার পেটে তোমার বাচ্চা নিতে হয় নিবো তুমি আর এই ধরনের পাগলামি করোনা। অজয় দা ফুপ্পির পেটে হাত দিয়ে আদর করতে লাগলেন তার মধ্যে দরজায় ঠকঠক করে পিউলি দিদি ডাকলে ফুপ্পি দরজা খুলে দেন, পিউলি দিদি বললেন ডাক্তার আসছে এই বলে ফুপ্পির দিখে তাকিয়ে দেখে যে ফুপ্পি মুচকি হাসছেন, পিউলি দিদি ততক্ষণে বুঝে গেলেন ডালমে কুচ কালা হে। [চলবে]
বাস্তব ঘটনা আমাদের, এখানে এএক্সট্রা এড করেছি তোমাদের ভালো লাগার জন্য।
কষ্ট করে গল্প লিখি লাইক কমেন্ট করলে লিখতে ভালো লাগবে।
প্রথমে আমাদের সম্পর্কে বলে নেই।
*ছোট ফুপ্পি, শায়না ৩৪ বছর
*বড় আপ্পি, ফাতিমা ২৮ বছর
*মেঝো আপ্পি, সাবিলা ২৬ বছর
*আমি আঞ্জুমা, ২৩ বছর
*ছোট বোন,নাবিলা ২০ বছর
*বড় ভাইয়া, ৩২ বছর,
তাদের মধ্যে শুধু আমি আর ছোট ফুপ্পি বাদে সবাই এখন ইংল্যান্ডের ব্রিস্টল সিটিতে থাকেন।
প্রথমে যে গল্প শেয়ার করবো আমার ছোট ফুপ্পির পেটে কিভাবে হিন্দুর বাচ্চা আসলো , গল্পটি একসাথে লিখে শেষ করা যাবেনা তাই পার্ট করে লিখতে হবে।
ঘটনাটি আজকে থেকে প্রায় ১০/১২ বছর আগের।আমারা যে জায়গায় থাকি সেখানে হিন্দুদের সংখ্যা বেশি। এখানে আমাদের অবস্থান অনেক ভালো, উচ্চ বংশের, আমাদের পরিবারের সাথে এখানকার ওয়ার্ড কমিশনারা রঞ্জিত চন্দ্র দাসের পারিবারিক ভালো সম্পর্ক ছিলো এখনো আছে। রঞ্জিত কাকার ছেলে অজয় দা আবার আমার চাচ্চুর বেষ্ট ফ্রেন্ড, তিনি প্রায় সময় আমাদের বাসায় আসতেন, আমরাও যেতাম তাদের বাসায়। আমার ছোট ফুপ্পির সাথে ভালো সম্পর্ক ছিলো অজয় দার বোন পিউলি দির। আমাদের পরিবারের মেয়েদের উপর সব ছেলেদের কুনজর ছিলো কারণ আমার ফুপ্পি আপ্পিরা সবাই খুব সেক্সি, পাছা আর দুধ এর জন্য আমাদের পরিবারের মেয়েদের উপর সবার নজর থাকতো। তখন ছোট ফুপ্পি বড় আপ্পি ফাতিমা আর মেঝো আপ্পি সাবিলা ছিলো সবার চোখের রাণী আমি ক্লাস সিক্সে পড়তাম তখন। আমাদের বাসায় আসা যাওয়ার কারণে অজয় দার চোখে পরেন আন্টি মনি। আন্টি মনি ছিলেন সবার ক্রাশ, হিন্দু মুসলিম সব ছেলেরাই কাছে পেতে চাইতো আন্টি মনি কে। অজয় দা আন্টি মনি কে দেখার জন্য ঘন ঘন আমাদের বাসায় আসতেন। হিন্দুদের যেকোনো পুজোর অনুষ্ঠানে আমাদের পরিবারের সবার দাওয়াত থাকে রঞ্জিত কাকার বাসায় আমাদের জন্য হালাল খাবার রেডি করে রাখতেন। কত পূজাতে তাদের বাসায় ২/৩ দিন করে থাকতাম, বৈশাখের দিন সকালে কত রঙ খেলতাম, তাদের (হিন্দুদের) রঙ খেলা