ব্লু-ফিল্ম তুলে কোটিপতি হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিল অরবিন্দ আনচালিয়া, কপাল ফিরল এই শ্রেয়ার জন্যই। শ্রেয়াকে নিয়ে গা গরম করা মৈথুন আর সঙ্গমের দৃশ্য। রাতারাতি লোকটার যেন ভাগ্যটাই বদলে গেল।
খুব অল্পসময়ের মধ্যেই অনেক পয়সার মুখ দেখলে যা হয়। একেবারে দূঃসময় কাটিয়ে সুখের দিনগুলোর মধ্যে দিয়ে জীবন অতিবাহিত করার মতন। খারাপ সময়ে শ্রেয়ার মতন সুন্দরী মেয়েকে না পেলে এই স্বপ্ন হয়তো বাস্তবে সফল হতো না। এরজন্য ও শ্রেয়া ছাড়া আর কাকেই বা ধন্যবাদ দেবে। আনচালিয়ার তখন পরপর দু-দুটো অ্যাডাল্ট ছবির পরিবেশনার দায়িত্ব নিয়ে রীতিমতন মার খাওয়ার জোগাড়। হলে লোক নেই, যেন মাছি তাড়াচ্ছে। প্রচুর টাকা লোকসান। ভীষন ভেঙে পড়েছিল এই আনচালিয়াই। সিনেমা জগতের লোকেদের নিজের দূঃখ কাহিনী শোনাতো, কিন্তু তারা যে সমাধান বাতলে দিত, তাতে ওর মন ভরত না। কি করে এই বিশাল ক্ষতি থেকে নিজেকে আবার বাঁচিয়ে তোলা যায়? ভাগ্য যদি সহায় থাকে তাহলে ও প্রচুর টাকা রোজগার করবে এই সিনেমা জগৎ থেকেই। শুধু বুদ্ধিটা ক্লিক করে গেলেই হল। ক্লিক করে গেল অরবিন্দর মাছের তেলে মাছ ভাজার মতন বুদ্ধি।
যে লোকটা একদিন কলকাতা ছেড়ে পাড়ি দিয়েছিল মুম্বাই শহরে, সে এবার নতুন ছবি বানানোর তাগিদে চলে এল দক্ষিন ভারতে। মালায়ালম ছবির রগরগে দৃশ্য, শুধু ঐ দৃশ্যগুলি দেখার জন্যই হলে কিরকম ভীড় হয়। মূল ছবির সঙ্গে ঐসব দৃশ্যের কোন সম্পর্ক নেই। ঠিক যেন জুড়ে দেওয়া ছবি। আসল ছবি নিয়ে দর্শকদের তেমন আগ্রহ নেই। ভীড় উপচে পড়ছে শুধু জুড়ে দেওয়া ঐ নীল দৃশ্যগুলো দেখার জন্য। কার মাথা দিয়ে এমন আইডিয়া বেড়িয়েছে কে জানে? যেই বের করে থাক, কদিন ধরেই আনচালিয়াকে এই নিয়ে ভাবিয়ে ভাবিয়ে মন অস্থির করে তুলেছে। এই সব বস্তাপচা অ্যাডাল্ট ছবির চেয়ে এমন আইডিয়া দিয়ে ছবি বানানো অনেক বুদ্ধিমানের কাজ। এতে ঝুঁকি কম। ক্ষতি নেই। বরঞ্চ লাভের পরিমানই বেশি। পড়ে পড়ে মার খাওয়ার চেয়ে সাহস করে এমন একটা পদক্ষেপ নিয়ে দেখাই যাক না কি হয়? যদি ও সফল হয়, তখন আর আনচালিয়াকে কেউ ছুঁতে পারবে না।
সেক্সি ব্লু ফিল্ম বানালে সমস্যা আছে। টাকা হয়তো উড়ে আসবে এমন গরমাগরম কারবার শুরু করলে, কিন্তু স্থানীয় মালায়ালম ভাষাভাষির লোক দল বেঁধে এসে যদি সিনেমা হল ভেঙে তছনছ করে, যদি আগুন লাগিয়ে সব পুড়িয়ে দেয়, তাহলে? তাছাড়া খবর পেয়ে পুলিশের অ্যান্টি করাপশন বিভাগও হলে হানা দিতে পারে, বাজেয়াপ্ত করতে পারে সেই সব ছবির প্রিন্ট। তখন এই সব ঝামেলা কে পোয়াবে?