ছিলো পুরো খোলামেলা বড় বড় দামড়ি মেয়েরা ছেলেদের সাথে জরাজরি করতো সেটা আপনারাই জানেন, ফুপ্পি আর আমি দেখছিলাম কিভাবে পিউলি দিদি ছেলেদের সাথে নোংরামো করছিলেন, ছেলেরা পিউলি দির বুকে, পাছায় হাত দিয়ে রং লাগিয়ে দিচ্ছে আর পিউলি দিদি তাদের কিছু না বলে উল্টো মজা নিচ্ছিলেন। রাতে ছোট ফুপ্পি পিউলি দিদি কে বললেন এতো ছেলেদের মাঝে রং খেল্লি লজ্জা লাগে না তোর,, পিউলি দিদি হাহা করে হেসে বললেন এটাইতো মজা, ছোট ফুপ্পি বললেন তোদের বড়রা কিছু বলে না..?দিদি বললেন কি বলবে এটা আনন্দের দিন এই বয়সে আনন্দ না করলে কবে করবো, ফুপ্পি কে বললেন আচ্ছা আমাদের যে এই সুন্দর দেহ এইগুলার কি মূল্য যদি ছেলেদের ছুয়া না পাই বলে আবার হাসলেন, ফুপ্পি বললেন আসলেই তোমরা কত আনন্দ করো পরের বছর থেকে মজা নিতে হবে, বুঝলাম ফুপ্পিরও সখ জেগেছে ছেলেদের টিপা খেতে।
তারপর একদিন ছোট ফুপ্পি অজয় দাদা দের বাসায় ছিলেন সন্ধা হয়ে যাওয়ায় তিনি আন্টি মনি কে আমাদের বাসায় আগিয়ে দিয়ে গেলেন, তখন তিনি আন্টি মনি কে বললেন শায়না তোমার সাথে কিছু কথা ছিলো, ফুপ্পি বললেন কি, অজয় দা বললেন আমি তুমকে পছন্দ করি প্লিজ না করোনা, আন্টি মনি বললেন এটা কীভাবে সম্বব একেতো তুমি ভাইয়ার বন্ধ আর আরেক হচ্ছে তুমি হিন্দু আমি মুসলিম, অজয় দা বললেন আমি হিন্দু বলে আমাকে ঘৃণা করছো নাকি, ফুপ্পি বললেন ঘৃণা না ভাইয়া এটা হয় না,, এই বলে ফুপ্পি বাসায় চলে আসলেন,, অজয় দা উনার ছোট বোন পিউলি কে বললেন যে একটা হেল্প করতে, তিনি বললেন আমি শায়নাকে ভালোবাসি কিন্তু ও আমাকে এরিয়ে গেছে,এই কথা শুনে পিউলি দিদি খুব খুশি হয়ে বললেন দাদা সত্যি বলছো আমারও শায়না দিদিকে খুব ভালো লাগে, তুমি চিন্তা করো না আমি দেখছি,, পরের দিন পিউলি দিদি আমাদের বাসায় আসলেন অনেক সময় গল্প করার পর সুযোগ বুঝে তিনি আন্টি মনি কে বুঝাতে লাগলেন যে দাদা তুমাকে পছন্দ করেন, আন্টি মনি বললেন পিউলি তুই বুঝ এটা পসিবল না, পিউলি দিদি আন্টি মনি কে বললেন শায়না দিদি তুমি কি অন্য কাউকে ভালোবাস, ফুপ্পি না করলেন,,পিউলি দিদি তখন ছোট ফুপ্পি কে বললেন তাহলে প্রব্লেম কোথায়,, আমরা হিন্দু বলে,,, তিনি ছোট ফুপ্পি কে রিকোয়েস্ট করে বুঝালেন তারপর ছোট ফুপ্পির সাথে অজয় দার সম্পর্ক তৈরি হয় প্রায় দুবছর তাদের গুপন প্রেম চলে।