খুব অল্পসময়ের মধ্যেই অনেক পয়সার মুখ দেখলে যা হয়। একেবারে দূঃসময় কাটিয়ে সুখের দিনগুলোর মধ্যে দিয়ে জীবন অতিবাহিত করার মতন। খারাপ সময়ে শ্রেয়ার মতন সুন্দরী মেয়েকে না পেলে এই স্বপ্ন হয়তো বাস্তবে সফল হতো না। এরজন্য ও শ্রেয়া ছাড়া আর কাকেই বা ধন্যবাদ দেবে। আনচালিয়ার তখন পরপর দু-দুটো অ্যাডাল্ট ছবির পরিবেশনার দায়িত্ব নিয়ে রীতিমতন মার খাওয়ার জোগাড়। হলে লোক নেই, যেন মাছি তাড়াচ্ছে। প্রচুর টাকা লোকসান। ভীষন ভেঙে পড়েছিল এই আনচালিয়াই। সিনেমা জগতের লোকেদের নিজের দূঃখ কাহিনী শোনাতো, কিন্তু তারা যে সমাধান বাতলে দিত, তাতে ওর মন ভরত না। কি করে এই বিশাল ক্ষতি থেকে নিজেকে আবার বাঁচিয়ে তোলা যায়? ভাগ্য যদি সহায় থাকে তাহলে ও প্রচুর টাকা রোজগার করবে এই সিনেমা জগৎ থেকেই। শুধু বুদ্ধিটা ক্লিক করে গেলেই হল। ক্লিক করে গেল অরবিন্দর মাছের তেলে মাছ ভাজার মতন বুদ্ধি।
যে লোকটা একদিন কলকাতা ছেড়ে পাড়ি দিয়েছিল মুম্বাই শহরে, সে এবার নতুন ছবি বানানোর তাগিদে চলে এল দক্ষিন ভারতে। মালায়ালম ছবির রগরগে দৃশ্য, শুধু ঐ দৃশ্যগুলি দেখার জন্যই হলে কিরকম ভীড় হয়। মূল ছবির সঙ্গে ঐসব দৃশ্যের কোন সম্পর্ক নেই। ঠিক যেন জুড়ে দেওয়া ছবি। আসল ছবি নিয়ে দর্শকদের তেমন আগ্রহ নেই। ভীড় উপচে পড়ছে শুধু জুড়ে দেওয়া ঐ নীল দৃশ্যগুলো দেখার জন্য। কার মাথা দিয়ে এমন আইডিয়া বেড়িয়েছে কে জানে? যেই বের করে থাক, কদিন ধরেই আনচালিয়াকে এই নিয়ে ভাবিয়ে ভাবিয়ে মন অস্থির করে তুলেছে। এই সব বস্তাপচা অ্যাডাল্ট ছবির চেয়ে এমন আইডিয়া দিয়ে ছবি বানানো অনেক বুদ্ধিমানের কাজ। এতে ঝুঁকি কম। ক্ষতি নেই। বরঞ্চ লাভের পরিমানই বেশি। পড়ে পড়ে মার খাওয়ার চেয়ে সাহস করে এমন একটা পদক্ষেপ নিয়ে দেখাই যাক না কি হয়? যদি ও সফল হয়, তখন আর আনচালিয়াকে কেউ ছুঁতে পারবে না।
সেক্সি ব্লু ফিল্ম বানালে সমস্যা আছে। টাকা হয়তো উড়ে আসবে এমন গরমাগরম কারবার শুরু করলে, কিন্তু স্থানীয় মালায়ালম ভাষাভাষির লোক দল বেঁধে এসে যদি সিনেমা হল ভেঙে তছনছ করে, যদি আগুন লাগিয়ে সব পুড়িয়ে দেয়, তাহলে? তাছাড়া খবর পেয়ে পুলিশের অ্যান্টি করাপশন বিভাগও হলে হানা দিতে পারে, বাজেয়াপ্ত করতে পারে সেই সব ছবির প্রিন্ট। তখন এই সব ঝামেলা কে পোয়াবে?