একদিন ছোট ফুপ্পি অজয় দাদা কে বললেন বাসা থেকে আমাকে বিয়ে দেওয়ার জন্য কথা চলছে আমার কিছু করার নাই, তুমি কিছু কর,তখন অজয় দা বললেন শায়না তুমি কি সত্যি মন থেকে আমাকে ভালোবাসো ফুপ্পি বললেন এতো দিনে তাহলে কি বুঝলে,অজয় দা বললেন তাহলে আমাদের সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য তুমি অনেক কষ্ট সয্য করতে হবে, ফুপ্পি বললেন কি করতে হবে আমি সব করবো, অজয় দা অনেক সময় চিন্তা করে বললেন আমাদের কাছে দুইটা পথ আছে, একটু বাসা থেকে পালাতে হবে ফুপ্পি না করলেন বললেন এটা অসম্ভব কারণ আমাদের একটা স্টেটাস আছে দ্বিতীয় অপশন বলো,তখন অজয় দা বললেন তুমি যদি প্রেগন্যান্ট হউ তাহলে আমাদের পরিবার রাজি হবে, ফুপ্পি বললেন কি বলছো তুমি বিয়ের আগে বাচ্চা আমি কোনো ভাবে নিতে পারবো না,অজয় দা বললেন শায়না বাচ্চাতো আমাদেরি, ফুপ্পি বললেন আমি এইসব পারবো না, অন্য পথ দেখ বলে বাসায় চলে এলেন। বাসায় এসে আমরা সবাই যখন খেতে বসলাম তখন হঠাৎ চাচ্চুর কাছে ফোন আসলো যে অজয় দা মেডিকেল কিছু একটা হয়েছে,সাথে সাথে চাচ্চু খাওয়া রেখে চলে গেলেন মেডিকেলে আর ফুপ্পি রুমে চলে গেলেন আর কান্না করতে লাগলেন,, ফুপ্পি ফোন দিলেন পিউলি দিদি কে বললেন কি হয়েছে তোমার দাদার, পিউলি দিদি বল্লো দাদা এক্সিডেন করেছেন তুমি আসো প্লিজ,, ফুপ্পি বললেন পিউলি মেডিকেল থেকে সবাই চলে গেলে আমাকে কল দিয়ো। বিকেলে ছোট ফুপ্পির কাছে কল দিলেন পিউলি দিদি বললেন এখন মেডিকেলে কেউ নেই তুমি আসো,, ফুপ্পি আমাকে সাথে নিয়ে চলে গেলেন মেডিকেল অজয় দা কে দেখতে, গিয়ে দেখলেন তেমন কিছু হয়নি সুসাইড করতে চাইছিলেন, ফুপ্পি কান্না করে দিলেন আর আমাকে আর পিউলি দিদি কে বললেন একবার বাহিরে যেতে, আমরা বের হতেই তিনি দরজা বন্ধ করে দিলেন আর অজয় দাকে বললেন কি চাও, তোমাকে না পেলে মরে যাবো,, ফুপ্পি বললেন আমি তোমার জন্য সব কষ্ট সয্য করতে রাজি, তুমাকে পেতে হলে যদি আমার পেটে তোমার বাচ্চা নিতে হয় নিবো তুমি আর এই ধরনের পাগলামি করোনা। অজয় দা ফুপ্পির পেটে হাত দিয়ে আদর করতে লাগলেন তার মধ্যে দরজায় ঠকঠক করে পিউলি দিদি ডাকলে ফুপ্পি দরজা খুলে দেন, পিউলি দিদি বললেন ডাক্তার আসছে এই বলে ফুপ্পির দিখে তাকিয়ে দেখে যে ফুপ্পি মুচকি হাসছেন, পিউলি দিদি ততক্ষণে বুঝে গেলেন ডালমে কুচ কালা হে। [চলবে]
বাস্তব ঘটনা আমাদের, এখানে এএক্সট্রা এড করেছি তোমাদের ভালো লাগার জন্য।
কষ্ট করে গল্প লিখি লাইক কমেন্ট করলে লিখতে ভালো লাগবে।